Showing posts with label গ্রাফিক্স. Show all posts
Showing posts with label গ্রাফিক্স. Show all posts



আমরা প্রতিনিয়ত অহরহ অ্যানিমেশন দেখে যাচ্ছি। অ্যানিমেশন কত রকমের হতে পারে তার কোন ধারণাই হয়তো সাধারণ মানুষের নেই।  অ্যানিমেশন হলো এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে অনেকগুলো ইমেজ সিকোয়েন্সকে ধারাবাহিকভাবে রান করে যে মুভিং পিকচার তৈরি করা হয় সেটাই হলো অ্যানিমেশন। অর্থাৎ অনেকগুলো স্থির ইমেজকে একটার পর একটা রান করে অ্যানিমেশন তৈরি করা হয়।

এই অ্যানিমেশন অনেক ধরণের হতে পারে। 2D , 3D, স্টপ মোশন সহ অনেক রকম পদ্ধতি রয়েছে অ্যানিমেশন তৈরি করার। তবে অন্যতম প্রধান এবং আমরা এখন সচরাচর যে দুই ধরণের অ্যানিমেশনগুলো টিভি কিংবা ইন্টারনেটে দেখে থাকি তা হলোঃ

2D কিংবা ট্র্যাডিশনাল অ্যানিমেশন।
3D কম্পিউটার অ্যানিমেশন।

2D অ্যানিমেশন পরিচিতিঃ
আমরা ছোট বেলায় যে টম এন্ড জেরি , টারজান, মীনা সহ  যত রকম কার্টুন দেখেছি সেগুলোই হচ্ছে 2D অ্যানিমেশন কিংবা ট্রেডিশনাল অ্যানিমেশন। হাতে ড্রয়িং করে এই অ্যানিমেশনগুলো তৈরি করা হয়ে থাকে।ডিজনি এই 2D অ্যানিমেশন স্টুডিও থেকেই বিশ্ববিখ্যাত সব ফিল্ম তৈরি করেছে। যদিও এখন ডিজনি 3D অ্যানিমেশন ফিল্ম তৈরি করে থাকে।কম্পিউটার 3D অ্যানিমেশন আসার আগে এই ট্রেডিশনাল অ্যানিমেশনগুলোই ছিল বিশ্বসেরা। 


3D কম্পিউটার অ্যানিমেশন পরিচিতিঃ
কম্পিউটার অ্যানিমেশন অনেকগুলো সফটওয়্যার দিয়ে বিভিন্ন ধাপ অনুসরণ করে তৈরি করা হয়। আমরা বর্তমানে হলিউডের যত জনপ্রিয় ৩ডি অ্যানিমেশন ফিল্মগুলো দেখি সবই হচ্ছে কম্পিউটার ৩ডি অ্যানিমেশন। কুং ফু পান্ডা, ফাইন্ডিং নিমো, টয় স্টোরি সহ জনপ্রিয় সবগুলো অ্যানিমেশন ফিল্মই হলো এই কম্পিউটার অ্যানিমেশন।


এনিমেশনে ফ্রেম কি? 
প্রত্যেকটা ছবিগুলোকে আলাদা ভাবে বলা হয়  এনিমেশনে ফ্রেম । 




এনিমেশন কিভাবে কাজ করে?
মানুষের চোখের সামনে থেকে কোন বস্তু সরে যাওয়ার পরেও ০.১ সেকেন্ড দেখা যায়। এই নীতির ওপর ভিত্তি করেই এনিমেশন কাজ করে। এনিমেশনে, স্ক্রিনে খুব দ্রুত (সেকেন্ডে ১৫ – ২৫বার) পরপর ফ্রেম পরিবর্তন করে দেখানো হয়।সেকেন্ডে ২৫বার ফ্রেম পরিবর্তন হলে মানুষের চোখ সেটাকে চলন্ত ছবি বা ভিডিও হিসেবে দেখে। তাই আমাদের মনেহয় এনিমেশনের বস্তুগুলো নড়াচড়া করছে।আপনি যদি সিলিং ফ্যানের দিকে তাকান তাহলে আপনার মনে হবে যে একটি গোল ব্লেডের ফ্যান ঘুরছে। ফ্যানে ৩টা ব্লেড থাকে, কিন্তু ওগুলো এত জোরে ঘুরে যে আপনার চোখ ৩টা ব্লেডের বৃত্তাকার গতিপথকে একটি গোল ব্লেড বলে মনেহয়।মূলত এটিই সকল প্রকার এনিমেশনের মূল ভিত্তি। 

যেভাবে শিখবেন অ্যানিমেশন তৈরী?
অ্যানিমেশন তৈরীর  জন্য প্রয়োজন হবে কঠোর পরিশ্রম। ফটোশপ বা এডোবি প্রিমিয়ারের মতোই এর জন্যও একটা টিউটরিয়াল দেখলেই কাজ হবে না। এর জন্য প্রয়োজন হবে প্রজেক্ট ভিত্তিক টিউটরিয়াল। নীচের সফটওয়্যার টি দিয়ে অ্যানিমেশন তৈরী করা শিখতে পারবেন । এছাড়া ইউটিউব বা গুগল সার্চ এর মাধ্যমে অ্যানিমেশন তৈরী শিখতে পারেন।   

সফটওয়্যার টির ডাউনলোড লিঙ্ক এখানে 


আমারা সবাই HD ফটো পছন্দ করি সেটা ডেক্সটপ সুন্দর করতে হোক বা কোন ওয়েবসাইট এর জন্য হোক বা অন্য কোন কাজেই আমারা জানি গুগল মামাতে সব কিছু পাওয়া যাই কিন্তু আমার মনে হয় গুগল মামার থেকেও কোন অংশে কম নয় আমি যেসকম সাইট গুলর লিঙ্ক দেবো এখানে যা আছে সবি আপনি HD পাবেন সঙ্গে সম্পূর্ণ ফ্রীও পাবেন ।


 তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে চলুন সাইট গুল দেখে আসি 



unsplash.com ঃ আমার খুবি পছন্দের একটি সাইট আপনি দেখুন আমারও পছন্দ হয়েছে যাবে খুবি ক্লিন একটা সাইট অনেক সুন্দর সুন্দর একাধিক HD ওয়ালপেপার আছে আশাকরি
 আপনার প্রয়োজন মেটাবে । 


picjumbo.com ঃ এটাও আমার খুব ভাল লেগেছে এখানে আপনি খুব সুন্দর সুন্দর ফুল HD ফটো পাবেন আপনি ইছে করলে সার্চ করতে পারেন তাছাড়া আপনি বিভাগ অনুযায়ী ডাউনলোড করতে পারবেন । 

pixabay.com ঃ আমার দেখা সেরা কিছুর মধ্যে অন্য তম এটাও খুব মজার একটা সাইট সার্চ এর সঙ্গে সঙ্গে আপনি বিভাগ থেকেও আপনার পছন্দ ফটো ডাউনলোড করতে পারবেন । সত্যি এটা দারুন ভিজিট করলেই এর আসল মজা পাবেন । 

publicdomainarchive.com ঃ বিভিন্ন ওয়েবসাইট এর পাশাপাশি বিভিন্ন প্রজেক্ট ডিজাইন এর কাজেও এই সাইট খুবি কাজে দিবে আপনার এখানেও আপনি মজার ও চাহিদা পূর্ণ HD ফটো পাবেন ভিজিট করুন তাহলেই বুঝবেন । 

freeimages.com ঃ বেস্ট কিছু ওয়ালপেপার সাইট এর মধ্যে অন্যতম । গ্রাফিক্স ডিজাইন থেকে শুরু করে বিভিন্ন সাইট এর জন্য এটা উপযুক্ত একটি ফ্রী ফটো ডাউনলোড সাইট ভিজিট করলেই আসল মজা পাবেন । 



pdpics.com ঃ এটাও ভিজিট করে দেখতে পারেন আশাকরি খুব ভাল লাগবে অনেক প্রফেশন টাইপ ফটো পাবেন যেটা আপনার ওয়েবডিজাইন থেকে শুরু করে অনেক কাজে আসবে । 



imcreator.com ঃ দারুন একটি ফটো সাইট এখানে আপনি আপনার দরকারি অনেক ফটো পাবেন যেগুল আপনার চাহিদা পুরন করবে আশাকরি তাহলে সাইট ভিজিট করুন আমার কথা মিলে যাবেন । 

উপরের সাইট গুল যদি আপনার ভাল লাগে অবশ্যই বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন ।
ঘড়ি সময় প্রদর্শন করে থাকে। তবে এবার ‘ইটা ক্লক’ নামে এমন এক দেয়াল ঘড়ি তৈরি করা হয়েছে, যেটি সময় প্রদর্শন 
করার পরিবর্তে আপনার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ মানুষগুলোর লোকেশন প্রদর্শন করবে। 





আপনার পরিবারের সদস্যরা এবং বন্ধুরা কে কোথায় রয়েছে, তা আপনাকে দেখাবে এই দেয়াল ঘড়ি।

ঘড়ির দিকে তাকিয়ে আপনি জানতে পারবেন স্কুলে কে রয়েছে, হাসপাতালে কে রয়েছে, অফিসে কে রয়েছে, বাসায় কে রয়েছে,
 স্বজনদের বাসায় কে রয়েছে, ব্যায়ামাগারে কে রয়েছে, বিমানবন্দরে কে রয়েছে, ভ্রমণে কে রয়েছে,
বন্ধুর বাসায় কে রয়েছে, বিদেশে কে রয়েছে। অর্থাৎ আপনার পরিবারের বিভিন্ন সদস্যরা যে যখন যেখানে থাকবে,  তা আপনি দেখতে পাবেন দেয়াল ঘড়িটিতে।

উদাহরণস্বরূপ, আপনার সন্তান যখন স্কুলে থাকবে তখন দেয়াল ঘড়িটি দেখাবে সে স্কুলে রয়েছে, যখন বাসে থাকবে তখন
 দেখাবে পথিমধ্যে রয়েছে, যখন বন্ধুর বাসায় থাকবে তখন দেখাবে বন্ধুর বাসায় রয়েছে। একইভাবে আপনার স্ত্রী যদি অফিসে 
থাকে তাহলে দেখাবে অফিসে রয়েছে, স্বজনদের বাসায় থাকলে দেখাবে সেখানে রয়েছে। অর্থাৎ আপনার পরিবারের
 বিভিন্ন সদস্যরা যখন যেখানে থাকবে, সেই লোকেশন আপনাকে তৎক্ষণাৎ দেখাবে দেয়াল ঘড়ি ‘ইটা ক্লক’।

ঘড়ির প্রতিটি কাটা ভিন্ন ভিন্ন মানুষকে নির্দেশ করে। আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী নতুন কাটা যোগ বা বিয়োগ করতে পারবেন।

‘ইটা ক্লক’ মূলত লোকেশন ডিভাইস। স্মার্টফোনে নির্দিষ্ট অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যরা বা বন্ধুরা এই দেয়াল 
ঘড়িটির সঙ্গে সংযুক্ত থাকবে। যখন যে যেখানে থাকবে, সেই লোকেশনটা অ্যাপে জানালেই, তা দেয়াল ঘড়িটির মাধ্যমে আপনার
সামনে প্রদর্শিত হবে। কেউ যদি তার গোপনীয় অবস্থান না জানাতে চায়, তাহলে সে অপশনও রয়েছে অ্যাপে।

অভিনব সুবিধার এই ডিভাইসটি তৈরি করেছে ডিসি ক্রিয়েটিভ। ‘ইটা ক্লক’ বাজারে নিয়ে আসতে কিকস্ট্যার্টার ক্যাম্পেইনের
 মাধ্যমে মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫০ ডলার। নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির প্রত্যাশা, ২০১৮ সালের জুলাই মাসে ‘ইটা ক্লক’ 
শিপমেন্টের জন্য প্রস্তুত করাটা সম্ভব হবে। বাজারে আসার পর ‘ইটা ক্লক’ এর দাম পড়বে ৫০০ ডলার।

তথ্যসূত্র : দ্য ভার্জ
যারা ফটোখোর, তারা সব সময়ই থাকি ফটো নিয়ে। আর কিভাবে এই ফটোকে সুন্দর করে এডিট করা যায়।
 তাদের মধ্যে আবার কেউ ফটোশপের কাজ জানেন আবার কেউ জানেন না। যারা যানেন না তাদের আর কোন চিন্তা নেই।
 আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম অনলাইনে ফটো এডিট করার সেরা দুইটি সাইট। এই সাইট দুটিতে আপনি কোন প্রকার ফটোশপের দক্ষতা ছাড়াই এডিটিং এর কাজ করতে পারবেন।


১। Ipiccy
আমার দেখা মতে Ipiccy আছে ১ নাম্বার এ। কারণ এই সাইটটির কাজ অসাধারন। অনেক গুলো ভালো মানের ইফেক্ট ও
 রয়েছে এই সাইটে। যা আপনার একটি ছবিকে করে তুলবে অন্যরকম প্রফেশনাল মানের। এই সাইটির মাধ্যমে আপনি সাধারন
 কাজ গুলো থেকে একদম প্রফেশনাল মানের কাজ ও করতে পারবেন।


২। Pixlr

আমার দেখার মাঝে Pixlr আছে ২ নাম্বার এ। এই সাইটি দিয়ে ও অনেক ভালো কাজ করা যায়। তবে একটু বুদ্ধি খাঁটাতে হবে।
 তাহলেই প্রফেশনাল মানের কাজ করতে পারবেন। আরেকটা কথা। এই সাইটির কিন্তু একটি অফিশিয়াল এন্ড্রয়েড এপ্স আছে। 
এখানে ইজেম সিলেক্ট করার অনেক গুলো অপশন রয়েছে। আপনার ইচ্ছানুযায়ী যেকোনটা সিলেক্ট করে ইমেজ বা ছবি আপলোড করতে পারবেন। তারপর আসবে এডিটিং এর পর্ব।



Grand Theft Auto IV

প্রথমে আপনাদের সামনে যেই গেমস টা নিয়ে আসলাম সেটা এর পিছনের হিস্ট্রি টা হল আপনি বিশ্ব ভ্রমনে বের হয়েছেন। তার জন্য আপনি যানবাহন বা আপনার পদযুগল ব্যবহার করতে পারবেন। বাকি টা নাই বললাম খেলে আপনার মজার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। কিছু মজার ইনফো এই গেম নিয়ে


The Legend of Zelda: Breath of the Wild


পৌরাণিক কাহিনীগুলি হিউইউল এবং কল্যাণ Ganon রাজত্ব, একটি প্রাচীন মন্দ মধ্যে দ্বন্দ্ব রেকর্ড করেছে প্রতিটি সময় Ganon হাজির, তিনি চ্যাম্পিয়ন নায়ক পাশাপাশি দেবী হিলিয়া থেকে descended একটি রাজকুমারী দ্বারা পরাজিত হয়। এই কাহিনি কে ঘিরে এই গেমস টি তৈরি করা হয়েছে।বাকি টা নাই বললাম খেলে আপনার মজার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। 



Super Mario Galaxy 2

রাজকুমারী পিচ স্টার উৎসবে কিছু কেক ভাগ করার জন্য মারিওকে আমন্ত্রণ জানায়, এক সময় যখন স্টার কনা আকাশ থেকে নিচে নেমে আসে মাশরুম কিংডমের উপর। তার পথে, মারিও একটি Luma খুঁজে পায়, যিনি অবিলম্বে তাকে বন্ধুত্ব এবং তাকে স্পিন করার ক্ষমতা প্রদান করে।

The Legend of Zelda: Ocarina of Time

Ocarina সময়ের Ocarina Hyrule এর কাল্পনিক রাজত্ব, সর্বাধিক Zelda গেমের কিংবদন্তী সেটিং সেট করা হয়। বাকি টা জানতে হলে গেম টা খেলুন আমার খুবই পছন্দের গেমস একটা তাই আমি কোন হিন্টস দিচ্ছি না। খালি একটা কথা অ্যাড করবো এটা একবার খেলা শুরু করলে আপনার কম্পিউটার আসক্তি শুরু হয়ে যাবে।

Super Mario Galaxy

এবার আপনাদের সামনে নিয়ে আসছি সেই নাম্বার ১ রাঙ্কিং এর পিসি গেমসকে। সবাই বুঝে গেছেন কি সেই গেমেস এর নাম তারপর ও বলছি Super Mario Galaxy। কাহিনি টা হচ্ছে এই গেম এর এই ভাবে মারিও কে স্টার উৎসবে স্বাগত জানান প্রিন্সেস পিস তারপর
বাকি টা জানতে হলে গেম টা খেলুন আমার খুবই পছন্দের আর একটা গেমস। তাই আমি কোন হিন্টস দিচ্ছি না। খালি একটা কথা অ্যাড করবো এটা একবার খেলা শুরু করলে আপনার কম্পিউটার আসক্তি শুরু হয়ে যাবে। কারন আপনি সারা দিন রাত এই গেমস খেলতেই থাকবেন।

অনেকে হয়তো জানে আবার অনেকে জানে না ভিডিও এডিটিং এর বেস্ট সফটওয়্যার হল filmoura wondershare।  ইন্টারনেট এ আপনারা এই সফটওয়্যার টি পেয়ে যাবেন কিন্তু আপনারা যদি এটা রেজিস্ট্রেশন না করেন তাহলে ভিডিও সেভ করলে ভিডিও তে ওটার মার্ক দেয়া থাকবে। ইন্টারনেট এ এই সফটওয়্যারটি রেজিস্ট্রেশন করার জন্য অনেক সিরিয়াল কী পাবেন কিন্তু আপনি যদি এভাবে ডাইরেক্ট সিরিয়াল কী দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করেন তাহলে কোন লাভ হবে না কারন আপনি যখন আপনার পিসিতে ইন্টারনেট অন করবেন তখন এই রেজিস্ট্রেশন চলে যাবে। তো আমি আজকে আপনাদের দেখাব কিভাবে আপনারা লাইফ টাইম এর জন্য রেজিস্ট্রেশন করবেন এবং ইন্টারনেট অন করেও চালাতে পারবেন।

যাদের এই সফটওয়্যারটি নেই তারা অফিসিয়াল পেজ থেকে ডাউনলোড করে নিন -https://filmora.wondershare.com/

তারপর ইন্সটল করুন। ইন্সটল করার পর কাজ করুন ।  
সফটওয়্যার রেজিস্ট্রেশন কোডঃ-  যেকোনো ১টা ইমেইল এবং ১টা কোড নিবেন।
1) Licensed e-mail: c2941647@drdrb.com  Registration code: 10403029CF3644154841651AF141E800
2) Licensed e-mail: c2941690@drdrb.com  Registration code: 510B3C20A9E54E0FF1D2FC28BAD1220E
নোটপ্যাড এ যে লেখাটি লেখবেন – 127.0.0.1 platform.wondershare.com
অথবা youtube e সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন  how to Register filmora wondershare free for lifetime in bangla
কোন প্রবলেম হলে জানাবেন।
ধন্যবাদ

বর্তমানে ফটোগ্রাফি  অনেক মানুষেরই নেশা , নিজের তোলা ছবিতে প্রানের আরেকটু ছোয়া দিতেই তারা  ফটো এডিটর ব্যাবহার করে ।  তাদের যদি জিজ্ঞেস করা হয় তারা কোন সফটওয়্যারটি ব্যাবহার করে ? তো নিঃসন্দেহে বলা যায় অধিকাংশের উত্তর হবে ফটোশপ । শুধু ফটোগ্রাফার  নয় ,  ছবি সম্পর্কিত কাজের সাথে জড়িত বিভিন্ন পেশার মানুষের প্রথম পছন্দ ফটোশপ । এডোবি সিস্টেমস কম্পানির চমৎকার  এই সফটওয়্যারকে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং কার্যকরী  ফটোএডিটিং সফটওয়্যার বলা হয় ।


এবার আসি শুরুর দিকের ঘটনায় , থমাস নল  (Thomas Knoll) এবং জন নল (John Knoll) নামের এই দুই ভাই  ১৯৮৭ সালে ফটোশপের কাজ শুরু করেন । ব্যাক্তিগত প্রকল্পের জন্যই কাজ শুরু করে তারা , বিভিন্ন প্রয়োজনের তাগিদে পরবর্তীতে তাতে যুক্তকরতে থাকে একাধিক ফিচার , ১৯৮৯ সালে অ্যাডোবির কাছে এই সফটওয়্যারটি বিক্রি করে দেন তাঁরা। ১৯৯০ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি ফটোশপ নাম দিয়ে  সফটওয়্যারটি উন্মুক্ত করে অ্যাডোবি। ওই সময় অবশ্য ছবি ডিজিটাইজ করা খুব কঠিন  ছিল।  প্রথম প্রিন্ট করতে প্রায়  দুই হাজার ডলার খরচ হয়েছিল। প্রথমদিকে এই সফটওয়্যারটির ক্রেতা  গ্রাফিকস শিল্পী ও সংবাদপত্রের কর্মকর্তারা  ছিলেন।
প্রকাশিত হয় ফটোশপ ১.০ ভার্শন ,এখনকার ফটোশপের ক্ষমতার সাথে তুলনা করলে হয়ত তখনের ফটোশপ একদমই  অকেজো একটি সফটওয়্যার ছিল , কিন্তু সেটি ছিল  গ্রাফিক কাজের জগতের যুগান্তকারী সূচনা । গড়ে প্রায় ২ বছরে একটি করে নতুন ভার্সন বের করতে থাকে এডবি । জনপ্রিয়তার তুঙ্গে উঠে যখন ফটোশপ ৭.০ ভার্সন বেড় হয় । এখনপর্যন্ত এডবির সবচেয়ে জনপ্রিয় ভার্সন হল ৭.০ ।
২০০৩ সালে ডেভেলপারগনের অক্লান্ত পরিশ্রমের দ্বারা তৈরী হয় ফটোশপ সি এস ৮.০ ।
ধিরে ধিরে প্রকাশিত হয় আরো ৫ টি ভার্শন , ৭ মে ২০১২ তে প্রকাশিত হয় ফটোশপ সি এস ৬ , নতুন ইন্টারফেসে ফটোশপ ব্যাবহারকারীদের মধ্যে আগ্রহ আরো বাড়িয়ে তুলে । তবে সিএস ৬ মানুষ ঠিক মত বোঝার আগেই প্রকাশিত হয় ফটোশপ সি সি  বা ক্রিয়েটিভ ক্লাউড ।
বর্তমানের বড় বড় সকল গ্রাফিক কাজের  প্রতিষ্ঠানেই  ফটোশপ সি সি ব্যাবহার করা হচ্ছে ।

ফটোশপের নিত্যনতুন ফিচার  নতুনত্ব আনছে ছবির জগতে , খুব সাধারন একটি ছবিকেও অসাধারন করে দেয়া যাচ্ছে এই ফটোশপ এর মাধ্যমে । ভাল দিক যেমন আছে ঠিক তেমনি এর খারাপদিক ও কিন্তু রয়েছে , ফটোশপে ছবি এডিট করে ব্ল্যাকমেইল , মিথ্যা তথ্য , বিভ্রান্তি প্রভৃতি বাজে কাজ অহরহ ঘটছে । আবার এই ফটোশপ ব্যাবহার করেই দেশের শত শত বেকার যুবকের  উপার্যনের রাস্তা খুলেছে ,প্রযুক্তিকে সুন্দর ভাবে ব্যাবহার করতে পারলেই দেশকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাওয়া সম্ভব

Photoshop এর সাহায্যে এডিট করা একটি ছবি 

যারা গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে আগ্রহী কিন্তু সঠিক গাইডলাইন পাচ্ছেন না তাদের জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইন টিউটোরিয়ালের সেরা ১০ টি ওয়েবসাইট লিংক শেয়ার করা হলো। এই সাইট গুলোর মাধ্যমে সঠিক প্র্যাকটিসের মাধ্যমে আপনি ঘরে বসেই হয়ে উঠতে পারবেন একজন দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনার। 



গ্রাফিক্স ডিজাইন টিউটোরিয়ালের সেরা ১০ টি ওয়েবসাইট :-

পিএসডি টুটস : এতে টিউটোরিয়ালের পাশাপাশি অনেক রিসোর্স, অনুপ্রেরণামূলক তথ্য রয়েছে। http://psdtuts.com/
গ্রাফিক্স ডিজাইনার টিপস : ধারাবাহিক ভাবে টিউটোরিয়াল, রিসোর্স ও অনলাইন প্রশিক্ষণের জন্য এই সাইটি প্রচুর জনপ্রিয়। http://graphicdesignertips.com/
আবদুজিডো : এটি একটি ডিজাইন ব্লগ। এতে রয়েছে অনেক ট্রিপস। http://abduzeedo.com/tutorials
লুন ডিজাইন : যারা ফটোশপে কাজ করেন। তাদের জন্য এই সাইটি। http://kailoon.com/
ফটোশপ স্টার : এই সাইটি অনেক আগের । ১৭ বছর ধরে সফল ভাবে কাজ করছে এই সাইটি। ডিজাইনাদের জন্য গুরুত্ব পূর্ণ অনেক কিছু রয়েছে। http://www.photoshopstar.com/
দ্য ফটোশপ রোড ম্যাপ : গ্রাফিক্স ডিজাইনের সেরা টিউটোরিয়ালগুলো পেতে এই সাইট অনন্য। http://www.photoshoproadmap.com/
ফটোশপ টিউটর : এটিও টিউটোরিয়াল ও রিসোর্সের জন্য আরেকটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট। http://www.pstut.info/
কম্পিউটার আর্টস : ১৫ ডলারের এই ম্যাগাজিনটির কিছু অংশ সাইটটি থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়। http://www.computerarts.co.uk/tutorials
ওয়েব ডিজাইন ওয়াল : ডিজাইন ইন্সপায়রেশন, ডিজাইন ট্রেন্ডস ও টিউটোরিয়ালের জন্য অসাধারণ সাইট এটি। http://www.webdesignerwall.com/tag/photoshop-tutorials/
ভার্লিস ব্লগ : বিভিন্ন বিষয়ে সমৃদ্ধ ভার্লিস একটি জনপ্রিয় ডিজাইন ব্লগ। ওয়েব, হোম ও গ্রাফিক্স ডিজাইনের প্রয়োজনীয় অনেক টিউটোরিয়াল রয়েছে এই সাইটে। http://veerle.duoh.com/