অনেকে হয়তো জানে আবার অনেকে জানে না ভিডিও এডিটিং এর বেস্ট সফটওয়্যার হল filmoura wondershare।  ইন্টারনেট এ আপনারা এই সফটওয়্যার টি পেয়ে যাবেন কিন্তু আপনারা যদি এটা রেজিস্ট্রেশন না করেন তাহলে ভিডিও সেভ করলে ভিডিও তে ওটার মার্ক দেয়া থাকবে। ইন্টারনেট এ এই সফটওয়্যারটি রেজিস্ট্রেশন করার জন্য অনেক সিরিয়াল কী পাবেন কিন্তু আপনি যদি এভাবে ডাইরেক্ট সিরিয়াল কী দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করেন তাহলে কোন লাভ হবে না কারন আপনি যখন আপনার পিসিতে ইন্টারনেট অন করবেন তখন এই রেজিস্ট্রেশন চলে যাবে। তো আমি আজকে আপনাদের দেখাব কিভাবে আপনারা লাইফ টাইম এর জন্য রেজিস্ট্রেশন করবেন এবং ইন্টারনেট অন করেও চালাতে পারবেন।

যাদের এই সফটওয়্যারটি নেই তারা অফিসিয়াল পেজ থেকে ডাউনলোড করে নিন -https://filmora.wondershare.com/

তারপর ইন্সটল করুন। ইন্সটল করার পর কাজ করুন ।  
সফটওয়্যার রেজিস্ট্রেশন কোডঃ-  যেকোনো ১টা ইমেইল এবং ১টা কোড নিবেন।
1) Licensed e-mail: c2941647@drdrb.com  Registration code: 10403029CF3644154841651AF141E800
2) Licensed e-mail: c2941690@drdrb.com  Registration code: 510B3C20A9E54E0FF1D2FC28BAD1220E
নোটপ্যাড এ যে লেখাটি লেখবেন – 127.0.0.1 platform.wondershare.com
অথবা youtube e সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন  how to Register filmora wondershare free for lifetime in bangla
কোন প্রবলেম হলে জানাবেন।
ধন্যবাদ
বায়োস হলো বেসিক ইনপুট আউ্টপুট সিস্টেম (Basic Input Output System) এর সংক্ষিপ্ত । বায়োস মূলতঃ একটি রম চীপের ফার্মওয়্যার যাতে কম্পিউটার বুট হওয়ার জন্য নির্দেশনাগুলো দেওয়া থাকে। এটি মূলতঃ একটি চীপ আকারে মাদারবোর্ডের সাথে লাগানো থাকে। সফটওয়্যারটি মাদারবোর্ড নির্মাতা প্রতিষ্ঠান প্রদান করে থাকে। এবং এটি সাধারনত EEPROM.





কি কাজ করে? - 

  • কম্পিউটার চালু হওয়ার সাথে সাথেই রম থেকে এই সফটওয়্যারটি চালু হয়ে যায়। এবং কম্পিউটার কম্পোনেন্ট লিস্ট তৈরী এবং সাধারন চেকিং গুলো করে থাকে।
  • একাধিক ডিস্ক ড্রাইভ এর মধ্য থেকে কোনটি থেকে অপারেটিং সিস্টেম চালু হবে তা নির্ধারণ করে দেওয়া যায় এবং সেটি থেকে বুট হয়।
  • এছাড়া বায়োস থেকে বিভিন্ন পোর্টগুলো বন্ধ বা খোলা রাখা যায়। চাইলে USB পোর্ট বন্ধ করে দেওয়া যাবে।
  • বায়োসেই মূলতঃ সিস্টেম সময়ের ঘড়িটি থাকে। কম্পিউটারে আমরা যে ঘড়িটি দেখি সেটি মূলতঃ সেই ঘড়িই। কম্পিউটার বন্ধ হলেও বায়োস ঘড়িটি চলতে থাকে। CMOS ব্যাটারীর মাধ্যমে এই ঘড়িটি চালে হয়।
  • বায়োস কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যায় আপনাকে ডিসপ্লে এবং সিস্টেম স্পিকারের মাধ্যমে জানিয়ে দিবে। যেমন- কম্পিউটার চালু হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় অপারেটিং সিস্টেম না পেলে Boot Failure মেসেজ দিবে। বা র‌্যাম না থাকলেও স্পিকারের মাধ্যমে বিপ দিবে।
সিসিএনএ কী ?
সিসিএনএ হলো সিসকো সার্টিফাইড নেটওয়ার্ক এসোসিয়েট । সিসকো কম্পানি এই সিসিএনএ কোর্সটি  চালু করে । এই কোর্সটি করা থাকলে ধরে নেওয়া হয় যে আপনি আইটিতে অথবা নেটওয়ার্কিং এ নিয়ে কাজ করতে পারবেন।। এই কোর্সটি আইটিতে ক্যারিয়ার করতে আগ্রহী যে কেউ করতে পারেন।



CCNA কোর্সটি কেন করবেন?
আপনারা যারা আইটিতে ক্যারিয়ার করতে ইচ্ছুক সবাই অবগত আছেন যে CCNA সম্পর্কে । কারণ বেশিরভাগ আইটি অথবা নেটওয়ার্কিং এ চাকরি বিজ্ঞপ্তিতে দেখা যায়  সিসিএনএ সার্টিফিকেট অত্যাবশকীয় । তাছাড়া  সিসিএনএ পরীক্ষা দিয়ে আপনি দেশের বাহিরেও বিভিন্ন  আইটি অথবা নেটওয়ার্কিং জবে এপ্লাই করতে পারবেন।

কোর্সের বিষয়বস্তু:
১) নেটওয়ার্ক পরিচিতি
  • নেটওয়ার্ক কি?
  • নেটওয়ার্কের প্রকারভেদ
  • নেটওয়ার্ক টপোলজি
  • ওয়্যার মিডিয়া
  • ওয়্যারলেস মিডিয়া
  • রিপিটার
  • ব্রিজ
  • হাব
  • সুইজ
  • রাউটার
  • গেটওয়ে
2) OSI মডেল
  • এপ্লিকেশন লেয়ার
  • প্রজেন্টেশন লেয়ার
  • সেশন লেয়ার
  • ট্রান্সপোর্ট লেয়ার
  • নেটওর্য়াক লেয়ার
  • ডাটালিংক লেয়ার
  • ফিজিক্যাল লেয়ার
৩) টিসিপি /আইপি পরিচিতি
  • বেসিক ধারনা
  • আইপি ক্লাস
  • ক্লাস-এ
  • ক্লাস-বি
  • ক্লাস-সি
  • ক্লাস-ডি
  • ক্লাস-ই
  • প্রাইভেট আইপি
  • পাবলিক আইপি
  • TCP/IP vs OSI

৪) সাবনেটিং
  • সাবনেটিং এর বেসিক ধারণা
  • সি ক্লাস সাবনেটিং
  • বি ক্লাস সাবনেটিং
  • এ ক্লাস সাবনেটিং
  • সুপারনেটিং
৫)  VLSM
  • VLSM এর বেসিক ধারণা
  • VLSM ডিজাইন
  • ইমপ্লেমেন্ট VLSM নেটওয়ার্ক
  • সামারাইজেশন
৬) রাউটিং
  • রাউটিং এর সংক্ষিপ্ত বিবরণ
  • স্ট্যাটিক রাউটিং
  • ডাইনামিক রাউটিং
  • RIP
  • EIGRP
  • OSPF
৭) সুইজিং
  • সুইজিং এর সংক্ষিপ্ত বিবরণ
  • STP
  • VLAN
  • InterVLAN
  • কনফিগার VLAN
  • কনফিগার trunk port
  • কনফিগার Access port
৮) নেটওর্য়াক নিরাপত্তা
  • ACL
  • Standard ACL
  • Extended ACL
  • কনট্রোলিং VTY( Telnet/SSH)
৯) NAT
  • NAT এর বেসিক ধারণা
  • Types of NAT
  • Static NAT কনফিগারেশন
  • Dynamics NAT কনফিগারেশন
  • PAT
১০) আইপিভি-৬
  • বেসিক ধারনা
  • আইপিভি-৬ কেন ব্যবহার করব?
  • আইপিভি-৬ এর সুবিধা
  • আইপিভি-৬ এর স্ট্রাকচার
  • রাউটিং
  • IPv6 টানেলিং ওভার IPv4
১১) Enhanced IP services
  • First Hop Redundancy protocol (FHRP)
  • Hot Standby Router Protocol (HSRP)
  • Virtual Router Redundancy Protocol(VRRP)
  • Gateway Load Balancing Protocol
  • SNMP

১2) WAN
  • WAN এর বেসিক ধারনা
  • WAN কানেকশন types
  • High level Data Link (HDLC) Protocol
  • Point to Point Protocol (PPP)
  • Link Control Protocol (LCP)
  • Frame relay
  • VPN
  • GRE tunnels
  • IPSec etc.
১৩) Solve ক্লাস
১৪) সবশেষে Exam question and Answer

সিসিএনএ পরীক্ষার তথ্য
পরীক্ষার সময় : ৯০ মিনিট
প্রশ্ন : ৫০-৫৩ টি
নাম্বার : ১০০০
পাশের জন্য লাগবে : ৮৫০
আমরা সবাই জানি একটি সাইট ব্যকআপ রাখার গুরুত্ব কতটুকু। প্রতিদিন সাইটের ব্যকআপ করাকে আমরা অনেকে ঝামেলা এবং সময় সাপেক্ষ বলে মনে করি।




কিন্তু আমি আজকেআপনাদেরকে যে প্লাগইন্সটির সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি সেটি দিয়ে অটোমেটিক আপনার সম্পূর্ন সাইটের ব্যাকআপ নিতে পারবেন এমনকি আপনি চাইলে এটি প্রতি ঘন্টাতেও হতে পারে।
backwpup ওয়ার্ডপ্রেস ব্যকআপের জন্য অসাধারন একটি প্লাগিন
প্লাগিনটির বিবরন ঃ

নাম : BackWPup
সাইজ : 4.13mb
ডাউনলোড লিংক : http://wordpress.org/plugins/backwpup

যে যে সুবিধা থাকছে এটাতেঃ
১.Database backup
২.File backup
৩.WordPress XML export
৪.Installed plugins list backup
৫.Optimize database tables
৬.Check and Repair database
৭.One click database backup
ব্‌যাকআপ গুলো যে যে যায়গাতে সয়ংক্রিয় ভাবে রাখতে পারবেন ঃ
১.Backup to Folder
২.Backup sent by e-mail
৩.Backup to other FTP
৪.Backup to Dropbox
৫.Backup to an S3 Service
৬.Backup to Microsoft Azure (Blob)
৭.Backup to Rackspace Cloud Files
৮.Backup to SugarSync
প্লাগইন্সটি ইন্সটল করে নিন,
এখানে শুধু সেটিংসটি ঠিক মতো করে দিবেন। এর পর আর আপনাকে কিছুকরতে হবে না।
টাইম টু টাইম আপনার সাইটের সম্পূর্ন ব্যাকআপ চলে আসবে আপনার কাঙ্খিতস্থানে। ……..
একটি বিষয় লক্ষনিয় যে “এই প্লাগিনটির সর্বশেষ ভার্সন (৩.০.১৩) টি আপনার এ্যডমিন প্‌যনেল থেকে ইনস্টল করতে গেলে প্রবলেম হতে পারে, (যেমন: সম্পুর্নটা ইনস্টল না নিতে পারে) তাই এক্ষেত্রে কোন online ftp service ব্‌যবহার করুন”।


চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ , আদিকাল থেকেই এই চাঁদ নিয়ে মানুষের জল্পনা কল্পনার শেষ নেই ।  প্রযুক্তির কল্যানে মানুষ খুজে পেয়েছে অনেক প্রশ্নের উত্তর আবার  তৈরী হয়েছে নতুন প্রশ্ন

 ১৯৫৯ সালে  প্রথম মানুষ চাঁদে পা রাখে । ১৯৫৯ থেকে ১৯৭২ এ মোট ৬ বার মানুষ চাঁদে ভ্রমন করে আর অসংখ্যবার মনুষ্যবিহীন  অভি্যান হয়েছে ।
সোভিয়েত ইউনিয়নের লুনা ২ ছিল প্রথম মনুষ্য তৈরী বস্তু যা চাঁদে অবতরন করে , কিন্তু প্রথম মানুষ হিসেবে চন্দ্র অভিযান করে যুক্তরাষ্ট্রের নাসা কর্তৃক প্রেরিত
এপোলো ১১
  চাঁদে কে প্রথম পা রেখেছিলেন এমন প্রশ্ন করলে হয়ত প্রায় সবাই উত্তর দিতে পারবেন
  চাঁদে পা রাখা  প্রথম ব্যাক্তি হলেন নীল আর্মস্ট্রং ,  কিন্তু যদি প্রশ্ন করা হয় শেষ কে চাঁদে গিয়েছিল ?  এই প্রশ্নের উত্তর হয়ত সহযে পাওয়া যাবে না ।

চাঁদে যে দুইজন ব্যাক্তি সর্বশেষ  গিয়েছিল তারা হচ্ছে  Harisson H. Schmitt   এবং Eugene A. Cerman  আজ থেকে প্রায় ৪৫ বছর আগে  ১৯৭২ সালের ১৪ ডিসেম্বর  শেষবারের মত ফিরে আসে চাঁদ থেকে তারপরে আর হয়নি কোন চন্দ্রভিযান ।  তখন তোলা ছবি টি হল মানুষের চাদের মধ্যে তোলা শেষ ছবি  । ছবিটি তোলা হয়েছিল  চাঁদে অবস্থানরত লুনার রোবোটিক ভেহিকেল এর   RCA TV Camera  এর মাধ্যমে ।  হ্যারিসন লুনার মডিউলে প্রথম প্রবেশ করেছিল , সে হিসেবে  Eugene A. Cerman  হচ্ছে  চাঁদের বুকে দাঁড়িয়ে থাকা সর্বশেষ ব্যাক্তি । 

চীনা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ডিজেআই বাজারে নিয়ে আসছে স্বল্প মূল্যের ড্রোন ক্যামেরা ‘ডিজেআই স্পার্ক’। অত্যাধুনিক ড্রোনটি হাতের ইশারায়ও নিয়ন্ত্রণ করা যাবে; এমনকি হাত দিয়ে ফ্রেমের আকার দেখালে ড্রোনটি নিজেই ছবি তুলতে পারবে।প্রতি সেকেন্ডে এটি ৩০টি ফ্রেম ধারণ করতে সক্ষম। ড্রোনটির ভিডিও রেজুলেশন ১০৮০ মেগাপিক্সেল এবং ক্যামেরা রয়েছে ১২ মেগাপিক্সেল । ভিডিও রেজুলেশন কম হলেও তা দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে অনায়েসে কাজ চালানো যাবে বলে বলছে প্রতিষ্ঠানটি। 



নতুন সংস্করণের ডিজেআই স্পার্ক ড্রোনটির দাম ধরা হয়েছে ৫০০ ডলার। তবে এর সঙ্গে রিমোট কন্ট্রোল, অতিরিক্ত ব্যাটারি, পাখা অথবা শোল্ডার ব্যাগ কিনতে চাইলে আরও ২০০ ডলার খরচ করতে হবে।
ডিজেআই স্পার্ক পাঁচটি ভিন্ন ভিন্ন রঙে পাওয়া যাবে। চলতি মাসের ১৫ তারিখ এটি বাজারে ছাড়বে ডিজেআই।
স্পার্ক ড্রোনটি ডিজেআই নির্মিত সবচেয়ে ছোট আকারের ড্রোন। প্রতিষ্ঠানটি এর আগে ‘ম্যাভিক প্রো’ নামে বাজারে একটি ক্যামেরা এনেছিল। কিন্তু সেটির দাম সাধারণ মানুষের ধরা ছোঁয়ার বাইরে হওয়ায় শুধু পেশাদার ক্যামেরাম্যানরাই তা ব্যবহার করতে পারতেন।
“IP Address” কি শব্দটি আপনি বহুবার শুনেছেন তাতে কোন সন্দেহ নেই। যতক্ষন পযন্ত আপনি না যানবেন IP Address কি, আসলে কিভাবে এটি কাজ করে থাকে বা আপনান যদি কোন আবছা ধারণা না থাকে। তবে চলুন জেনে নেই।

IP Address হলো আধুনিক কম্পিউটার প্রযুক্তির একটি অনন্য পণ্য,যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে এক কম্পিউটার (বা অন্যান্য ডিজিটাল ডিভাইস) এর সঙ্গে অন্য একটি ডিজিটাল ডিভাইস এর সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে। IP Addressদ্বারা ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত কোটি কোটি ডিজিটাল ডিভাইস চিহ্নিত করে তাদের অবস্থান কোথায় তা বোঝা যায়। যেমন, কেউ যদি আপনাকে মেইল পাঠাতে চাইলে মেইল এড্রেস লাগবে একই অর্থে, একটি দূরবর্তী কম্পিউটার আপনার কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগের জন্য আপনার IP Address প্রয়োজন।

“IP” হল ইন্টারনেটর প্রোটোকল, তাই একটি IP Address হল একটি ইন্টারনেট প্রটোকলের Address। এর অর্থ হল ইন্টারনেট প্রটোকল এড্রেস। অতএব একটি ইন্টারনেট প্রটোকল এড্রেস হল অনলাইনের মাধ্যমে দুটি ডিভাইসে সংযোগ স্থাপনের জন্য, দুটি ডিভাইসের গন্তব্য চিহ্নিত করে ডাটা আদান প্রদানের একটি মাধ্যম।
IP Address দেখতে কেমন?
একটি IP Address এর চারটি ডিজিট থাকে, প্রত্যেকটিতে ১ থেকে ৩ ডিজিট (যাদের একত্রে একটি সেট বলা হয়) থাকে, আর ডিজিটের সেটকে আলাদা করার জন্য একটি ডট(.) থাকে। চারটি নম্বরের প্রত্যেকটি ০ থেকে ২৫৫ পর্যন্ত হতে পারে। এখানে একটি উদাহরণ দেখে নিই IP Address কেমন হতে পারে-78.125.0.209। এই চার সংখ্যার সুনিপন দক্ষতায় ফলে, আমারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে খুব সহজেই এক-অপরের সাথে সংযোগ, বার্তা আদান-প্রদান করা সহ আরো অনেক কিছুই খুব সহজেই করতে পারি। এই সাংখ্যিক প্রোটোকল ছাড়া, পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে ওয়েবের মাধ্যমে ডাটা আদান-প্রদান করা অসম্ভব।
কাজের ধরণ:
আইপি অ্যাড্রেস স্ট্যাটিক বা ডাইনামিক হতে পারে। স্ট্যাটিক আইপি অ্যাড্রেস কখনো পরিবর্তন করা যায় না। স্ট্যাটিক আইপি অ্যাড্রেস দূরবর্তী কম্পিউটারের সাথে আপনার যোগাযোগ করার জন্য একটি সহজ এবং নির্ভরযোগ্য পন্থা। অনেক ওয়েবসাইট যারা ইন্টারনেট ইউজারদের বিনামূল্যে IP address এর সন্ধান, পরিসেবা প্রদান করে থাকে। আপনি যদি আপনার নিজের IP Address সম্পর্কে জানতে চান, আপনি গুগলে সার্চ দিয়ে সনাক্ত করতে পারেন।
Dynamic ip Address:
Dynamic IP addresses অস্থায়ী এবং একটি কম্পিউটারে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়। Static IP addresses সংখ্যায় কম হয়,কারণ অনেক ISPsরা্ এই সকল static IP Address থেকেই তাদের গ্রাহকদের মধ্যে এড্রেস শেয়ার করে দেয়। ফলে, কম খরচে বেশী গ্রাহককে সেবাপ্রদান করতে পারে।
Static ip Address:
যারা ভিওআইপি (ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রোটোকল) অনলাইন গেমিং, খুব সহজে অন্যান্য কম্পিউটারের ব্যবহারকারীদের সহজে চিহ্নিতকরণ এবং তাদের সাথে সংযোগস্থাপন করতে চান, তাদের Static IP Address ব্যবহার করা উত্তম। Dynamic IP Address এ Dynamic DNS service ব্যবহার করেও আপনি একটি অস্থায়ী বা one-time IP Address ব্যবহার করে অন্যান্য কম্পিউটারের ব্যবহারকারীদের সহজে চিহ্নিতকরণ এবং তাদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে পারবেন। এই প্রায়ই একটি অতিরিক্ত চার্জ যাতে কেটে না নেয়, অবশ্যই ISP এর সাথে চেক করে নেবেন।
আইপি এড্রেস মূলত কি কাজ করে থাকে? 
  1. হোস্ট বা নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস খুঁজে বের করে, যাতে আপনি অন্য সার্ভারের সাথে কানেক্ট করতে পারেন।
  2. নেটওয়ার্ক ব্যাবহারকারির অবস্থান চিহ্নিত করা। প্রতিটি আইপি অ্যাড্রেস একটা নির্দিষ্ট এলাকা বোঝায়। এলাকা ভেদে আইপি ভিন্ন হয়। আইপি অ্যাড্রেস মূলত বাইনারি (Binary) সংখ্যা। কিন্তু এটাকে আমরা কিছু সংখ্যা বা অক্ষরে দেখতে পাই।
মনে রাখবেন
Static IP Addresses, Dynamic IP Addresses চেয়ে কিছুটা কম নিরাপদ বলে মনে করা, কেননা ডাটা মাইনিংয়ের ক্ষেত্রে এদের ট্র্যাক করা অনেক সহজ। সঠিকভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার/পরিচালনা করলে আপনি যে ধরনেরই IP Address ব্যবহার করেন না কেন আপনার কম্পিউটার/অন্যান্য যে কোন ডিভাইসের নিরাপত্তা বা অন্য কোন সমস্যা হবার সম্ভাবনা থাকেনা।
তারা ডেটা মাইনিং উদ্দেশ্যে ট্র্যাক সহজ যেহেতু স্ট্যাটিক আইপি ঠিকানা, গতিশীল IP ঠিকানা চেয়ে কিছুটা কম নিরাপদ বলে মনে করা হয়.তবে, নিরাপদ ইন্টারনেট চর্চা নিম্নলিখিত এই সম্ভাব্য সমস্যা প্রশমিত সাহায্য করতে পারেন এবং সেটা ব্যাপার নয় আপনি ব্যবহার মোকাবেলার আইপি কি ধরনের আপনার কম্পিউটার নিরাপদ রাখা.

কিভাবে জানবেন আপনার আইপি এড্রেস?
খুবই সহজ পদ্ধতিতে আপনি আপনার আইপি এড্রেস জেনে নিতে পারেন। আপনার আইপি অ্যাড্রেস জানতে চাইলে www.google.com এ গিয়ে IP Address লিখে সার্চ করুন। সার্চের রেজাল্টের প্রথমেই আপনার আইপি এড্রেস পেয়ে যাবেন।
প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন টিপস / ট্রিকস সহ লেখা গুলো পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন। Click here