সুপার শপ ও বড় বড় শো রুম গুলোতে কিছু কিনতে গেলে  তারা কষ্ট করে ক্যালকুলেটর চেপে এখন আর হিসেব করে না । পিস্তলের মত ছোট একটি যন্ত্র দিয়ে কোন কিছুর উপর লাল রঙের লেজার ফেলে আর সাথেসাথেই  তার সামনে থাকা কম্পিউটারে সেই জিনিসের নাম ও দাম উঠে যায় ,  যে খানে তারা লাইট ফেলে সেখানে থাকে সাদা কালো হিজিবিজি কিছু লাইন । আমাদের মত সাধারন মানুষের কাছে এই হিজিবিজির কোন মূল্য না থাকলেও এই হিজিবিজি লাইন দিয়েই আজকে বড় বড় বিক্রয়োত্তর প্রতিষ্ঠানগুলো  তাদের ব্যাবসাকে সহজ করে তুলেছে।  একে আমরা বারকোড বলে থাকি , এত কথা আসলে শুধু শুধু বলা হল , কারন বারকোড নিয়ে কোন কথাই বলব না , এখন  বার কোডের কালো সাদা হিজিবিজি জিনিসের মত আরেকটি পুরাতন কোড সিস্টেম রয়েছে যাকে আমরা বলি মোর্স কোড বলে।
 স্যামুয়েল মোর্স ১৮৪০ সালে বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ যোগাযোগের জন্য প্রথম এ কোড তৈরি করেন। প্রথম মোর্স কোড বার্তাটি ছিল, “What hath god wrought?” যা ওয়াশিংটন থেকে বাল্টিমোরে পাঠানো হয়েছিল।
রেডিও যোগাযোগের জন্য মোর্স কোড প্রথম দিকে ব্যপক ব্যবহৃত হত। এমনকি বিংশ শতাব্দির প্রথম দিকেও টেলিগ্রাফ লাইন, সমুদ্রের নিচে কেবল এবং রেডিও সার্কিটে দ্রুত গতির যোগাযোগ করা হত মোর্স কোডের সাহায্যে।  সাধারনত "ডট(ডিট)" এবং "ড্যাশ(ডাহ্)" এর মাধ্যমে কোন ভাষার letters, numerals, punctuation এবং special characters প্রকাশ করা হয়। পেশাগত ভাবে পাইলট, এয়ার ট্রাফিক নিয়ন্ত্রনকারী, জাহাজের ক্যাপ্টেন, সামুদ্রিক স্টেশন চালনাকারীদের মোর্সকোডে খুবই ভাল দক্ষতা থাকতে হয়।
জাহাজে আলোর মাধ্যমে মোর্সকোড প্রেরন 


আকাশে বিমান চালানোর সুবিধার্থে গঠিত বিভিন্ন বেইজ স্টেশন যেমন VHF Omni-directional Radio Range (VORs); Non-Directional Beacon (NDB) আকাশে চলমান বিমানের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে জন্য প্রতিনিয়ত নিজেরদের অস্তিত্ত্ব জানান দিতে মোর্স কোডের ব্যবহার করে।

যুক্তরাষ্ট্রের ফেডেরাল কমিউনিকেশন কমিশন এখনো সামুদ্রিক যোগাযোগের জন্য মোর্সকোড ব্যবহার করে। নেভি সিল সহ বড় বড়  গ্রুপ গুলো পর্যন্ত নিজেদের মধ্যে সিগনাল পাঠাতে কিছু কিছু সময় মোর্স কোড ব্যবহার করে। 

মোর্স কোডের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এটি নানারকম ভাবে যোগাযোগের জন্য ব্যবহার করা যায়। শব্দ, চিহ্ন, পাল্স, রেডিও সিগনাল, রেডিও অন অফ, আয়নার আলো, লাইট অন অফ ইত্যাদি নানা উপায়ে মোর্সকোডের মাধ্যমে তথ্য প্রেরন করা যায়। একারণেই S O S মেসেজ পাঠানোর জন্য মোর্স কোড সবচেয়ে উপযোগী।   SOS হল এক কথায় বলতে গেলে বিপদে উদ্ধার আহবানের সিগনাল , এর পূর্ন রূপ হচ্ছে  "Save our Souls"।



কিভাবে মোর্স কোড তৈরী করব , অনলাইনে বিভিন্ন সাইট আছে যেখানে সহযেই আপনি একটি ওয়ার্ডের মোর্স কোড পাঠাতে পারবেন । তবে আমরা কাগজে কলমেই মোর্স কোড একটু শিখে ফেলি , বাকি জিনিস ঘাটাঘাটি করতে করতে আপনারা নিজেরাই শিখে ফেলতে পারবেন । তবে মোর্স কোডের সিগনাল বুঝতে বা পাঠাতে  এর উপর অনেক দক্ষতা থাকতে হয়  খুব সহজে এটি আয়ত্ত করা হয়ত সম্ভব না ,
প্রথমেই মোর্স কোডের কোন  বর্নটি কি দিয়ে প্রকাশ করা হয় তা চার্ট দেখে বুঝে নেই ,
আমরা SOS দেখি , 
S স্থানে এখানে  ৩ টি ডট ...  
o স্থানে ৩ টি ড্যাশ --- 

অর্থাৎ আমরা যদি কাওকে  SOS সিগনাল পাঠাতে যাই তো আমাদের মোর্স কোড হবে         ...---...  
আপনারা চাইলে ইউটিউব বা গুগল থেকে  SOS এর মোর্স কোডে সাউন্ড সিগনাল টি দেখে আসতে পারেন , তাহলে হয়ত ব্যাপারটা পরিষ্কার হবে , প্রতিটি বর্নের মাঝে সাউন্ড সিগনালে অল্প  ব্যাবধান থাকে এবং একটি ওয়ার্ডের পর একটু বেশী সিগনাল গ্যাপ থাকে যা থেকে  শব্দ ও বর্ন   আলাদা ভাবে বুঝা যায় । 
ভাল জিনিশ শিখিয়ে দিলাম , মোর্স কোড  উপরের চার্ট দেখে নিজের নাম খাতায়  বা বই এ দিয়ে রাখুন , প্রিয়জনকে  মনের কথা বলতে পারছেন না ...... মোর্স কোড দিয়ে পাঠিয়ে দিন , কিছু বুঝুক আর না বুঝুক আপনি মনের কথা বলে দিয়েছেন , এই যা স্বান্তনা ।  
তো আজকের মত এতটুকুই ,   মোর্স কোড দিয়ে একটি কথা বলে শেষ করি , নিজেরাই বের করুন কি বললাম ।  

(--. --- --- -..    -... -.-- . )
বিজ্ঞাপন বা এড – এ নিয়ে নূতন করে কিছু বলার নেই, এই শব্দটি ইন্টারনেট জগতে একটি বিরক্তির নাম!





বেশ কিছু অ্যাপ আছে যা আপনাকে বিজ্ঞাপনের হাত থেকে মুক্তি দিতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম একটি “Adblock Plus”। কথা না বাড়িয়ে চলুন 
দেখে নেই কিভাবে এই অ্যাপটি ইন্সটল ও কনফিগার করবেন আপনার ডিভাইসে।


  1.  ডিভাইসের Settings থেকে Unknown sources অপশনটি enable করে নিন
  2. এইখানে ক্লিক করে অথবা http://goo.gl/L4R4UR থেকে  অ্যাপটি ডাউনলোড করে কার্ডে রাখুন 
  3. যে কোন ফাইল ম্যানেজার ব্যাবহার করে ডাউনলোড কৃত অ্যাপটির লোকেশনে গিয়ে  অ্যাপটি ইন্সটল করুন



উপরের দেখানো নিয়ম অনুযায়ী অ্যাপটি আপনার ডিভাইসে ইন্সটল করা সম্পন্ন হলে নিচের ধাপ গুলো দেখুন।

নেটওয়ার্ক কনফিগারঃ
এখন আপনি যে নেটওয়ার্কটি ব্যাবহার করছেন তার লোকেশনে গিয়ে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন

১। Settings > Wireless and networks > your network name (WiFi)
২। “your network name” এইখানে আপনার নেটওয়ার্কের নামের উপর চাপ দিয়ে ধরে রাখুন যতক্ষণ না Modify network অপশনটি আসছে
৩। Modify network অপশনটি নির্বাচন করে Show advanced options টি সক্রিয় করুন
৪। Proxy settings থেকে Manual নির্বাচন করুন
৫। Proxy hostname এ localhost লিখুন
৬। ইতিমধ্যে আপনার নোটিফিকেশন বারে একটি Adblock Plus notification চলে আসবে পোর্ট নাম্বার সহ। ঐ নাম্বারটি Proxy port এ বসিয়ে দিন

৭। সেইভ করে বেরিয়ে আসুন।




অ্যাপ কনফিগারঃ
এবার আপনি আপনার পছন্দ মত অ্যাপটি সেটিং করে নিন। সুবিধার জন্যে নিচে কিছু স্ক্রীন সর্ট দেওয়া হলোঃ















সাইবার জগতে সচেতনতাই হোক আপনার প্রধান অস্ত্র।
যদি আর্টিকেলটি উপকারী মনে হয়ে থাকে তাহলে সবার নিকট তথ্যগুলো ছড়িয়ে দিতে ভূলবেন না। 

[ টেকহাব / ই বাংলা টেক ]




আপনি কি ফটোগ্রাফার অথবা প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার যেটাই হোন না কেন ভাল মানের ছবি পেতে পরিষ্কার লেন্সের গুরুত্ব অস্বীকার করতে পারবেন না। লেন্স পরিষ্কারের জন্য প্রফেশনালদের কাছে যাওয়াই শ্রেয়, তবে সব যায়গায় প্রফেশনাল লোক পাওয়া নাও যেতে পারে। সময় ও অর্থ দুটোই বাঁচিয়ে কিভাবে ঘরে বসে নিজে নিজেই খুব সহজে লেন্স পরিষ্কার করতে পারেন 

লেন্স মোটামুটি চারটি কারনে অপরিষ্কার হয়ে যেতে পারে,


  1. ধূলাবালি
  2. পানি
  3. ফাঙ্গাস
  4. দাগ বা স্ক্র্যাচ


পানি থেকে লেন্সকে যেভাবে রক্ষা করবেনঃ

- অন্য যে কোন ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মতই ক্যামেরা লেন্সের ক্ষেত্রেও পানি খুবই ক্ষতিকর। বেশিরভাগ লেন্সে মোটর এবং ইলেকট্রনিক সার্কিট থাকে যা পানির কারণে নষ্ট হয়ে যেতে পারে বা ম্যালফাংশন সৃষ্টি করতে পারে খুব সহজেই। তাই, এক্ষেত্রে আমাদের যা করনীয়,



- প্রথমত চেষ্টা করুন লেন্সকে পানি হতে যথা সম্ভব দূরে রাখতে, অপ্রয়োজনে বৃষ্টির মধ্যে ক্যামেরা লেন্স খোলা আবহাওয়ায় মুক্ত করে রাখবেন না।
- বৃষ্টির মধ্যে ছবি তুলতে চাইলে ভাল মানের ওয়াটারপ্রুফ কেসিং বা ব্যাগ ব্যবহার করুন।
- ছবি তোলা শেষে শুষ্ক তোয়ালা দিয়ে লেন্স মুড়িয়ে রাখুন কিছুক্ষন
- ঘটনাক্রমে যদি লেন্সের ভেতর পানি ঢুকে যায় তাহলে একটি এয়ার টাইড বক্সে সিলিকা জেল নিয়ে তার মধ্যে লেন্সকে ডুবিয়ে রাখুন এমনভাবে যেন চারপাশেই সিলিকা জেল থাকে। সিলিকা জেল না থাকলে একটি সুতি কাপরে লেন্সটি মুড়িয়ে চালের পাতিল বা ড্রামের মধ্যে রেখে দিন অন্তত ১০ ঘন্টা। এভাবে চালগুলো লেন্সের ভেতরে থাকা পানি ধিরে ধিরে শুষে নেবে।


যেভাবে স্ক্র্যাচ বা দাগ হতে রক্ষা করবেন লেন্সকেঃ

নানা কারনে লেন্সের গায়ে দাগ পড়তে পারে। কিছু দাগ আছে যেগুলো তৈলাক্ত পদার্থ বা হাতের ছাপের কারনে তৈরি হয়, এসব দাগ খুব সহজেই লেন্স পরিষ্কারক জেল দিয়ে মুছে ফেলা যায়। তবে কিছু হার্ড দাগ আছে যেগুলো কোন কিছু করেই তাড়ানো যায়না। এজন্য আমাদের করণীয় দাগ যেন না পড়ে সে ব্যাপারে খেয়াল রাখা। লেন্সের ফিল্টার সমূহ যেমন ধূলাবালি থেকে লেন্সকে রক্ষা করে তেমনি দাগ থেকেও রক্ষা করে। তাই লেন্সে স্ক্র্যাচ পড়া থেকে বাচাতে সবসময় ফিল্টার ব্যবহার করা 
উচিত।



ধূলাবালি পরিষ্কার করবেন যেভাবেঃ

বাতাসে সবসময় অসংখ্য ক্ষুদ্রকায় ধূলিকণা ভেসে বেড়ায়। যেহেতু ছবি তুলতে চাইলে ক্যামেরা বাতাসে বের করতেই হয়, তাই  শত চেষ্টা করেও এসব ধূলিকণা থেকে লেন্স কে রক্ষা করতে পারবেন না। সামান্য পরিমান ধুলো হয়তো আপনার চোখেও পড়বে না বা মাঝে মাঝে ছবিতেও ধরা দিবে না তবে বেশি পরিমাণ ধুলা আপনার লেন্সটিকে ড্যামেজও করে দিতে পারে।  এসব ক্ষুদ্র ধূলিকণা আপনার ছবির সার্পনেস কমিয়ে দিতে পারে বহুগুনে, আবার লেন্সের ভেতরে অনেক বেশি পরিমানে ধূলাবালি ঢুকে গেলে ফোকাসেও সমস্যা হয়। 



এসব সমস্যা এড়াতে প্রথমত আপনার উচিত লেন্সে ফিল্টার লাগানো। ফিল্টার সমূহ লেন্সের ভেতরে ধূলাবালি ঢুকতে প্রায় ৫০ শতাংশ বাঁধা দেয়। আর অবশ্যই যখন প্রয়োজন নাই তখন ক্যামেরা ব্যাগে ঢুকিয়ে রাখবেন। তবে যদি অনাকাঙ্ক্ষিত কারনে লেন্সের ভেতরে ধূলা ঢুকেই যায় তাহলে লেন্স ক্লিনিং টুলকিট ব্যবহার করতে পারেন। বাজারে এসব টুলকিট ৫০০ থেকে শুরু করে ভিবিন্ন দামে পাওয়া যায়। এসব টুলকিটে সাধারনত একটি মাইক্রোফাইবার কাপড়, সফট ব্রাশ, ক্লিনিং জেল, এয়ার ব্লোয়ার ইত্যাদি থাকে। প্রথমে ফিল্টারটা লেন্স থেকে খুলে ফেলুন, তারপর এয়ার ব্লোয়ার দিয়ে ডাস্টগুলো ব্লো করুন। এতে বেশিরভাগ ধূলাবালিই উড়ে যাবে, তবে কিছু বড় ধূলিকণা এরপরেও লেন্সের গায়ে লেগে থাকে। এক্ষেত্রে টুলকিটের সাথে থাকা মাইক্রোফাইবার কাপড়টি দিয়ে আলতো ভাবে রাউন্ড করে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ধূলাবালি পরিষ্কার করুন। লেন্সে যদি কোন তৈলাক্ত পদার্থ লেগে থাকে তাহলে কাপড়টিতে সামান্য ক্লিনিং জেল লাগিয়ে নিন।

বাসায় লেন্স পরিস্কার করবেন কীভাবে? 

  • অধিক পরিমানে ধূলা কখনই মুখ দিয়ে ফুঁক দিয়ে পরিষ্কার করার চেষ্টা করবেন না, এতে করে মুখ থেকে পানি লেন্সের গায়ে লেগে আঠালো ভাব তৈরি করে লেন্সকে ঘোলা করে দিতে পারে।
  • লেন্সে পানি প্রবেশ করলে আগুনে সেক দিয়ে অথবা কড়া রোদে শুকিয়ে পানি বের করার চেষ্টা করবেন না।
আর্টিকেল টি ভাল লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না 


বর্তমানে তরুনদের মাঝে মোবাইল ফটোগ্রাফি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। মোবাইল ফোন সমূহের ভার্সেটাইল আকার ও ক্যামেরা চিপসের ক্রমাগত আধুনিকিকরণ এর প্রধাণ কারন। এরই সাথে তাল মিলিয়ে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম এন্ড্রয়েডের জন্যে প্রতিনিয়ত তৈরি হচ্ছে শত শত ফটোগ্রাফি রিলেটেড এপস।

১ A Better Camera

যারা শখের বসে মোবাইলে ছবি তোলেন তাদের জন্যে  অসাধারণ ক্যামেরা এপ হল A Better Camera.এই এআপ অন্যতম ফিচার হল 'বেস্ট শর্ট ' ফিচারটি । তবে এই অ্যাপ টির সমস্যা হল, অনেক  ফিচারগুলি কিনে নিতে হয়। 


২ Photoshop Express
বিখ্যাত গ্রাফিক্স  প্রতিষ্ঠান Adobe এর Photoshop Express এপটিতে রয়েছে ২০ টির অধিক প্রিসেট ইফেক্টস যা দিয়ে খুব সহজেই আপনার পছন্দমতো ফটো প্রসেস করতে পারবেন। এছাড়াও এক্সপোজার, হাইলাইটস, কালার, ক্ল্যারিটি ইত্যাদি  সব এডজাস্ট করা যাবে ম্যানুয়ালি।

৩  Open Camera
সম্পূর্ন ফ্রি এই ক্যামেরা এপটিতে রয়েছে অটো স্ট্যাবিলাইজেশন সুবিধা, যা আপনাকে সাহায্য করবে ডিসটরশন ফ্রি ছবি তুলতে। ভয়েস রেকগনিশন সুবিধা থাকায় দূর হতে শব্দ করে ছবি তোলা যায় এপটি দিয়ে। এর ফাইল কমপ্রেশন সিস্টেম সত্যিই অসাধারণ। এছাড়াও ক্যামেরা এপটিতে রয়েছে ফুল ম্যানুয়াল কন্ট্রোল সুবিধা। Manual focus distance; manual ISO; manual exposure time (Experimental support for Android 5 Camera2 API)



আইফোন ১০ এ নতুন এক ফেস রিকগনিশন সিস্টেম উন্নতি করা হয়েছে, অ্যাপেল যার নাম দিয়েছে ফেস আইডি।  ফেস আইডি দিয়ে অ্যাপেল তাদের আইফোন ১০ মডেলে ট্যাচ আইডিকে রিপ্লেস করে দিয়েছে।


ফেস আইডি কীভাবে কাজ করে? 


সাধারণ ফোনের উপরদিকে সামনের ক্যামেরা, স্পীকার, প্রক্সিমিটি সেন্সর, অ্যাম্বিয়েন্ট লাইট সেন্সর তো থাকেই, কিন্তু অ্যাপেল এখানে আরো কিছু সেন্সর যুক্ত করে দিয়েছে, যেমন- ইনফ্রারেড ক্যামেরা, ফ্লোড ইল্যুমিনেটর, এবং ডট প্রোজেক্টর। আর এই সম্পূর্ণ সিস্টেমকে অ্যাপেল নাম দিয়েছে “ট্রু ডেফথ ক্যামেরা সিস্টেম”।তো সর্ব প্রথমে কি হয়, যখন আপনি আপনার ফেস দেখিয়ে ফোন আনলক করার চেষ্টা করেন? প্রথমে অবশ্যই আপনার চোখ খোলা থাকতে হবে এবং ফ্লোড ইল্যুমিনেটর আপনার ফেসে আলো ছুঁড়ে মারে। এতে ইনফ্রারেড লাইট বীম সেন্ড করা হয়, যেটা আমরা মানুষেরা চোখে দেখতে পারিনা। তো এই লাইট আপনার ফেসের অবস্থান নির্ণয় করে নেওয়ার পরে পরবর্তী কাজ শুরু করে ডট প্রোজেক্টর। ডট প্রোজেক্টর আপনার ফেসের উপর ইনফ্রারেড ৩০,০০০ ডট  তৈরি করে এবং আপনার ফেসের একটি ইউনিক ৩ডি ম্যাপ তৈরি করে। যেহেতু এই প্রসেস ইনফ্রারেড টেকনোলজির উপর কাজ করে, তাই লো লাইট বা অন্ধকারেও এটি সমস্যা ছাড়ায় কাজ করতে পারে। এবার ফোনের সামনের উপরে থাকা ইনফ্রারেড ক্যামেরা ডট প্যাটার্নকে ক্যাপচার করে এবং আপনার ফেসের একটি ম্যাথমেটিক্যাল মডেল তৈরি করে। যখন আপনি ফোন আনলক করার জন্য ফোনের দিকে তাকান, আপনার ডিভাইজ আবার আপনার ফোনের ম্যাথমেটিক্যাল মডেল তৈরি করে এবং পূর্বের মডেলটির সাথে ম্যাচ করানোর চেষ্টা করে। যদি ডিভাইজটি পূর্বের ফেসের সাথে আপনার ফেস ম্যাচ করাতে পারে তবেই আপনার ফোন আনলক হয়ে যায় এবং আপনি যেকোনো অ্যাকশন নিতে পারেন। এই সম্পূর্ণ জবকে সম্ভব করতে অনেক প্রসেস প্রয়োজনীয় হয়, কিন্তু অ্যাপেল বলেছে এই সম্পূর্ণ প্রসেস একদম রিয়াল টাইমের উপর হয়, তাই যতো গুলো প্রসেসই ভেতরে থাকুক না কেন, আপনার চিন্তার কোন কারণ নেই।


ফেস আইডি কাজ করানোর জন্য অনেক সেন্সর একত্রে কাজ করে গেলেও এই সিস্টেমটির মেরুদন্ড কিন্তু ফোনের ভেতরের দিকে রয়েছে—অ্যাপেলের এ১১ ব্যায়োনিক চিপ; যেটি একটি ৬৪-বিট সিপিইউ সাথে ৬টি কোর রয়েছে, ২টি কোর হাই পারফর্মেন্সের জন্য এবং চারটি কোর পাওয়ার সেভিং করার জন্য।


ফেস আইডি কতোটা সিকিউর?





যখন স্মার্টফোনে প্রথম ফেস আইডি টেক দেখা যাচ্ছে, কিন্তু আইফোন ১০ অবশ্যই প্রথম ফোন যেটাতে ফেস আইডি সিস্টেম সম্পূর্ণ করার জন্য ৩ডি মডেল টেক এবং নিউরাল নেটওয়ার্ক ব্যবহৃত 
হয়েছে। অ্যাপেলের অনুসারে তাদের এই ফেস আইডি কমপ্লিট সিস্টেমকে বোকা বানানো এতোটা সহজ কাজ নয়, এতে ট্রু ডেফথ ক্যামেরা সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে, তাই হ্যাকার কোন ব্যাক্তির ছবি দেখিয়ে কিংবা ৩ডি মাস্ক দেখিয়ে ফোন আনলক করতে পারবে না। যদিও এখনো ৩ডি মাস্ক সেভাবে তৈরি করা সম্ভব হয়নি, কিন্তু তারপরেও ইনফ্রারেড লাইট মানুষের আসল ফেস সঠিকভাবে চিনতে সক্ষম, এই লাইট ফেসের ভেতর পর্যন্ত যেতে পারে, আর ফেসের হুবহু ম্যাটেরিয়াল ব্যবহার করে মাস্ক তৈরি করা অনেকটা অসম্ভব।


কে ভাইরাস দ্বারা বেশি আক্রান্ত হয়, উইন্ডোজ, ম্যাক, নাকি লিনাক্স? —সহজেই উত্তর দিয়ে দেবেন, “উইন্ডোজ”! কিন্তু কেন? কেন উইন্ডোজ বেশি আক্রান্ত হয়।

“উইন্ডোজ সবচাইতে জনপ্রিয় এবং সবচাইতে বেশি ব্যবহার হওয়া অপারেটিং সিস্টেম, তাই ভাইরাস মেকার’রা উইন্ডোজকে টার্গেট করেই বেশিরভাগ ভাইরাস তৈরি করে”।

উইন্ডোজে কীভাবে ম্যালওয়্যার আক্রান্ত হয় ? 

হ্যাঁ, উইন্ডোজ কম্পিউটার এতোবেশি ম্যালওয়্যার অ্যাটাকের শিকার হওয়ার পেছনের মূল কারণই বলতে পারেন জনপ্রিয়তা। যেখানে পৃথিবীর বেশিরভাগ ডেক্সটপ আর ল্যাপটপই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের উপর নির্ভরশীল, সেখানে হ্যাকারের 
কাছে এটি সহজেই ভালো টার্গেট হয়ে যায়। যদি কোন হ্যাকার কোন ভাইরাস তৈরি করতে চায়, যেটা কম্পিউটারকে অকেজো করে দেবে কিংবা কোন কী-লগার তৈরি করে যেটা ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, অনলাইন অ্যাকাউন্ট তথ্য চুরি করবে; উইন্ডোজ অবশ্যই তাদের প্রথম পছন্দ হবে। 




আর এই জন্যই দুর্ভাগ্যবসত ভাবে প্রায় যেকোনো বড় ছোট সাইবার অ্যাটাক বা হ্যাকিং অ্যাটাক উইন্ডোজের ভাগ্যেই পরে যায়।

উইন্ডোজের দুঃখজনক সিকিউরিটি

সত্যি কথা বলতে এবং উইন্ডোজের ইতিহাস ঘেঁটে দেখলে, উইন্ডোজ আগে দিনে সিকিউরিটির তোয়াক্কায় করেনি। সবসময় এরা ইউজার ইন্টারফেসের উপর এতোবেশি ধ্যান দিয়েছে যে, বড় বড় নিরাপত্তা ধ্বংসকারী সুড়ঙ্গ নিজেরায় খুঁড়ে 
রেখেছে। কিন্তু অপর দিকে লিনাক্স এবং অ্যাপেলের ম্যাক ওএস বিশেষ করে সিকিউরিটির দিকে বিশেষ খেয়াল রেখে তৈরি করা হয়েছে। উইন্ডোজের সর্বপ্রথম যে ভার্সন ডস (DOS) ছিল, সেটা একটি সিঙ্গেল ইউজার অপারেটিং সিস্টেম ছিল।যেখানে আগে থেকেই লিনাক্সে এবং ম্যাকে মাল্টি ইউজার অ্যাকাউন্ট সিস্টেম, সাথে গ্রুপ ইউজার, এবং বিভিন্ন অ্যাকাউন্টের বিভিন্ন সিস্টেম লিমিট করার অপশন ছিল। 

সবচাইতে ভয়াবহ ব্যাপার কি জানেন? 

— উইন্ডোজ এক্সপিকে বিনা ফায়ারওয়ালেই রিলিজ করে দেওয়া হয়েছিলো!

 চিন্তা করতে পারেন, কতো সহজেই ওয়র্মস আপনার কম্পিউটারকে আক্রান্ত করে ফেলতে পারে? ওয়র্মস কোন সিস্টেমকে আক্রমণ করার জন্য ইন্সটল হওয়ার প্রয়োজন অনুভব করে না, এটি নেটওয়ার্কের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে দুর্বল ফায়ারওয়াল আর ত্রুটিপূর্ণ  কম্পিউটার গুলো স্ক্যান করতে থাকে, একবার খুঁজে পেয়ে গেলে, আরামে সিস্টেমে ঢুঁকে পড়ে আর কাজ কাম 
স্টার্ট করে দেয়।

উইন্ডোজে অটোরান ফিচার থাকার একটি সুবিধাও ছিল। যেকোনো ড্রাইভার ইন্সটলেশন ডিস্ক ডুকানো মাত্রই ইন্সটল প্রসেস শুরু হয়ে যেতো। কিন্তু হ্যাকার যদি ভুয়া সফটওয়্যার অটোরানে লাগিয়ে দেয়, তখন? তবে অনেক ঠেকে ঠেকে শেখার পরে বর্তমানে উইন্ডোজ সিকিউরিটি নিয়ে সিরিয়াস হয়ে গেছে। পরে উইন্ডোজ এক্সপি সার্ভিস প্যাক ২ বেড় করা হয়,যেখানে অনেক শক্তিশালী ফায়ারওয়াল ব্যবহার করা হয়েছিলো। তাছাড়া উইন্ডোজ ৭, ৮, ৮.১, ১০ এ ডিফল্ট এন্টিভাইরাস
 প্রোগ্রাম উইন্ডোজ ডিফেন্ডার যোগ করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তারপরেও এখনো
 ইন্টারনেটে অনেক উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার করা কম্পিউটার রয়েছে, যেগুলোকে খুব সহজেই আক্রান্ত করানো সম্ভব।




পাইরেসি  সফটওয়্যার ব্যবহার করা ?

অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইজে কোন সফটওয়্যার লোড করতে হলে কি করবেন, অবশ্যই গুগল প্লে স্টোরে চলে যাবেন। আবার লিনাক্সের ক্ষেত্রেও প্যাকেজ ডাউনলোড কোন ট্র্যাস্টেড সোর্স থেকেই করা হয়ে থাকে। কিন্তু চিন্তা করে দেখুন উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে সফটওয়্যার ডাউনলোড করার কথা। জাস্ট ব্রাউজার ওপেন করবেন, আর সফটওয়্যারের জন্য সার্চ করতে গুগল করবেন। আমরা এটা ভেবেই দেখি না, কোন ওয়েবসাইট থেকে  সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করছি। ব্যাস লিঙ্ক 
পেয়ে গেলেই ডাউনলোড লাগিয়ে দেই। আবার সফটওয়্যার ডাউনলোড করার ওয়েবসাইট গুলোতে থাকে ম্যালিসিয়াস অ্যাড,এবং ফেইক ডাউনলোড বাটন, যেগুলোতে ক্লিক করার মাধ্যমে অঝথা সফটওয়্যার ডাউনলোড হয়ে আপনার সিস্টেমে
 ইন্সটল হয়ে যাবে, আর এতে মাইক্রোসফটের কোনই নিয়ন্ত্রন নেই। অ্যান্ড্রয়েডকে নিয়মিত আপডেটেড রাখলে এবং প্লে স্টোর থেকে  সফটওয়্যার ডাউনলোড করলে, কখনোই এন্টিভাইরাস ব্যবহার করার প্রয়োজনীয়তা পড়বে না। 


সাইবার জগতে সচেতনতাই হোক আপনার প্রধান অস্ত্র।
যদি আর্টিকেলটি উপকারী মনে হয়ে থাকে তাহলে সবার নিকট তথ্যগুলো ছড়িয়ে দিতে ভূলবেন না। 

[ টেকহাব / ই বাংলা টেক ]

আর আপনি যদি একজন কম্পিউটার গুরু হোন, তো নিঃসন্দেহে প্রতিদিন ১৫ ঘণ্টা আপনার কম্পিউটারের সাথেই কাটে।আর এতো গুরুত্বপূর্ণ এই যন্ত্রটিতে যখন কোন সমস্যা দেখা দেয়, এর চেয়ে বিরক্তিকর ব্যাপার আর কিছু হতে পারে না (অন্তত আমার কাছে)। কিন্তু আরো মুশকিলের ব্যাপার এসে দাঁড়াতে পারে, এটা নির্ণয় করতে, কম্পিউটারটি হার্ডওয়্যার
 জনিত কারণে সমস্যা করছে, নাকি সফটওয়্যার থেকে সমস্যাটির সৃষ্টি হয়েছে? —কারণ বেশিরভাগ সময় সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার জনিত সমস্যার একই ফলাফল হতে পারে, তাই এটা ঠিকঠাক নির্ণয় করা অনেক কঠিন ব্যাপার । 





কম্পিউটার কেন স্লো কাজ করে? 

হার্ডওয়্যার জনিত কারণে, আপনার কম্পিউটারটি হয়তো অন্যের কম্পিউটার থেকে স্লো মনে হতে পারে, কিন্তু আপনার কম্পিউটার সাধারন স্পীড থেকে স্লো হয়ে গেলে সেটা সবসময় সফটওয়্যারেরই সমস্যা হয়। বেশিরভাগ সময়, আপনার কম্পিউটারের ক্ষমতার চেয়ে বেশি সফটওয়্যার ইন্সটল করলে এবং স্টার্টআপে (কম্পিউটার বুট নেওয়ার সাথে সাথে যে প্রোগ্রাম গুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে রান হয়ে যায়) অনেক প্রোগ্রাম এড করে রাখলে, আপনার কম্পিউটার স্লো হয়ে পড়তে পারে।





আবার বিভিন্ন ধরনের ম্যালওয়্যার দ্বারা আপনার কম্পিউটারটি আক্রান্ত হয়ে পড়ার কারণেও আপনার কম্পিউটারটি স্লো হয়ে যেতে পারে। ম্যালিসিয়াস সফটওয়্যার গুলো অঝথা ব্যাকগ্রাউন্ডে রান হয়ে থাকে এবং কম্পিউটার থেকে রিসোর্স নষ্ট করে। তাছাড়া হতে পারে, হ্যাকার আপনার পিসিতে ম্যালিসিয়াস সফটওয়্যার ইন্সটল করিয়ে আপনার কম্পিউটারকে বটনেট 
হিসেবে ব্যবহার করছে, মানে আপনার কম্পিউটারকে হ্যাকার নিজের মতো করে ব্যবহার করছে, ফলে আপনি কাজ করতে গিয়ে আর স্পীড পাচ্ছেন  না।

ব্লু স্ক্রীন অফ ডেথ কেন হয়? 

ব্লু স্ক্রীন অফ ডেথ হলো একটি অনাকাঙ্ক্ষিত নীল স্ক্রীন আলার্ট, যখন উইন্ডোজ কোন ক্রিটিক্যাল সমস্যায় পড়ে এবং সেটা রিকভার করতে পারে না, সাধারনত তখনই এই সমস্যার সৃষ্টি হয়। আপনার কম্পিউটার চলতে চলতে যেকোনো




 মুহূর্তে হঠাৎ করে হ্যাং হয়ে যায় এবং একটি নীল স্ক্রীন প্রদর্শন করে, যেখানে একেক সময় একেক এরর ম্যাসেজ শো করতে পারে, তারপরে আপনার কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবে রিস্টার্ট হয়ে যায়।

মনে রাখবেন, বেশিরভাগ সময়ই এই সমস্যা আপনার কম্পিউটার হার্ডওয়্যার জনিত কারণে ঘটে থাকবে।  তবে যখনই এই ব্লু স্ক্রীন অফ ডেথ আপনার 
সামনে প্রদর্শিত হবে, এর সাথে এটি কেন আসলো তার এরর ম্যাসেজও প্রদর্শিত করে, এরর ম্যাসেজটি দ্বারা গুগল করে আপনি কারণটি জানতে পারবেন। তাছাড়া যদি আপনার কম্পিউটারে বারবার এই সমস্যা দেখাতেই থাকে, তবে সম্পূর্ণউইন্ডোজ রি-ইন্সটল করুণ, এবং লেটেস্ট হার্ডওয়্যার ড্রাইভার ইন্সটল করুণ।

তারপরেও যদি এই সমস্যা না দূর হয়,  আপনার কম্পিউটার হার্ডওয়্যার থেকেই সমস্যাটির সৃষ্টি হচ্ছে।

বিভিন্ন হার্ডওয়্যার ফেইল থেকে ও সৃষ্ট সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন হার্ডড্রাইভ, প্রসেসর,র‍্যাম, জিপিইউ বা গ্রাফিক্স কার্ড  মাদারবোর্ড, পাওয়ার সাপ্লাই। 

কীভাবে এই সমস্যা দূর করবেন ? 

প্রথমে আপনার কম্পিউটারটির ডাটা ব্যাকআপ করে নিন, এবং উইন্ডোজ রি-ইন্সটল করুণ। উইন্ডোজ ফ্রেস ইন্সটল করার পরে আগের হার্ডওয়্যার ড্রাইভার গুলো ইন্সটল না করায় ভালো, নতুন আপডেটেড ড্রাইভার ডাউনলোড করুণ এবং আপনার সিস্টেমে ইন্সটল করুণ। সাথে কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার স্ক্যান করুন, দেখুন ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন কিনা।