ইথিক্যাল হ্যাকিং কিংবা সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে আগ্রহীরা আগামী ২৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ শনিবারে আয়োজিত ইথিক্যাল হ্যাকিং কনফারেন্সে যোগদান করতে পারবেন। Speaker হিসেবে উপস্থিত থাকছেন "সাইবার ৭১" এর প্রতিষ্ঠাতা সহ এরিনা ওয়েব টেকনোলোজির সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞরা।


কনফারেন্সের বিষয় সমূহঃ
 হ্যাকারদের নিয়ে বিস্তারিত তথ্যাবলী।
 কিভাবে ব্রুট ফোর্স আক্রমন হয়ে থাকে।
 আইপি ক্যামেরা, ওয়াই ফাই নেটওয়ার্ক নিয়ে তথ্যাবলী।
 মোবাইল ম্যালওয়ার। অসতর্ক হলে হ্যাকার আপনার মোবাইলকে কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
 কিভাবে হ্যাকার আপনার ব্যাক্তিগত তথ্যাদি হাতিয়ে নিতে পারবে।
 ফেসবুক একাউন্ট যে সকল ভূলের কারণে হ্যাক হয়ে থাকে।
 কিভাবে আমাদের সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টের নিরাপত্তা প্রদান করবো।
 ফেসবুক আইডিতে সমস্যা হলে যে পদ্ধতিতে সমাধান করা যায়।
 ইথিক্যাল হ্যাকাররা কিভাবে আয় করে থাকে। কোন কোন প্লাটফর্মে তারা কাজ করে থাকে। তাদের কাজের ধরণ গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত।
 কিভাবে আপনি সাইবার নিরাপত্তা এবং ইথিক্যাল হ্যাকিং শিখতে পারবেন।

এছাড়াও রয়েছে ১৫ মিনিট প্রশ্নোত্তর পর্ব, যার মাধ্যমে আপনি আপনার প্রশ্ন গুলোর উত্তর জেনে নিতে পারবেন।
আসন সংখ্যাঃ ৫৫ টি।
তারিখঃ ২৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ [ শনিবার ]
সময়ঃ সকাল ১০ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত।
ঠিকানাঃ এরিনা ওয়েব সিকিউরিটি
বি/১, প্রধান সড়ক, বনশ্রী, ঢাকা।
গুগল ম্যাপঃ Arena Web Security

আগ্রহীদের অবশ্যই প্রি রেজিস্ট্রেশন করে আসতে হবে। বিস্তারিত শর্তাবলী রেজিস্ট্রেশন ফর্মেই উল্লেখ করা রয়েছে।
রেজিস্ট্রেশন লিংকঃ  https://docs.google.com/forms/d/1pNnMy1ppaH3vZPUhjw_i-6OnbD0OrRfc_4v7WV3liV4



এরিনা ওয়েব সিকিউরিটির ইথিক্যাল হ্যাকিং কোর্স সম্পর্কে কিছু প্রশ্নোত্তরঃ
সহজ কিছু প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্নঃ এরিনা সিকিউরিটি কি?
~ এরিনা সিকিউরিটি হচ্ছে একটি ওয়েব সিকিউরিটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র যেখানে একজন আগ্রহী শিক্ষার্থীকে একেবারে বেসিক লেভেল থেকে শুরু করে ওয়েব সিকিউরিটি সেক্টরে দক্ষ করে গড়ে তুলতে সহায়তা করা হয়।

প্রশ্নঃ এরিনা সিকিউরিটির প্রধান লক্ষ্য কি?
~ বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারী বেসরকারী সেক্টরে সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞদের নিয়োগ প্রদান করা হচ্ছে। কিন্তু সেই পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের দেশে চাহিদা থাকা সত্ত্বেও কমার্শিয়াল সেক্টরের জন্য উপযোগী হয়ে গড়ে উঠা যোগ্য সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ নেই যারা এই মার্কেটপ্লেস গুলো দখল করতে পারবে।
তাই আমাদের এরিনা সিকিউরিটির কার্যক্রম শুরু করা। এর মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশের এই সেক্টরের জন্য উপযোগী যোগ্য কয়েকজন সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞকে গড়ে তুলতে পারবো বলে আশাবাদী।

প্রশ্নঃ "এরিনা সিকিউরিটি"তে কারা কার্যক্রম পরিচালনা করে?
~ "সাইবার ৭১" এর সাবেক পরিচালক সহ কয়েকজন দেশসেরা ওয়েব সিকিউরিটি স্পেশালিষ্টরা মিলেই এরিনা ওয়েব সিকিউরিটির সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে।

প্রশ্নঃ শিক্ষার্থীদের কোর্স শেষে কি অতিরিক্ত ভাবে সাপোর্ট / সহযোগিতা করা হয়?
~ হ্যা, দুই মাসের কোর্স শেষে অতিরিক্ত ভাবে দুই মাসের ইন্টার্নি প্রজেক্ট করা হয়েছে যেখানে সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে তৈরি করা ছাড়াও কমার্শিয়াল সেক্টর এবং মার্কেটপ্লেস গুলোতে যোগ্য হিসেবে তৈরি করে তোলার জন্য বিশেষ ভাবে সহযোগিতা করা হয়।
টুইটারের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জ্যাক ডরসির টুইটার অ্যাকাউন্ট কিছু সময়ের জন্য হ্যাকড হয়েছিল। ‘চাকলিং স্কোয়াড’ নামের একটি হ্যাকার দল জ্যাক ডরসির অ্যাকাউন্ট হ্যাক করার দাবি করেছে। ৪০ লাখের বেশি অনুসারী হয়েছে ওই প্রোফাইলে। হ্যাকড হওয়ার পর ওই অ্যাকাউন্ট থেকে অত্যন্ত আপত্তিকর এবং বর্ণবাদী মন্তব্য করা হয়। ওই প্রোফাইল প্রায় ১৫ মিনিট হ্যাকারদের দখলে ছিল বলে বিবিসি অনলাইনের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
জ্যাক ডরসি - টুইটার।

টুইটার কর্তৃপক্ষ বলেছে, তাদের নিজস্ব সিস্টেমে ঢুকতে পারেনি হ্যাকাররা। এর জন্য একটি মোবাইল অপারেটর দায়ী। তবে ওই মোবাইল অপারেটরের নাম প্রকাশ করেনি তারা।
টুইটারের এক বিবৃতিতে বলা হয়, মোবাইল অপারেটরের নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণের সুযোগে টুইটার অ্যাকাউন্টের সঙ্গে থাকা ফোন নম্বর আগে হ্যাক করা হয়। এতে অননুমোদিত ব্যক্তি ফোন নম্বর থেকে টেক্সট বার্তার মাধ্যমে টুইট করতে পেরেছে। এ সমস্যা এখন সমাধান করা হয়েছে।
টুইটারের একটি সূত্র বলেছে, হ্যাকারা ‘সিমসোয়াপিং’ বা ‘সিমজ্যাকিং’ পদ্ধতি কাজে লাগিয়ে জ্যাক ডরসির অ্যাকাউন্ট নিয়ন্ত্রণে নেয়। এ পদ্ধতিতে বর্তমান ফোন নম্বরকে নতুন একটি সিমকার্ডে স্থানান্তর করা হয়। অনেক সময় মোবাইল অপারেটরের কোনো কর্মীকে ঘুষ দিয়ে বা ফাঁদে ফেলে এ ধরনের কাজ করতে পারে দুর্বৃত্তরা। ডরসির ক্ষেত্রে মোবাইল নম্বর নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার পর টেক্সট বার্তা ব্যবহার করে সরাসরি টুইট পোস্ট করতে পেরেছে হ্যাকাররা।
মোবাইল ফোন থেকে টুইট করার অপশনটি এখনো চালু রেখেছে টুইটার। কারণ, উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ডেটার দাম বেশি হওয়ায় সেখানে বার্তার মাধ্যমেই টুইট করার সুবিধাটি রয়েছে।
জ্যাক ডরসির অ্যাকাউন্ট থেকে করা একটি টুইটে লেখা হয়েছে, তাদের প্রধান কার্যালয়ে বোমা পেতে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া হলোকাস্ট নিয়ে আপত্তিকর টুইট করা হয়।
হ্যাকাররা একটি ওয়েবসাইট চালু করে সেখানে হ্যাকিং নিয়ে আলোচনা ও কৌতুক শুরু করে। পরে অবশ্য সেটি বন্ধ করে দিয়েছে।
সম্প্রতি চাকলিং স্কোয়াডের পক্ষ থেকে হাই-প্রোফাইল বেশ কয়েকটি টুইটার অ্যাকাউন্ট হ্যাক করার দাবি করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বিউটি ভ্লগার জেমস চার্লস, ইউটিউবার ডেসমন্ড অ্যামোফা প্রমুখ।
টুইটারের বাইরে থেকে কেউ তাদের নিরাপত্তা ভেঙে ফেলছে। এ ঘটনা তাদের জন্য বিব্রতকর। টুইটারে বিশ্বের বড় বড় রাজনৈতিক নেতার প্রোফাইল রয়েছে। সূত্রঃ প্রথম আলো।

Ethical Hacking Conference, Dhaka

ভারতের এক মুসলিম যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ সময় তাঁকে ‘জয় শ্রীরাম’ ও ‘জয় হনুমান’ স্লোগান দিতে বাধ্য করার চেষ্টা করা হয় বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা যায়, গত সপ্তাহের মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজ্যের সেরাইকেলা এলাকায় মোটরসাইকেল চোর সন্দেহে শামস তাবরেজ নামের ২৪ বছরের ওই তরুণের ওপর চড়াও হয় উত্তেজিত জনতা। পরে উত্তেজিত জনতা তাঁকে বেধড়ক মারধর করে। একটি পিলারের সঙ্গে বেঁধে টানা সাত ঘণ্টা তাঁকে বেধড়ক লাঠি, চড় ও ঘুসি মারা হয়। সেইসঙ্গে জোর করে ওই যুবককে ‘জয় শ্রীরাম’ ও ‘জয় হনুমান’ স্লোগান দিতে বলা হয়।
সন্ধ্যা থেকে প্রায় রাতভর মারধরের শিকার হয়ে শেষমেশ অচেতন হয়ে পড়েন শামস। পরবর্তী সময়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে ওই যুবকের মৃত্যু হয়।
শামস তাবরেজ নামের যুবককে হত্যার ঘটনায় ভারতীয় জেলা পুলিশের ওয়েবসাইট হ্যাক করেছে অজ্ঞাতনামা হ্যাকাররা। এতে আসামীদের শাস্তির দাবী করা হয়েছে এবং ভারতে ধর্মীয় দাঙ্গায় হত্যার ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় ভারতীয় পুলিশকে প্রশ্ন ছুড়ে দেওয়া হয়েছে।
ওয়েবসাইট লিংকঃ http://khargonepolice.org/
মিরর লিংকঃ  https://mirror-h.org/zone/2237608/

ইথিক্যাল হ্যাকিং শিখুনঃ হ্যাকিং শুধু নেশাই নয়, বরং জনপ্রিয় এবং সম্মানজনক পেশা হিসেবে পরিণত হয়েছে। বর্তমান বিশ্বে সাইবার নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হওয়া সত্ত্বেও অভাব রয়েছে বিশেষজ্ঞদের। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ছাড়া বাংলাদেশে সহ উন্নত বিশ্ব গুলোর জব সেক্টরেও রয়েছে এর প্রচুর চাহিদা। তাই, দক্ষ সাইবার বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে অনলাইনে যে কোন জায়গা থেকেই সাইবার সিকিউরিটির উপর সঠিক প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রবেশ করুন এই সম্ভাবনাময় জগতে। 

কোর্স সম্পর্কে বিস্তারিত  বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।  





নিরাপদ এবং নৈতিকভাবে সংবেদনশীল অনলাইন অভিজ্ঞতা দিতে বাজারে আসছে ‘হালাল’ ব্রাউজার। সালাম ওয়েব নামের একটি মালেশিয়ান প্রতিষ্ঠান মুসলমানদের জন্য এই উদ্যোগ নিয়েছে।

প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, এটি তৈরি করা হয়েছে বিশ্বের ১৮০ কোটি মুসলমানকে লক্ষ্য করে। এই ব্রাউজারে এমন ব্যবস্থা থাকবে যেখানে ভৌগোলিক সীমা ধরে নামাজের সময় দেখাবে। এতে থাকা কম্পাস কেবলার দিক জানাবে। এমনকি নামাজের সময় যদি আপনি কোনো ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে যান তাহলে সেটা যে ইসলামী শরিয়াহ অনুযায়ী নিষিদ্ধ সেটিও জানিয়ে দেবে।

ব্রাউজারটি হবে বহুভাষিক। যেখানে ইংরেজি, মালোয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়ান ভাষা বাহাসা, বাংলা, উর্দু এবং আরবি ভাষার বিভিন্ন সংস্করণ থাকছে।
সালাম ওয়েবের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাজ্জা হাসনি জরিনা বলেন, নতুন প্রজন্মের অনেকেই যেমন প্রযুক্তিকে ভালোবাসে, তেমনি আবার তারা ইসলামী শরিয়াহ অনুযায়ী চলার চেষ্টাও করেন। ফলে আমরা চাই তাদের সেই অভিজ্ঞতা যেন আরো ভালো হয়।

ইথিক্যাল হ্যাকিং শিখুনঃ হ্যাকিং শুধু নেশাই নয়, বরং জনপ্রিয় এবং সম্মানজনক পেশা হিসেবে পরিণত হয়েছে। বর্তমান বিশ্বে সাইবার নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হওয়া সত্ত্বেও অভাব রয়েছে বিশেষজ্ঞদের। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ছাড়া বাংলাদেশে সহ উন্নত বিশ্ব গুলোর জব সেক্টরেও রয়েছে এর প্রচুর চাহিদা। তাই, দক্ষ সাইবার বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে অনলাইনে যে কোন জায়গা থেকেই সাইবার সিকিউরিটির উপর সঠিক প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রবেশ করুন এই সম্ভাবনাময় জগতে। 

কোর্স সম্পর্কে বিস্তারিত  বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।  


ওপেন সোর্স ইন্টিলিজেন্স ধারাবাহিক বেসিক ট্রেনিংঃ Online Location Tracking.
[কোন নাম্বার থেকে মিসকল / থ্রেটকল / হুমকি কিংবা অশ্লীল বার্তা পেয়ে থাকলে যেভাবে খুঁজে বের করবেন।]
কোন নাম্বার থেকে মিসকল / থ্রেটকল / হুমকি কিংবা অশ্লীল বার্তা পেয়ে থাকলে ব্লক করে দেওয়াকেই আমরা সমাধান মনে করে থাকি। এক্ষেত্রে অপরাধীরা অপরাধ করেও রয়ে যাচ্ছে ধরা ছোয়ার বাইরে, আমাদেরকে বানাচ্ছে বোকা।
আসুন, আমরা জেনে নিচ্ছি ওপেন সোর্স ইন্টিলিজেন্স এর মাধ্যমে আপনি নিজেই কিভাবে তার মোবাইল নাম্বারের তথ্য খুঁজে বের করবো তা নিয়ে বিস্তারিত।
১ম কাজঃ প্রথমে "True caller" নামে গুগল প্লে স্টোরে জনপ্রিয় একটি এপস রয়েছে , সেটা ডাউনলোড করে নেট কানেকশন অন করে নাম্বারটা লিখলে আপনি তার নাম পেয়ে যাবেন। 
তবে, অবশ্যই ইন্টারনেট সংযোগ চালু রেখে সার্চ করতে হবে। আমাদের অনেকের ই ধারণা ট্রু কলার ভালো ভাবে কাজ করে না... কিন্তু সত্যিকার অর্থে আমরা ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ থাকে বিধায় কোন অপরিচিত নাম্বার থেকে কল আসলে তার তথ্যাবলী পাই না।

ট্রু কলার ছাড়াও "EYECON" নামে আরো একটি কার্যকরী এপস আছে প্লে স্টোরে। ব্যাবহার করে দেখতে পারেন।


২য় কাজঃ নাম্বারটি ফেসবুক মেসেঞ্জারে সার্চ করে আপনি কিন্তু তার প্রোফাইল লিংকটাও পেয়ে যাবেন।
ফেসবুকে নাম্বার দিয়ে সার্চ করার অপশনটি বন্ধ করে দিয়েছে। কিন্তু নাম্বারটি যদি ফেসবুক মেসেঞ্জার দিয়ে সার্চ করলে সেই নাম্বারে কোন ফেসবুক আইডি থাকলে পেয়ে যাবেন। [৯৫% ক্ষেত্রেই নাম্বারের ক্ষেত্রে ফেসবুক আইডি পাওয়া যায়।]
ছবিতে লাল অংশে আপনি আপনার নির্দিষ্ট মোবাইল নাম্বারটি লিখলেই সেই নাম্বারের সাথে যুক্ত থাকা ফেসবুক আইডিটিতি পেতে পারেন। 

এবার আপনি নিন্মোক্ত পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করে ফেসবুক থেকেই তার Location / অবস্থান খুঁজে বের করতে পারবেন।
💻 ফেসবুকে যদি কেউ হুমকি দেয় কিংবা অশ্লীল বার্তা পাঠায় অথবা ফেক আইডি খুলে তাহলে তাকে খুঁজে বের করার উপায়।
প্রথমে, grabify.link ওয়েবসাইটে গিয়ে যে কোন একটি ছবিকে সংযুক্ত করুন। [খুবই সহজ কার্যপদ্ধতি]
অতঃপর, লিংকটি টার্গেটকে পাঠিয়ে দিলে টার্গেট ক্লিক করার সাথে সাথেই আপনি তার আইপি এড্রেস পেয়ে যাবেন।

আইপি এড্রেস থেকে কিভাবে তার বাসার ঠিকানা খুঁজে বের করবেন এই নিয়ে চিন্তায় আছেন। তাই তো?
এটাও খুঁজে বের করতে পারবেন সহজেই।
whatismyipaddress.com/ip-lookup ওয়েবসাইটে গিয়ে আইপি লিখলেই আপনি গ্রাহকের ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারের তথ্যাবলী সহ ম্যাপে তার অবস্থান পেয়ে যাচ্ছেন।
[আপনার আইপি দিয়েই একটা ট্রাই করে দেখুন।] 
ওহ হো, বলতেই ভূলে গিয়েছি। কিভাবে আপনার আইপি খুঁজে বের করবেন সেটাই তো জানানো হয় নি।
খুবই সহজ। গুগলে গিয়ে what is my ip লিখে সার্চ করলেই চলে আসবে আপনার আইপি এড্রেসটি।
এবার টার্গেটের আইপি এড্রেস সহ বাসার ঠিকানা পেয়ে গেলে একসাথে গিয়ে চা - পানি খেয়ে আসুন।  আর যদি থ্রেটকল হয় পুলিশ সহ গিয়েই মামাকে দাওয়াত দিয়ে নিয়ে আসুন। আগামী পর্বে থাকবে কিভাবে হারিয়ে যাওয়া ফোন খুঁজে বের করবেন তা নিয়ে বিস্তারিত। 

ইথিক্যাল হ্যাকিং শিখুনঃ হ্যাকিং শুধু নেশাই নয়, বরং জনপ্রিয় এবং সম্মানজনক পেশা হিসেবে পরিণত হয়েছে। বর্তমান বিশ্বে সাইবার নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হওয়া সত্ত্বেও অভাব রয়েছে বিশেষজ্ঞদের। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ছাড়া বাংলাদেশে সহ উন্নত বিশ্ব গুলোর জব সেক্টরেও রয়েছে এর প্রচুর চাহিদা। তাই, দক্ষ সাইবার বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে অনলাইনে যে কোন জায়গা থেকেই সাইবার সিকিউরিটির উপর সঠিক প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রবেশ করুন এই সম্ভাবনাময় জগতে। 

কোর্স সম্পর্কে বিস্তারিত  বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।  


ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপির ওয়েবসাইট হ্যাক করে গরুর মাংসের রেসিপি পোস্ট করা হয়েছে। নরেন্দ্র মোদি যখন দ্বিতীয় মেয়াদে প্রাধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিচ্ছিলেন, তখন কোনো একটা হ্যাকার গ্রুপ বিজেপির ওয়েবসাইট হ্যাক করে। 

জানা গেছে, বিজেপির সাইটের পেজে পোস্ট করা হয় গরুর মাংসের ছবিসহ ছয়টি রেসিপি! তবে এখন পর্যন্ত কেউ এই হ্যাকিংএর দায় স্বীকার করেনি।
 হ্যাকিং / সাইবার নিরাপত্তা শিখতে আগ্রহীদের জন্য অনলাইন ইথিক্যাল হ্যাকিং কোর্সঃ বিস্তারিত
ফরাসি সাইবার নিরাপত্তা গবেষক ইলিয়ট এল্ডারসন বিজেপির ওয়েবসাইট হ্যাক হওয়ার বিষয়টি প্রথম নজরে আনেন। 
টুইটারে তিনি লিখেন, ‘ডিয়ার @ BJP4India আপনাদের ওয়েবসাইট হ্যাক হয়েছে। এবার ওয়েবসাইট রিস্টোর করতে কতদিন লাগবে?’ অপর একটি টুইটে তিনি ব্যঙ্গ করে বলেন, জানতাম না বিজেপি মানে বিফ জনতা পার্টি'?
হ্যাকিং / সাইবার নিরাপত্তা শিখতে আগ্রহীদের জন্য অনলাইন ইথিক্যাল হ্যাকিং কোর্সঃ বিস্তারিত
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ওয়েবসাইটটি হ্যাক হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই ডাউন হয় যায়। এরপর দিল্লি বিজেপির ওয়েবসাইটকে বিজেপি ইন্ডিয়া ওয়েবসাইটে রি-ডিরেক্ট করা হয়। নির্বাচনের আগেও যখন বিজেপির ওয়েবসাইট হ্যাক হয়েছিল তখনো ওয়েবসাইটটি অনেকদিন ডাউন ছিল। তখন অবশ্য কোনো মাংসের ছবি পোস্ট করা হয়নি।
এদিকে বিজেপির নেতৃত্বাধীন মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই গরু নিয়ে বিভিন্ন গুজবে মুসলিমদের ওপর হিন্দুত্ববাদী নিপীড়ন-নির্যাতন ও হত্যাকাণ্ড শুরু হয়েছে। ২০১৫ সালে ভারতের উত্তর প্রদেশের দাদরি এলাকায় গরুর মাংস সংরক্ষণের গুজবে মোহাম্মদ আখলাককে গ্রামবাসীরা পিটিয়ে হত্যা করে। 
দেশটির সংবাদমাধ্যম টাইমস অফ ইন্ডিয়ার খবর বলছে, শুধু মুসলমানরা নয়, খ্রিস্টান অধ্যুষিত মেঘালয়েও গরুর মাংস খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। 
হ্যাকিং / সাইবার নিরাপত্তা শিখতে আগ্রহীদের জন্য অনলাইন ইথিক্যাল হ্যাকিং কোর্সঃ বিস্তারিত

-------------

কেনো শিখবেন ইথিক্যাল হ্যাকিংঃ 
 বর্তমান বিশ্বে সাইবার নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হওয়া সত্ত্বেও অভাব রয়েছে বিশেষজ্ঞদের। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ছাড়া বাংলাদেশে সহ উন্নত বিশ্ব গুলোর জব সেক্টরেও রয়েছে এর প্রচুর চাহিদা। তাই, দক্ষ সাইবার বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে অনলাইনে যে কোন জায়গা থেকেই সাইবার সিকিউরিটির উপর সঠিক প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রবেশ করুন এই সম্ভাবনাময় জগতে। 
বিস্তারিত কিভাবে জানতে পারবো? ঃ বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।