মনের ভুলে বা অন্য কারনে অনেকসময় ডিলেট হয়ে যায় অনেক প্রয়োজনীয়  ফাইল, ডিলেট হয়ে যায় প্রিয় কিছু ফটো  , আফসোস করা ছাড়া আসলে তখন কিছুই করার থাকে না । কিন্তু ডিলেট হয়ে যাওয়া এই সব ফাইল পুনরায় ফিরে  পাওয়ার জন্য ব্যাবহার করা হয় কিছু রিকভারী সফটওয়্যার ,
recuva , photorec ইত্যাদি হল বহুল পরিচিত রিকভারি সফটওয়্যার , অনেকগুলোই আবার পেইড ভার্শন । আজকে প্রচলিত এইসব রিকভারি সফটওয়্যার সম্পর্কে না বলে  বলব অন্য একটি রিকভারি সফটওয়্যার নিয়ে যা খুবই কম স্পেস নিয়ে মোটামোটি ভাল  ফলাফল দেখায়
রিকভারি সফটওয়্যারের নামটি হল Card Recovery .  ফ্রী এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে পারবেন  https://www.cardrecovery.com/  এই লিংক থেকে ।
ইন্সটল করুন  তারপর  মেমরি কার্ড সিলেক্ট করার পর  নেক্সট দিন , দেখবেন ধীরে ধীরে আপনার ডিলেট হয়ে যাওয়া ফাইল নতুন করে ব্রাউজ করা ফোল্ডারে আসছে ।

এই সফটওয়্যারটি নিরাপদ , এন্টি ভাইরাস ও কোন প্রকার বাধা ছাড়াই ইন্সটল করতে দিবে। তাই কোন চিন্তা করা ছাড়াই ব্যাবহার করতে পারেন কার্ড রিকভারি টুলসটি। 
প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন টিপস / ট্রিকস সহ লেখা গুলো পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন। Click here

বৈশিষ্ট্যঃ 

 মেমরি কার্ড থেকে মুছে ফেলা ছবি উদ্ধার।
 ফরম্যাট মেমরি কার্ড থেকে ছবি উদ্ধার।
 ক্ষতিগ্রস্ত, অপাঠযোগ্য মেমরি কার্ড থেকে ছবি উদ্ধার।
 ফ্ল্যাশ ড্রাইভ সহ অপসারণযোগ্য সংগ্রহস্থল থেকে ছবি উদ্ধার।
 মোবাইল ফোন থেকে ছবি, ভিডিও ফাইল উদ্ধার।
 সমর্থিত সঞ্চয়ের ডিজিটাল কার্ড, এসডি কার্ড, SDHC, মিনিএসডি, মাইক্রোএসডি (TransFlash) কার্ড পুনরুদ্ধার।
 কম্প্যাক্ট ফ্ল্যাশ কার্ড, CF প্রকার আমি দ্বিতীয় প্রকার, MicroDrive, CF কার্ড পুনরুদ্ধার।
 মেমরি স্টিক, মেমরি স্টিক প্রো, বই, প্রো - এইচ জি, XC, মাইক্রো (m2) পুনরুদ্ধার।
 মাল্টিমিডিয়া কার্ড, মাল্টি মিডিয়া কার্ড পুনরুদ্ধার
 স্মার্টমিডিয়া, ফ্ল্যাশ কার্ড পুনরুদ্ধার
 xD ছবি কার্ড পুনরুদ্ধার
 সেলুলার ফোন, মোবাইল ফোন মেমরি কার্ড এবং ডিজিটাল মিডিয়ার পুনরুদ্ধারের
 অ্যান্ড্রয়েড স্মার্ট ফোন ব্যবহার মাইক্রোএসডি বা microSDHC কার্ড
 USB ফ্ল্যাশ ড্রাইভ ডিজিটাল ইমেজ পুনরুদ্ধারের





যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ হল পৃথিবীর অন্যতম জনপ্রিয়  এন্টিভাইরাস  Kaspersky  ।  মার্কিন প্রশাসন তাদের নিরাপত্তার বিষয় দেখিয়ে নিষিদ্ধ করেছে রাশিয়ান  প্রতিষ্ঠানের তৈরী এই ইন্টারনেট সিকিউরিটি সফটওয়্যারটি ।
যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন ৯০ দিনের মধ্যে  তাদের নেটওয়ার্ক  থেকে  এটিকে সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে।
মার্কিন সরকার প্রশাসন থেকে অনেক আগেই অভিযোগ ছিল  মস্কো ভিত্তিক এই রাশিয়ান সফটওয়্যার তাদের তথ্য পাচার করছিল , তবে এই বুধবার তাদের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি দপ্তরের নির্দেশনা মোতাবেক এই সফটওয়্যার ব্যাবহারে সতর্ক হতে বলা হয়  । 
হোমল্যান্ড সিকিউরিটি দপ্তর জানিয়েছে ক্যাসপারস্কি দ্বারা তাদের দেশ জাতীয় হুমকির সম্মুক্ষীন হবে ।এমন সময়ই  এই নির্দেশনা জারি করা হল

চলতি সপ্তাহে সিনেটে এই সফটওয়্যার  নিষিদ্ধ করার বিষয়ে ভোটাভোটি হওয়ার কথা ।  কিন্তু তারাগেই পদক্ষেপ নিয়ে রেখেছে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ।
এরকম কাজে ক্যাসপাস্কি ল্যাব কখোনেই করে নি এমন দাবি  করে আসছিল  প্রতিষ্ঠানটি  , কিন্তু প্রমান হওয়ার আগেই মার্কিন প্রতিষ্ঠানের নিষেধাজ্ঞায় ক্যাসপারস্কি বিক্রি বন্ধ হয়ে গেছে দেশটিতে ।

এক বিবৃতিতে ক্যাসপারস্কি জানিয়েছে , রাশিয়ার ডেটা শেয়ারিং আইন এর ভুল ব্যাক্ষা দিয়ে এই অভিযোগ আনা হয়েছে । বিশ্বাসযোগ্য কোন প্রমান ছাড়াই এই অভিযোগ এসেছে যা সম্পূর্ন ভিত্তিহীন

এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ যে ভুল তা প্রমানের চ্যালেঞ্জ দিয়েছে  ক্যাসপারস্কি ল্যাব কর্তৃপক্ষ।

তথ্যসূত্রঃ বিবিসি



কম্পিউটার ব্যাবহারকারীদের মধ্যে হতাশার  যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায় সেটি হল কম্পিউটার স্লো হয়ে যাওয়া ।
 কিছু  অসতর্কতার কারনেই কম্পিউটার স্লো হয়ে যায় , বেশ কিছু নিয়ম মেনে চললে কম্পিউটারকে আবার  প্রায় নতুন অবস্থার    মত দ্রুত করা যায় ।





১) অধিকাংশ ব্যাবহারকারী যন্ত্রের প্রতি অযত্নশীল , মাসে অন্তত ১ বার আপনার কম্পিউটারটি পরিষ্কার করুন।
২) কোন প্রকার থার্ডপার্টি  থিম ইনস্টল করবেন না , কারন এতে কম্পিউটার তার পূর্বের  পার্ফরম্যান্স দেখাতে  পারে না।
৩) ঘড়ি-ক্যালেন্ডার-আবহাওয়াসংবাদ প্রদানকারী সফটওয়্যার থেকে বিরত থাকুন।
৪) বার বার রিফ্রেশ দেয়ার কোন প্রয়োজন নেই , তবে পিসি স্লো মনে হলে  স্টার্ট মেনুতে গিয়ে tree লিখে  enter প্রেস     করুন
৫)  মাঝে মাঝে বিভিন্ন ড্রাইভের প্রোপার্টিস এ গিয়ে ডিস্ক ক্লিন করুন।
৬) সি ড্রাইভ কখনো বেশি লোড দিবেন না , অপ্রয়োজনীয় জিনিস প্রয়োজনে অন্য ড্রাইভে রাখুন।
৭) রিসাইকেল বিন পরিষ্কার রাখুন এবং যে সফটওয়্যারের দরকার নেই সেগুলো আনইনস্টল করে দিন।
৮) স্টার্ট মেনু থেকে run এ যান  নিম্নোক্ত শব্দ গুলো একবার করে লিখে এন্টার দিন ,
নতুন উইন্ডে যা আসবে সব ডিলেট করে দিন ,যেগুলো ডিলেট হবে না স্কিপ করুন।


 temp , %temp%  , prefetch , recent , cookies

৯) ২ টি এন্টিভাইরাস কখনোই একসাথে ব্যাবহার করা যাবে না
১০)  মাঝে মাঝে ব্রাউজারের হিস্ট্রি কুকি রিমুভ করুন।

প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন টিপস / ট্রিকস সহ লেখা গুলো পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন। Click here

প্রজেক্ট গ্লাস একটি রিসার্চ এবং ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম যা গুগল দ্বারা নির্মিত হেড-মাউন্টেড ডিসপ্লে (এইচএমডি) যা গুগল গ্লাস
 নামে পরিচিত। ‘এক্স ল্যাব’ নামের গুগল-এর গোপন ল্যাবে একটি সর্বাধুনিক প্রযুক্তির চশমা তৈরি করা হয়েছে।
গুগলের বিভিন্ন তথ্য এ ফাইটার- প্লেন স্টাইলের চশমার ডিসপ্লেতে দেখা যাবে। এ চশমায় বাটনও থাকবে।
পাতলা কাঁচের তৈরি এ চশমা সাধারণ চশমার মতোই স্বচ্ছ হবে তবে যথেষ্ট স্টাইলিশ ।




গুগল চশমার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য:

-চশমায় ব্যবহৃত হবে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের সংস্করণ।
-গুগল গ্লাসে অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ৪.০.৩ আইসক্রিম স্যান্ডউইচ।
 বহুমুখীতার কারণেই ই-চশমাটির জন্য অ্যান্ড্রয়েড প্লাটফর্ম বেছে নেয়া হয়েছে।
-স্মার্টফোন ও ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ কম্পিউটারের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে এই গুগল চশমা।
তাই স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা স্বাচ্ছন্দে গুগল চশমা ব্যবহার করে ইন্টারনেট সেবা গ্রহণ করতে সক্ষম হবেন।
-গ্লাসটির “এক্সপ্লোরার” ভার্সনে নতুন ফিচার হিসেবে থাকছে, ওয়াই-ফাই এবং ব্লু-টুথ এর মাধ্যমে থ্রিজি ও ফোরজি ডাটা আদান-প্রদান এর সুবিধা,
 আরো আছে বিল্ট-ইন চিপ।
-ভয়েস কমান্ড ব্যবহার করা যাবে “ওকে গ্লাস” দিয়ে। এছাড়াও ডুয়াল লেয়ারে থাকছে সহজে পরিবর্তনযোগ্য সানগ্লাস।


গুগল চশমার কিছু ব্যবহার:

অপিরিচিত রাস্তা? কোন সমস্যা না।
গুগল ম্যাপসের সাহায্য নিয়ে আপনার এই গুগল চশমাই আপনাকে
নেভিগেশন করে দেখিয়ে দেবে আপনার গন্তব্যস্থল।



সূর্যের দিকে তাকিয়ে ভাবছেন কয়টা বাজে?
উত্তর তো আপনার চোখের সামনেই।



ভাবছেন সামনের ব্রিজটা কত বড়?
এর দৈর্ঘ্য বা উচ্চতাই বা কত?
 ভাবতে ভাবতেই উত্তর আপনার চোখের সামনে।

তবে আর দেরি কেন কিনে ফেলুন  গুগল গ্লাস দাম  পড়বে  মাত্র এক হাজার ৫০০ ডলার।




ডার্ক ওয়েব ( Dark Web )  নিয়ে মানুষের কৌতুহলের শেষ নেই , ইন্টারনেটের লুকায়িত এই অংশে রয়েছে অসংখ্য রহস্যময় অংশ , ডার্কওয়েব -ডিপ ওয়েব বা মেরিনাস ওয়েব নিয়ে এর আগেও লেখা হয়েছে  না পড়া থাকলে পড়ে নিবেন।
এখন আলোচনা করব ডার্কওয়েব সম্পর্কে প্রচলিত আরেকটি অংশ যার নাম রেড রুম ।
রেড রুম নামটি এসেছে জাপানী একটি এনিমেশন   এবং  একই নামের একটি শহরের কিংবদন্তী থেকে ।
অনেকে বলে থাকে সন্ত্রাসীদের উপার্যনের একটি অংশ হল এই রেড রুম । ভিক্টিমকে একটি রুমে আটকে রেখে  তাকে বিভিন্ন ভাবে টর্চার করে সেই ভিডিও রেড রুমে ছেড়ে দেয়া হয় ।
এখানে মানুষকে টর্চার, খুন, রেপ ইত্যাদির লাইভ স্ট্রিমিং হয়।  এই সবই সেখানে মানুষ টাকা দিয়ে দেখে । টাকা বলতে লেনদেন সব বিটকয়েনেই হয় ।  রেড রুমের অস্তিতও নিয়ে রয়েছে বিতর্ক , কারন  এটি নিয়ে পূর্নাংগ কোন প্রমান পাওয়া যায়নি , এমন কোন ব্যাক্তি নিজে দাবি করেনি যে সে রেডরুম  নিজের চোখে দেখেছে ।  তবে এটি নিয়ে  গেমস , মুভি , ড্রামা  তৈরী হয়েছে ।
বিভিন্ন সূত্র  বিভিন্ন সময় রেডরুম সম্পর্কে তথ্য প্রকাশ করলেও পূর্নাং প্রমানের অভাবে তা আসলে আমলে নেয়া হয়নি
রেডরুম এ বিকৃত মানসিকতার কর্মকান্ড হয় । সম্পূর্ন অবৈধ এই অংশ নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ না করাই ভাল ।
ভিপিএন কেন ব্যবহার করা প্রয়োজন -

ডেটা গোপনীয়তা বা নিরাপত্তা  আজকের দিনে একটি গুরুতর উদ্বেগের বিষয়,   একটি ডিজিটাল মহাবিশ্ব যেখানে আপনার ব্যাক্তিগত অনেক তথ্যই ব্যাবহার করতে হয়। কিন্তু অনেক ওয়েবসাইট আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করে এবং বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছে ডলারের জন্য বিক্রি করে এবং যেখানে হ্যাকার সহজেই  আপনার ডেটা চুরি করতে পারে। এই চুরি করা ডেটা দিয়ে তারা ব্ল্যাকমেইলিং, স্প্যামিং  প্রভৃতি অপরাধ করে থাকে ।               
কিভাবে আপনার উপর কেউ গুপ্তচরবৃত্তি আটকাবেন ?

ভিপিএন - ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক এর জন্য ব্যবহৃত হয় । এই সিস্টেমের মাধ্যমে  আপনার কম্পিউটার এবং এবং ভিজিট করা ওয়েবসাইটগুলোর মধ্যে একটি  নিরাপদ টানেল  তৈরী হয় যার ফলে  আপনার কম্পিউটার একটি ভিপিএন সার্ভারের  সাথে সংযোগ স্থাপন করে, যা বিশ্বের যে কোন স্থানে অবস্থিত থাকে । আপনার ডেটা গোপনীয়তা নিশ্চিত করার জন্য 
ভিপিএন আপনার ডেটা এনক্রিপ্ট করে ,  অনেক ভিপিএন ই  এনক্রিপশনের জন্য SSL (সিকিউর সকেট লেয়ার) ব্যবহার করে, অন্যেরা আপনার তথ্য এনক্রিপ্ট করার জন্য IPSec বা PPTP ব্যবহার করতে পারে।

১. PureVPN
PureVPN হল বিশ্বস্ত কোম্পানী , বিশ্বব্যাপী এক মিলিয়নেরও  বেশি ব্যবহারকারী রয়েছে এর । নিরাপত্তা, ব্যবহারযোগ্যতা এবং বৈশিষ্ট্যগুলির একটি সঠিক মিশ্রণ প্রদান করে।
PureVPN পরিসেবাটি শুধুমাত্র আপনার অনলাইন কার্যক্রমগুলি গোপন করে না বরং আপনার সমস্ত ব্যক্তিগত  ডেটা এনক্রিপ্ট করে এবং  বিশ্বব্যাপী 141 টি দেশে তার 500 স্ব-পরিচালিত সার্ভারগুলির মাধ্যমে এটি রুট করে। 

২ .VPNSecure
আপনার পছন্দের স্ট্রিমিং নেটওয়ার্কের ভৌগলিক অবস্থানগুলি বাইপাস করার অনুমতি দেয়,
আপনার ট্রাফিক এনক্রিপ্ট করে যাতে হ্যাকার আপনার ডেটা অ্যাক্সেস করতে পারে না সেই নিশ্চয়তা প্রদান করে , আপনার অবস্থান ও IP ঠিকানা লুকিয়ে রাখে , টরেন্ট সাইট সাপোর্ট করে 
সবচেয়ে বড় সুবিধা হল একযোগে পাঁচটি ডিভাইসগুলি সংযোগ করা যায়  ।

3.OneVPN
এর মধ্যে এডব্লকার সুবিধা ভাল থাকায় , বিজ্ঞাপন সংস্থাগুলো আপনার কোন হদিসই খুজে পাবে না ,
256-বিট এনক্রিপশন  এর মাধ্যমে এটি   আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সর্বদা  নিরাপদ রাখে ।
এন্টি-ম্যালওয়্যার আপনার ডেটা এবং অপারেটিং সিস্টেমকে ক্ষতিকারক ম্যালওয়্যার থেকে রক্ষা করে এর বিশেষত্ব হল এর NAT ফায়ারওয়াল ।

এন্ড্রয়েড ফোনে হ্যাকারদের প্রিয় অপারেটিং সিস্টেম  ইন্সটলের নিয়ম দেখতে চাইলে ঘুরে আসুন এই লিংক থেকে


অন্যের পেনড্রাইভ খুব দ্রুত কাজ করলেও নিজের পেনড্রাইভে ফাইল ঢুকতে সারাদিন চলে যায় ,
ব্যাপারটা খুবই বিরক্তিকর , কিন্তু ২ মিনিটের কাজের মাধ্যমেই পরিত্রান পাওয়া যায় এই সমস্যা থেকে।
শুধু নীচে দেয়া পদ্ধতি অবলম্বন করুনঃ

প্রথমেই আপনার ইউএসবি ডিভাইসটি সংযোগ দিন ।
My Computer এ  যান এবং  ইউএসবি ডিভাইসের  ড্রাইভ আইকনে মাউসের  রাইট বাটন ক্লিক করে Properties  এ যান
এবার Hardwere অপশনে গিয়ে
এর পর  বাম দিকে অবস্থিত Device Manage এ ক্লিক করুন ।
USB Drive এর অপশনটি সিলেক্ট করে নীচে থাকা  Properties বাটনে ক্লিক করুন
এবার নতুন একটি উইন্ডো আসবে , তাতে Policy tab এ ক্লিক করে  better performance
এবং Enable write অপশনে টিক দিয়ে OK দিন ।

তাহলেই আপনার পেনড্রাইভ আগের চেয়ে দ্রুত ডাটা ট্রান্সফার করতে পারবে ।

পেনড্রাইভ বা ম্যামোরীকার্ডে ফরম্যাট সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান দেখুন এই লিংক থেকে