১০ মিনিট দেরি করে আসায় ব্যাচ ৫৩ থেকে ২ শিক্ষার্থী সাসপেন্ড করা হয়েছে। দুঃখিত, এটা একটি ট্র্যাপ। এর মাধ্যমে আপনার আইপি নিয়ে নেওয়া হয়েছে। ;)
পাইথন বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে ডিমান্ডিং প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। বর্তমানে আইটির প্রায় সব সেক্টরেই পাইথন ব্যবহার হয়ে আসছে এবং ভবিষ্যতেও এর ব্যবহার অপ্রয়োজনীয় হয়ে উঠবে।পাইথনের জনপ্রিয়তার একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হল এটি বেশ সহজে শেখা যায়। আর এই ল্যাঙ্গুয়েজে একবার দক্ষ হয়ে উঠলে একই দক্ষতাতেই অনেক ফিল্ডে কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায়।
ক্যারিয়ার সেক্টরঃ ওয়েব ডেভেলপার, ওয়েব এপ্লিকেশন ডেভেলপার, ব্যাকএন্ড ইঞ্জিনিয়ার, সাইবার সিকিউরিটি স্পেশালিষ্ট, Python / Django ডেভেলপার, সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ার।
কোর্স আউটলাইনঃ
Conditional Statements
Looping
Control Statements
String Manipulation
Lists
Tuple
Dictionaries
Functions
Lambda Operator, Filter, Reduce and Map
List Comprehension
Modules
Input-Output
Exception Handling
Packages
File Handling
OOPS
Introduction to Django Introduction to Back-End Web Development using Django
Advanced Django for Web and Automation
Building Web APIs using Django REST
Deploying Web APIs
Scrapping with BeautifulSoup

যারা পাইথনের মাস্টারক্লাস কোর্সে অংশ নিতে পারবেনঃ
# অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং এ আগ্রহী
# চাকুরী প্রত্যাশী
# ছাত্র-ছাত্রী
# প্রবাসী
# সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞরা।
ক্লাস সময়ঃ সোমবার এবং বুধবার, রাতঃ ৯.৩০ থেকে রাত ১১.৩০ পর্যন্ত।
প্র্যাকটিসঃ শুক্রবার (আপনার সুবিধা অনুযায়ী যে কোন ৩ ঘন্টা নির্ধারণ করে নিতে পারবেন।)
কোর্স ফিঃ ২০ হাজার টাকা। (দুই ধাপে পরিশোধ যোগ্য)
Chief Technology Officer, Arena Web Security
Top rated freelancer, Cyber Security Specialist
# Certified in Open Source Intelligence (C|OSINT)
Bentley Training and Consultancy, United Kingdom
# Computer Hacking Forensics Investigator (CHFI)
CertNexus, United States of America (USA)
# পাইথন কোড লেখা, বোঝা ও শেখা সহজ।
# পাইথন ল্যাঙ্গুয়েজের নিয়মগুলো সহজ বলে ডেভেলপমেন্টে কম সময় লাগে।
# কোড লেখার সময় কোনো ভুল হলে তা নির্ণয় করা বা ডিবাগিং তুলনামূলকভাবে সহজ।
# দরকারি ফাংশনগুলোর জন্য পাইথনের বিশাল লাইব্রেরি সাপোর্ট রয়েছে।
# একবার কোড লিখে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আপনি কোড চালাতে পারবেন।
# ভ্যারিয়েবল বা ডেটা টাইপ নিয়ে আপনাকে খুব বেশি মাথা ঘামাতে হবে না।
# পাইথন ওপেন সোর্স ল্যাঙ্গুয়েজ হবার কারণে যেকোনো অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টে যেকোনোভাবে আপনি একে ব্যবহার করতে পারেন।
ভর্তির জন্য আবেদনঃ https://arenawebsecurity.net/admission
ইন্টারনেটের মাধ্যমে পুরো বিশ্ব এখন আমাদের সবার হাতে। ব্যক্তিগত কিংবা প্রাতিষ্ঠানিক প্রয়োজনেই হোক, ইন্টারনেটের নিয়মিত ব্যবহারে আমরা অনেকেই এতে প্রায় দক্ষতা অর্জন করেছি। ডিজিটাল বিশ্বের সকল উন্নত রাষ্ট্র যখন তাদের চাহিদা এবং গুরুত্বের দিক থেকে সাইবার সিকিউরিটিকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিয়েছে আমরা তখনো বিষয়টা নিয়ে উদাসীন। যার ফলপ্রসুত সকলে কমবেশি প্রতিনিয়তই ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি । ব্যাক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানিক পর্যায়েই হোক না কেনো, এখন Cyber Security মানুষের অন্যতম চাহিদা হয়ে দাড়াচ্ছে।
সাইবার সিকিউরিটির এই আলোচনায় আমরা তিন ধরনের প্রশ্ন দিয়ে আলোচনা করবো। প্রশ্ন গুলো হচ্ছে - কি ? কেন ? এবং কিভাবে?
সাইবার সিকিউরিটি (Cyber Security) কি?
সাইবার সিকিউরিটি অনেক বিশাল পরিধির একটি বিষয়। সংক্ষিপ্ত ভাষায় যদি বলা হয় তাহলে ইন্টারনেটে হ্যাকিং বা ম্যালওয়ার অ্যাটাক থেকে নিজে কিংবা নিজের সিস্টেম বাচতে যেসব ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হয় এবং ওয়েবসাইট, নেটওয়ার্ক, এপ্লিকেশন ছাড়াও নিজেদের ব্যাবহৃত ইলেক্ট্রিক ডিভাইস গুলোতে সাইবার আক্রমন প্রতিহত করার পদ্ধতি সবই সাইবার সিকিউরিটির অন্তর্ভুক্ত।
হ্যাকিং শব্দটি যেহেতু এসেই পড়লো এ নিয়ে কিছু কথা হয়ে যাক , যারা হ্যাকিং করে তাদের বলা হয় হ্যাকার । অনেকেরই ধারনা হ্যাকাররা মেধাবী বা কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষ কিন্তু তারা অসৎ। কিন্তু আমাদের সচরাচর এই ধারণাটা সম্পূর্ণ ভূল। কারণ সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে যারা কাজ করে তারাও কিন্তু হ্যাকার, অন্যান্য হ্যাকার থেকে তাদের প্রধান পার্থক্যই হচ্ছে সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞরা তাদের মেধা ও কম্পিউটার পরিচালনার দক্ষতা ভাল এবং প্রফেশনাল কাজে ব্যয় করে। যার ফলে স্বপ্নীল এই হ্যাকিং জগতে তারা ক্যারিয়ার গঠনের পাশাপাশি তাদের জ্ঞানকে সকলের উপকারে ব্যাবহার করতে পারে।
সাইবার সিকিউরিটি (Cyber Security)জানা কেনো প্রয়োজন?
বর্তমানের সব কিছুই প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে পড়েছে। সে সাথে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে যাওয়ার জন্য সেটি হয়ে গেছে ইন্টারনেট নির্ভরও। আমাদের ব্যাক্তিজীবন থেকে কর্মজীবন সবই এখন ইন্টারনেট দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। এর জন্য সকলেরই সাইবার সিকিউরিটি সম্পর্কে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। বর্তমান বিশ্বের বড়ো সব প্রতারনা বা স্ক্যাম গুলোও হচ্ছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে । সাইবার সিকিউরিটি সম্পর্কে কম জ্ঞানের কারনে মানুষ খুব সহজেই প্রতারনার শিকার হচ্ছে। সেগুলো থেকে নিজে এবং নিজের পরিবারকে সুরক্ষিত করার জন্যও আমাদের সকলের কম বেশি সাইবার সিকিউরিটি সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে।
এছাড়াও প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে সাইবার সিকিউরিটি হতে পারে ক্যারিয়ার গঠনের বড় একটি সুযোগ। বর্তমানে বড় বড় সকল প্রতিষ্ঠানই অনলাইনে তাদের কার্যক্রম নিরাপদে রাখার জন্য সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ নিয়োগ দিচ্ছে। শুধুই কি কোন প্রতিষ্ঠান? তা কিন্তু নয়। প্রায় সকল দেশ তাদের নিজস্ব নিরাপত্তায় সরকারী ভাবে সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্ট নিয়োগ দিচ্ছে। এমন কার্যক্রম আমাদের দেশেও হচ্ছে। ইথিক্যাল হ্যাকিং এখন ফ্রীল্যান্সিং এর একটি জনপ্রিয় বিষয়ও হয়ে উঠছে। সাইবার নিরাপত্তা একটি গুরুত্বপুর্ণ বিষয় হওয়ায় আইটির যে কোন চাকুরিতেই আপনার এই জ্ঞান থাকাটা বাধ্যতামূলক হয়ে গেছে। সাইবার সিকিউরিটি , বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা সিস্টেমের নিরাপত্তা দুর্বলতা নির্ণয় করে সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্টরা পাচ্ছেন বড় পুরুষ্কার । ক্যারিয়ার হিসেবে তাই সাইবার সিকিউরিটি হতে পারে আপনার মতো একজন আইটি প্রিয় মানুষের জন্য প্রথম পছন্দের বিষয়।
![]() |
সাইবার সিকিউরিটি কোর্স, এরিনা ওয়েব সিকিউরিটি |
কিভাবে শিখবেন সাইবার সিকিউরিটি (Cyber Security) ?
সরাসরি সাইবার সিকিউরিটি বিষয়টি আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে না থাকায় ,আপনি বেসরকারী কোন প্রতিষ্ঠান থেকে সাইবার সিকিউরিটির কোর্স করতে পারেন। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ফোর্বসের একটি আর্টিকেলে ১৩টি উচ্চ বেতনের চাকরির কথা বলা হয়েছে, যেগুলোতে কোনো ধরনের ডিগ্রির প্রয়োজন নেই। এর মধ্যে সাইবার সিকিউরিটি অন্যতম। শুধুমাত্র দক্ষতা দিয়েই এই পথে ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব।
আপনি নিজেই এই সম্পর্কে ধারনা পেতে গুগল এবং ইউটিউবের সাহায্য নিতে পারেন,ইংরেজি সহ বিভিন্ন ভাষায় সেখানে অসংখ্য রিসোর্স পাওয়া যাবে। প্রয়োজন শুধু ধৈর্য্য ও অনুশীলন। আপনি বাংলায় সাজানো রিসোর্স পেতে চাইলে সাইবার ৭১ এর Learn with Cyber 71 ( লিঙ্কঃ https://www.youtube.com/c/LearnwithCyber71 ) এই ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখতে পারেন। বাংলাতে এখানে সাইবার সিকিউরিটি, ইথিক্যাল হ্যাকিং শীর্ষক কয়েকটি ডেমো ক্লাস রয়েছে। বিদেশি কিছু প্রতিষ্ঠান পরীক্ষার মাধ্যমে সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্ট হিসেবে সনদ প্রদান করে। আপনি CEH, CISM, CISSP, CISA সার্টিফিকেশন গুলোকে আপনার পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন। তবে এসব প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষা দেয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই প্রফেশনালই সাইবার সিকিউরিটি শিখতে হবে । দেশের প্রথম প্রাতিষ্ঠানিক সাইবার নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ সেন্টার এরিনা ওয়েব সিকিউরিটি হতে পারে আপনার প্রধান পছন্দ। আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের সাথে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর যোগ করে কোর্সটিকে সাজানো হয়েছে যার ফলে আপনি ইথিক্যাল হ্যাকিং এর উপর অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করে নিতে পারেন। ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্টের জন্য এরিনা ওয়েব সিকিউরিটির কোর্স করাটি হতে পারে আপনার জন্য একটি সুন্দর এবং সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত।
কেন এরিনা ওয়েব সিকিউরিটির কোর্স করবেন?
সম্পূর্ন অনলাইন ল্যাব ভিত্তিক কোর্স এবং মিড এক্সামের সুবিধা। তাই চাকুরীজীবী কিংবা ছাত্র, যেকোন পেশার মানুষই অনলাইন থেকে নিজস্ব সার্ভারের মাধ্যমে ক্লাসে যোগদান করতে পারবে।
দেশসেরা কয়েকজন সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞদের দ্বারা প্রশিক্ষণ এবং তাদের তত্বাবধানে ইন্টার্ন হিসেবে মার্কেটপ্লেসে প্র্যাক্টিস এর সুযোগ। একদম ব্যাসিক থেকে শুরু হওয়ায় কোর্স করার পূর্বে প্রোগ্রামিং সংক্রান্ত জ্ঞান না থাকলেও চিন্তা নেই। যেকোন বয়স বা যেকোন পেশার মানুষের উপযোগী করেই তৈরী করা হয়েছে কোর্স আউটলাইন। পরীক্ষা পরবর্তী অনলাইন ভেরিফাই প্রসেসের মাধ্যমে সার্টিফিকেশন প্রদান করা হয় যার ফলে সাইবার সিকিউরিটির সার্টিফিকেশন আপনি বিশ্বব্যাপি যে কোন প্রতিষ্ঠানেই ব্যাবহার করতে পারছেন।
কোর্স সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানুন এখান থেকে, ইথিক্যাল হ্যাকিং - সাইবার সিকিউরিটি কোর্স
ইউরোপে করোনা ভাইরাস নিয়ে গবেষণা চালানো কয়েকটি সুপার কম্পিউটার হ্যাক করা হয়েছে। এমনই জানানো হয়েছে কয়েকটি ল্যাবরেটরির পক্ষ থেকে। সুইৎজারল্যান্ড, জার্মানি ও ব্রিটেনের ল্যাবরেটরিগুলির সুপার কম্পিউটার হ্যাক করা হয়েছে। হ্যাক হওয়ার ফলে কয়েকটি কম্পিউটার নিষ্ক্রিয় হয়ে গিয়েছে। কারা হ্যাক করেছে, সেটা এখনও স্পষ্ট নয়।
![]() |
সুপার কম্পিউটার হ্যাক |
সুইস ন্যাশনাল সুপার কম্পিউটিং সেন্টারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘সাইবার হামলার মুখে পড়েছে বেশ কয়েকটি ইউরোপিয়ান (হাই পারফরম্যান্স কম্পিউটিং) ও অ্যাকাডেমিক কম্পিউটার সাইট। আমাদের সিস্টেম ইঞ্জিনিয়াররা সুপার কম্পিউটারগুলি ফের সক্রিয় করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।’
ইউকে ন্যাশনাল সুপার কম্পিউটিং সার্ভিসের পক্ষ থেকেও জানানো হয়েছে, সাইবার হানায় গবেষণা ব্যাহত হচ্ছে। এখনও সিস্টেম ঠিক করা সম্ভব হয়নি।
এ মাসের ১৩ তারিখ ফেডারেল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন ও ডিপার্টমেন্ট অফ হোমল্যান্ড সিকিউরিটির পক্ষ থেকে সতর্কবার্তায় বলা হয়, চিনের হ্যাকাররা সাইবার হামলা চালাতে পারে। সেই আশঙ্কাকে সত্যি প্রমাণ করে হামলা চালাল হ্যাকাররা। তবে চিনের হ্যাকাররাই হামলা চালিয়েছে কি না, সে বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি।
নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডে পাঁচ শতাধিক কুকুরকে বিষ খাইয়ে মেরে ফেলার প্রতিবাদে ‘বাঁচাও বিধাতা’ স্লোগানে শনিবার (২৮ জানুয়ারি) চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হবে।
প্রাণী কল্যাণে সর্ব সংগঠন এ মানববন্ধন কর্মসূচির ডাক দিয়েছে। শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) ঢাকার সার্ক ফোয়ারার সামনে স্বতঃস্ফূর্ত এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম সরকারি সিটি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষক ও ছড়াকার আলেক্স আলীম বাংলানিউজকে বলেন, কুকুর প্রভুভক্ত, উপকারী প্রাণী। যদি বেওয়ারিশ কুকুরের সংখ্যা বেড়ে যায় নগরীতে তবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি (বন্ধ্যাকরণ) প্রয়োগ করা যেতে পারে। আইন না মেনে, আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে নির্বিচারে, অমানবিকভাবে কুকুর নিধন সমাধান হতে পারে না। ভারতে সাপের কামড়ে অনেক মানুষ মারা যায়, কিন্তু তাই বলে কি সাপ মেরে ফেলে তারা? কুকুরসহ যেকোনো প্রাণী পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে।
তবে উত্তর আগ্রাবাদ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নাজমুল হক ডিউক বলেছেন, কুকুরের উপদ্রবে অতিষ্ঠ হয়ে স্থানীয় লোকজন কিছু কুকুরকে মেরে ফেলেছে বলে শুনেছি। তবে এটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা। এর সঙ্গে চসিকের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
কুকুর নিধনের প্রতিবাদে চট্টগ্রামে মানববন্ধন শনিবার
শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) রাত নয়টায় জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. রিয়াজুল হক বাংলানিউজকে বলেন, একজন মিডিয়াকর্মী ফোন করে নগরীতে কুকুর নিধনের বিষয়ে জানতে চেয়েছিলেন। আরেকজন সাংবাদিক কুকুরের বন্ধ্যাকরণ বিষয়ে জানতে চেয়েছেন। এর আগে বা পরে আর কোনো সংগঠন বা ব্যক্তির কাছ থেকে কোনো অভিযোগ বা খবর পাইনি।
তিনি বলেন, কুকুরকে বন্ধ্যা করতে হলে অস্ত্রোপচার, এন্টিবায়োটিক, ইঞ্জেকশন থেকে শুরু করে সুস্থ করা পর্যন্ত গড়ে ২ হাজার টাকা খরচ হতে পারে। নগরীতে ৪ লাখের বেশি কুকুর আছে। আমাদের তো এ ধরনের কোনো তহবিল বা প্রকল্প নেই।
চসিকের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সেলিম আকতার চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞার পর থেকে চসিক কুকুর নিধন কর্মসূচি বন্ধ রেখেছে। আমরা ওয়ার্ড কাউন্সিলরের সুপারিশের ভিত্তিতে কুকুরে কামড়ানো মানুষকে চসিক জেনারেল হাসপাতালে ভ্যাকসিন দিয়ে থাকি।
চসিকের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শফিকুল মান্নান সিদ্দিকী বাংলানিউজকে বলেন, ২৬ বছর সিটি করপোরেশনে চাকরি করছি। নিষেধাজ্ঞার আগে কুকুর মারত চসিকের স্বাস্থ্য বিভাগ। চসিকের বিরুদ্ধে এখন যে ঢালাও অভিযোগ উঠেছে খোঁজখবর নিয়ে তার কোনো সত্যতা পাইনি আমরা। এখন তো মাঘ মাস, আগে ভাদ্র মাসে কুকুরের উপদ্রব বাড়ত।
চসিকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির সভাপতি শৈবাল দাশ সুমন বাংলানিউজকে বলেন, চসিকের উত্তরোত্তর সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে বেশ কিছু মহল সুকৌশলে বিভিন্ন বানোয়াট বিষয়কে ইস্যু বানিয়ে, তরুণ প্রজন্মকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করছে। তারূণ্য শক্তিকে তারা অপব্যয় করছে তাদের হীন নীচ স্বার্থ হাসিল করতে। মহামান্য আদালতের রায়ের বিপক্ষে চসিক কখনোই যায় নি। বরং আইনের প্রতি ভীষণ শ্রদ্ধাশীল। ফেসবুকে কুকুর প্রেমী একটি গ্রুপে সংগৃহীত কিছু ছবি প্রকাশ করে দাবি করা হয়েছিল সিটি করপোরেশন নির্বিচারে কুকুর নিধন করেছে। অথচ ছবিগুলো কোথায় তোলা হয়েছে, কবেকার ছবি সেসব নিয়ে কোন সুস্পষ্ট বক্তব্য নেই।
তিনি বলেন, ফেসবুকে প্রকাশিত ছবিগুলোতে স্পষ্টই দেখা যাচ্ছে সেসব মৃত কুকুরগুলো প্রকাশ্য দিবালোকে ডাস্টবিন, নর্দমার পাশে ফেলে রাখা হয়েছে। অত্যন্ত হাস্যকর ব্যাপার যে, চসিক কি এতটাই নির্বোধ যে এরকম অমানবিক কাজ করার পরে, সেটা আবার প্রকাশ্য দিবালোকে ফেলে রাখবে?
নগরীতে কুকুরের উপদ্রব বেড়েছে কিনা জানতে চাইলে সিভিল সার্জন ডা. আজিজুর রহমান সিদ্দিকী বাংলানিউজকে জানান, সপ্তাহখানেক আগে বাঁশখালীতে কুকুরের উপদ্রব বেড়েছিল। কুকুরের কামড়ে আহতদের ভ্যাকসিনও দিয়েছি আমরা। নগরীতে এখনো কুকুরের উপদ্রব বেড়েছে বা কুকুরের কামড়ে অনেক মানুষ আহত হচ্ছে এমন খবর পাইনি।
২০১৪ সালে একটি বেসরকারি সংস্থার রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে কুকুর নিধন বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। ২০১৪ সালেই ঢাকা সিটি করপোরেশন কুকুর নিধন কর্মসূচি থেকে বেরিয়ে ভ্যাকসিনেশনের আওতায় আনার কাজ শুরু করে। পরে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন আলাদা করে ভ্যাকসিন দেওয়ার উদ্যোগ নেয়।
☑ কিভাবে ব্রুট ফোর্স আক্রমন হয়ে থাকে।
☑ আইপি ক্যামেরা, ওয়াই ফাই নেটওয়ার্ক নিয়ে তথ্যাবলী।
☑ মোবাইল ম্যালওয়ার। অসতর্ক হলে হ্যাকার আপনার মোবাইলকে কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
☑ কিভাবে হ্যাকার আপনার ব্যাক্তিগত তথ্যাদি হাতিয়ে নিতে পারবে।
☑ ফেসবুক একাউন্ট যে সকল ভূলের কারণে হ্যাক হয়ে থাকে।
☑ কিভাবে আমাদের সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টের নিরাপত্তা প্রদান করবো।
☑ ফেসবুক আইডিতে সমস্যা হলে যে পদ্ধতিতে সমাধান করা যায়।
☑ ইথিক্যাল হ্যাকাররা কিভাবে আয় করে থাকে। কোন কোন প্লাটফর্মে তারা কাজ করে থাকে। তাদের কাজের ধরণ গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত।
☑ কিভাবে আপনি সাইবার নিরাপত্তা এবং ইথিক্যাল হ্যাকিং শিখতে পারবেন।
তারিখঃ ৭ মার্চ ২০২০ [ শনিবার ]
সময়ঃ বিকেল ৪ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত।
ঠিকানাঃ এরিনা ওয়েব সিকিউরিটি
বি/১, প্রধান সড়ক, বনশ্রী, ঢাকা।