প্রতিদিনই প্রচুর বিভিন্ন ভাষাভাষী মানুষ ইন্টারনেটে যুক্ত হচ্ছে । 
 ইন্টারনেটকে সবার ব্যবহারের উপযোগী করে তুলতে ভাষাগত 
প্রতিবন্ধকতা কমানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর তাই গুগল তার ভয়েস সার্চ সেবায় যুক্ত করেছে নতুন ৩০টি ভাষা,গুগলের কাছে বাংলা ভাষার গুরুত্ব বাড়ছে। 

সম্প্রতি গুগল ৩০ টি নতুন ভাষা ভয়েস সার্চ সেবায় যুক্ত করেছে।  ভাষাগুলোর মধ্যে  হচ্ছে বাংলা, গুজরাটি, উর্দু, কন্নড়, মালায়লাম, মারাঠি, তামিল ও তেলেগু। 


এসব ভাষা ব্যবহারকারী মানুষেরা এখন থেকে কথা বলার মাধ্যমে গুগল এ সার্চ করতে পারবে । 


কী বোর্ডের টাইপিং ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে গুগলের ভয়েস সার্চ ফিচারটি বেশ জনপ্রিয়। এতোদিন ইংরেজিসহ বিভিন্ন ভাষায় ব‍্যবহার করা যেতো ফিচারটি। 

তবে ছিলো না বাংলা ভাষা ব‍্যবহার সুবিধা। এবার গুগল ভয়েস সার্চে যুক্ত হয়েছে বাংলা ভাষা।

কি-বোর্ডে ভয়েস টাইপিং চালু করতে প্লে স্টোর থেকে ‘জিবোর্ড’ অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিন।এখন থেকে মেশিন লার্নিং

 প্রক্রিয়ায় নির্ভুলভাবে উচ্চারিত ভাষার শব্দ ও আওয়াজ অনুধাবন করবেন বাবহারকারিরা । 

এই প্রক্রিয়ায় মেশিন লার্নিং মডেলকে প্রশিক্ষিত/তৈরি করা হয়েছে। অর্থাৎ যন্ত্রকেই আলোচ্য আটটি ভাষায় উচ্চারিত শব্দ ও আওয়াজ নির্ভুলভাবে ধারণ বা অনুধাবন এবং আদান-প্রদানের সুবিধাসহ সাজিয়ে তোলা হয়েছে। যত বেশি মানুষ সম্পৃক্ত হবে এবং

 সময়ও যত এগিয়ে যাবে তার সঙ্গে সঙ্গে এই আটটি ভাষায় ভয়েস ইনপুটের 
মাধ্যমে মেসেজ আদান-প্রদানের সুবিধা তত ভালো ও জোরদার হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

ডাউনলোড লিঙ্ক ঃ এখানে 



মোবাইল ফোন আমাদের প্রয়োজনীয়  ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস গুলোর মধ্যে সবচেয়ে প্রিয় , মানুষের সাথে যোগাযোগ রাখা , গেম খেলা , ছবি তোলা , গান শোনা সব কিছুই এখন মোবাইল দিয়েই হচ্ছে , 
ঘুম থেকে উঠে মোবাইলের স্ক্রিন দেখেই আমাদের সকাল শুরু হয়,  কিন্তু আপনি কি জানেন মোবাইল আমাদের মারাত্বক ক্ষতির কারন ? 
আসুন জেনে নেই এই সম্পর্কে 

মুঠোফোন থেকে হাই ফ্রিকোয়েন্সির ইলেকট্রো ম্যাগনেটিক রেডিয়েশন নির্গত হয়। এই ক্ষতিকর তরঙ্গের সঙ্গে মস্তিষ্কে ক্যানসারের যোগসূত্র থাকতে পারে। এ ছাড়া শরীরের অন্য কোষকলা এই ক্ষতিকর তরঙ্গের প্রভাবে ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে পুরুষের প্রজননতন্ত্রেরও। এছাড়া কানে ফোন নিয়ে যখন কথা বলা হয় তখন এর রেডিয়েশন মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলে । 
মুঠোফোন ব্যবহারের ফলে কানের সমস্যা তৈরির বিষয়টি অভ্যাসের ওপর নির্ভর করে। হেডফোন ব্যবহার করে উচ্চশব্দে গান শুনলে অন্তকর্ণের কোষগুলোর ওপর প্রভাব পড়ে এবং মস্তিষ্কে অস্বাভাবিক আচরণ করে। একসময় বধির হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। সারাদিন মোবাইল ডিস্প্লের দিকে তাকিয়ে থাকার জন্য চোখের ও অনেক ক্ষতি হয় ,
উপরের কারন গুলোর জন্য শারীরিক সমস্যা দেখা দেয় , এর মধ্যে মাথা ব্যাথা সবচেয়ে সাধারন সমস্যা। 
মোবাইলকে যারা বেশী ভালবাসে তাদের একটি মানসিক ব্যাধি হয় ,  হারানোর এই ভয়জনিত অসুখের নাম দিয়েছেন ‘নোমোফোবিয়া’; যার পুরো নাম ‘নো মোবাইল-ফোন ফোবিয়া’। বর্তমানে যুক্তরাজ্যের ৫৩ শতাংশ এবং ২৯ শতাংশ ভারতীয় তরুণরা এ রোগের শিকার। ৫ বছর আগেও যে রোগের অস্তিত্ব কল্পিত ছিল না, আধুনিকতার সে রোগ নিয়ে দেশে-বিদেশে চিন্তিত মনোবিজ্ঞানী-মহল। অতিরিক্ত মুঠোফোন নির্ভরতা কমিয়ে ফেলতে পরামর্শ দেন গবেষকেরা। এছাড়াও বর্তমানে কিশোর-তরুনদের  নিদ্রাজনিত সমস্যার জন্য অনেকাংশেই দায়ী এই মোবাইলফোন 

করনীয়ঃ

১)অপ্রয়োজনে বেশিক্ষন ফোনে কথা বলবেন না , যদি একান্তই দরকার হয় তবে হেডফোন ব্যাবহার করুন 

২) ম্যাসেজ পাঠিয়ে কোন কাজ হয়ে গেলে ম্যাসেজে নির্ভর হোন,

৩) ব্যাটারী একদম শেষ এমন পর্যায়ে ফোন ব্যাবহার না করাই ভাল 

৪) যাকে ফোন করেছেন সে রিসিভ করার আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন 

৫) জনবহুল বা কম নেটওয়ার্কের এলাকায় অপ্রয়োজনে ফোনে কথা বলবেন না 


৬)চার্জে দিয়ে মোবাইল ব্যাবহারের অভ্যাস বাদ দিন


ওয়াইফাই এর ক্ষতিকারক দিক জানতে এই লিংক পড়ে ফেলুন

ওয়াইফাই  এর ক্ষতিকর দিক 


এখন ইন্টারনেট ছাড়া আমাদের এক মূহুর্তও টিকে থাকা সম্ভব নয় , অনেকে পেশাদারিত্বের খাতিরে , ঘরের কাজে , বিনোদনের জন্য  সব কাজেই  প্রায় ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল । ঘর বা অফিসে ইন্টারনেটের সংযোগ গুলো দেয়া হয় রাউটার এর মাধ্যমে  । ওয়্যারলেস এই প্রযুক্তির মাধ্যমে ঘরের বা অফিস রুমের   যেকোন স্থানথেকেই চালানো যায় ইন্টারনেট । 
সব কিছুরই ভাল খারাপ রয়েছে , আমরা কি কেও চিন্তা করেছি  ঘরের ওয়াইফাই আমাদের কি ক্ষতি করতে পারে । আসুন জেনে আসি এর ক্ষতিকর দিক গুলো ।
ওয়ারলেস ইন্টারনেট রাউটার অথবা ওয়াই ফাই মডেমের সংযোগ যা থেকে বিচ্ছুরিত হয় ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশনের । ঘরে যে তরঙ্গের সাহায্যে খাবার গরম করি সেই একি তরঙ্গ বিকিরিত হয় এসব ওয়ারলেস রাউটারে। এসব তরঙ্গ সাধারণত লো গিগাহার্জে বিকিরিত হয়। মডেমের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন মানব শরীরের জন্য  ক্ষতিকর। কেও যখন ওয়াই ফাই সিগন্যাল সার্চ করেন তখন  তরঙ্গ চলাচল করার সময় তার আশে পাশে ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে যার থেকে ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক রেডিয়েশন উৎপন্ন হয়। ওয়াই ফাই সিগন্যাল আপনার ত্বক ভেদ করে শরীরের অভন্তরে চলে যায়।  এর ফলে  স্কিন ক্যান্সারের ঝুঁকির দেখা দেয়। সম্প্রতি বিশেষজ্ঞরা এক গবেষণায় দেখেন, ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ বিকিরণের ফলে মানব শরীরে নানা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় যেমন- মাথা ব্যথা, চোখের দৃষ্টি ঘোলা হয়ে যাওয়া, স্বল্প নিদ্রা, হৃদরোগ সহ নানান রোগ দেখা দেয়। রাউটার ও ওয়াই ফাই টাওয়ারে যেহেতু তরঙ্গ ব্যাবহৃত হয়, তাই এসব টাওয়ারের আশেপাশে রেডিয়েশন উৎপন্ন হয়। এই রেডিয়েশন এন্টেনার যত কাছে থাকে তত বেশী, এবং দূরত্ব বাড়লে দূর্বল হয়ে পড়ে। 

সমাধানঃ
ইন্টারনেট আমাদের  এতটাই জীবনের সাথে মিশে গেছে যে এটি ত্যাগ করে থাকা কষ্টকরই বটে , তবে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে ক্ষতির  কিছুটা কমানো যায়।

১) বেশীর ভাগ ওয়াই ফাই ও রাউটারের কারনে শরীরে যে ক্ষতি হয় তার মূল কারণ কাজ ছাড়া আমরা ওয়াই ফাই ও রাউটার সংযোগ বন্ধ করি না, বিশেষ করে রাতের বেলায়ও এসব সংযোগ চলতে থাকে ফলে এ সময় এসব তরঙ্গ আমাদের জন্য ক্ষতি বয়ে আনে।তাই ঘুমানোর আগে রাউটার অফ করে দেয়া ভাল 

২) রাউটার এর অবস্থান  আপনার থাকার জায়গার একদম কাছাকাছি রাখবেন না 

৩) গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে ওয়াইফাই রাউটার থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়। 

রাউটারের ক্ষতিকারক দিক অনেকেই হয়ত বলবে কম , কিন্তু অল্প রেডিয়েশন প্রতিদিন অনবরত শরীরে প্রবেশ করলে যে ক্ষতি হবে তা তো বলার অপেক্ষা রাখে না তাই অপ্রয়োজনে  রাউটার  বন্ধ রাখুন ।

আইফোন৩-এর হাত ধরে সাধারণ মানুষের মাঝে টাচস্ক্রিন প্রযুক্তির বিস্তার লাভ করে। বেশির ভাগ ডিভাইস বিশেষ করে মোবাইল ফোনগুলোতে (উদাহরণস্বরূপ আইফোন) ক্যাপাসিটিভ টাইপ ব্যবহার করা হয়। ক্যাপাসিটিভ টাচস্ক্রিন পুরোটাই নির্ভরশীল আমাদের মানবদেহের ইলেকট্রিকাল ইমপালসের ওপর।
 

যদি আমাদের দেহ কোনো তড়িৎ চার্জ বহন না করত তাহলে ক্যাপাসিটিভ স্ক্রিনে টাচ করলে সেটা কোনো ফল বয়ে আনতে 
পারত না। একটি আইফোনের কথা বিবেচনা করা যাক, এটার দুই লেয়ারবিশিষ্ট স্ক্রিন থাকে। ওপরের লেয়ারটি আমরা সবসময় হাত দিয়ে স্পর্শ করি। আর এটার নিচে আছে আরেকটি লেয়ার। দুই লেয়ারের মাঝখানে আছে এয়ার স্পেস, যেটা ইনসুলেটর হিসেবে কাজ করে এবং এ দু’টি লেয়ার সব সময়ই পরস্পর বিপরীতধর্মী চার্জ বহন করে। যখন আমাদের হাতের আঙুল ওপরের লেয়ার স্পর্শ করে তখনই অন্য লেয়ারগুলোর মধ্যে চার্জের আদান-প্রদান শুরু হয়। চার্জের আদান-প্রদান প্রক্রিয়া ও  এদের মধ্যে সমতা বজায় রাখার জন্য অন্য একটি চার্জযুক্ত মাধ্যমের প্রয়োজন।

চার্জের আদান-প্রদানের জন্য আমাদের হাতের আঙুল বিশেষ ভূমিকা পালন করে । আঙুল বহন করে অগণিত ধনাত্মক ও ঋণাত্মক চার্জ। এই চার্জের উৎস আবার রক্তে বিদ্যমান নানা ধরনের রাসায়নিক আয়ন, যেমনঃ 
Ñ সোডিয়াম (NA+), কোরিন (Cl-), পটাসিয়াম (K+) ইত্যাদি থেকে। 
এখন ধরা যাক, স্ক্রিনের ওপরের লেয়ার ধনাত্মক চার্জে পরিচালিত। যখন আঙুল ওই লেয়ারকে স্পর্শ করে তখন লেয়ারের ধনাত্মক 
চার্জ আঙুলের ঋণাত্মক চার্জকে বেশি পরিমাণ আকর্ষণ করে ও ধনাত্মক চার্জকে দূরে ঠেলে দেয়। তার মানে আঙুলের এই 
ঋণাত্মক চার্জের আধিক্য লেয়ারে বিদ্যমান ধনাত্মক চার্জের সমতা রা করে। এ অবস্থায় মোবাইলের ব্যাটারি বেশি পরিমাণ 
ইলেকট্রন নির্গত করে, যেটা নিচের লেয়ারে ঋণাত্মক চার্জের আধিক্য তৈরি করে। তার মানে সবচেয়ে ওপরের লেয়ার ও নিচের 
লেয়ারের মধ্যে দু’টি বিপরীতধর্মী যথেষ্ট পরিমাণ চার্জের চলাচল শুরু হয়। আর এই পুরো প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার জন্য অবশ্যই 
লেয়ারগুলো পরস্পরের সাথে মিলিত হতে হবে, আর সেটা ঘটে আমরা যখন হাত দিয়ে স্ক্রিন স্পর্শ করি। যখন আমরা আঙুল
 উঠিয়ে ফেলি তখন ইলেকট্রিক ফিল্ড অদৃশ্য হয়ে যায় এবং কোনো চার্জের আদান-প্রদান ঘটে না। ঠিক এ কারণেই আমরা
 কেউ আমাদের হাতমোজা পরে টাচস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারি না, কারণ এটা চার্জের প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করে। আর সেন্সরের 
কাজ হচ্ছে কী পরিমাণ ইলেকট্রন গ্রিড প্যাটার্ন দিয়ে চলাচল করছে সেটার হিসাব রাখা। যখন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পরিমাণ
 ইলেকট্রন গ্রিডের মধ্য দিয়ে চলতে থাকে তখন সেন্সর সেটা বুঝতে পারে এবং মোবাইলের প্রসেসরকে সঙ্কেত দেয়।

অনেক সময় পুরনো আইডিতে ভূল জন্মদিন দিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেটা পরিবর্তন করতে চাইলেও হচ্ছে না; এমন ভুক্তভোগীর সংখ্যা নেহাত কম নয়। 
আসুন, জেনে নেই যে পদ্ধতির মাধ্যমে কিছু সাধারন নিয়মেই আপনি পরিবর্তন করে নিতে পারবেন আপনার ফেসবুকের জন্মদিন। 

লিংক -  Click Here






প্রথমে আপনাকে ফেসবুকে  Request a Birthday Change হিডেন সাপোর্ট ফিচারটিতে যেতে হবে। সেখানে আপনি যেই জন্মদিনটি দিতে চাচ্ছেন তা নির্ধারন করুন। জন্মদিন পরিবর্তনের কারন হিসেবে "This is my real birthday" নির্ধারন করে সাবমিট করে দিন।
৭২ ঘন্টার মাঝেই আপনার আইডির জন্মদিন পরিবর্তন হয়ে যাবে।

তথ্য প্রযুক্তি সংক্রান্ত আমাদের অন্য পোষ্ট গুলো দেখতে চাইলে এই লিংকে প্রবেশ করুন। click here

ক্রিপ্টো কারেন্সি এটি একটি ইলেকট্রনিক মাধ্যম যা বিনিময়ের মাধ্যম যা মুদ্রার ইউনিট উৎপাদন, লেনদেন পরিচালনা এবং এনক্রিপশন পদ্ধতি ব্যবহার করে তহবিলের স্থানান্তর যাচাইকরণে জড়িত প্রসেস নিয়ন্ত্রণ ও নিয়ন্ত্রন পদ্ধতি  ।  
প্রচলিত ক্রিপ্টোকারেন্সি গুলোর মধ্যে বিটকয়েন সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয় , এছাড়াও রয়েছে লাইট কয়েন , ইথেরিয়াম কয়েন , ডজ বা ডগি কয়েন ইত্যাদিবিশ্বের বিভিন্ন দেশে এর প্রচলন রয়েছে , এর উপকারিতাও অনেকঃ* ডিজিটাল মুদ্রায় বড় বা ছোট স্কেলে একযোগে কাজ করার সামর্থ্য আছে।

* বিদেশী মুদ্রার অধিবাসীদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা আছে কারণ তারা একটি এনক্রিপ্টেড ডিজিটাল বোতামে টোকড করা ইলেকট্রনিক 
   মুদ্রাগুলি আটকে রাখার বিলাসিতা ভোগ করে, যা তারা সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

* তারা সম্পূর্ণ ডিজিটাল হতে থাকে কিন্তু জাল বা নকল হতে পারব না ।

* খনি শ্রমিকদের প্রায়ই তাদের ক্ষতিপূরণ দেয়া হয় তাদের নেটওয়ার্ক দ্বারা বিনিময় ফি ছারাই ।

* সনাক্তকরণের মাধ্যমে চুরির সুযোগকে কমিয়ে দেয়; একজন ব্যক্তি কেবল বণিককে তাদের আরও তথ্যের সাথে যা 
   প্রয়োজন তা পাঠায়।

* এটা খুব সহজেই দেখতে পাওয়া যায় কারণ প্রায় 2.2 বিলিয়ন লোক যাদের শুধুমাত্র মোবাইল ফোনে নয় কিন্তু ওয়েবে 
   অ্যাক্সেস আছে তবে প্রথাগত বিনিময় সিস্টেমের কাছে সত্যিই অ্যাক্সেসযোগ্যতা নেই।

* এটি কোনও কেন্দ্রীভূত কর্তৃপক্ষের ছাড়াই ব্যবহারকারী-টু-ইউজার ভিত্তিতে পরিচালনা করে, ফলে ম্যানিপুলেশন এবং 
   হস্তক্ষেপের সম্ভাবনা হ্রাস পায়।

ক্রিপ্টোকারেন্সি  নিয়ে যদি বিস্তারিত জানতে চান তবে এখনি ঘুড়ে আসুন আমাদের ডার্কওয়েব সিরিজের এই পর্বটি থেকে



ইন্টারনেট আজ পুরো পৃথিবীকে হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে । দুরদুরান্তের খবর পেতে ও পাঠাতে সহায়তা করছে ইন্টারনেট । টাকা লেনদেন থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় তথ্য আদান প্রদান সবই ইন্টারনেট কেন্দ্রিক হয়ে যাচ্ছে । যতই প্রযুক্তির উন্নতি ঘটছে ততই এতে নিরাপত্তা নিয়ে কথা উঠছে ।  যখন ব্যবহারকারী একটি ইমেইল ইন্টারনেটের মাধ্যমে পাঠায় তখন হাজার হাজার সার্ভার ঘুরে মেইলটি গন্তব্যে পৌঁছায়। 
গতিপথের প্রত্যেকটি সার্ভারে এক-একটি নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকে। 

এর জন্য প্রয়োজন পরিচয় নিশ্চিতকরন , শুধু ইমেইল না, অনলাইনে লেনদেন করতে হলে দরকার এমন ব্যবস্থা যাতে   অনলাইনে তথ্য প্রদানকারী, আবেদনকারী সবার পরিচয় 'প্রমাণযোগ্য' এবং নিশ্চিত হয়; একজনের শনাক্তকরণ চিহ্ন যাতে অন্যজন ব্যবহার করতে না পারে,  যেমন ইমেল বা অনেক সাইট এ লগ ইন এর সময় ভ্যারিফিকেশনের জন্য প্রশ্ন বা নাম্বার দেয়া হয় যাতে এটি নিশ্চিত হওয়া যায় যে সাইটে প্রবেশকারী ব্যাক্তিই আসল ব্যাক্তি । এবং এর  সাথে সাথে প্রয়োজন হয় , তথ্য/পরিচিতি হাতছাড়া না হওয়ার নিশ্চয়তা। 
এসব কিছুর একটি সহজ সমাধান হলো ইলেক্ট্রনিক বা ডিজিটাল স্বাক্ষর ও ডিজিটাল সার্টিফিকেট ।

ডিজিটাল স্বাক্ষর হলো তথ্য বিনিময়ের ক্ষেত্রে তথ্য প্রদানকারীর পরিচয় যাচাইয়ের একটি পদ্ধতি। এটি নিশ্চিত করে তথ্যটি যিনি পাঠিয়েছেন তার সেটি পাঠানোর কর্তৃত্ব  আছে কি না, যাত্রা পথে তথ্যটিতে কোনো পরিবর্তন হয়েছে কি না।

ডিজিটাল সার্টিফিকেট হলো তথ্য বিনিময়ের ক্ষেত্রে দাতা কিংবা গ্রহীতা অথবা উভয় প্রান্তে ব্যবহৃত নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের  একটি ইলেক্ট্রনিক প্রত্যয়ন ব্যবস্থা। অনলাইনে ডিজিটাল সার্টিফিকেট প্রদর্শন করে নিশ্চিত হওয়া যায় যে, সেবাগ্রহণের সময়  সেবাদাতা সংস্থার কোনো ত্রুটির জন্য তার কোনো তথ্য পাচার হয়ে যাবে না। 

ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতির কার্যক্রম নিরাপত্তার নিশ্চিতকরণে বিশ্বব্যাপী পরীক্ষিত ও স্বীকৃত  । এই হিসেবে  বাংলাদেশে তথ্য এবং যোগাযোগ প্রযুক্তি (সংশোধন) আইন ২০১০ সালে বাংলাদেশ সরকার ডিজিটাল সার্টিফিকেট ব্যবস্থা স্থাপন করে।  বাংলাদেশে এখন ডিজিটাল স্বাক্ষর ব্যাবস্থার কিছু কিছু কার্যক্রম শুরু  হয়েছে । ডিজিটাল স্বাক্ষর ও ডিজিটাল সার্টিফিকেট ব্যাবস্থার কিছু সুবিধা রয়েছে ,

১। ডিজিটাল স্বাক্ষর ব্যবস্থা চালু করা গেলে বাংলাদেশে ই-কমার্স চালু হবার ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা অপসারিত হবে;
২। অনলাইনে নানা রকমের লেনদেন করা যাবে; অনলাইনে কেনা-কাটা করা যাবে, টেন্ডারবাজি বন্ধ করা সম্ভব হবে; 
৩। কর দেয়া সহজ হবে, ফলে করদাতার সংখ্যা বেড়ে যাবে; দরখাস্ত জমা দেয়ার জন্য স্বশরীরে অফিসে হাজির হতে হবে না; 
৪। সরকারের সঙ্গে অনেক লেনদেন দেশের যে কোন স্থান থেকে করা যাবে; দাপ্তরিক পর্যায়ে কাগজের ব্যবহার হ্রাস পাবে, 
৫। নথিতে নোট লিখে সই করার পরিবর্তে ই-ফাইলে কাজ করা যাবে; যেহেতু ডিজিটাল সনদ ও ডিজিটাল স্বাক্ষর ব্যতীত টাকা 
৬। পয়সা অনলাইনে বিনিময় হবে না, কাজেই সরকারের অগোচরে বেআইনী কোন কাজে (যেমনঃ জঙ্গীবাদ, হুন্ডি বা মুদ্রপাচারে)
৭। টাকা-পয়সা ব্যবহৃত হবার সুযোগ থাকবে না; সরকারী তথ্যসমূহ অনলাইনে বিনিময়ের ক্ষেত্রে ফাঁস হবার কোন 
     সুযোগ থাকবে না;
৮। তথ্য বিনিময়ের সকল পর্যায়ে স্ট্যাটাস ট্র্যাক করা যাবে, ফলে সাইবার অপরাধের তদন্ত সহজ হবে।