Showing posts with label এন্ড্রোয়েড. Show all posts
Showing posts with label এন্ড্রোয়েড. Show all posts
ওয়াই ফাই এর অভাবে স্লো ইন্টারনেট চালাতে হয় আমাদের অনেকের  ই। আবার নিজের ওয়াই ফাই এর ইন্টারনেট কানেকশন চলে গেলে বসে থাকতে হয়। তখন যদি অন্য কারো ওয়াইফাই হ্যাক করে চালানো যেতো তাহলে কতোই না ভালো হতো। 

এবার আপনি নিজেও হ্যাক করে নিতে পারবেন ওয়াই ফাই। চলুন, শিখে নেই কিছু সহজ উপায় যার মাধ্যমে আপনি ওয়াই ফাই হ্যাক করে নিতে পারবেন।

১। সব চাইতে সহজ এবং কার্যকরী উপায়ে মোবাইল থেকে ওয়াই ফাই হ্যাক করার পদ্ধতি হচ্ছে SWIFT WIFI এপস। চলুন, আলোচনা করি SWIFT WIFI এপস নিয়ে বিস্তারিত..




যা যা দরকার (উপকরণ)

সুবিধাঃ এই এপসটি চালানোর জন্য ফোন রুট করার প্রয়োজন হয় না।
# এপস রিভিউ ৪.২ [ ওয়াই ফাই হ্যাকিং এর জন্য সব চাইতে বিশ্বস্ত এপস ]

অসুবিধাঃ এর মাধ্যমে আপনি সব ওয়াই ফাই হ্যাক করে নিতে পারবেন না। শুধুমাত্র আপনার নেটওয়ার্কের মধ্যে যেই ওয়াই ফাই গুলো থাকবে আপনি শুধু সেগুলোই হ্যাক করতে পারবেন।


প্লে-ষ্টোর থেকে  অ্যাপটি ইন্সটল করে নিন। লিংকঃ https://play.google.com/store/apps/details?id=mobi.wifi.toolbox



এরপর এপসটি ওপেন করলে (Secured with WPA2 WPS available) লেখা ওয়াইফাই কোন ডিভাইসে ক্লিক করলে পাসওয়ার্ড দেওয়া থাকলে স্বয়ংক্রিয় ভাবেই কানেক্ট হয়ে যাবে। 
উল্লেখ্য, সিগনালে যেই যেই এপস গুলো দেওয়া থাকবে সব গুলোই আপনি চেষ্টা করে দেখবেন। ধন্যবাদ।

বিজ্ঞাপনঃ ডিজিটালের এই যুগে পুরনো বছরের মতো এখনো পিছিয়ে আছেন না তো? আয় করুন ইথিক্যাল হ্যাকিং এর মাধ্যমে। বর্তমান বিশ্বে সাইবার নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় থাকা সত্বেও অভাব রয়েছে এর বিশেষজ্ঞদের। তাই, সাইবার সিকিউরিটির উপর অনলাইনে সঠিক প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রবেশ করুন এই সম্ভাবনাময়ী জগতে। হটলাইন- 01779224640, 01885841489

২য় পদ্ধতিঃ WIFIMAP এই এপসের মাধ্যমেও আপনি ওয়াই ফাই হ্যাক করে নিতে পারবেন। 

৩য় পদ্ধতিঃ কোন ওয়াইফাই এর মধ্যে কানেক্ট করা ডিভাইসের মধ্যে থেকে পাসওয়ার্ড চুরি করেও আপনি হ্যাক করে নিতে পারবেন ওয়াইফাই। 

এর জন্য প্রথমেই ডাউনলোড করে নিতে হবে  Es File Explorer এপসটি।
এবার ওপেন করুন Swipe left 

 Local - > Device - > System -> ETC Folder - > 

 Wifi - > wpa_supplicant.conf - > ES text viewer. -> এবার এখানেই ওয়াই ফাই এর সকল পাসওয়ার্ড গুলো পেয়ে যাবেন। 

আশা করি উক্ত উপায় গুলোর মাধ্যমে সকল ওয়াই ফাই হ্যাক করে ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারবেন। তবে পর্যায়ক্রমে কালি লিনাক্সের কিছু কার্যকরী টুলস সহ আরো বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করবো পরবর্তী পোষ্টে। ই বাংলা ডট টেক এর সাথেই থাকুন। 

বিজ্ঞাপনঃ ডিজিটালের এই যুগে পুরনো বছরের মতো এখনো পিছিয়ে আছেন না তো? আয় করুন ইথিক্যাল হ্যাকিং এর মাধ্যমে। বর্তমান বিশ্বে সাইবার নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় থাকা সত্বেও অভাব রয়েছে এর বিশেষজ্ঞদের। তাই, সাইবার সিকিউরিটির উপর অনলাইনে সঠিক প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রবেশ করুন এই সম্ভাবনাময়ী জগতে। হটলাইন- 01779224640, 01885841489

রাগ নিয়ন্ত্রনে সহায়তা করবে স্মার্টফোন!!

এবার থেকে আপনার মেজাজ পরিবর্তনের হদিশ দেবে স্মার্ট ফোন। শুনে অবাক হচ্ছেন তো? আপনার মস্তিষ্কে যদি কোনও অসুবিধা অনুভব করেন, তার জন্য ডাক্তারের কাছে না গিয়ে জিজ্ঞেস করুন আপনার স্মার্ট ফোনকে। কারণ আপনার মাথায় কি হয়েছে তার হদিশ দিতে পারবে আপনারই স্মার্ট ফোন।
সম্প্রতি ইতালির এক রিসার্চে জানা গিয়েছে, স্মার্ট ফোনের ইন বিল্ট সেন্সরের মাধ্যমে মেজাজ পরিবর্তনের কথা জানতে পারা যাবে। যদি আপনার বেশী মাত্রায় মেজাজের পরিবর্তন হয় তাহলে ধরে নিতে হবে আপনার মস্তিষ্কে ‘বাইপোলার ডিসওর্ডার’ হয়েছে। ‘বাইপোলার ডিসওর্ডার হল এমন একটি রোগ যার জন্য আপনার মেজাজের পরিবর্তন ঘটবে খুব ঘন ঘন। আপনার মেজাজ কখন কি রকম থাকছে তার কথাও আপনাকে জানিয়ে দেবে স্মার্ট ফোন।

ইতালি কম্পিউটার বিজ্ঞানী ভেনেট ওসমানী, একটি রিসার্চের মাধ্যমে স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে মস্তিষ্কের চিকিৎসার কথা জানতে পেরেছেন। এই রিসার্চটি তিনি কয়েকজন মানুষের ওপর চালান। ২ সপ্তাহ অন্তর অন্তর তাদের মেজাজ কতটা পরিবর্তন হচ্ছে তা স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে তিনি পরিমাপ করে দেখেছিলেন।

এন্ড্রোয়েড ফোনের স্পীড বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় কিছু টিপস!!

অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমচালিত স্মার্টফোন এখন অনেকেই ব্যবহার করেন। কিন্তু অনেক ব্যবহারকারীর কাছেই এখনও অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের নানা বিষয় অজানা। অ্যান্ড্রয়েডচালিত আপনার ডিভাইসটি যাতে ঠিকঠাক চালানো যায়, সে জন্য টাইম ম্যাগাজিনের প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট টেকল্যান্ড সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছে। ওই প্রতিবেদনের আলোকে অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ১৪টি পরামর্শ নিয়েই এবারের মেইনবোর্ড।
হোমস্ক্রিন সাজাতে ব্যবহার করুন উইজেট
উইজেট ব্যবহার করে খুব সহজেই সাজাতে পারবেন স্মার্টফোনের হোমস্ক্রিনটি। হোমস্ক্রিন সাজাতে উইজেট ব্যবহারের জন্য মেইন অ্যাপ লঞ্চার থেকে অপশনটি সিলেক্ট করে নিন। উইজেট ব্যবহার করে আপনার পছন্দের জিনিসগুলোকে হোমস্ক্রিনে নিয়ে আসতে পারবেন। এতে করে আপনি সহজেই আপনার স্মার্টফোনটিকে ইচ্ছানুযায়ী সাজাতে পারবেন।

প্রয়োজনীয় নাম্বার রাখুন উইজেটে
একটি হলেও প্রয়োজনীয় ব্যক্তির নাম্বার রাখুন উইজেটে। এতে আপনার প্রয়োজনের মূহূর্তে নাম্বারটি খুঁজতে অপশনে যেতে হবে না। হোমস্ক্রিন থেকেই সরাসরি ফোন করতে পারবেন আপনি। উইজেটে নাম্বার রাখার জন্য আপনার হোমস্ক্রিন থেকে চালু করুন উইজেট এবং ডিফল্ট থেকে শর্টকার্টে পরিণত করুন উইজেটটিকে। এরপর পার্সন সিলেক্ট করে যে নাম্বারটি রাখতে চান, তা সিলেক্ট করুন।
গুগল প্লের মাধ্যমে স্ট্রিম করুন মিউজিক কালেকশন
গান স্ট্রিম করে শুনতে ব্যবহার করুন গুগল প্লে। কারণ গুগল প্লে আপনাকে দেবে অসংখ্য গান শোনার এবং সেগুলোকে নিজের প্লে লিস্টে রাখার সুযোগ। এমনকি অফলাইনে থাকলেও পছন্দের গান শোনার সুযোগ রয়েছে গুগল প্লেতে।

চালু রাখুন অটোমেটিক আপডেট
আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনটির অ্যাপগুলোতে অটোমেটিক আপডেট চালু রাখুন। এতে করে আপনি অ্যাপগুলোর নিত্যনতুন সেবা সহজেই উপভোগ করতে পারবেন। অটোমেটিক আপডেট চালু করার জন্য ফোনে সেটিংস অপশনে ‘অটো আপডেট অ্যাপ’ নামে একটি বক্স পাবেন। এখান থেকে  চালু করে দিন অটো আপডেট।

ব্যবহার করুন পছন্দের কিবোর্ড
অ্যান্ড্রয়েড ফোনগুলোতে নির্মাতারা কিবোর্ড দিয়ে দেন। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই আপনার পছন্দ নাও হতে পারে সে কিবোর্ড। এক্ষেত্রে আপনি পছন্দের ও সুবিধাজনক ভার্চুয়াল কিবোর্ড ব্যবহার করতে পারবেন। অনলাইন থেকে কিনে নিন আপনার পছন্দসই কিবোর্ড। এ রকম বেশকিছু কিবোর্ড অ্যাপ রয়েছে। যেমন সুইফট কি, সোয়াইপ ইত্যাদি। কেনার আগে ফ্রি ট্রায়াল হিসেবেও ব্যবহার করতে পারবেন এ রকম কিবোর্ড।
সেট করে নিন ‘গুগল নাও’
‘গুগল নাও’ এমন একটি অ্যাপ, যা প্রয়োজনীয় তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে জানিয়ে দেবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ধরা যাক আপনি একটি রেল স্টেশনে আছেন। যদি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনটিতে ‘গুগল নাও’ ইনস্টল করা থাকে, তাহলে এটি আপনাকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে জানিয়ে দিবে পরবর্তী ট্রেন আসার সময়। তবে এ জন্য ট্রেনের সময়সূচি অনলাইনে থাকতে হবে। এ ছাড়াও এটি আপনাকে বিভিন্ন ইভেন্টের ব্যাপারে মনে করিয়ে দেবে আগেই।
ব্রাউজার হিসেবে ব্যবহার করুন গুগল ক্রোম
সাধারণত প্রায় সব অ্যান্ড্রয়েড ফোনেই ডিফল্ট ব্রাউজার হিসেবে গুগল ক্রোম দেওয়া থাকে। তারপরেও যদি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনটিতে অন্য কোনো ডিফল্ট ব্রাউজার দেওয়া থাকে তবে তা পরিবর্তন করে নিন। গুগল প্লে থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন ব্রাউজারটি। গুগল ক্রোম ব্রাউজারটি সহজ এবং দ্রুতগতিসম্পন্ন। কম্পিউটারে গুগল ক্রোম ব্যবহার করলে সেখান থেকে আপনার বুকমার্ক পেইজগুলো ক্রোমের মোবাইল অ্যাপটিতে ¯^য়ংক্রিয়ভাবে যোগ হয়ে যাবে।
এসএমএস পড়তে পারেন কম্পিউটারে
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে বেশকিছু থার্ড পার্টি সফটওয়্যার ব্যবহারকারীকে কম্পিউটারে টেক্সট মেসেজ বা এসএমএস পড়ার সুযোগ দেয়। এমনকি সরাসরি কম্পিউটার থেকে উত্তরও দেয়া যায় মেসেজগুলোর। এ রকম অ্যাপ ব্যবহার করে আপনি চাইলেও পড়তে পারেন ফোনে আসা মেসেজগুলো। এ রকম অ্যাপের ব্যাপারে টাইম ম্যাগাজিন ‘মাইটিটেক্সট’ অ্যাপটি ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে। মাইটিটেক্সটের ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন অ্যাপটি।
অ্যাপ্লিকেশনে ব্যবহার করুন ‘শেয়ার’
অ্যান্ড্রয়েড ফোনটির বিভিন্ন অ্যাপে রয়েছে শেয়ারের অপশন। শেয়ারের মাধ্যমে একটি অ্যাপ আরেকটি অ্যাপের সঙ্গে সংযুক্ত হয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আপনার মেসেজ অপশনে লেখা টেক্সটটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার পছন্দের সোশ্যাল নেটওয়ার্কে পোস্ট করে দেবে অ্যাপ। এতে করে সাইটটিতে না গিয়েও আপনি পোস্ট করতে পারবেন। শেয়ার অপশনটি চালু রাখার মাধ্যমে এভাবেই আপনি বাঁচাতে পারবেন মূল্যবান সময়।
ডাউনলোড করে নিন ম্যাপ
অফলাইনে ব্যবহারের জন্য ডাউনলোড করুন ম্যাপ। এতে করে ইন্টারনেট সার্ভিস সমস্যা করলেও আপনাকে পোহাতে হবে না কোনো ঝামেলা। কোথাও যাবার সময় বা কোনো জায়গা খুঁজে বের করতে ইন্টারনেট সার্ভিস চালুও করতে হবে না। এ কাজটি করতে মোবাইলের ম্যাপ অপশনটিতে গিয়ে সিলেক্ট করে দিন ‘মেক অ্যাভেইলেবল ফর অফলাইন’। আর ম্যাপের যে অংশটি ডাউনলোড করতে চান, তা জুম করে ‘ডান’ অপশনটি সিলেক্ট করুন।
ছবি স্থানান্তরে পিসির সঙ্গে ফোন সংযুক্ত করুন
ছবি দ্রুত স্থানান্তরের জন্য পিসির সঙ্গে সংযুক্ত করতে পারেন অ্যান্ড্রয়েড ফোনটি। দ্রুত ছবি স্থানান্তরের জন্য ফোনটিকে পিসির ইউএসবি পোর্টের মাধ্যমে সংযুক্ত করুন। তারপর ফাইল ব্রাউজারে ইন্টারনাল স্টোরেজ ফোল্ডারটিতে ক্লিক করুন। সেখানে পাবেন ‘ডিসিআইএম’ নামের ফোল্ডার, যেখানে পাবেন অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সব ছবি। এখান থেকেই দ্রুত ছবি স্থানান্তর করতে পারবেন পিসিতে।
স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছবি ব্যাকআপ রাখুন
আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনটিতে থাকা ছবি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাকআপ রাখতে পারেন চাইলেই। এ কাজটি করার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে ‘গুগল প্লাস’। এ জন্য আপনাকে যা করতে হবে, তা হল গুগল প্লাস অ্যাপটি চালু করে সেটিংসে গিয়ে ‘ইন্সট্যান্ট ফটো আপলোড’ অপশনটি চালু করতে হবে। এরপর থেকে আপনার সব ছবির ব্যাকআপ রাখবে অ্যাপটি।
রিমোট ওয়াইপের জন্য ব্যবহার করুন অ্যাপ
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে রিমোট ওয়াইপ ফিচারটি নেই। তাই আপনার ফোনটি হারিয়ে গেলে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য অন্য ব্যক্তির হাতে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ঝামেলা থেকে রক্ষা পেতে ব্যবহার করুন রিমোট ওয়াইপ সম্বলিত থার্ড পার্টি অ্যাপ। এ রকম অ্যাপের মাধ্যমে আপনি সহজেই হারিয়ে যাওয়া ফোনের সব ডেটা মুছে ফেলতে পারবেন। টাইম ম্যাগাজিন রিমোট ওয়াইপ অ্যাপ হিসেবে ‘অ্যান্ড্রয়েড লস্ট’ অথবা ‘সিরবিরাস’ ডাউনলোডের পরামর্শ দিয়েছে। অ্যাপগুলো ট্রায়াল ভার্সন হিসেবেও ব্যবহার করার সুযোগ রয়েছে।
সুযোগ নিন রিফান্ডের
যে কোনো অ্যাপ কেনার পর ১৫ মিনিট সুযোগ থাকে অ্যাপটি পরীক্ষা করার। যদি এ ১৫ মিনিটে আপনি বুঝতে পারেন, অ্যাপটি আপনার প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম নয়; তাহলে অ্যাপটি ফিরিয়ে দিতে পারবেন। আর অ্যাপটি কিনতে ব্যবহৃত অর্থ ফেরত পেতে গুগল প্লের রিফান্ড সুযোগটি কাজে লাগান। এ জন্য আপনাকে গুগল প্লে থেকে যে অ্যাপটির মূল্য ফেরত পেতে চাচ্ছেন, সে পেইজে যেতে হবে। সেখানে আপনি রিফান্ড নামে একটি অপশন পাবেন। অপশনটিতে ক্লিক করলে আপনার ফোনে অ্যাপ্লিকেশনটি আনইনস্টল হয়ে যাবে এবং ফেরত  আসবে ব্যবহৃত অর্থ।
এন্ড্রোয়েড নিয়ে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস পেতে চাইলে - Click Here
Goutam / Ebangla.tech
জকে স্মার্টফোন আমাদের কাছে এতোই গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইজ হিসেবে দাঁড়িয়েছে, আমরা যেকোনো পার্সোনাল তথ্য গুলোকে স্মার্টফোনেই রাখতে পছন্দ করি। ক্রেডিট কার্ড নাম্বার, বিভিন্ন আইডি, অ্যাড্রেস, কন্টাক্ট নাম্বার, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, প্রয়োজনীয় স্ক্যানড ডকুমেন্ট সবকিছুই স্মার্টফোনে স্টোর রাখি। যেহেতু গুরুত্বপূর্ণ ডাটা গুলো স্মার্টফোনে রাখা হয়, সেক্ষেত্রে অবশ্যই ফোনে লক বা সিকিউরিটি ব্যবহার করা অত্যাবশ্যক হয়ে পড়ে। অ্যান্ড্রয়েড ফোনে পিন, প্যাটার্ন লক অথবা পাসওয়ার্ডকে সিকিউরিটি হিসেবে ব্যবহার করা যায়। যদি আপনার ফোনে ফিঙ্গার প্রিন্ট সেন্সর থাকে, সেটা আলাদা কথা কিন্তু তাছাড়া সবচাইতে জনপ্রিয় সিকিউরিটি ম্যাথড হচ্ছে প্যাটার্ন লক। আমরা পাসওয়ার্ড বা পিন টাইপ করাটাকে ঝামেলা মনে করি। তাই প্রায় ৪০% অ্যান্ড্রয়েড ইউজার প্যাটার্নকেই প্রধান সিকিউরিটি ম্যাথড হিসেবে ব্যবহার করে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই প্যাটার্ন লক কতোটা সিকিউর? এর ভরসায় থাকা আপনার পার্সোনাল সেনসিটিভ ডাটা গুলো কতোটা সিকিউর? এই আর্টিকেল থেকে উত্তর খোঁজার চেষ্টা করবো।




প্যাটার্ন লক রিস্ক

দুর্ভাগ্যবসত প্যাটার্ন লকের উপর আপনার আর ভরসা করাটা ঠিক হবে না। একটি রিসার্স থেকে জানা গেছে, ৯৫% অ্যান্ড্রয়েড প্যাটার্ন লক শুধু মাত্র ৫ বার চেষ্টা করার আগেই ক্র্যাক করে ফেলা সম্ভব। অর্থাৎ আপনার ফোনে ভুল প্যাটার্ন প্রবেশের কারণে এটি টেম্পোরারি লক হওয়ার পূর্বেই এটিকে ক্র্যাক করে ফেলবে গবেষক’রা। এখানে হ্যাকার’রা আপনার প্যাটার্ন লক ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করে এটি ব্রেক করার চেষ্টা করবে।
আপনার কাছ থেকে হ্যাকার আড়াই মিটার দূরত্ব থেকে তাদের স্মার্টফোন ক্যামেরা ব্যবহার করে আপনার প্যাটার্ন প্রবেশ করানো সম্পূর্ণ ফিল্মিং করবে। যদি হ্যাকার ডিজিটাল এসএলআর ক্যামেরা ব্যবহার করে, সেক্ষেত্রে ৯ মিটার দূর থেকে আপনাকে ফিল্মিং করতে পারবে। এবার ভিডিও করার পরে এই ভিডিও ফুটেজ কম্পিউটারে ট্র্যান্সফার করে, কম্পিউটার ভিসন অ্যালগরিদম ব্যবহার করে আপনার ফিঙ্গার মুভমেন্ট প্রসেস করবে। আর সবচাইতে ভয়ঙ্কর ব্যাপার হচ্ছে, এই ম্যাথড ব্যবহার করে যতো কমপ্লেক্স প্যাটার্ন আপনি ব্যবহার করবেন, ততোদ্রুত এবং ততো সফলভাবে আপনার লক ক্র্যাক করা যাবে। সুতরাং আপনি যদি ভাবেন, আপনি কমপ্লেক্স আর বিশাল হাবিজাবি রেখা টেনে প্যাটার্ন তৈরি করে সুরক্ষিত হবেন, আপনি অবশ্যই ভুল!
আপনি যতোবেশি কমপ্লেক্স প্যাটার্ন তৈরি করবেন, সমন্বয় ততো কমে যাবে, ফলে দ্রুত হ্যাক সম্ভব হবে। চাইনিজ এবং ইউকে গবেষক গন তাদের রিসার্স পেপারে উল্লেখ্য করেছেন, ইউজার’রা বেশিরভাগ সময় তাদের গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক তথ্য গুলোকে সিকিউর করার জন্য প্যাটার্ন সিকিউরিটি ব্যবহার করেন, কিন্তু সেটা বর্তমানে রিস্ক হিসেবে প্রমানিত হয়েছে। তবে আপনি যদি এখনো প্যাটার্ন ব্যবহার করতে চান সেক্ষেত্রে কমপ্লেক্স প্যাটার্ন ব্যবহার না করে সহজ প্যাটার্ন ব্যবহার করবেন, এতে সমন্বয় বেড়ে যাবে, ক্র্যাকিং প্রসেস স্লো হয়ে যাবে।
তবে হ্যাঁ, ভিডিও ফুটেজ তৈরি করার মাধ্যমে পিন বা পাসওয়ার্ডকেউ ক্র্যাক করা সম্ভব, কিন্তু প্যাটার্ন পিন বা পাসওয়ার্ড থেকে কম সিকিউর, কেনোনা এতে অনেক কম সমন্বয় রয়েছে। তাই আপনি প্যাটার্ন, পিন, পাসওয়ার্ড যেটাই ব্যবহার করুণ না কেন অবশ্যই সেটা প্রবেশ করানোর পূর্বে এক হাত ব্যবহার করে স্ক্রীন ঢেকে নিন, তারপরে সিকিউরিটি ম্যাথড প্রবেশ করান, ঠিক যেমন এটিএম মেশিনে পিন দেওয়ার সময় করে থাকেন। সাথে প্যাটার্ন ইউজ করার পরে ফোন স্ক্রীনটি পরিষ্কার রাখুন, অনেকে আপনার আঙ্গুলের টেনে নেয়া ছাপ অনুসরণ করে প্যাটার্ন আন্দাজ করে ফেলতে পারে।

প্যাটার্নের বিকল্প

আগেই বলেছি, যদি আপনি প্যাটার্ন লক পরিবর্তন না করতে চান সেক্ষেত্রে সহজ প্যাটার্ন ব্যবহার করুণ এবং লক প্রবেশের সময় স্ক্রীন আরেক হাতে ঢেকে রাখুন, বিশেষ করে আপনি যখন পাবলিক প্লেসে রয়েছেন। তবে আমি রেকমেন্ড করবো প্যাটার্ন ব্যবহার বাদ দিতে, এর চেয়ে পিন বা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উত্তম হবে। যদি আপনার ফোনে ফিঙ্গার প্রিন্ট লক সিস্টেম থাকে, সেটা সবার আগে ব্যবহার করার জন্য রেকমেন্ড করবো, কেনোনা টাচ আইডি সবচাইতে নিরাপদ। এখন তো ফেস আইডিও চলে এসেছে, অবশ্যই সামনের ফোন গুলোতে এর ব্যবহার বাড়বে।
পিন থেকে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা আরো বেটার অপশন, সাথে পাসওয়ার্ড যতো বড় সেট করবেন ততোই সুরক্ষিত ব্যাপার হবে। বড় পাসওয়ার্ড সাথে কিন্তু স্পেশাল ক্যারেক্টার সেট করে পাসওয়ার্ডকে প্রচণ্ড শক্তিশালী তৈরি করা সম্ভব। তবে বড় পাসওয়ার্ড প্রবেশ করানো অনেক ঝামেলার কাজ। আর পাসওয়ার্ড তৈরি করার সময় কখনোই আপনার পার্সোনাল তথ্য সেখানে অ্যাড করবেন না, যেমন আপনার নাম, আপনার বাচ্চার নাম বা প্রিয়জনের নাম, আপনার ডেট অফ বার্থ — এগুলো সহজেই কেউ অনুমান করতে পারবে। তাছাড়া অ্যান্ড্রয়েডের নতুন স্মার্টলক ফিচারও ব্যবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে ব্লুটুথ দিয়ে কোন ডিভাইজকে বিশ্বস্ত ডিভাইজ হিসেবে সিলেক্ট করে রাখতে পারবেন। যখনই ঐ ডিভাইজ কানেক্ট হবে আপনার ফোন আনলক হয়ে যাবে। এভাবে শুধু কারে প্রবেশ করার মাধ্যমেই আপনার ফোন আনলক করা সম্ভব হবে।
যেভাবে হ্যাক হচ্ছে প্যাটার্ন লক - 
প্যাটার্ন লক অসংখ্য পদ্ধতিতেই হ্যাক হচ্ছে। আপনার এন্ড্রোয়েডকে পিসিতে কানেক্ট করে DATA - System - gesture.key ফাইলটি থেকে আপনার লকটি জানা যাবে। এছাড়াও আরো বেশ কয়েকটি পদ্ধতিতে কোন ফাইল ডিলেট না করেও প্যাটার্ন লক হ্যাক হওয়ায় নিরাপত্তা হিসেবে শুধু প্যাটার্ন লকের উপর আস্থা না রাখার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে। 
টেকহাব / ইবাংলা ডট টেক
বিশ্বব্যপী প্রায় ৪০০ মিলিয়ন মানুষ রাশিয়ায় তৈরী এন্টিভাইরাস ক্যাপারস্কি ব্যবহার করে। রাশিয়ান সরকারী হ্যাকারদের উপর গোয়েন্দাগিরি করে ইসরায়েলী গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানতে পেরেছেন, তারা ক্যাসপারস্কি অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারের মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি সংস্থা সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও মানুষের উপর গোয়েন্দাবৃত্তি করে।
ইসরায়েলের গোয়েন্দাদের মতে, রাশিয়ানরা কম্পিউটারে রাখা গোপন তথ্যগুলো এ সফটওয়ারের মাধ্যমে জনতে পারে। এজন্য কম্পিউটার থেকে এ সফটওয়ারটি সরানোর কথা বলা হয়েছে।
নিউইয়র্ক টাইমস জানায়, একজন জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা কর্মচারীর কাছ থেকে কিছু নথিপত্রের তথ্য চুরি করা হয়েছে যা তার বাড়ির নিজস্ব কম্পিউটারে সংরক্ষণ করা ছিল এবং এ কম্পিউটারটিতে ক্যাসপারস্কি অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়ার ইনস্টল ছিল।

যুক্তরাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মতে, রাশিয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে এই হ্যাকিং পদ্ধতির মাধ্যমে বিরূপ প্রভাব ফেলে। গত মাসে ওয়াশিংটনে রাশিয়ার দূতাবাস ক্যাসপারস্কি ল্যাব সফটওয়্যারের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে যেন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে এটি ব্যঘাত ঘটাতে না পারে।

মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা এজেন্সি (এনএসএ)-র একজন কর্মী তার বাড়ির কম্পিউটারে ক্যাসপারস্কি অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার বসিয়েছিলেন - তার বাড়ির কম্পিউটার থেকেই বহু গোপনীয় নথিপত্র চুরি হয়েছে বলেও ধারণা করা হচ্ছে।
তবে এনএসএ, হোয়াইট হাউস বা ওয়াশিংটনে ইসরায়েলি দূতাবাস এ ব্যাপারে কোনও মন্তব্য করেনি।
নিউ ইয়র্ক টাইমস জানাচ্ছে, তারা রাশিয়ার দূতাবাসকে এ ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া জানাতে অনুরোধ করেছিল - কিন্তু তারা সেই অনুরোধের কোনও জবাব দেয়নি।
আর ক্যাসপারস্কি সংস্থার পক্ষ থেকেএকটি বিবৃতি জারি করে এই গোটা ঘটনায় তাদের কোনও দায় নেই বলে দাবি করা হয়েছে।
তারা বলছে ক্যাসপারস্কি এ বিষয়ে আদৌ অবহিত ছিল না।
টুরিং ফোনের নির্মাতাদের দাবি যে, এই ফোন হ্যাক করা যাবে না, এটা ভাঙবে না এবং পানি এর কিছু করতে পারবে না!আগামী ডিসেম্বর মাস হতে ফোন গুলি বাজারে দেখা যাবে। এ খবর জানিয়েছে এনগেজেট।
বিওল্ফ, ফারাওহ এবং কার্ডিনাল এই তিনটি রংয়ে পাওয়া যাবে টুরিং ফোন । ফোনগুলোতে রয়েছে ১৬ জিবি, ৬৪ জিবি এবং ১২৮ জিবি মেমোরির আলাদা সংস্করণ। দাম পড়বে ৬১০ থেকে ৮৭০ মার্কিন ডলার পর্যন্ত। সান ফ্রান্সিসকোভিত্তিক টুরিং রোবোটিক্স ইন্ডাস্ট্রিজ তৈরি করেছে এই ফোন। এই ফোনগুলোতে কোনো ইউএসবি পোর্ট এবং হেডফোন জ্যাক নেই।নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই ফোন হ্যাক করা যাবে না। কারণ এই ফোনে থাকা সব অ্যাপ্লিকেশন ইন্ড টু ইন্ড এনক্রিপশনের মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে। এটা ভাঙা যাবে না কারণ এটি বানানো হয়েছে ‘লিকুয়িডমরফিয়াম’ নামের এক বস্তু দিয়ে, যা স্টিল এবং অ্যালুমিনিয়ামের চেয়েও বেশি শক্তিশালী। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, লিকুয়িডমরফিয়াম আগামী দিনের স্মার্টফোনের বডি বানানোর প্রযুক্তি পাল্টে দেবে। স্মার্টফোনটিতে পানি ঢুকতে পারবেনা কারণ এর ভেতরে রয়েছে ন্যানো-কোটিং। ফোনটির ভেতরে কোনো রাবার ব্যবহার করা হয়নি এবং এটি পুরোপুরি খুলে ফেলা যাবে।
টুরিং ফোনের সুবিধা 
টুরিং ফোন চলবে ৫.১ ললিপপ অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে। এতে রয়েছে ৫.৫ ইঞ্চি ফুল এইচডি স্ক্রিন (১০৮০x১৯২০ পিক্সেল)। ২.৫ গিগাহার্জ কোয়াড-কোর স্ন্যাপড্রাগন ৮০১ এসওসি প্রসেসর। রয়েছে ৩ জিবি র‍্যাম, ডুয়েল এলইডি ফ্ল্যাশের ১৩ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা, ৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা। রয়েছে তিন হাজার এমএএইচের নন রিমুভাল ব্যাটারি।কানেক্টিভিটির জন্য রয়েছে ফোরজি এলটিই, ওয়াই-ফাই ৮০২.১১এসি, ব্লুটুথ ৪.০ এলই। রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, অ্যাকসেলোরোমিটার, জিরোস্কোপ, ম্যাগনেটোমিটার, প্রক্সিমিটি, অ্যাম্বিয়েন্ট লাইট, টেম্পারেচার এবং হিউমিডিটি।
কদিন পরপরই ঝড়বৃষ্টি হচ্ছে ঢাকাসহ সারা দেশে। জীবনযাপন মানিয়ে নিতে হচ্ছে প্রকৃতির সঙ্গে। এখন যেহেতু জীবনযাপনে অপরিহার্য হয়ে উঠেছে প্রযুক্তি—মোবাইল ফোন, টিভি, ইন্টারনেট সংযোগ—খেয়াল রাখতে হচ্ছে সেদিকেও। অনেকের মনেই প্রশ্ন থাকে, বজ্রপাতের সময় ওয়াই-ফাই সংযোগ কি বন্ধ রাখা প্রয়োজন? নাকি চালু রাখলেও ক্ষতি নেই? কেউ কেউ অভিযোগ করেন, ঝড়বৃষ্টির কারণে পুড়ে গেছে তাঁদের রাউটার। কোন পরামর্শ মেনে চলা ভালো?

ওয়াই-ফাই একধরনের তারহীন ইন্টারনেট সংযোগ। এটি কাজ করে রাউটারের সাহায্যে। এই রাউটার চলে বিদ্যুৎ-সংযোগে। অনেকেই ধারণা করেন, বজ্রপাতের সময় যেহেতু রাউটার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, ওয়াই-ফাই সংযুক্ত যন্ত্রগুলোও হয়তো ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। প্রযুক্তিবিদদের বড় অংশ বলছে, বজ্রপাতের ফলে আপনার রাউটার নষ্ট হতে পারে। কিন্তু এর ফলে ওয়াই-ফাই সংযুক্ত ডিভাইসের কোনো ক্ষতির আশঙ্কা নেই। নষ্ট হলে রাউটারই নষ্ট হবে, কিন্তু তার প্রভাব পড়বে না ওই ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কে সংযুক্ত থাকা মুঠোফোন বা ল্যাপটপে।
বিদ্যুৎ-সংযোগে বজ্রপাত ঘটলে আমাদের ডিভাইসগুলো অতিরিক্ত চার্জ গ্রহণ করে অকেজো হয়ে যেতে পারে। এ জন্যই ইউপিএস বা স্ট্যাবিলাইজারের মতো যন্ত্রগুলোর মাধ্যমে আমরা যন্ত্রগুলো সুরক্ষিত রাখি। বজ্রপাতের সময় যে ডিভাইসটি সেই মুহূর্তে বিদ্যুৎ-সংযোগকৃত অবস্থায় থাকে না, তাতে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাও নেই। এ কারণে বজ্রপাতের সময় রাউটার বন্ধ রাখাই ভালো। শুধু রাউটার কেন, বাকি সব বৈদ্যুতিক যন্ত্র প্লাগ থেকে খুলে রাখা নিরাপদ।
বজ্রপাতের সময় তাই মোবাইল ফোনে চার্জ না দেওয়াই ভালো। ল্যাপটপ চালাতে হলে প্লাগ থেকে খুলে নিয়ে ব্যাটারিতে চালানো নিরাপদ। যদি সম্ভব হয় টিভির ডিশ সংযোগও খুলে রাখুন। ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার দিয়ে ফ্রিজ চালানো গেলে ভালো।
বজ্রপাতের সময় যেকোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস সুরক্ষিত রাখতে বাসা বা অফিসের কাট-আউট নিরাপদ রাখুন। নিয়মিত ইলেকট্রিশিয়ান ডেকে সংযোগ পরীক্ষা করিয়ে নিন। অনেকেই কাট-আউটে মোটা তার ব্যবহার করেন, যা বিদ্যুৎ-চালিত যন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর।


জানেন কি ?লিনাক্স বা অ্যান্ড্রয়েড  অপারেটিং সিস্টেম হলো ওপেন সোর্স সফটওয়্যার।  কারন ওপেন সোর্স সফটওয়্যার গুলো যখন উন্মুক্ত করা হয়, তখন এরসাথে সোর্স কোড গুলোকেও উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। অনেক সময় ওপেন-সোর্স সফটওয়্যার ডেভেলপাররা সোর্স কোড দিয়ে সফটওয়্যারটির এক্সিকিউট করে ফাইল তৈরি করে তারপর উন্মুক্ত করে, আবার অনেক সময় শুধু সোর্স কোড উন্মুক্ত করে। 

ওপেন সোর্স সফটওয়্যার কি?
ওপেন সোর্স সফটওয়্যার বলতে, যেখানে সফটওয়্যারটির সোর্স কোড সকলের জন্য ওপেন থাকে (পাবলিক) এবং অন্যান্য সফটওয়্যার গুলোর সোর্স কোড ক্লোজ থাকে (প্রাইভেট)। তো ওপেন-সোর্স সফটওয়্যার বলতেই ফ্রী কিছু নয়। হ্যাঁ, হয়তো আপনি অনেক সফটওয়্যারকে ফ্রী দেখতে পান, তবে এটির সংখ্যা অতি সামান্য। শুধু ওপেন-সোর্স নয়, প্রাইভেট সফটওয়্যার গুলোও ফ্রী হতে পারে।

ওপেন সোর্স সফটওয়্যার কেন ব্যবহার উপযোগী ?
মনেকরুন , কোন ইঞ্জিনিয়ার একটি বাড়ি তৈরি করলেন এবং বিক্রি করার জন্য বিজ্ঞাপন দিলেন। আপনি সেই বিজ্ঞাপন দেখে বাড়িটি কিনলেন। বাড়িটি কেনার পরে আপনি সেটি যথাযতো ভাবে ব্যবহার করতে শুরু করলেন। আপনি সকল রুম ব্যবহার করছেন, সকল সুইচ ব্যবহার করছেন ইত্যাদি। এখন মনেকরুন ,একটি ঘরের  বিদ্যুতের লাইনের সমস্যা হয়ে গেলো বা পানির নল ফেটে কোথা হতে পানি নির্গমন করা আরম্ভ করে দিল। তবে আপনি কি করবেন? আপনি তো নিজে ঠিক করতে পারবেন না—কেনোনা আপনি আপনার বাড়ির বৈদ্যুতিক লাইন সম্পর্কে জেনেন না, আর নাই বা জেনেন কোন দিক দিয়ে কোন পানির নল নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

একইভাবে যখন আপনি কোন সফটওয়্যারকে আপনার সিস্টেমে ইন্সটল করেন, তখন তার সোর্স কোড সম্পর্কে আপনার কোন জ্ঞান থাকেন না আর নাইবা আপনি চাইলে সেই কোড গুলোকে অ্যাক্সেস করতে পারবেন। যেমন করে আপনার বাড়ির নলের ব্যবস্থা এবং ইলেক্ট্রিসিটি লাইন আপনার বাড়ির পানি এবং বিদ্যুৎকে চালাতে সাহায্য করে ,ঠিক একইভাবে কোন সফটওয়্যার তার কাজ করার পদ্ধতি আপনাকে না জানিয়েই আপনার কাজ করে দেয়। 

ওপেন সোর্সের সুবিধা

কমিউনিটি তৈরি করতে সাহায্য করে----    যখন কোন সোর্স কোডকে পাবলিক হিসেবে উন্মুক্ত করা হয়, তখন যেকোনো ডেভেলপার বা প্রোগ্রামার সেই সফটওয়্যারটি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারে। এই অর্জিত জ্ঞান তাদের প্রোগ্রামিং দক্ষতাকে বাড়িয়ে দিতে পারে।
এটি দ্রুত সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়---মালিকানা কোন সফটওয়্যারে বা ক্লোজ সফটওয়্যারে কোন ত্রুটি খুঁজে পাওয়া গেলে, ব্যবহারকারীগনদের অপেক্ষা করতে হয়, যতক্ষণ না সেই সফটওয়্যার কোম্পানিটি তা ঠিক করে নতুন ভার্সন উন্মুক্ত করে।ওপেন সোর্সে যেকোনো সফটওয়্যারের ত্রুটি অনেক দ্রুত সমাধান হতে পারে।
ওপেন সোর্স সফটওয়্যার প্রতিযোগিতা ও বৈচিত্র্যতার সৃষ্টি করে--  ওপেন সোর্স সফটওয়্যার বৈচিত্র্যতার জন্য বিশেষভাবে বিশিষ্ট। লিনাক্সের কতো গুলো ফ্লেভার রয়েছে, জেনেনই তো। আবার মজিলা ফায়ারফক্সের কতো গুলো ভাই ব্রাউজার রয়েছে তাও জানেন।এমনকি গুগল ক্রোম ব্রাউজারও ক্রমিয়াম নামক ওপেন-সোর্স প্রোজেক্ট থেকে প্রস্তুত। 
প্রথম যখন Bluetooth এর নাম শুনেছিলাম একটু অবাকই হয়েছিলাম , আক্ষরিক অর্থে  blue মানে নীল এবং tooth মানে দাঁত  হলেও আমাদের ব্যাবহারের bluetooth  এর অর্থ কিন্তু নীল দাঁত নয় । 
এর নামকরনের পিছনে রয়েছে মজাদার ইতিহাস ।

৯৫৮ থেকে ৯৭০ খ্রিস্টাব্দে ডেনমার্কের ভাইকিং রাজা ছিলেন হেরাল্ড ব্লু-টুথ। ডেনমার্ক এবং নরওয়ের কিছু অংশকে একত্র করে একটি দেশের আওতায় আনতে পেরেছিলেন তিনি। ডেনমার্কের মানুষকে খ্রিস্টান করার নেপথ্যেও এই হেরাল্ড ব্লু-টুথের সক্রিয় ভূমিকা ছিল। ব্লুটুথ সিম্বলটি “H”  “B” মিলিয়ে করা হয়েছে। 
রাজা Harald Bluetooth এর নামানুসারে ব্লুটুথ নামকরণ করা হয়।
এবার চলে আসি অনেক সামনে  ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে সেসময়ে যোগাযোগস্থাপনকারী একটি প্রযুক্তির প্রয়োজন হয়েছিল। অনেক কোম্পানী বা অনেক লোক অনেক কিছু তৈরী করলেও কোনটি তেমন কাজে আসছিল না।  জিম কার্ডাখ, ইন্টেলের এই ইঞ্জিনিয়ার কাজ করছিলেন ওয়্যারলেস টেকনোলজি নিয়ে। যে কয়টি সংগঠন তখন কাজ করছিল তাদেরকে এক করার উদ্যোগ নেন কার্ডাখ। সেসময়ে কার্ডাখ ভাইকিংদের ওপর একটি বই পড়ছিলেন, যার কেন্দ্রীয় চরিত্র ছিলেন হেরাল্ড ব্লু-টুথ। প্রতিযোগী সবপক্ষকে একত্র করার কাজটা  মধ্যযুগে হেরাল্ডই করে দেখিয়েছিলেন  আর তিনিও তখন সব সংগঠনকে একত্র করার চেষ্টা করছিলেন , সেই থেকেই নাম দিয়ে দেয়া হল bluetooth. 

bluetooth হল ১-১০০ মিটার দূরত্বের মধ্যে ওয়্যারলেস যোগাযোগের একটি পদ্ধতি। ব্লুটুথ-এর কার্যকরী পাল্লা হচ্ছে ১০ মিটার। তবে বিদ্যুৎ কোষের শক্তি বৃদ্ধি করে এর পাল্লা ১০০ মিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতে পারে। ব্লুটুথ ২.৪৫ গিগাহার্টজ-এ কাজ করে।ব্লুটুথ প্রযুক্তিতে কম ক্ষমতা বিশিষ্ট বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্য পাঠানো হয়। এই যোগাযোগ ব্যাবস্থায় ২.৪৫ গিগাহার্ট্‌জ (প্রকৃতপক্ষে ২.৪০২ থেকে ২.৪৮০ গিগাহার্ট্‌জ-এর মধ্যে)-এর কম্পাংক ব্যাবহৃত হয়। শিল্প, বিজ্ঞান এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যাবহৃত যন্ত্রের জন্য উপরিউক্ত কম্পাংকের সীমাটি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে।  এর বর্তমানে ভার্শন ৪ আসছে  , যেখানে ভার্শন ১.২  সর্বোচ্চ ১ মেগাবিট /সেকেন্ড  ছিল সেখানে বর্তমানের ৩ ভার্শন ২৪ মেগাবিট /সেকেন্ড এ তথ্য আদানপ্রদান করছে ।

Bluetooth এর কিছু ব্যাবহারঃ

১. ব্লুটুথ হেডফোনের মাধ্যমে তার ছাড়া তার ছাড়াই শব্দ শুনতে পারেন।

২. ব্লুটুথ কিবোর্ড মাউস অনেক আগে থেকেই ব্যবহার হচ্ছে।

৩. ব্লুটুথ লকের মাধ্যমে রিমোটলি তালা খুলছে।

৪. ব্লুটুথ দিয়ে কয়েকজন মিলে গেম খেলা যায়

৫. বর্তমানে ফাইল অপেক্ষাকৃত দ্রুততার সাথে এসে পড়ে

গান শুনতে ভালবাসেন । আপনার পছন্দের গানটির   প্লে লিস্ট   উপর যদি আপনার ছবি থাকে , তাহলে কেমন  হয় ?
আজকে আপনাদেরকে এমন একটি অ্যাপ এর কথা বলব যা দিয়ে আপনি সহজেই সকল গানে আপনার  ফটো বসিয়ে দিতে পারবেন।

এছাড়া আপনার নাম  যুক্ত করতে পারবেন।তাই একটা একটা করে গান এডিট করার দিন শেষ, নিয়ে নিন মালটি ট্যাগার।

নীচের Apps টি ডাউনলোড করে নিন।  এখানে

App Name: Audio Tagger
Size: 2 MB
প্রথমে অ্যাপটি ডাউনলোড করে ওপেন করে Browse এ ক্লিক করুন


তারপর যে ফোল্ডারে অডিও গান আছে সেই ফোল্ডারটিতে টিক দিন




তারপর Tag এ ক্লিক করুন 




তারপর Artwork এ ক্লিক করুন





From file এ ক্লিক করে আপনার ছবি তে ক্লিক করুন। তারপর Applay তে ক্লিক করে,অপেক্ষা করতে থাকুন।



ব্যাস আপনার কাজ শেষ । 
এরকম আরও তথ্য জানতে ভিসিট করুন এখানে 





অ্যালার্ম সেট করা, রিমাইন্ডার সেট করা কিংবা নোট লিখা, এই কাজগুলো আমাদের অ্যান্ড্রয়েড ফোনে আমরা সচারচর করে থাকি । কিন্তু এই কাজ গুলি কম্পিউটার থেকেই করা যাই । সম্প্রতি সে ব্যবস্থা চালু করেছে গুগল। অ্যালার্ম সেট করা কিংবা এই জাতীয় যে কাজগুলো আছে, অ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য সেই কাজটি করে নেওয়া যাবে কম্পিউটারে গুগল সার্চ থেকেই।

গুগল সার্চ থেকে এখন চাইলেই আপনি খুবসহজে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য অ্যালার্ম সেট করতে পারবেন,নোট লিখতে পারবেন কিংবা কোন স্থানের জন্য ডিরেকশন নির্ধারণ করতে পারবেন।

১. এজন্য আপনার ফোনে ইন্সটল করা থাকতে হবে গুগল অ্যাপের সর্বশেষ সংস্করণ।
২. এরপর আপনার ফোনে থাকা Google Now অ্যাপটি চালু করুন এবং উপরে বামদিকে থাকা কন্টেক্সট মেন্যুতে ট্যাপ করুন।
৩. এখানে থাকা Settings মেন্যু থেকে Account & Privacy> Google Account History থেকে Web & App  Activity ফিচারটি চালু করে নিন।
৪. এবার আপনার ডেস্কটপ ব্রাউজার থেকে
আপনার গুগল অ্যাকাউন্টে সাইন-ইন করুন।

এবার আপনি আপনার ফোনে কমান্ড পাঠাতে প্রস্তুতঃ 

১. ‘Find my phone’- গুগল সার্চে এই কীওয়ার্ড লিখে সার্চ দিলে সার্চ রেজাল্টে আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সর্বশেষ অবস্থানের মাপ দেখতে পাবেন।এছাড়া আপনার ফোনে টানা ৫ মিনিট রিং ব্যাক কিংবা লক করার কাজটিও করে নিতে পারবেন এখান থেকে। তবে এই ফিচারটি ব্যবহারের জন্য আওনার ফোনে ইন্টারনেট সংযোগ চালু থাকতে হবে।



২. ‘Set a reminder’- আপনার ফোনে কোন রিমাইন্ডার সেট করতে চাইলে এই কীওয়ার্ড দিয়ে গুগল সার্চ করুন। সবকিছু সেট করে ‘Remind me on my devices’ লেখায় ক্লিক করুন।
৩. ‘Set an alarm’- এই কীওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনার ফোনের জন্য অ্যালার্ম সেট করে নিতে পারবেন


৪. ‘Send directions to my phone’- কোন স্থানে যাওয়ার জন্য আপনি এই কীওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করে জায়গার নাম উল্লেখ করলে আপনাকে সে জায়গায় যাওয়ার ডিরেকশন আপনার ফোনে পাঠিয়ে দেবে গুগল।
৫. ‘Send a note to my phone’- এই কীওয়ার্ড ব্যবহার করে গুগল সার্চ করে অতঃপর আগত বক্সে আপনার নোটটি লিখে Send note to your phone লেখাতে ক্লিক  করলে নোটটি পৌঁছে যাবে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে।

অ্যান্ড্রয়েড সম্পর্কিত আরও তথ্য জানতে ভিসিট করুন এখানে 

কিভাবে শুরু করব অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপিং ?সত্যিকারার্থেই যারা  অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপার হতে চায় তাদের জন্য পোস্টটি ।



অ্যান্ড্রয়েড হল বর্তমান যুগের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম। এটি গুগল দ্বারা পরিচালিত এবং সম্পূর্ণ ওপেন সোর্স একটি প্লাটফরম। এর জনপ্রিয়তার মূল কারন হল এটি সহজেই ব্যবহার যোগ্য এবং প্লে-স্টোর এ প্রচুর পরিমানে ফ্রি ।
কাজের কথাই আসি , অ্যান্ড্রয়েড মূলত Java প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এর মাধ্যমে তৈরী, এবং ইন্টারফেস তৈরীর জন্য XML ব্যবহার করা হয়েছিল।মূলত একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস তৈরীর জন্য এই দুটি ল্যাংগুয়েজ জানাই যথেষ্ট।

Android App তৈরীর করার জন্য অন্য  পদ্ধতি ও গ্রহন করা যেতে পারে। 

Hybrid পদ্ধতি বা Webview পদ্ধতি, কিন্তু এই পদ্ধতিগুলো Native পদ্ধতির মতো সব ধরনের সুযোগ প্রদান করে থাকে না। যে কেউ Java I Xmlএই দুই সহজ ও সাবলীল প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ শিখে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট এ ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। 

কখন আপনি শুরু করবেন 

যারা কম্পিউটার সায়েন্স এ লেখা পড়া করে তাদের জন্য থার্ড ইয়ারের শেষের দিকে শুরুটা করা ভাল ।  এর আগ পর্যন্ত প্রোগ্রামিং এর বিভিন্ন ট্রিক্সগুলো , প্রবলেম সলভিং, ডেটা স্ট্রাকচার, অ্যালগরিদম, ডেটাবেজ, ওওপি, নাম্বার থিওরি ইত্যাদি ভাল করে শিখতে হবে। একেকটা ডেটা স্ট্রাকচার বা অ্যালগরিদমের কনসেপ্টটা বুঝতে আপনার হয়ত কয়েক ঘন্টা লাগবে।যদি ডেটা স্ট্রাকচার, অ্যালগরিদম, ওওপি, ডেটাবেজের আইডিয়া ক্লিয়ার না থাকে তাহলে অ্যাপ ডেভেলপমেন্টে গিয়ে হোঁচট খাবেন।কিন্তু যারা একদম নতুন করে শুরু করবেন  তাদের জন্য  জাভা দিয়েই শুরু 
করাই ভাল। 

অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপমেন্টের শেখার পূর্বশর্ত 

জাভা দিয়েই শুরু করলে ব্যাসিকটা পাকাপোক্ত হবে । কিছু টপিক ভালভাবে আত্মস্থ করতেই হবে ।
মাস তিনেকের মধ্যে এই টপিকগুলো নিয়ে ভাল রকমের প্র্যাকটিস করা সম্ভব।


  • Java input and output from console
  • Simple arithmetic and bitwise operation
  • IF-Else
  • Loop
  • Array
  • ArrayList
  • List
  • HashMap
  • Stack class
  • Queue class
  • StringBuffer class
  • String class
  • Date and time-related classes
  • File input and output
  • Linear Search
  • Binary Search
  • Bubble Sort
  • Quick Sort
  • Sieve of Eratosthenes
  • DFS
  • BFS
  • Inheritance
  • Interface
  • Method overloading
  • Method overriding


অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টের শিক্ষা শুরু করুন

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপ করার জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী IDE হচ্ছে Android Studio. এটা ডাউনলোড করে আপনার পিসি তে ইন্সটল দিন । ইন্সটল করার সময় কোনো ঝামেলা হলে ইউটিউবের ভিডিও দেখে ঠিক করে নিন। অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখার মুলতন্ত্র হল পর্যাপ্ত ধৈর্য।
ইউটিউবে অনেক বিগিনার লেভেলের ভিডিও টিউটোরিয়াল সিরিজ আছে। সেগুলো দেখে নিয়মিত প্র্যাকটিস করা যেতে পারে। 


Udacity
The New Boston
Android Official Documentation
Awesome Android Complete Reference
Developers Blog
Android Hive
CodePath
Tutorials Point
Vogella
Java Point
The Busy Coder’s Guide to Android Development (Book)
Head First Android (Book)

অ্যাপটি তৈরীর পর অনেক গুলো ডিভাইসে চালিয়ে দেখুন

এই পদ্ধতির মাধ্যমে সকল প্রকার Runtime Bugs আপনার চোখে ধরা পড়বে বিভিন্ন ডিভাইস এর বিভিন্ন ধরণের কনফিগারেশন থাকে তাই আপনার অ্যাপটির কোন ফিচার নিদ্রিষ্ট কোন ডিভাইস এ ঠিক মত কাজ না করলে ইউজার কে সমস্যা টি ডায়লগ বক্স এর মাধ্যমে দেখার ফলে আপানার অ্যাপ এর ওপর তার বিরূপ দৃষ্টি পড়বে না |





Emualator এর মাধ্যামে app test করুন

পনার অ্যাপটি সব ডিভাইসে ঠিকমত কাজ করবে কিনা বোঝার জন্য অনেক গুলো ডিভাইসে চালিয়ে দেখা উচিত, কিন্তু বিভিন্ন কনফিগ এর ডিভাইস কেনা ব্যায়বহুল তাই ভারর্চুুয়াল ডিভাইস ব্যবহার করুন


Admov ব্যবহার করুন Ads প্রদর্শনের জন্য

অনেক গুলো Ads service একত্রে ব্যবহার করবেন না এতে করে আপনার অ্যাপ এর ইমপ্রেরশন নষ্ট হবে ইউজারদের কাছে, কারন ইউজাররা অ্যাপটি ব্যবহার কালে Ads প্রদর্শিত হলে 
বিরক্ত বোধ করেন তাই এই বিষয়টি ভালো ভাবে বুঝে তারপর ads প্রদর্শন করান |


আপনি Android Studio তে যত বেশি সময় ব্যায় করবেন ততবেশি IDE টির সাথে পরিচিত হবেন যেটা আপনাকে  একজন ভালো ডেভেলপার হিসেবে প্রতিষ্টিত করবে |


Android  সম্পর্কে ভাল টিপস পেতে ভিসিট করুন এখানে 

ভারতে আইফোন ৮ মাত্র ১৮ হাজার টাকায়.!!

আইফোন ৮
আইফোন ৮


ভারতের মার্কেটে বিক্রি শুরু হয়েছে iPhone 8 ও iPhone 8 Plus. গত ২২ সেপ্টেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লঞ্চ হয় আইফোন এইট। দীপাবলির মুখে ভারতে নতুন আইফোন লঞ্চ করে অ্যাপেল বাজার দখলের চেষ্টায় নামল বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষ করে ফোনের দাম ১৮,৭৭৮ টাকা হলে কে না চাইবে পকেটে থাকুক একটা আইফোন?
ভারতে iPhone 8 মিলছে ৬৪,০০০ টাকায়। iPhone 8 Plus-এর জন্য খরচ করতে হবে ৭৩,০০০ টাকা। কিন্তু একটু বুদ্ধি খরচ করলেই আইফোন এইট মিলবে মাত্র ১৮,৭৭৮ টাকায়। কীভাবে, দেখে নিন এক নজরে।
সিটি ব্যাংকের ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড দিয়ে আইফোন কিনলে মিলবে ১০ হাজার টাকার ছাড়। অর্থাৎ ফোনের দাম ৬৪,০০০ টাকা থেকে কমে দাঁড়াবে ৫৪,০০০-এ। এর ওপর জিও আইফোনের ওপর ৭০ শতাংশ বাই ব্যাকের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এর ফলে বাঁচবে ৪৪,৮০০ টাকা। তবে সে জন্য আপনাকে জিওর মাসিক ৭৯৯ টাকার প্যাকেজ নিতেই হবে।
সব মিলিয়ে ফোনের দাম দাঁড়াচ্ছে ১৮,৭৮৮ টাকা।
তবে জিওর বাই ব্যাক অফার পেতে গেলে অবশ্যই আপনাকে ফোন কিনতে হবে রিলায়েন্স জিও স্টোর অথবা আমাজন থেকে। ফোন কেনার পর তা রেজিস্ট্রার করতে হবে মাই জিও অ্যাপে।

সবার হাতে হাতে এখন স্মার্ট ফোন । দিনের বেশিরভাগ সময় আমরা স্মার্ট ফোন ব্যবহার করি।   স্মার্ট ফোন এর মাধ্যমে  আমরা যখন তখন যা ইচ্ছে তাই করতে পারি। ছবি তোলা , ভিডিও করা , গান শোনা ইত্যাদি। 

এতে করে স্মার্টফোন থেকে হারিয়ে যেতে পারে   অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস সহ প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই।অনেক সময়ে দেখা যায়  গুরুত্বপূর্ণ   জিনিসগুলোই ডিলেট হয়ে গিয়েছে।
যদি মেমোরি কার্ড থেকে ডিলেট হয়, তাহলে রিকভার করতে তেমন একটা অসুবিধা নেই।

যদি মেমোরি কার্ড থেকে ডিলিট হয় তাহলে কি করবেন ? 

গুগল প্লে-স্টোর থেকে পছন্দমত ‍’ফাইল রিকভারী সফটওয়্যার’ ডাউনলোড করে নিন। এরমধ্যে ‘রেকুভা’ সফটওয়্যার টা ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো আগে অন্য কোথাও কপি বা ব্যাক‌আপ করে রাখুন। 
যাতে  রিকভারের সময় ভুলবশত সব ফাইল ডিলেট হয়ে না যায়।
ব্যাকআপ সম্পন্ন হলে সফটওয়্যারটি ওপেন করে মেন্যু থেকে SD Card সিলেক্ট করুন।
ডিলেটকৃত ফাইলগুলোর একটি তালিকা আসবে। এখান থেকে প্রয়োজনীয় ফাইল বা ছবিগুলো রিকভার করা শুরু করুন।

যদি ফোন মেমোরি থেকে ডিলিট হয় তাহলে কি করবেন ? 

  • প্রথমেই গুগল প্লে-স্টোর থেকে Disk Digger App ইনস্টল করে নিন।
  • যাদের ফোন ইতিমধ্যেই রুট করা আছে। তারা ডিলেটকৃত ফোল্ডারগুলো সিলেক্ট করুন।
  • ফাইল টাইপ সিলেক্ট করুন। যেমন – JPG, PNG, 3gp বা Mp4
  • সিলেক্ট করা শেষে সেভ বাটনে ক্লিক করা ফাইলগুলো তৎক্ষণাত রিকভার করে ফেলতে পারবেন।

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে যখন কোনো ফাইল ডিলেট হয়, তখন সিস্টেমে শুধু তথ্যগুলো মুছে যায়। যতক্ষণ না পর্যন্ত ওই ফাইল স্পেসে অন্যকিছু ওভাররাইট হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত তা পুনরুদ্ধার করার সম্ভাবনা থাকে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য ঃ এটা শুধুমাত্র রুটেড অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ক্ষেত্রেই কাজ করবে।

অ্যান্ড্রয়েড ফোন রুট কর‍ার নিয়ম  জেনে নিতে পারেন এখানে