রাগ নিয়ন্ত্রনে সহায়তা করবে স্মার্টফোন!!

এবার থেকে আপনার মেজাজ পরিবর্তনের হদিশ দেবে স্মার্ট ফোন। শুনে অবাক হচ্ছেন তো? আপনার মস্তিষ্কে যদি কোনও অসুবিধা অনুভব করেন, তার জন্য ডাক্তারের কাছে না গিয়ে জিজ্ঞেস করুন আপনার স্মার্ট ফোনকে। কারণ আপনার মাথায় কি হয়েছে তার হদিশ দিতে পারবে আপনারই স্মার্ট ফোন।
সম্প্রতি ইতালির এক রিসার্চে জানা গিয়েছে, স্মার্ট ফোনের ইন বিল্ট সেন্সরের মাধ্যমে মেজাজ পরিবর্তনের কথা জানতে পারা যাবে। যদি আপনার বেশী মাত্রায় মেজাজের পরিবর্তন হয় তাহলে ধরে নিতে হবে আপনার মস্তিষ্কে ‘বাইপোলার ডিসওর্ডার’ হয়েছে। ‘বাইপোলার ডিসওর্ডার হল এমন একটি রোগ যার জন্য আপনার মেজাজের পরিবর্তন ঘটবে খুব ঘন ঘন। আপনার মেজাজ কখন কি রকম থাকছে তার কথাও আপনাকে জানিয়ে দেবে স্মার্ট ফোন।

ইতালি কম্পিউটার বিজ্ঞানী ভেনেট ওসমানী, একটি রিসার্চের মাধ্যমে স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে মস্তিষ্কের চিকিৎসার কথা জানতে পেরেছেন। এই রিসার্চটি তিনি কয়েকজন মানুষের ওপর চালান। ২ সপ্তাহ অন্তর অন্তর তাদের মেজাজ কতটা পরিবর্তন হচ্ছে তা স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে তিনি পরিমাপ করে দেখেছিলেন।

ফ্রিল্যান্সিং এ ব্যার্থ হওয়ার কিছু কারন, যে কারনগুলোর জন্য কাজ পাচ্ছেন না মার্কেটপ্লেস গুলোতে!

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে নতুনরা হয়ত অনেক জবেই অ্যাপ্লিকেশন করছেন কিন্তু কোন রিপ্লাই পাচ্ছেননা । অনেকের প্রশ্ন কেন জব পাচ্ছেন না, এর অন্যতম কারণ কি হতে পারে, এর থেকে সফল হওয়ার উপায় ইত্যাদি। জানলে একটু অবাক হবেন, সমীক্ষায় গিয়ে দেখে গেছে, পুরাতনদের তুলনায় নতুনদের অনেক অনেক কাজ পাওয়ার হার বেশি। একজলকে দেখে নিই সম্ভাব্য কি কি কারণে আপনি মার্কেটপ্লেসে  কাজ পাচ্ছেন নাঃ

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে

১। কাজ না পাওয়ার অন্যতম হলো —জব অ্যাপ্লিকেশন করার সময় কি কাজ করতে হবে তা সঠিকভাবে জেনে না নেওয়া।
২। জব ডিটেইল এ কিছু কিওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকে যা আমরা সঠিকভাবে উত্তর না দিয়ে জব আপ্লিকেশন করি। যে কারনে ক্লায়েন্ট আর আপ্লিকেশনের উত্তর প্রদান করেন না।
৩। দেখা গেছে অনেকেই একই কভার লেটার বারবার কপি করে ব্যবহার করেন, যা নির্দিষ্ট জবের জন্য হয়তো অপ্রাসঙ্গিক। এবং জবের জন্য ক্লায়েন্টের নজর কারতে পারেনা।

৪। মাঝে মাঝে কিছু বায়ার জব ডিটেইলে বলে দেন আগের করা কোন কাজের স্যাম্পল কিংবা পোর্টফোলিও এটাচ করে দেয়ার জন্যে। সেক্ষেত্রে কভার লেটারের সাথে ফাইল এটাচ করে দিতে হয়। তবে অরিজিনাল ফাইল দেয়া থেকে বিরত থাকুন। আর পোর্টফোলিওগুলো আগে থেকেই সাজিয়ে রাখুন। কারণ কাজ পাবার ক্ষেত্রে পোর্টফোলিও অনেক ভাল ভূমিকা রাখে।
৫। পোর্টপলিও ঃ আপনার যদি ভালো প্রোটফোলিও থাকে তাহলে কাজ পাবার সম্ভাবনা অনেক বেশি । সবসময় আপনি যে প্রজেক্ট এর কাজ শেষ করবেন তারপর তা আপডেট করে নিন ।
৬। কাজের রেট কমিয়ে বিড করছেন?
আচ্ছা, ধরুন দোকানে গিয়েছেন মাম পানির বোতল কিনতে; দোকানদার দাম হাকলেন ১৫ টাকা। আরেক দোকানে গিয়ে দেখলেন সেটি ১০টাকা। আপনি আগে থেকেই জানেন মাম পানির বাজারদর ১৫টাকা। এখন কোয়ালিটির কথা চিন্তা করলে কোনটি কিনবেন?
৭। কাভার লেটার লেখার সময় অনেকে বানানের প্রতি খেয়াল রাখেন না। এটি কাজ না পাওয়ার অন্যতম আর একটি কারণ।

avenuesangma / ebangla.tech

ফ্রিল্যান্সিং / অনলাইনে আয় শিখতে চাইলে - Click Here

এন্ড্রোয়েড ফোনের স্পীড বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় কিছু টিপস!!

অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমচালিত স্মার্টফোন এখন অনেকেই ব্যবহার করেন। কিন্তু অনেক ব্যবহারকারীর কাছেই এখনও অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের নানা বিষয় অজানা। অ্যান্ড্রয়েডচালিত আপনার ডিভাইসটি যাতে ঠিকঠাক চালানো যায়, সে জন্য টাইম ম্যাগাজিনের প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট টেকল্যান্ড সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছে। ওই প্রতিবেদনের আলোকে অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ১৪টি পরামর্শ নিয়েই এবারের মেইনবোর্ড।
হোমস্ক্রিন সাজাতে ব্যবহার করুন উইজেট
উইজেট ব্যবহার করে খুব সহজেই সাজাতে পারবেন স্মার্টফোনের হোমস্ক্রিনটি। হোমস্ক্রিন সাজাতে উইজেট ব্যবহারের জন্য মেইন অ্যাপ লঞ্চার থেকে অপশনটি সিলেক্ট করে নিন। উইজেট ব্যবহার করে আপনার পছন্দের জিনিসগুলোকে হোমস্ক্রিনে নিয়ে আসতে পারবেন। এতে করে আপনি সহজেই আপনার স্মার্টফোনটিকে ইচ্ছানুযায়ী সাজাতে পারবেন।

প্রয়োজনীয় নাম্বার রাখুন উইজেটে
একটি হলেও প্রয়োজনীয় ব্যক্তির নাম্বার রাখুন উইজেটে। এতে আপনার প্রয়োজনের মূহূর্তে নাম্বারটি খুঁজতে অপশনে যেতে হবে না। হোমস্ক্রিন থেকেই সরাসরি ফোন করতে পারবেন আপনি। উইজেটে নাম্বার রাখার জন্য আপনার হোমস্ক্রিন থেকে চালু করুন উইজেট এবং ডিফল্ট থেকে শর্টকার্টে পরিণত করুন উইজেটটিকে। এরপর পার্সন সিলেক্ট করে যে নাম্বারটি রাখতে চান, তা সিলেক্ট করুন।
গুগল প্লের মাধ্যমে স্ট্রিম করুন মিউজিক কালেকশন
গান স্ট্রিম করে শুনতে ব্যবহার করুন গুগল প্লে। কারণ গুগল প্লে আপনাকে দেবে অসংখ্য গান শোনার এবং সেগুলোকে নিজের প্লে লিস্টে রাখার সুযোগ। এমনকি অফলাইনে থাকলেও পছন্দের গান শোনার সুযোগ রয়েছে গুগল প্লেতে।

চালু রাখুন অটোমেটিক আপডেট
আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনটির অ্যাপগুলোতে অটোমেটিক আপডেট চালু রাখুন। এতে করে আপনি অ্যাপগুলোর নিত্যনতুন সেবা সহজেই উপভোগ করতে পারবেন। অটোমেটিক আপডেট চালু করার জন্য ফোনে সেটিংস অপশনে ‘অটো আপডেট অ্যাপ’ নামে একটি বক্স পাবেন। এখান থেকে  চালু করে দিন অটো আপডেট।

ব্যবহার করুন পছন্দের কিবোর্ড
অ্যান্ড্রয়েড ফোনগুলোতে নির্মাতারা কিবোর্ড দিয়ে দেন। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই আপনার পছন্দ নাও হতে পারে সে কিবোর্ড। এক্ষেত্রে আপনি পছন্দের ও সুবিধাজনক ভার্চুয়াল কিবোর্ড ব্যবহার করতে পারবেন। অনলাইন থেকে কিনে নিন আপনার পছন্দসই কিবোর্ড। এ রকম বেশকিছু কিবোর্ড অ্যাপ রয়েছে। যেমন সুইফট কি, সোয়াইপ ইত্যাদি। কেনার আগে ফ্রি ট্রায়াল হিসেবেও ব্যবহার করতে পারবেন এ রকম কিবোর্ড।
সেট করে নিন ‘গুগল নাও’
‘গুগল নাও’ এমন একটি অ্যাপ, যা প্রয়োজনীয় তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে জানিয়ে দেবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ধরা যাক আপনি একটি রেল স্টেশনে আছেন। যদি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনটিতে ‘গুগল নাও’ ইনস্টল করা থাকে, তাহলে এটি আপনাকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে জানিয়ে দিবে পরবর্তী ট্রেন আসার সময়। তবে এ জন্য ট্রেনের সময়সূচি অনলাইনে থাকতে হবে। এ ছাড়াও এটি আপনাকে বিভিন্ন ইভেন্টের ব্যাপারে মনে করিয়ে দেবে আগেই।
ব্রাউজার হিসেবে ব্যবহার করুন গুগল ক্রোম
সাধারণত প্রায় সব অ্যান্ড্রয়েড ফোনেই ডিফল্ট ব্রাউজার হিসেবে গুগল ক্রোম দেওয়া থাকে। তারপরেও যদি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনটিতে অন্য কোনো ডিফল্ট ব্রাউজার দেওয়া থাকে তবে তা পরিবর্তন করে নিন। গুগল প্লে থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন ব্রাউজারটি। গুগল ক্রোম ব্রাউজারটি সহজ এবং দ্রুতগতিসম্পন্ন। কম্পিউটারে গুগল ক্রোম ব্যবহার করলে সেখান থেকে আপনার বুকমার্ক পেইজগুলো ক্রোমের মোবাইল অ্যাপটিতে ¯^য়ংক্রিয়ভাবে যোগ হয়ে যাবে।
এসএমএস পড়তে পারেন কম্পিউটারে
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে বেশকিছু থার্ড পার্টি সফটওয়্যার ব্যবহারকারীকে কম্পিউটারে টেক্সট মেসেজ বা এসএমএস পড়ার সুযোগ দেয়। এমনকি সরাসরি কম্পিউটার থেকে উত্তরও দেয়া যায় মেসেজগুলোর। এ রকম অ্যাপ ব্যবহার করে আপনি চাইলেও পড়তে পারেন ফোনে আসা মেসেজগুলো। এ রকম অ্যাপের ব্যাপারে টাইম ম্যাগাজিন ‘মাইটিটেক্সট’ অ্যাপটি ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে। মাইটিটেক্সটের ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন অ্যাপটি।
অ্যাপ্লিকেশনে ব্যবহার করুন ‘শেয়ার’
অ্যান্ড্রয়েড ফোনটির বিভিন্ন অ্যাপে রয়েছে শেয়ারের অপশন। শেয়ারের মাধ্যমে একটি অ্যাপ আরেকটি অ্যাপের সঙ্গে সংযুক্ত হয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আপনার মেসেজ অপশনে লেখা টেক্সটটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার পছন্দের সোশ্যাল নেটওয়ার্কে পোস্ট করে দেবে অ্যাপ। এতে করে সাইটটিতে না গিয়েও আপনি পোস্ট করতে পারবেন। শেয়ার অপশনটি চালু রাখার মাধ্যমে এভাবেই আপনি বাঁচাতে পারবেন মূল্যবান সময়।
ডাউনলোড করে নিন ম্যাপ
অফলাইনে ব্যবহারের জন্য ডাউনলোড করুন ম্যাপ। এতে করে ইন্টারনেট সার্ভিস সমস্যা করলেও আপনাকে পোহাতে হবে না কোনো ঝামেলা। কোথাও যাবার সময় বা কোনো জায়গা খুঁজে বের করতে ইন্টারনেট সার্ভিস চালুও করতে হবে না। এ কাজটি করতে মোবাইলের ম্যাপ অপশনটিতে গিয়ে সিলেক্ট করে দিন ‘মেক অ্যাভেইলেবল ফর অফলাইন’। আর ম্যাপের যে অংশটি ডাউনলোড করতে চান, তা জুম করে ‘ডান’ অপশনটি সিলেক্ট করুন।
ছবি স্থানান্তরে পিসির সঙ্গে ফোন সংযুক্ত করুন
ছবি দ্রুত স্থানান্তরের জন্য পিসির সঙ্গে সংযুক্ত করতে পারেন অ্যান্ড্রয়েড ফোনটি। দ্রুত ছবি স্থানান্তরের জন্য ফোনটিকে পিসির ইউএসবি পোর্টের মাধ্যমে সংযুক্ত করুন। তারপর ফাইল ব্রাউজারে ইন্টারনাল স্টোরেজ ফোল্ডারটিতে ক্লিক করুন। সেখানে পাবেন ‘ডিসিআইএম’ নামের ফোল্ডার, যেখানে পাবেন অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সব ছবি। এখান থেকেই দ্রুত ছবি স্থানান্তর করতে পারবেন পিসিতে।
স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছবি ব্যাকআপ রাখুন
আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনটিতে থাকা ছবি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাকআপ রাখতে পারেন চাইলেই। এ কাজটি করার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে ‘গুগল প্লাস’। এ জন্য আপনাকে যা করতে হবে, তা হল গুগল প্লাস অ্যাপটি চালু করে সেটিংসে গিয়ে ‘ইন্সট্যান্ট ফটো আপলোড’ অপশনটি চালু করতে হবে। এরপর থেকে আপনার সব ছবির ব্যাকআপ রাখবে অ্যাপটি।
রিমোট ওয়াইপের জন্য ব্যবহার করুন অ্যাপ
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে রিমোট ওয়াইপ ফিচারটি নেই। তাই আপনার ফোনটি হারিয়ে গেলে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য অন্য ব্যক্তির হাতে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ঝামেলা থেকে রক্ষা পেতে ব্যবহার করুন রিমোট ওয়াইপ সম্বলিত থার্ড পার্টি অ্যাপ। এ রকম অ্যাপের মাধ্যমে আপনি সহজেই হারিয়ে যাওয়া ফোনের সব ডেটা মুছে ফেলতে পারবেন। টাইম ম্যাগাজিন রিমোট ওয়াইপ অ্যাপ হিসেবে ‘অ্যান্ড্রয়েড লস্ট’ অথবা ‘সিরবিরাস’ ডাউনলোডের পরামর্শ দিয়েছে। অ্যাপগুলো ট্রায়াল ভার্সন হিসেবেও ব্যবহার করার সুযোগ রয়েছে।
সুযোগ নিন রিফান্ডের
যে কোনো অ্যাপ কেনার পর ১৫ মিনিট সুযোগ থাকে অ্যাপটি পরীক্ষা করার। যদি এ ১৫ মিনিটে আপনি বুঝতে পারেন, অ্যাপটি আপনার প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম নয়; তাহলে অ্যাপটি ফিরিয়ে দিতে পারবেন। আর অ্যাপটি কিনতে ব্যবহৃত অর্থ ফেরত পেতে গুগল প্লের রিফান্ড সুযোগটি কাজে লাগান। এ জন্য আপনাকে গুগল প্লে থেকে যে অ্যাপটির মূল্য ফেরত পেতে চাচ্ছেন, সে পেইজে যেতে হবে। সেখানে আপনি রিফান্ড নামে একটি অপশন পাবেন। অপশনটিতে ক্লিক করলে আপনার ফোনে অ্যাপ্লিকেশনটি আনইনস্টল হয়ে যাবে এবং ফেরত  আসবে ব্যবহৃত অর্থ।
এন্ড্রোয়েড নিয়ে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস পেতে চাইলে - Click Here
Goutam / Ebangla.tech

মাসে ২ লাখ টাকা বৃত্তি তথ্যপ্রযুক্তির শিক্ষার্থীদের!

তথ্যপ্রযুক্তি স্নাতকদের মাসে ২ লাখ টাকা করে বৃত্তি দিচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ। বিশেষ ক্ষেত্রে এই বৃত্তি মাসে ৩ লাখ হতে পারে।‘হাই-প্রোফাইল আইসিটি স্কলার ফেলোশিপ’ নামে একটি বৃত্তি দেওয়া হবে। বৃত্তি পেতে বৃহস্পতিবার বিকাল ৫ টা পর্যন্ত আবেদনপত্র জমা দেওয়া যাবে।নির্বাচিতরা এক বছর মেয়াদে এই বৃত্তি পেতে থাকবেন।বৃত্তি পেতে স্নাতক পাস করার এক বছরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। স্নাতক হতে হবে তথ্যপ্রযুক্তি সংশ্লষ্ট কোনো বিষয়ে। পাসের ফলাফলে এসএসসি ও এইচএসসিতে সিজিপিএ ৫ এবং স্নাতকে ন্যুনতম ৩.৭৫ থাকতে হবে।



আবেদন করা যাবে অনলাইনে। এ জন্য যেতে হবে এই ঠিকানায়। http://fellowship.ictd.gov.bd/hpsc/

এছাড়া লিখিত আবেদনপত্রটি  জমা দিতে হবে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সচিব বরাবর। আগারগাঁওয়ের আইসিটি টাওয়ারের সাত তলার ৭২৮ নাম্বার কক্ষে সরাসরি কিংবা আবেদনপত্রটি পাঠাতে হবে।
ফেলোশিপ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত এই ঠিকানায়। https://www.ictd.gov.bd/notice/476
এছাড়া ০১৭১৫০৮১২৫২ নম্বরে ফোন দিয়ে এ বিষয়ক আরও কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাবে।
Despite the security concerns that have plagued Facebook for years, most people are sticking around and new members keep on joining. This has led Facebook to break records numbers with over 1.94 billion monthly active users, as of March 2017 — and around 1.28 billion daily active users.
We share our lives on Facebook. We share our birthdays and our anniversaries. We share our vacation plans and locations. We share the births of our sons and the deaths of our fathers. We share our most cherished moments and our most painful thoughts. We divulge every aspect of our lives. Clinical psychologists have written entire books detailing the surprisingly extensive impact Facebook has on our emotions and relationships.
But we sometimes forget who's watching.
We use Facebook as a tool to connect, but there are those people who use that connectivity for malicious purposes. We reveal what others can use against us. They know when we're not home and for how long we're gone. They know the answers to our security questions. People can practically steal our identities — and that's just with the visible information we purposely give away through our public Facebook profile.

The scariest part is that as we get more comfortable with advances in technology, we actually become more susceptible to hacking. As if we haven't already done enough to aid hackers in their quest for our data by sharing publicly, those in the know can get into our emails and Facebook accounts to steal every other part of our lives that we intended to keep away from prying eyes.


In fact, you don't even have to be a professional hacker to get into someone's Facebook account.
It can be as easy as running Firesheep on your computer for a few minutes. In fact, Facebook actually allows people to get into someone else's Facebook account without knowing their password. All you have to do is choose three friends to send a code to. You type in the three codes, and voilà — you're into the account. It's as easy as that.
In this article I'll show you these, and a couple other ways that hackers (and even regular folks) can hack into someone's Facebook account. But don't worry, I'll also show you how to prevent it from happening to you.

Reset the Password

The easiest way to "hack" into someone's Facebook is through resetting the password. This could be easier done by people who are friends with the person they're trying to hack.
  • The first step would be to get your friend's Facebook email login. If you don't already know it, try looking on their Facebook page in the Contact Info section. Still stuck? Hackers use scraping tools like TheHarvester to mine for email addresses, so check out our guide here to find a user's email that you don't already know.
  • Next, click on Forgotten your password? and type in the victim's email. Their account should come up. Click This is my account.
  • It will ask if you would like to reset the password via the victim's emails. This doesn't help, so press No longer have access to these?
  • It will now ask How can we reach you? Type in an email that you have that also isn't linked to any other Facebook account.
  • It will now ask you a question. If you're close friends with the victim, that's great. If you don't know too much about them, make an educated guess. If you figure it out, you can change the password. Now you have to wait 24 hours to login to their account.
  • If you don't figure out the question, you can click on Recover your account with help from friends. This allows you to choose between three and five friends.

Social Engreering - 



  • It will send them passwords, which you may ask them for, and then type into the next page. You can either create three to five fake Facebook accounts and add your friend (especially if they just add anyone), or you can choose three to five close friends of yours that would be willing to give you the password. 
  • How to Protect Yourself

    • Use an email address specifically for your Facebook and don't put that email address on your profile.
    • When choosing a security question and answer, make it difficult. Make it so that no one can figure it out by simply going through your Facebook. No pet names, no anniversaries — not even third grade teacher's names. It's as easy as looking through a yearbook.
    • Learn about recovering your account from friends. You can select the three friends you want the password sent to. That way you can protect yourself from a friend and other mutual friends ganging up on you to get into your account.
  • Method 2Use a Keylogger

    Software Keylogger
    A software keylogger is a program that can record each stroke on the keyboard that the user makes, most often without their knowledge. The software has to be downloaded manually on the victim's computer. It will automatically start capturing keystrokes as soon as the computer is turned on and remain undetected in the background. The software can be programmed to send you a summary of all the keystrokes via email.


Hardware Keylogger
These work the same way as the software keylogger, except that a USB drive with the software needs to be connected to the victim's computer. The USB drive will save a summary of the keystrokes, so it's as simple as plugging it to your own computer and extracting the data.


There are several options available for hardware keyloggers. Wired keyloggers like the Keyllama can be attached to the victim's computer to save keystrokes and works on any operating system — provided you have physical access to retrieve the device later. If you're looking to swipe the passwords remotely, you can invest in a premium Wi-Fi enabled keylogger which can email captured keystrokes or be accessed remotely over Wi-Fi.

How to Protect Yourself

  • Use a firewall. Keyloggers usually send information through the internet, so a firewall will monitor your computer's online activity and sniff out anything suspicious.
  • Install a password manager. Keyloggers can't steal what you don't type. Password mangers automatically fill out important forms without you having to type anything in.
  • Update your software. Once a company knows of any exploits in their software, they work on an update. Stay behind and you could be susceptible.
  • Change passwords. If you still don't feel protected, you can change your password bi-weekly. It may seem drastic, but it renders any information a hacker stole useless.

Method 3Phishing

This option is much more difficult than the rest, but it is also the most common method to hack someone's account. The most popular type of phishing involves creating a fake login page. The page can be sent via email to your victim and will look exactly like the Facebook login page. If the victim logs in, the information will be sent to you instead of to Facebook. This process is difficult because you will need to create a web hosting account and a fake login page.

How to Protect Yourself

  • Don't click on links through email. If an email tells you to login to Facebook through a link, be wary. First check the URL (Here's a great guide on what to look out for). If you're still doubtful, go directly to the main website and login the way you usually do.
  • Phishing isn't only done through email. It can be any link on any website / chat room / text message / etc. Even ads that pop up can be malicious. Don't click on any sketchy looking links that ask for your information.
  • Use anti-virus & web security software, like Norton or McAfee.

Method 4Man in the Middle Attack

If you can get close to your target, you can trick them into connecting to a fake Wi-Fi network to steal credentials via a Man In The Middle (MITM) attack. Tools like the Wi-Fi Pumpkin make creating a fake Wi-Fi network is as easy as sticking a $16 Wireless Network Adapter on the $35 Raspberry Pi and getting close to your target. Once the victim connects to your fake network, you can inspect the traffic or route them to fake login pages. You can even set it to only replace certain pages and leave other pages alone.


How to Protect Yourself

  • Don't connect to any open (unencrypted) Wi-Fi Networks.
  • Especially don't connect to any Wi-Fi networks that are out of place. Why might you see a "Google Starbucks" when there's no Starbucks for miles? Because hackers know your phone or computer will automatically connect to it if you have used a network with the same name before.
  • If you have trouble connecting to your Wi-Fi, look at your list of nearby networks to see if there are any copies of your network name nearby.
  • If your router asks you to enter the password for a firmware update to enable the internet or shows you a page with major spelling or grammar errors, it is likely you're connected to a fake hotspot and someone nearby is trying to steal your credentials.

A Couple More Facebook Hacks

For those with a bit more technical skill, check out the Same Origin Policy Facebook hack and the somewhat easier, Facebook Password Extractor. We will continue add more Facebook hacks in the near future, so keep coming back here.

How to Protect Yourself

  • On Facebook, go to your Account Settings and check under Security. Make sure Secure Browsing is enabled. Firesheep can't sniff out cookies over encrypted connections like HTTPS, so try to steer away from HTTP.
  • Full time SSL. Use Firefox add-ons such as HTTPS-Everywhere or Force-TLS.
  • Log off a website when you're done. Firesheep can't stay logged in to your account if you log off.
  • Use only trustworthy Wi-Fi networks. A hacker can be sitting across from you at Starbucks and looking through your email without you knowing it.
  • Use a VPN. These protect against any sidejacking from the same WiFi network, no matter what website you're on as all your network traffic will be encrypted all the way to your VPN provider.

Protecting Yourself: Less Is More

Social networking websites are great ways to stay connected with old friends and meet new people. Creating an event, sending a birthday greeting and telling your parents you love them are all a couple of clicks away.
Facebook isn't something you need to steer away from, but you do need to be aware of your surroundings and make smart decisions about what you put up on your profile. The less information you give out on Facebook for everyone to see, the more difficult you make it for hackers.
দিও বেশিরভাগ কম্পিউটার গুলো সিঙ্গেল অপারেটিং সিস্টেমের সাথেই বাজারজাত করা হয়, কিন্তু আপনি চাইলে এক কম্পিউটারেই একাধিক অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করতে পারেন এবং ব্যবহার করতে পারেন। সহজ ভাষায় বলতে গেলে, আপনি কম্পিউটার অন করলেন, একটি মেন্যু আপনার সামনে ওপেন হলো, আপনি উইন্ডোজ বা লিনাক্স চয়েজ করলেন, আর সেই চয়েজ অনুসারে অপারেটিং সিস্টেম রান হলো। এই সিস্টেম আপনাকে পৃথিবীর দুইটি বেস্ট অপারেটিং সিস্টেম একসাথে রান করার সুযোগ করে দেয়। আপনি চাইলে একসাথে উইন্ডোজের ভিন্নভিন্ন ভার্সন গুলোকেও পাশাপাশি ব্যবহার করতে পারেন, আবার উইন্ডোজের পাশাপাশি লিনাক্স ব্যবহার করতে পারেন। সিঙ্গেল কম্পিউটারে একসাথে একাধিক অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করে রাখার সিস্টেমকেই ডুয়াল বুট বা ডুয়াল বুটিং বলা হয়। কিন্তু কেন এই ডুয়াল বুটিং সিস্টেম? সিঙ্গেল অপারেটিং সিস্টেম কি যথেষ্ট নয়? কিভাবে ডুয়াল বুটিং কাজ করে? —চলুন সবকিছু বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক…

ডুয়াল বুট কিভাবে কাজ করে?

আপনার কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেম সাধারণত কম্পিউটার হার্ড ড্রাইভে ইন্সটল করা থাকে। যখন আপনি কম্পিউটারটি অন করেন, বায়োস (BIOS) হার্ড ড্রাইভ থেকে বুট লোডার লোড করে এবং সেই বুট লোডার আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল থাকা অপারেটিং সিস্টেমকে বুট করে। আপনার কম্পিউটারে আপনি একসাথে কতোগুলো অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করে রাখবেন, সেটার কোন লিমিট নেই। আবার আপনি চাইলে একাধিক হার্ড ড্রাইভ আপনার কম্পিউটারে লাগিয়ে রাখতে পারেন, একেক হার্ড ড্রাইভে একেক অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করে রাখতে পারেন। কম্পিউটার অন করার সময় বায়োস থেকে হার্ড ড্রাইভ পছন্দ করে, সেটা দ্বারা কম্পিউটার বুট করতে পারেন। আবার আপনি যদি লিনাক্স ইন্সটল ব্যবহার করতে চান, আপনাকে সেটা ইন্সটলও করতে হবে না, লাইভ ইউএসবি বা লাইভ ডিভিডি বানিয়ে আপনি লিনাক্স ইন্সটল করা ছাড়ায় ব্যবহার করতে পারেন।
এমনকি আপনি একটি সিঙ্গেল হার্ড ড্রাইভেও একাধিক অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করতে পারেন। শুধু আপনার হার্ড ড্রাইভে আলাদা পার্টিশন তৈরি করতে হবে। আলাদা পার্টিশন গুলোতে আলাদা অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা থাকবে এবং রান করবে। আপনি যদি উইন্ডোজের পাশাপাশি লিনাক্স ডিস্ট্র ইন্সটল করে রাখেন, তবে লিনাক্স বুট লোডার দখল করে নেবে এবং আপনাকে একটি মেন্যু প্রদান করবে যেখানে আপনি উইন্ডোজ বা লিনাক্সের মধ্যে অপারেটিং সিস্টেম চয়েজ করার সুবিধা পাবেন। লিনাক্স ডিস্ট্র সাধারণত মাস্টার বুট রেকর্ড রিপ্লেস করে দেয়। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমেরও নিজস্ব বুট লোডার রয়েছে, কিন্তু সেটা তখন কাজ করে, যখন আপনি একসাথে একাধিক উইন্ডোজ ভার্সন ইন্সটল করে রাখেন।

কেন ডুয়াল বুটিং?

আপনার কম্পিউটারে আলাদা অপারেটিং সিস্টেম গুলোর আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। আপনার কাজ অনুসারে এবং আপনার চাহিদা অনুসারে আলাদা আলাদা অপারেটিং সিস্টেম থেকে আপনি আলাদা সুবিধা গুলো পাবেন, আর ডুয়াল বুট সিস্টেমের জন্য আপনার একাধিক কম্পিউটার থাকার প্রয়জনিয়তা নেই। জাস্ট কম্পিউটার রিবুট করেই আপনি আলাদা অপারেটিং সিস্টেম রান করাতে পারবেন।
ধরুন, আপনি উইন্ডোজ এবং লিনাক্স একত্রে আপনার সিস্টেমে ইন্সটল করে রেখেছেন। লিনাক্স অনেক সিকিউর, তাই সেখানে আপনি ইন্টারনেট ব্রাউজ সহ যেকোনো ডেভেলপমেন্ট কাজ গুলো সাড়তে পারেন। আর উইন্ডোজ ইন্সটল করে রেখেছেন, সেখানে উইন্ডোজ অনলি সফটওয়্যার এবং গেমিং করার জন্য। আবার আপনি চাইলে লিনাক্সের আলাদা ডিস্ট্র গুলোকেও ইন্সটল করে রাখতে পারেন। হতে পারে আপনি এথিক্যাল হ্যাকিং বা নেটওয়ার্কিং শিখছেন, সেক্ষেত্রে আপনাকে ক্যালি লিনাক্স ব্যবহার করতে হবে। আপনি যদি ম্যাক ব্যবহার করেন, সেখানেও তার পাশাপাশি ডুয়াল বুট সিস্টেমে উইন্ডোজ ব্যবহার করতে পারেন, ম্যাকে উইন্ডোজ থাকলে সেখানে উইন্ডোজ অনলি সফটওয়্যার গুলো এবং উইন্ডোজ গেম রান করাতে পারবেন।
হ্যাঁ, আপনি চাইলে ভার্চুয়াল মেশিন সফটওয়্যার ইন্সটল করেও একাধিক অপারেটিং সিস্টেমকে আপনার কম্পিউটারে ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু ডুয়াল বুটিং এর মাধ্যমে আপনি অরিজিন্যালি একাধিক অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করার সুবিধা পাবেন। ভার্চুয়াল মেশিন সফটওয়্যার গুলো নিজেই চলার জন্য আরেকটি অপারেটিং সিস্টেমের উপর নির্ভরশীল, সেখানে আপনাকে একই সময়ে দুইটি অপারেটিং সিস্টেম রান করে রাখতে হবে, এতে বেশি রিসোর্স ব্যয় হবে। কিন্তু ডুয়াল বুটিং সিস্টেমে আপনি কোন অপারেটিং সিস্টেমকে ফুল সিস্টেম রিসোর্স প্রদান করতে পারবেন, এতে অপারেটিং সিস্টেমটি স্মুথভাবে চালতে পারবে।

অপারেটিং সিস্টেম নির্বাচন

Add caption

আপনি যদি উইন্ডোজ এর পাশাপাশি আলাদা অপারেটিং সিস্টেম যেমন লিনাক্স ডিস্ট্র ব্যবহার করতে চান, সেক্ষেত্রে আপনাকে আগে উইন্ডোজ ইন্সটল করতে হবে এবং তারপরে লিনাক্স ডিস্ট্র ইন্সটল করতে হবে। এরকমটা কেন? কেনোনা উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম তার সাথে আরো কোন অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা রয়েছে কিনা সেটা ধরতে পারে না। আর উইন্ডোজ তার পাশাপাশি অন্য অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করার অনুমতিও দেয় না। বিরক্তিকর ব্যাপার তাই  না? আমি আমার কম্পিউটারে কোন অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করবো সেটা উইন্ডোজ আমাকে ঠিক করে দেবে?
যাই হোক, চিন্তার কোন কারণ নেই, লিনাক্স আরামে বুঝতে পারে এর সাথে আরো কোন অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা রয়েছে কিনা এবং লিনাক্সের পাশাপাশি যেকোনো অপারেটিং সিস্টেমকে ডুয়াল বুটে ব্যবহার করার সুবিধা প্রদান করে থাকে। এই জন্যই আপনার কম্পিউটারে আগে উইন্ডোজ ইন্সটল করার প্রয়জনিয়তা পড়ে এবং পরে লিনাক্স, এতে লিনাক্স উইন্ডোজের উপর বুট লোডার দখল করে নেয়, এবং অপারেটিং সিস্টেম চয়েজ করার জন্য মেন্যু প্রদান করে।
যদি আপনি আলাদা হার্ড ড্রাইভে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করে থাকেন, সেক্ষেত্রে কোন অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করবেন এবং কোন হার্ড ড্রাইভে সেটা ইন্সটল রেখেছেন, কম্পিউটার অন করার সময় বায়োস থেকে সেই হার্ড ড্রাইভ দিয়ে বুট করতে হবে। যদি আপনি সিঙ্গেল ড্রাইভে ডুয়াল বুট করে রাখেন, সেখানে লিনাক্স থেকে একটি মেন্যু আসবে, যেখানে অপারেটিং সিস্টেম পছন্দ করতে পারবেন। অন্য অপারেটিং সিস্টেমটি রান করানোর জন্য আপনাকে কম্পিউটারটি রিস্টার্ট করতে হবে।

ডুয়াল বুট ইন্সটলিং

ডুয়াল বুট সিস্টেমে অপারেটিং ইন্সটল করা অনেক সহজ ব্যাপার, এক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটার গীক হবার দরকার নেই।
আগেই বলেছি, আপনার কম্পিউটারে সর্বপ্রথম উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করুন, যদি কোন অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা না থাকে। এবার লিনাক্সের যেকোনো ডিস্ট্রর অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে যান এবং আইএসও ইমেজ ডাউনলোড করুন। তারপর সেটা দ্বারা একটি বুটেবল ইউএসবি তৈরি করুন। রুফুস নামক একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে, অতি সহজেই আপনি লিনাক্সের জন্য বুটেবল ইউএসবি তৈরি করতে পারবেন। এরপর আপনার হার্ড ড্রাইভ থেকে নতুন পার্টিশন তৈরি করতে হবে, আপনি লিনাক্সে কি করবেন তার উপর নির্ভর করে সাইজ নির্বাচন করতে হবে। তবে মিনিম্যাম ১০ জিবি সাইজ দিয়ে পার্টিশন তৈরি করতে বলব। এরপরে লিনাক্স ইন্সটল করতে আরম্ভ করুন, দেখবেন ইন্সটল প্রসেসে সব বিষয় গুলোর পরিষ্কার অপশন পেয়ে যাবেন। আপনি যদি ম্যানুয়ালি ড্রাইভ পার্টিশন না করেন, সেখানেও সমস্যা নেই। লিনাক্স ইন্সটল করার সময় সেই অপশন গুলোও পেয়ে যাবেন। তবে সব সময় মনে রাখবেন, লিনাক্স ইন্সটল করার সময়, উইন্ডোজের পাশে লিনাক্স এই অপশনটি নির্বাচন করতে হবে, অনলি লিনাক্স ইন্সটল করা যাবে না, এতে হার্ড ড্রাইভ সম্পূর্ণ ফরম্যাট হয়ে যাবে, সকল স্টেপ গুলো ভালভাবে পড়ুন এবং সেই অনুসারে কাজ করুন।
আপনি যদি প্রথমবার ডুয়াল বুট সিস্টেম তৈরি করতে যান, সেক্ষেত্রে আমি রেকোমেন্ড করবো আপনার সকল কাজের ফাইল গুলোর ব্যাকআপ করে রাখতে। কেনোনা যদি কোন স্টেপ ভুল হয়ে যায়, আপনার হার্ড ড্রাইভ পার্টিশন গোলমাল হয়ে যেতে পারে এবং ডাটা লস হয়ে যেতে পারে। তাই ম্যানুয়ালি কাজের ফাইল গুলোর ব্যাকআপ তৈরি করে রাখুন।

জকে স্মার্টফোন আমাদের কাছে এতোই গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইজ হিসেবে দাঁড়িয়েছে, আমরা যেকোনো পার্সোনাল তথ্য গুলোকে স্মার্টফোনেই রাখতে পছন্দ করি। ক্রেডিট কার্ড নাম্বার, বিভিন্ন আইডি, অ্যাড্রেস, কন্টাক্ট নাম্বার, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, প্রয়োজনীয় স্ক্যানড ডকুমেন্ট সবকিছুই স্মার্টফোনে স্টোর রাখি। যেহেতু গুরুত্বপূর্ণ ডাটা গুলো স্মার্টফোনে রাখা হয়, সেক্ষেত্রে অবশ্যই ফোনে লক বা সিকিউরিটি ব্যবহার করা অত্যাবশ্যক হয়ে পড়ে। অ্যান্ড্রয়েড ফোনে পিন, প্যাটার্ন লক অথবা পাসওয়ার্ডকে সিকিউরিটি হিসেবে ব্যবহার করা যায়। যদি আপনার ফোনে ফিঙ্গার প্রিন্ট সেন্সর থাকে, সেটা আলাদা কথা কিন্তু তাছাড়া সবচাইতে জনপ্রিয় সিকিউরিটি ম্যাথড হচ্ছে প্যাটার্ন লক। আমরা পাসওয়ার্ড বা পিন টাইপ করাটাকে ঝামেলা মনে করি। তাই প্রায় ৪০% অ্যান্ড্রয়েড ইউজার প্যাটার্নকেই প্রধান সিকিউরিটি ম্যাথড হিসেবে ব্যবহার করে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই প্যাটার্ন লক কতোটা সিকিউর? এর ভরসায় থাকা আপনার পার্সোনাল সেনসিটিভ ডাটা গুলো কতোটা সিকিউর? এই আর্টিকেল থেকে উত্তর খোঁজার চেষ্টা করবো।




প্যাটার্ন লক রিস্ক

দুর্ভাগ্যবসত প্যাটার্ন লকের উপর আপনার আর ভরসা করাটা ঠিক হবে না। একটি রিসার্স থেকে জানা গেছে, ৯৫% অ্যান্ড্রয়েড প্যাটার্ন লক শুধু মাত্র ৫ বার চেষ্টা করার আগেই ক্র্যাক করে ফেলা সম্ভব। অর্থাৎ আপনার ফোনে ভুল প্যাটার্ন প্রবেশের কারণে এটি টেম্পোরারি লক হওয়ার পূর্বেই এটিকে ক্র্যাক করে ফেলবে গবেষক’রা। এখানে হ্যাকার’রা আপনার প্যাটার্ন লক ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করে এটি ব্রেক করার চেষ্টা করবে।
আপনার কাছ থেকে হ্যাকার আড়াই মিটার দূরত্ব থেকে তাদের স্মার্টফোন ক্যামেরা ব্যবহার করে আপনার প্যাটার্ন প্রবেশ করানো সম্পূর্ণ ফিল্মিং করবে। যদি হ্যাকার ডিজিটাল এসএলআর ক্যামেরা ব্যবহার করে, সেক্ষেত্রে ৯ মিটার দূর থেকে আপনাকে ফিল্মিং করতে পারবে। এবার ভিডিও করার পরে এই ভিডিও ফুটেজ কম্পিউটারে ট্র্যান্সফার করে, কম্পিউটার ভিসন অ্যালগরিদম ব্যবহার করে আপনার ফিঙ্গার মুভমেন্ট প্রসেস করবে। আর সবচাইতে ভয়ঙ্কর ব্যাপার হচ্ছে, এই ম্যাথড ব্যবহার করে যতো কমপ্লেক্স প্যাটার্ন আপনি ব্যবহার করবেন, ততোদ্রুত এবং ততো সফলভাবে আপনার লক ক্র্যাক করা যাবে। সুতরাং আপনি যদি ভাবেন, আপনি কমপ্লেক্স আর বিশাল হাবিজাবি রেখা টেনে প্যাটার্ন তৈরি করে সুরক্ষিত হবেন, আপনি অবশ্যই ভুল!
আপনি যতোবেশি কমপ্লেক্স প্যাটার্ন তৈরি করবেন, সমন্বয় ততো কমে যাবে, ফলে দ্রুত হ্যাক সম্ভব হবে। চাইনিজ এবং ইউকে গবেষক গন তাদের রিসার্স পেপারে উল্লেখ্য করেছেন, ইউজার’রা বেশিরভাগ সময় তাদের গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক তথ্য গুলোকে সিকিউর করার জন্য প্যাটার্ন সিকিউরিটি ব্যবহার করেন, কিন্তু সেটা বর্তমানে রিস্ক হিসেবে প্রমানিত হয়েছে। তবে আপনি যদি এখনো প্যাটার্ন ব্যবহার করতে চান সেক্ষেত্রে কমপ্লেক্স প্যাটার্ন ব্যবহার না করে সহজ প্যাটার্ন ব্যবহার করবেন, এতে সমন্বয় বেড়ে যাবে, ক্র্যাকিং প্রসেস স্লো হয়ে যাবে।
তবে হ্যাঁ, ভিডিও ফুটেজ তৈরি করার মাধ্যমে পিন বা পাসওয়ার্ডকেউ ক্র্যাক করা সম্ভব, কিন্তু প্যাটার্ন পিন বা পাসওয়ার্ড থেকে কম সিকিউর, কেনোনা এতে অনেক কম সমন্বয় রয়েছে। তাই আপনি প্যাটার্ন, পিন, পাসওয়ার্ড যেটাই ব্যবহার করুণ না কেন অবশ্যই সেটা প্রবেশ করানোর পূর্বে এক হাত ব্যবহার করে স্ক্রীন ঢেকে নিন, তারপরে সিকিউরিটি ম্যাথড প্রবেশ করান, ঠিক যেমন এটিএম মেশিনে পিন দেওয়ার সময় করে থাকেন। সাথে প্যাটার্ন ইউজ করার পরে ফোন স্ক্রীনটি পরিষ্কার রাখুন, অনেকে আপনার আঙ্গুলের টেনে নেয়া ছাপ অনুসরণ করে প্যাটার্ন আন্দাজ করে ফেলতে পারে।

প্যাটার্নের বিকল্প

আগেই বলেছি, যদি আপনি প্যাটার্ন লক পরিবর্তন না করতে চান সেক্ষেত্রে সহজ প্যাটার্ন ব্যবহার করুণ এবং লক প্রবেশের সময় স্ক্রীন আরেক হাতে ঢেকে রাখুন, বিশেষ করে আপনি যখন পাবলিক প্লেসে রয়েছেন। তবে আমি রেকমেন্ড করবো প্যাটার্ন ব্যবহার বাদ দিতে, এর চেয়ে পিন বা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উত্তম হবে। যদি আপনার ফোনে ফিঙ্গার প্রিন্ট লক সিস্টেম থাকে, সেটা সবার আগে ব্যবহার করার জন্য রেকমেন্ড করবো, কেনোনা টাচ আইডি সবচাইতে নিরাপদ। এখন তো ফেস আইডিও চলে এসেছে, অবশ্যই সামনের ফোন গুলোতে এর ব্যবহার বাড়বে।
পিন থেকে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা আরো বেটার অপশন, সাথে পাসওয়ার্ড যতো বড় সেট করবেন ততোই সুরক্ষিত ব্যাপার হবে। বড় পাসওয়ার্ড সাথে কিন্তু স্পেশাল ক্যারেক্টার সেট করে পাসওয়ার্ডকে প্রচণ্ড শক্তিশালী তৈরি করা সম্ভব। তবে বড় পাসওয়ার্ড প্রবেশ করানো অনেক ঝামেলার কাজ। আর পাসওয়ার্ড তৈরি করার সময় কখনোই আপনার পার্সোনাল তথ্য সেখানে অ্যাড করবেন না, যেমন আপনার নাম, আপনার বাচ্চার নাম বা প্রিয়জনের নাম, আপনার ডেট অফ বার্থ — এগুলো সহজেই কেউ অনুমান করতে পারবে। তাছাড়া অ্যান্ড্রয়েডের নতুন স্মার্টলক ফিচারও ব্যবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে ব্লুটুথ দিয়ে কোন ডিভাইজকে বিশ্বস্ত ডিভাইজ হিসেবে সিলেক্ট করে রাখতে পারবেন। যখনই ঐ ডিভাইজ কানেক্ট হবে আপনার ফোন আনলক হয়ে যাবে। এভাবে শুধু কারে প্রবেশ করার মাধ্যমেই আপনার ফোন আনলক করা সম্ভব হবে।
যেভাবে হ্যাক হচ্ছে প্যাটার্ন লক - 
প্যাটার্ন লক অসংখ্য পদ্ধতিতেই হ্যাক হচ্ছে। আপনার এন্ড্রোয়েডকে পিসিতে কানেক্ট করে DATA - System - gesture.key ফাইলটি থেকে আপনার লকটি জানা যাবে। এছাড়াও আরো বেশ কয়েকটি পদ্ধতিতে কোন ফাইল ডিলেট না করেও প্যাটার্ন লক হ্যাক হওয়ায় নিরাপত্তা হিসেবে শুধু প্যাটার্ন লকের উপর আস্থা না রাখার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে। 
টেকহাব / ইবাংলা ডট টেক