গুগোল , ইউটিউব ,ফেসবুক আমাদের জীবনের অংশ হয়ে গেছে , হাসি,আনন্দ,বিনোদন, শিক্ষা সবই এখন এর উপর নির্ভরশীল হয়ে যাচ্ছে , ইউটিউবের মধ্যে মানুশ নিজের মন মত ভিডিও আপলোড করতে পারে । তবে কিছু কিছু সময় তা হয় অন্যের ক্ষতির কারন , আজ আমরা দেখব আজব কিছু ইউটিউব চ্যানেল। তো আসুন ঘুরে আসি ইউটিউবের সেই  রহস্যময় কিছু ভিডিও চ্যানেল থেকে ।

১) WEBDRIVER TORSO 

আজব এই ইউটিউব চ্যানেলটিতে এখন পর্যন্ত মোট কয়েক হাজার ভিডিও আপলোড হয়েছে প্রতিটি ভিডিও ই মোটামোটি ১০ সেকেন্ড এর ভিডিও তে শুধু লাল আর নীল রঙ এর কিছু বক্স বিন্ন অবস্থানে দেখায়  এবং বিপ জাতীয়  তীক্ষ্ণ আওয়াজ হয়, কিছু সময় অন্তর অন্তর এইরকম ভিডিও আপলোড হয় , এখানের সর্বশেষ ভিডিওটি ৪ মাস আগে আপলোড হয়েছিল , আর পরে চ্যানেলটিতে আর কোন ভিডিও দেখা যায় নি ।
কি উদ্দ্যেশে এই চ্যানেলটি তৈরী বা কি উদ্দ্যেশে এইসব ভিডিও আপলোড তা যানা যায়নি হতে পারে এটি মানুষের সাথে করা এক রকমের কৌতুক অথবা এতে থাকতে পারে বিশেষ কোন গোপন কারন। 

২) NASA JIM 108

ভয়ংকর রোবোটিক কণ্ঠস্বরে তৈরী প্রতিটি ভিডিও তেই পাবেন এলিয়েন নিয়ে কিছু কথা , ২০০৮ সালে চালু করা এই চ্যানেলের  আপলোড করা হয় এই ভিডিও  সিরিজটি  যা কিনা নাসার সাবেক একজন কর্মকর্তার তৈরী বলে দাবী করা হচ্ছে , এলিয়েনের উপস্থিতি ও বিভিন্ন বিষয় এখানে তুলে ধরা হয়েছে ,  ভিডিও তৈরী কর্তার দাবী তিনি ১৯৮৯ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত নাসায় কাজ করেছিলেন এবং নাসার অনেক সিক্রেট তার জানা রয়েছে । সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং হচ্ছে এর এবাউট সেকশন যেখানে লেখা রয়েছে  " These are a series of videos that my client requested to be released after his death.'

৩) MS. PORCELAIN DOLL

রিং , ইনসিডাস , এনাবেলা ইত্যাদি জনপ্রিয় হলিউড হরর মুভিতে কিছু ভিডিও ক্লিপ বা পুতুল ইত্যদি জিনিস দেখে বেশ ইন্টারেস্ট ফিল করেছেন যারা তাদের জন্যই এই চ্যানেল , ভৌতিক কিছু নিয়ে তৈরী এই চ্যানেলটির সর্বশেষ ভিডিওটি আপলোড হয়েছে ৯ ঘন্টা আগে   ( যখন আমি এই ব্যাপারে লেখছি সে সময় থেকে  ) , এবাউটে কিছুই লেখানেই।

৪) ROBERT HEPLMANN

এই চ্যানেলটি উপরের দেয়া সবগুলো চ্যানেল থেকে আলাদা , আদৌ যদি সত্যি হয়ে থাকে তবে ভিডিও নির্মাতা বিকৃত মস্তিষ্কের মানুষ ছাড়া আর কিছুই নয় ,  কি কারনে কি উদ্দ্যেশে তা জানা নেই তবে শুনলে আপনারাও চমকে উঠবেন , এই চ্যানেলের ভিডিওতে ২ জন থাকে একজন হল ভিডিওর প্রধান চরিত্র রবার্ট , আরেকজন  হচ্ছে ডেইজি । আশ্চর্জজনক ব্যাপার হয় ডেইজি একটি লাশ , সকল ভিডিও ই সেই কালো পলিথিনে মোড়ানো  লাশ নিয়ে করা হয়েছে ।  ২০১৫ সালে তৈরী চ্যানেলটিতে তখনই কিছু  ভিডিও দেয়া হয়েছিল  তারপরে আর কোন ভিডিও দেয়া হয়নি। 

৫) Benjamin Bennett

একজন লোক প্রায় ৪ ঘন্টা ধরে আপনার দিকে হাসি দিয়ে তাকিয়ে রয়েছে , মাঝে মাঝে মুখের ভাব পরিবর্তন করছে কিন্তু হেসে চলেছে আগের মতই ভাবুনতো একবার   কতটা বিরক্তিকর হবে ব্যাপারটি। 
এমনই একটি চ্যানেল হল Benjamin Bennett, বিতর্ক উঠেছিল যে এই তার এই ভিডিও দ্বারা মানুষকে সম্মোহন করতে পারেন , তবে যাই হোক  এখন তার ভিডিও প্রায় ২৭৬ টি সবগুলোতে তার একই কাজ  বসে শুধু হাসি দিয়ে ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে থাকা , Sitting and Smiling এই টাইটেলে তার ভিডিও গুলো বের হয় এবং # দিয়ে ভিইও সিরিয়াল নাম্বার দেয়া  থাকে। 

৬) The suicide mouse

মিকি মাউসকে কে না চিনে , হাস্যোজ্জল মিকি মাউসের একটি পুরাতন ভিডিও হঠাত করেই ইউটিউবে পাবলিশ হয়ে যায়  দ্যা সুইসাইড মাউস নামে ,  ধারনা করা হয় ডিজনির কোন অপ্রকাশিত আর্কাইভ থেকে  এটি প্রকাশিত হয়েছিল ,  রম্য রসাত্যক কোন সাউন্ড ছিল না এতে , স্বাভাবিক মিকি মাউস কেও দেখা যায়নি , কেন এইরকম কার্টুন পর্ব তৈরী করা হয়েছে তা যানা যায়নি তবে পরবর্তীতে বেশ কয়েকটি স্কুল পরুয়া তরুনের আত্বহত্যার জন্য এই ভিডিওটি দায়ী করা হয়।


ইউটিউবে অসংখ্য আজব ভিডিও রয়েছে যার পাওয়া যায় নি কোন ব্যাখ্যা। কিছু ইউটিউব নিজে সড়িয়ে দিয়েছে , কিছু আবার আপলোডার নিজে  সড়িয়ে দিয়েছে। গড় হিসেবে দেখা গেছে প্রতিদিন প্রায় ৬০ ঘন্টার ও বেশী  ভিডিও ইউটিউবে আপলোড হচ্ছে। কোনটি যে কোন উদ্দ্যেশ্যে  দেয়া হচ্ছে তা আসলেই বলা মুশকিল , কিছু বিতর্কিত কন্টেন্ট ছিল যা নিয়ে হয়েছে প্রচুর সমালোচনা, জল্পনা কল্পনা , ইউটিউব সে ক্ষেত্রে চ্যানেল পর্যন্ত রিমুভ করে দিয়েছিল , সেগুলো নিয়ে তাই আর কিছু লেখা হয়নি এখানে , উপরের প্রতিটি চ্যানেলে হয়তো সবাই  কৌতুহল নিয়েই যাবেন , তবে সবগুলোকে সাধারন ভিডিও হিসেবেই দেখবেন।

ডার্ক ওয়েব সহ ইন্টারনেট জগতের নানা অজানা রহস্য জানতে এই পোষ্ট গুলো পড়ে নিতে ভূলবেন না। 
Click here


HDD যাকে আমরা আদর করে ডাকি হার্ডডিস্ক , কম্পিউটারের একটি স্টোরেজডিভাইস , ম্যাগনেটিক একটি ডিস্কের মাধ্যমেই পুরো কাজ করে থাকে এটি ।  কিন্তু এই আদরে ভাগ বসাতে নতুন একটী ডিভাইসের নাম ঘন ঘন শোনা যায় , কেও কেও তো আবার হার্ডডিস্ক এর বদলে এটিও ব্যাবহার করছে । এই ডিভাইসটির নাম হল SDD. 

HDD= Hard Disk Drive
SDD= Solide State Drive

পূর্নরূপ তো বলেই দিলাম , এবার আসি অন্যকথায় ,HDD বা Hard Disk Drive প্রথম বাজারে আসে আইবিএম হাত ধরে ১৯৫৬ সালে। প্রায় ৬০ বছর ধরে এই ড্রাইব যুগে যুগে আমাদের কাজ করে দিয়েছে। মুলত ম্যাগ্নেটিসম বা চুম্বকত্ব ব্যবহার করে ডাটা সংরক্ষন করে একটা গোলাকার থালার মত ডিভাইসে এবং একটা মেকানিক্যাল হেড এই ঘুরতে থাকা ডিভাইসে থেকে তথ্য পড়ে এবং সংরক্ষন করে। ডিভাইসের ঘুর্ণন গতি যত বেশী ততবেশি দুত HDD তথ্য লেনদেন করতে পারে। 
SSD বা Solid State Drive হচ্ছে সহজভাবে বলা যায় আমরা যেসব ইউএসবি পেনড্রাইভ ব্যবহার করি সেটার চেয়ে বড় সাইজ ও অনেক জটিল করে বানানো ড্রাইভ। ইউএসবি ড্রাইভে যেমন ডাটা স্টোর করা হয় মাইক্রোচিপ এর মধ্যে, SSD তেও ঠিক একই ভাবে করা হয়।  HDD তে বিভিন্ন লেয়ারে তথ্য স্টোর করা হয় এবং সেটি পড়ার জন্য আলাদা মেকানিক্যাল পার্টস ব্যবহার করা হয়।এই একটি ব্যাপারেই HDD থেকে SSD কে অনেক বেশী দ্রুততম সময়ে কাজ করাতে সক্ষম হয়েছে।SSD যেখানে নিমিষে ডাটা লেনদেন করতে পারে সেখানে HDD এর পারপরমেন্স বলা যায় অনেক কম।

ম্যাক অনেক ফাস্ট কারন ম্যাক এ হার্ডডিস্ক এর বদলে SSD ( Solid State Drive ) ব্যাবহার করা হয় , হার্ডডস্ক এর তুলনায় সলিড স্টেটের দাম অনেক বেশী তাই সাধারন ব্যাবহারের জন্য অতটা  পৌছায় নি সবার কাছে। তো প্রশ্ন আসতে পারে কোন দিক দিয়ে এগুলো ফার্স্ট কাজ করে ?  আপনি যখন কম্পিউটার স্টার্ট দেন তখন এটি চালু হয়ে সব লোড নিতে১ মিনিট বা তার অধিক সময় নেয় কিন্তু  সলিড স্টেট ড্রাইভ ইউজাররা  পিসি ছাড়ে মাত্র ১৫-২০ সেকেন্ড এ আবার 
আপনি যদি পাওয়ারফুল কোন সফটওইয়্যার ইন্সটল করতে যান সেখানেও  দেখবেন হার্ডডিস্ক ব্যাবহারকারি পিসি এর  থেকে সলিড স্টেট ড্রাইভ প্রায় ৩ গুনের ও কম সময়ে চালু  হয়ে গেছে 
হার্ডডিস্ক থেকে আকারে অনেক চিকন এই এসডিডি  তাই টাকা নিয়ে সমস্যা না থাকলে দ্রুত পার্ফরম্যান্স পেতে ব্যাবহার করতে পারেন SDD .
উপরের  ছকটি দেখলেই বুঝতে পারবেন কোনটি কেমন । যাচাই করার দায়িত্ব না হয় আপনাদের হাতেই থাক ।

DDR  শব্দটির কথা শুনলেই র‍্যামের কথা মনে পড়ে যায় । কম্পিউটারের র‍্যাম পরিবর্তন করতে গেলে প্রথমেই জিজ্ঞেস করে ডিডিয়ার কত দিব ভাই ?  আমাদের সাবলিল উত্তর থাকে  ২,৩,৪ ইত্যাদি ।
কিন্তু আসলে নিজেরাও জানি না কি এই ডিডিআর ? 

DDR এর পূর্ণ অর্থ হচ্ছে Double Data Rate , RAM এর Frequency এবং Voltage বিচারে Data Rate এর Update Face বা উন্নত রূপকে DDR, DDR2, DDR3- এভাবে নামকরণ করা হয়।৯০ দশকের শুরুতে কম্পিউটার যখন খুব শক্তিশালি হতে শুরু করে তখন বিভিন্ন রকম সমস্যার সৃষ্টি হতে শুরু করে। এর সমাধানের লক্ষ্যে এসডির‍্যাম বা সিনক্রোনাস ডাইনামিক র‍্যানডম এক্সেস মেমোরির উন্নয়ন কার্যক্রম শুরু হয়। সে সময়ের র‍্যাম প্রযুক্তিটি নির্ভর করত ডির‍্যামের উপর। এই ডির‍্যাম ব্যবহার করত অ্যাসিনক্রোনাস ইন্টারফেস। অর্থাৎ, মেমরিগুলো প্রসেসর থেকে আলাদা বা মুক্তভাবে ভাবে কাজ করত। এর ফলে প্রসেসরের সকল নির্দেশ মেনে চলতে গিয়ে হিমশিম খেয়ে যেত। এসডির‍্যাম এই পদ্ধতিটিকে সরল করে ফেলে। সিস্টেম বাস যে সকল নির্দেশ দিত সে সেগুলোকে একটা কিউতে রেখে দিত এবং একটা শেষ হলে আরেকটা শুরু করতো। এভাবে কম্পিউটার পূর্বের চেয়ে অনেক দ্রুতগতিতে কার্য সম্পাদন করতে শুরু করে। ৯০ দশকের শেষে এই ধরণের মেমরিকে স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে সকল কম্পিউটারে ব্যবহার শুরু হয়। কম্পিউটারের দ্রুত বিস্তারের সাথে সাথে সমস্যা শুরু হয় এর গতি নিয়ে। ডিডিআর এর পূর্ণরূপ ডাবল ডেটা রেট। ২০০০ সালে এই পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়। এতে ১৮৪ পিনের ডিআইএমএম ব্যবহার করা হয়। এর মাধ্যমে ডাটা ট্রান্সফার রেট এসডির‍্যামের দ্বিগুণ হয়। আরও যে সুবিধাটি যোগ হয় তা হল, মেমোরি নিম্ন ক্লক রেটে কাজ করে এবং অল্প শক্তি ব্যয় করে কিন্তু গতি বাড়িয়ে দেয়। ২০০৩ এ যুক্ত হয় ডিডিআর ২। ডিডিআর ২ তে তথ্য আদানপ্রদান হার আরও দ্রুতগতির এবং ডিডিআর ৩ এ এই হার আরও বেড়ে যায়। দইু ক্ষেত্রেই ব্যবহার হয় ২৪০ পিনের ডিআইএমএম। ডিডিআর ৩'র ট্রান্সফার রেট ২১৩৩ এমটিপিএস, যা ডিডিআর ২ এর দ্বিগুণ। অনেক কম শক্তিতে এটি কাজ করতে পারে, এমনকি ১.৫ ভোল্টে এটি চলতে পারে। এর গতি ৪০০-১০৬৬ মেগাহার্জ পর্যন্ত হয়।
বর্তমানে বাজারে চলছে ডিডিআর ৪ ,  ২০২০ সাল নাগাত ডিডিআর ৫ বেড়  হবে বলে ঘোষনা দিয়েছে কিছু প্রতিষ্ঠান , সেটির ক্ষমতা এর থেকে যে বেশী হবেই তা আর বলার অবকাশ রাখে না 

একনজরে ৪ প্রকারের র‍্যামের  ফ্রিকুয়েন্সি ও ভোল্টেজ   তালিকা 

DDR/DDR1 RAM এর Frequency ১০০-৪০০ MHz এবং Voltage : ২.৫-২.৬ , 
DDR2 RAM এর Frequency ৫৩৩-৮০০ MHz এবং Voltage : ১.৮ 
DDR3 RAM এর Frequency ০৬৬-১৩৩৩ or higher MHz এবং Voltage : ১.৫
DDR4 RAM এর Frequency  ৮০০-২১৩৩  MHz এবং Voltage : ১.২



সফটওয়্যার ইন্সটল করার আগে প্রথমেই আমরা  দেখি নেই সেটি ৩২ বিট এর জন্য নাকি ৬৪ বিট এর জন্য ।  কয়জনই বা জানি এই বিট কি ? কি এর কাজ । তো আসুন দেড়ি না করে জেনে ফেলি ৩২ বিট ও ৬৪ বিট সম্পর্কে । 

কিভাবে জানব আমাদের পিসি কত বিট এর ?

প্রথমেই দেখে আসি আমাদের ব্যাবহৃত কম্পিউটারটি ৩২ না ৬৪ বিট এর । একজম সহজ এটি , মাই কম্পিউটার এর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে প্রপার্টিস  অপশনে যান , সেখান থেকেই দেখে ফেলতে পারবেন আপনার পিসি ৩২ নাকি ৬৪ বিট । তবে যদি এমন কিছু লেখা না থাকে তবে নিশ্চিত হয়ে যাবেন আপনার  পিসিটি ৩২ বিট এর ।  ৩২ বিট কম্পিউটার সর্বোচ্চ ৩-৪ গিগাবাইটের RAM ব্যবহার করার সুযোগ পায়; ঠিক সেখানেই ৬৪ বিট কম্পিউটারের জন্য সর্বনিম্ন RAM প্রয়োজন হয় ৪ গিগাবাইট।

বিস্তারিত না জানলেও অনেকেই এটি সম্পর্কে অবগত আছে যে ৩২ বিট তুলনায় অবশ্যই ৬৪ বিট এর  কাজ করার ক্ষমতা বেশী। এখন আমরা দেখব ৩২ বিট এববগ ৬৪ বিট এর মধ্যকার পার্থ্যক্য,
এই ৩২ বিট ও ৬৪ বিট (x86  বা  x64 ) আসলে বাইনারী সংখ্যা ০,১  এর হিসাব ।


৩২বিট ও ৬৪ বিটের পার্থক্যঃ


১। ৩২ বিট এর চেয়ে ৬৪ বিটে উইন্ডোজের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশি, বিশেষ করে Kernel Patch Protection অনেক বেশি শক্তিশালী হয় ৬৪ বিটে। Kernel হল প্রসেসর, হার্ডওযার, ডিভাইস ড্রাইভার এর সাথে অন্যান্য সফটওয়ারের সমন্বয় রক্ষা করে চলার একটি পদ্ধতি যার উপর ভিত্তি করে অপারেটিংস সিস্টেম তৈরি হয়। একেক অপারেটিং সিস্টেমে একেক ধরনের Kernel ব্যবস্থা ব্যবহার করা হয়।

২। ৬৪ বিট প্রসেসরে ৬৪ বিট এবং ৩২ বিট দুই ধরনের উন্ডোজই (অপারেটিং সিস্টেম) ব্যবহার করা যায়। তবে ৩২ বিট প্রসেসরে শুধু মাত্র ৩২ বিট উন্ডোজই ব্যবহার করা যায়। সুতরাং ৬৪বিট উইন্ডোজ ব্যবহার করতে চায়লে ৬৪বিট প্রসেসরই লাগবে।

৩। ৬৪বিট উইন্ডোজে কিছু কিছু ৩২বিটের সফওয়ার, আর ড্রাইভার রান করা গেলেও অনেক সময় সমস্যা দেখা দেয়, সঠিকভাবে কাজ করে না। তবে ৩২বিট উইন্ডোজে ৬৪বিট সফটওয়ার বা ড্রাইভার কোনটাই কাজ করে না। অর্থাৎ সঠিকভাবে কাজ করার জন্য ৬৪বিটের জন্য ৬৪বিটের সফটওয়ার আর ড্রাইভার যেমন দরকার তেমন ৩২ বিটের জন্যও ৩২বিটের সফটওয়ার আর ড্রাইভার দরকার। আবার ১৬বিট প্রোগ্রামগুলো ৩২বিটে কাজ করলেও ৬৪বিটে কাজ করে না। ৬৪ বিটের প্রোগ্রামগুলো ৩২বিটের চেয়ে পারফরমেন্স ভাল দেখায়। যেমন ক্রাশ করা বা এরকম অন্যান্য সমস্যাগুলো থেকে ৬৪বিট প্রোগ্রামগুলো মুক্ত বললেই চলে।

৪।৬৪বিট প্রসেসর সাধারণত x64 এবং ৩২বিট প্রসেসর সাধারণত x86 গতিতে চলে।

৫।৬৪ বিটে ৬৪ আলাদা বাইনারি গ্রহন করতে পারে আবার ৩২ বিটে আলাদা ৩২ বাইনারি গ্রহন করতে পারে , তাই  হিসাব করার ক্ষমতা ৬৪ বিটে বেশী হবে ।

৬। ৩২ বিটে সর্বোচ্চ ৪ জিবি র‍্যাম সাপোর্ট করে সেখানে ৬৪ বিটে ৩ থেকে প্রায় ১২৮ জিবি এর চেয়েও অনেক বেশী র‍্যাম সাপোর্ট করে , হাই গ্রাফিক্স এর কাজ , থ্রিডি  , মালটিমিডিয়ার কাজ এ ৬৪বিট পিসি এর বিকল্প নেই ।

৭। ৬৪ বিট উইন্ডোজে ডিজিটাল সাইন ছাড়া ড্রাইভার ইন্সটল করা যায় না। ডিজিটাল সাইনটা এক প্রকার কোম্পানির সীলের মত। যখন ঐ সফটওয়ারটাকে ভাইরাস আক্রমন করে বা এর মধ্যে কোন পরিবর্তন হয় তখন ডিজিটাল সাইনটি পরিবর্তিত হয়ে যায় যাকে হিসেবে উইন্ডোজ ধরে নেয়। ৩২ বিটেও ডিজিটাল সাইন ছাড়া ড্রাইভার ইন্সটল না করার অপশন আছে তবে এটি ডিফল্ট সেটিংস নয়। কিন্তু ৬৪বিটে উইন্ডোজ Digital Sign Broken কে অনুমোদন করে না।


বর্তমানে বাজারে পাওয়া প্রায় সব পিসি ই  ৬৪ বিট এর ,  ম্যাক ও এখন৬৪ বিট ব্যাবহার করছে , এন্ড্রয়েড কিটক্যাট থেকে পরবর্তি সকল ভার্শনে ৬৪ ব্যাবহার শুরু হয়েছে। 



কম্পিউটার ও স্মার্ট ডিভাইস ব্যবহারকারীদের জন্য মূর্তিমান আতঙ্কের নাম ভাইরাস। আর সব প্রোগ্রামের মতো এক ধরনের সফটওয়্যার, যা ডিভাইসে আশ্রয় নিয়ে তথ্য ও ফাইল পরিবর্তন বা মুছে ফেলাসহ বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে ব্যবহৃত ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড ও অন্যান্য ব্যাংকিং তথ্য হ্যাকারের কাছে পাঠানোর কাজে ব্যবহৃত হয়, তাদেরই বলা হয় ভাইরাস।
সহজ কথায়, আপনার কম্পিউটার বা স্মার্টফোনে দৈনন্দিন কাজ সহজ করতে ও বিনোদনের জন্য ব্যবহৃত প্রোগ্রামগুলোর মতো ভাইরাসও এক ধরনের সফটওয়্যার। নিয়মিত প্রোগ্রামগুলোর সঙ্গে ভাইরাসের পার্থক্য এই যে, আপনার জীবনযাত্রা সহজ করতে এসব আপনার চাহিদামাফিক কাজ করলেও ভাইরাস গোপনে ডিভাইসে জায়গা করে নেয় এবং নিজে থেকেই কাজ শুরু করে।

ইন্টারনেটে সংযুক্ত অবস্থায় কিংবা তথ্য আদান-প্রদানের মাধ্যমে ভাইরাস একবার আপনার ডিভাইসের সংস্পর্শে এলে শুধু অনুপ্রবেশ করেই ক্ষান্ত হয় না, বরং নিজে থেকে এর অনুরূপ ছড়িয়ে দেয় ডিভাইসের বিভিন্ন ফাইল, ফোল্ডারে ও ড্রাইভে।
এ সময় আপনি যদি কোনো নেটওয়ার্কে সংযুক্ত থাকেন অথবা আপনার কম্পিউটার বা স্মার্টফোন থেকে কোনো ফাইল সিডি, পেনড্রাইভ, মেমোরি কার্ডসহ ব্লুটুথ, ওয়াইফাই, ই-মেইল বা ইন্টারনেটের অন্য কোনো মাধ্যমে আরেকটি ডিভাইসে পাঠান, তাহলে সেটিও ভাইরাসে আক্রান্ত হবে।
যেভাবে বুঝবেন আপনার কম্পিউটার/স্মার্টফোন ভাইরাসের শিকার :
অন্যান্য সফটওয়্যারের মতো ভাইরাস এবং এর ধরন হালনাগাদের ফলে লক্ষণগুলো পরিবর্তনশীল হলেও কোনো ডিভাইসে নিচের বৈশিষ্ট্যগুলো দেখা গেলে তা সংক্রমিত বলে ধরে নেওয়া যেতে পারে।
পপ-আপ বার্তা প্রদর্শন
অ্যাড ব্লকার ব্যবহার না করলে ব্রাউজার চালু থাকাকালীন পপ-আপ হিসেবে বিজ্ঞাপন আসা স্বাভাবিক হলেও ব্রাউজার বন্ধ থাকা অবস্থায় পপ-আপ এলে বুঝতে হবে ডিভাইসে ভাইরাসের উপস্থিতি রয়েছে।
নিজ থেকে বার্তা চলে যাওয়া
ই-মেইল, টুইটার বা ফেসবুক থেকে যদি বন্ধুদের কাছে আপনার অজ্ঞাতে বার্তা গিয়ে থাকে, তবে এখনই সাবধান হোন। কেননা, এর মানে আপনি কোনো ভাইরাসের শিকার হয়েছেন।
ফাইল লকড শীর্ষক বার্তা পাওয়া
ডিভাইস সক্রিয় থাকা অবস্থায় ‘লকড’ উল্লেখ করে যদি যোগাযোগ করতে সতর্কতা দেখানো হয়, তাহলেও সচেতন হওয়া জরুরি।
প্রোগ্রাম/টুল আছে, কিন্তু চালু হচ্ছে না
স্টার্ট বা প্রোগ্রামসে থাকার পরও যদি কোনো বিশেষ সফটওয়্যার চালু না হয় বা কাজ না করে।
অদ্ভুতুড়ে আচরণ প্রদর্শন
এসব লক্ষণের বাইরেও অনেক সময় ডিভাইস ভাইরাসে আক্রান্ত হলে কিছু অদ্ভুতুড়ে আচরণ প্রদর্শন করে। এসবের মাঝে উল্লেখযোগ্য হলো, হুট করেই পিসি বা মোবাইলের কাজের গতি ধীর হয়ে যাওয়া, কোনো কাজ না করা হলেও অতিরিক্ত মেমোরি ব্যবহৃত হচ্ছে দেখানো ও হার্ডড্রাইভ বা মডেমের বাতি কোনো কারণ ছাড়াই জ্বলা বা নেভা।

সতর্ক থাকবেন যেভাবে - 
* অবশ্যই থার্ড পার্টি / অপরিচিত ওয়েবসাইট থেকে অপ্রয়োজনীয় সফটওয়ার সেটাপ করা থেকে সতর্ক থাকুন।
* ভালো কোন এন্টি ভাইরাসের সহায়তা নিন। কিভাবে বুঝবেন আপনার এন্টি ভাইরাসটি কার্যকরী তা জানতে এই পোস্টটি ফলো করতে পারেন। Click Here
* মোবাইল / কম্পিউটারের ডিফল্ট নিরাপত্তা ব্যাবস্থা জোরদার করুন।
* র‍্যানসামওয়ার / ক্ষতিকারক কোন ভাইরাসের আক্রমণের শিকার হলে অবশ্যই কোন সাইবার বিশেষজ্ঞদের নিকট সহায়তা নিন।

প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন টিপস / ট্রিকস সহ লেখা গুলো পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন। Click here
#কম্পিউটার জগত - ই বাংলা ডট টেক

একসময়ের দাপুটে ফোন নোকিয়া মাইক্রোসফট এর সাথে মিলে তার জনপ্রিয়তা হারাতে থাকে , মাইক্রোসফট এর বেড়াজাল থেকে মুক্ত হওয়ার পরপরই  এন্ড্রয়েড ফোন বেড় করার ঘোষনা দিয়ে দেয় ফিনল্যান্ড ভিত্তিক এই কোম্পানীটি । সলিড প্রটেকশন ব্যাবস্থা ও দৃষ্টিনন্দন ডিজাইন একে অন্য ফোন থেকে করেছে আলাদা ।


দামের দিক দিয়েও অন্যান্য ফোনের মতই আছে ,


নোকিয়া ৩: ১২ হাজার ৫০০ টাকা।
নোকিয়া ৫: ১৫ হাজার ৯৯০ টাকা।
নোকিয়া ৬: ২২ হাজার ৫০০ টাকা।

নোকিয়া ৩৩১০: ৪ হাজার ২৫০ টাকা।

৪ টি ভিন্ন রঙে পাওয়া যাচ্ছে ফোনটি । এই ফোনগুলোতে ব্যাবহার করা হয়েছে এতে কোয়ালকম অ্যাড্রেনো ৫০৫ গ্রাফিকস প্রসেসর এবং কোয়ালকম®স্ন্যাপড্রাগন™ ৪৩০ মোবাইল চিপসেট রয়েছে।
তবে নোকিয়া ৬ এ  নকশা বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। স্মার্টফোনটির অডিও সিস্টেম যেমন দারুণ, তেমনি এটির সাড়ে ৫ ইঞ্চির ফুল এইচডি স্ক্রিনে ছবি এবং ভিডিও বেশ ঝকঝকে ও নিখুঁত দেখাবে। এটির ইউনিবডি বা উপরিকাঠামো একটি একক ৬০০০ সিরিজ অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি। এর স্মার্ট অডিও অ্যাম্পলিফায়ারে দুটি স্পিকার রয়েছে। ফলে এতে শব্দ বেশ নিখুঁত ও স্পষ্ট হবে। এতে আছে ডলবি অ্যাটমস। যার ফলে ব্যাবহারকারী পাবে নতুন অভিজ্ঞতা । এর ডিজাইন বিশেষত্বের কারনে ধরতেও বেশ স্বাচ্ছন্দ বোধ করবেন আপনি ,

শীঘ্রই আসছে নোকিয়া ৮ 

৫.৩ ইঞ্চি ডিসপ্লে’র নোকিয়া ৮ স্মার্টফোনে ব্যবহার করা হয়েছে অজো অডিও। এতে তিনটি মাইক্রোফোন রয়েছে, যার মাধ্যমে এটি ৩৬০ ডিগ্রি শব্দ ধারণে সক্ষম। অজো হচ্ছে নোকিয়ার ভার্চুয়াল রিয়ালিটি ক্যামেরার নাম। দামি এই ক্যামেরা হলিউডের চলচ্চিত্র নির্মাণ স্টুডিওগুলোতে ব্যবহার করা হয়। এইচএমডি স্মার্টফোনটিতে এই অডিও প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে। এর মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় ৭০২ ডলার।
যদিও নোকিয়া তাদের প্রথম কোম্পানী বেড় হয়নি বরং তাদের স্বদেশীয় কোম্পানী এম এইচ ডি গ্লোবাল থেকে বেড় হয়েছে অবুও বলা যায় নোকিয়া তার আগের স্বকীয়তার ফির এসেছে ,
তাই নতুন ডিভাইস কিনার ইচ্ছে থাকলে নোকিয়াকে পছন্দের তালিকায় নিঃসন্দেহে রাখতে পারেন ।
 

ইন্টারনেট ব্যাবহারকারীরা বিভিন্ন ওয়েবসাইটে প্রবেশের সময় বা একাউন্ট খোলার সময় একটি ছবি দেখে তার লেখাগুলো বক্সে লেখে দিয়ে থাকেন 
কিছু কিছু ক্ষেত্রে আবার পাজেলের মত কিছু আসে সেখানে গাড়ির ছবি , দোকানের ছবি ,স্ট্রিট সাইন মিলাতে দেয়া হয় , এগুলোকে বলা হয় ক্যাপচা।

ক্যাপচা কি? কেন দেয়া হয় এই ক্যাপচা?

বিভিন্ন ব্লগ না অন্য সাইট গুলোতে  স্প্যামাররা স্প্যামিং  করে থাকে নির্দিষ্ট কিছু এপস ব্যাবহার করে ঘন্টায় কয়েকহাজার  স্প্যাম কমেন্ট করা যায় । 
"Captcha" শব্দের পূর্ণরূপ হচ্ছে "Completely Automated Public Turing test to tell Computers and
Humans Apart”  বিভিন্ন সফটওয়্যার বা রোবট ওয়েবে স্প্যাম ছড়ানোর কাজ করে ক্যাপচা হল তার প্রতিরোধক , কারন ক্যাপচা সঠিক ভাবে ফিলাপ না করলে তা সাইটে প্রবেশ করতে দেয় না বা রেজিস্ট্রেশন করতে দেয় না , ক্যাপচাতে থাকে ছবি , ঢেউ দেয়া সংখ্যা যা দিয়ে রোবট কেন মানুষের ও মাঝে মাঝে নির্ণয় করতে কষ্ট হয়ে পরে  কারন রোবট ছবির কোন ফাইল রিড করতে পারে না , 
ক্যাপচা সঠিক ভাবে পুরন করলেই সার্ভারে সাইটটি  নিশ্চিত বার্তা পাঠায় যে সাইটে প্রবেশকারী কোন রোবট নয় , মানুষ , কোন কোন ওয়েব সাইট এখন আবার অডিও ক্যাপচা সেট করছে  সেখানে অডিওতে বলা নাম্বার শুনে শুনে টাইপ করতে হয় । 

ক্যাপচা দিয়ে আয় ও এ নিয়ে কিছু কথাঃ  
ক্যাপচা পূরন করে আয় করা সম্ভব তবে তাতে সময় ও শ্রম প্রচুর ব্যয় হয় , অনেকে তো বলে ক্যাপচাপুরনের থেকে রিকশা চালানো ভাল , আয় বেশী হবে । তো সেদিকে আর  না যাই 
শুধু ক্যাপচা পুরন করলে যারা টাকা দিবে তাদের কি লাভ ?  
মূলত স্প্যামারদের ঠেকাতে ক্যাপচা সল্ভিং এর প্রয়োজন পড়েছিল , তাই  বলে কি স্প্যামাররা বসে থাকবে নাকি? একেক জন ক্যাপচা পুরনের কোম্পানী খুলে বসল , ফলে একজন ইউজার যে ক্যাপচাটি ফিলাপ করছে তা তাদের ডাটাবেজ এ সংরক্ষিত হচ্ছে , ফলাফল সরুম স্প্যামিং এর সময় কোন ক্যাপচা আসলে ডাটাবেজ থেকে সেই সল্ভিং টি কাজে লাগিয়ে দেয়া হচ্ছে । এছাড়াও আরেক গ্রুপ আছে , ক্যাপচা সাধারনত অটোমেটেড উপায়ে তৈরী হয় তাই সবসময় মানুষের পক্ষে ক্যাপচা সঠিক ভাবে ফিলাপ করা সম্ভব হয় না , এইরকম কঠিন ক্যাপচা গুলো চিহ্নিত করতেও  অনেক সময় ক্যাপচা পুরনের কাজ দেয়া হয় ।আজকাল ক্যাপচা পুরনে মোবাইল এন্ড্রয়েড এপস ও আছে , অনেকে মোবাইলের এপস দিয়েও ক্যাপচা পুরন এর কাজ করে 
ক্যাপচা পুরনে খুব একটা লাভবান হয়েছেন এমন লোক আসলে দেখিনি তাই বলে ক্যাপচা ফিলাপ করে যে কিছুই পাওয়া যায় না তা তো আর না । নাই মামার থেকে কানা মামা  ভাল , তাই অভিজ্ঞতার জন্য কিছুদিন করতেপারেন , তবে পারমানেন্ট কাজের চিন্তা না করাই ভাল । তবে সাইট নির্বাচনের ক্ষেত্রে সাবধান , কারন অনেক সাইটই আপনাকে দিয়ে কাজ করিয়ে আপনাকে আর পেমেন্টই করবে না । তাই যাই করবেন আগে ইন্টারনেট বা পরিচিত যারা করছে তাদের কাছ থেকে ইনফরমেশন নিয়ে নিবেন ।