Showing posts with label সিসিএনএ. Show all posts
Showing posts with label সিসিএনএ. Show all posts
যারা Networking উপর ক্যারিয়ার গড়তে চান বা Networking শিখার জন্য আগ্রহ বেশি তারা এই   আমাদের এই সিসিএনএ কোর্স সম্পূর্ণ বাংলাতেই। চলুন জেনে নেই সিসিএনএ সম্পর্কে।


CCNA কি?

Cisco Certified Network Associate যাকে সংক্ষেপে বলা হয় CCNA। এটি একটি বিশেষ ধরনের নেটওয়াকিং কোর্স।  যারা নেটওয়াকিং সম্পর্কে জানতে আগ্রহী বা নেটওয়ার্কিং কে পেশা হিসেবে নিতে চান তাদের জন্য নেটওয়াকিং শিক্ষার শুরু হতে পারে CCNA কোর্সটি দিয়ে। 
CCNA এর দুটি কোর্স। দুটি কোর্সের ভিউ দুই ধরনের। সেগুলো হচ্ছে :
  • # CCNA Discovery
  • # CCNA Exploration

CCNA Discovery :

Discovery মূলত তাদের জন্য যাদের কম্পিউটার সম্পর্কে প্রাথমিক জ্ঞান আছে কিন্তু নেটওয়াকিং সম্পর্কে বিশেষ কিছু জানা নেই। এটি Exploration এর চাইতে সহজ এবং খুব বেশী গভীরে না গিয়েও বেসিক নেটওয়াকিং সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা দিতে পারে। Beginner দের জন্য এটি সবচাইতে ভাল নেটওয়ার্কিং কোর্স। 
  • ১। Networking for Home and Small Businesses v4.0
  • ২। Working at a Small-to-Medium Business or ISP v4.1
  • ৩। Introducing Routing and Switching in the Enterprise v4.0
  • ৪। Designing and Supporting Computer Networks v4.0

CCNA Exploration :

CCNA Exploration একটু এ্যাডভান্স ইউজারদের জন্য। এই কোর্সে ভাল করার জন্য আপনাকে কম্পিউটার এবং নেটওয়াকিং সম্পর্কে বেশ ভাল জ্ঞান থাকতে হবে।সর্ব্বোচ্চ ১০০ নেড বিশিষ্ট নেটওয়ার্কের জন্য LAN ,WAN ও Dialup Access সার্ভিসের ব্যবহারিক দক্ষতা যাচাই করা হয় সিসিএনএ পরীক্ষায়। তবে বিভিন্ন প্রোটোকলসহ নেটওয়ার্কিংকের সজ্ঞে সম্পৃক্ত আনুষঙ্গিক অনেক ব্যপারেই ধারনা থাকতে হয় এই প্রশিক্ষনে অংশগ্রহন করার জন্য।  সাধারনত কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বা কম্পিউটার বিষয়ক অন্য কোন গ্রাজুয়েশন ডিগ্রীধারীরা এই কোর্স নিয়ে থাকে। তবে অন্যান্যদের হতাশ হবার কিছু নেই, চেষ্টা থাকলে অন্যদের পক্ষেও ভাল করা সম্ভব। 
  • ১। Network Fundamental
  • ২। Routing Protocol and Concept
  • ৩। LAN Switching and Wireless
  • ৪। Accessing the WLAN

ক্যারিয়ার ক্ষেত্র

কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে আইএসপি অর্থাৎ ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার কোম্পানিগুলোতে। এছাড়া মোবাইল কোম্পানি, ব্যাংক, এয়ারলাইন, ট্রাভেল এজেন্সি, শেয়ার মার্কেট, মাল্টিন্যাশনাল ও ন্যাশনাল কোম্পানি, বায়িং হাউজে অর্থাৎ যেখানে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক আর ইন্টারনেট ব্যবহার করা হয় সেখানেই রয়েছে চাকরির সুযোগ। দিনে দিনে এই চাকরির বাজারটি  আরো বড় হচ্ছে।

চলুন, আজকে প্রথম পর্বে প্রবেশ করা যাক।

নেটওয়ার্ক কি?
একাধিক কম্পিউটার যখন একসাথে  যুক্ত হয়ে তথ্য আদানপ্রদান করে তখন থাকে নেটওর্য়াক বলে। নেটওর্য়াক করার জন্য ন্যূনতম দুটি কম্পিউটার প্রয়োজন।
নেটওয়ার্কের প্রকারভেদ
নেটওয়ার্কে সাধারণত তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
  • LAN
  • MAN
  • WAN
ই বাংলা ডট টেক - ফ্রি সিসিএনএ কোর্স

Local Area Network (LAN): একই বিল্ডিং এর মাঝে অবস্থিত বিভিন্ন কম্পিউটার নিয়ে গঠিত নেটওয়ার্রকে লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক  বলে। এই নেটওয়ার্ক এর ডাটা ট্রান্সফার গতি ১০এমবিপিএস। এই নেটওয়ার্ক এ ব্যবহিত ডিভাইসগুলো হলো রিপিটার, হাব, নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস ইত্যাদি।
Metropolitan Area Network (MAN) : একই শহরের মধ্যে অবস্থিত কয়েকটি ল্যানের সমন্বয়ে গঠিত ইন্টারফেসকে বলা হয় মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক । এ ধরনের  নেটওয়ার্ক ৫০-৭৫ মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে। এই নেটওয়ার্কর ডাটা ট্রান্সফার স্পিড গিগাবিট পার সেকেন্ড। এ ধরনের নেটওয়ার্ক এ ব্যবহিত ডিভাইস গুলো হলো রাউটার, সুইজ, মাইক্রোওয়েভ এন্টেনা ইত্যাদি।
WAN(Wide Area Network) : দূরবর্তী ল্যানসমূকে নিয়ে গড়ে উঠা নেটওয়ার্ককে ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক বলে। এ ধরনের নেটওয়ার্ক এর ডাটা ট্রান্সফার স্পীড ৫৬ কেবিপিএস থেকে ১.৫৪৪ এমবিপিএস। ওয়্যানের গতি ধীরে ধীরে পরিবর্তন হচ্ছে। এ 
ধরনের নেটওয়ার্কে ব্যবহিত ডিভাইসগুলো হলো রাউটার, মডেম, ওয়্যান সুইজ ইত্যাদি।
টপোলজি
একটি নেটওয়ার্কে কম্পিউটারগুলো কিভাবে সংযুক্ত আছে তার ক্যাটালগকেই টপোলজি বলে । নেটওয়ার্ক ডিজাইনের ক্ষেত্রে টপোলজি বিশেষ ভূমিকা রাখে। টপোলজি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে যেমন- বাস টপোলজি, স্টার টপোলজি, রিং টপোলজি,মেশ টপোলজি ইত্যাদি।  নীচে বিভিন্ন টপোলজিগুলো দেওয়া হলো:


বিজ্ঞাপন এরিনা ওয়েব সিকিউরিটির ইথিক্যাল হ্যাকিং এবং সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক অনলাইনে আয় শীর্ষক কোর্সটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন - Click Here 
নেটওয়ার্ক ক্যাবল
এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারের ডাটা পাঠানোর জন্য যে ক্যাবল ব্যবহার করা হয় থাকেই নেটওয়ার্ক ক্যাবল বলে ।
নেটওয়ার্কিং করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ক্যাবল ব্যবহার করা হয় । যেমন:
  • কোএক্সিয়াল ক্যাবল
  • ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
  • ফাইবার অপটিক ক্যাবল
কোএক্সিয়াল ক্যাবল
কোন কোন লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কে কোএক্সিয়াল ক্যাবল ব্যবহার করা হয়। কোএক্সিয়াল ক্যাবল বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন- ৫০ওহম(আরজি-৮, আরজি-১১ আরজি-৫৮), ৭৫ ওহম(আরজি-৫৯) এবং ৯৩ ওহম(আরজি-৬২)। এ ক্যাবলের দাম অনেক কম। তামার তৈরি বলে ইএমআই সমস্যা রয়েছে।
বিজ্ঞাপন এরিনা ওয়েব সিকিউরিটির ইথিক্যাল হ্যাকিং এবং সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক অনলাইনে আয় শীর্ষক কোর্সটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন - Click Here 

ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল দুই দরনের হয়ে থাকে।
  • শিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
  • আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
শিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
শিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলে প্রতিটি ট্যুইস্ট জোড়া থাকে একটি করে শক্ত আচ্ছাদনের ভেতর। ফলে ইলেকট্রিক ইন্টারফারেন্স অনেক কম থাকে। এই ক্যাবলের ডাটা ট্রান্সফার স্পীড ৫০০ এমবিপিএস হয়ে থাকে।

আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলে পেয়ারের বাইরে অতিরিক্ত কোন শিল্ডিং থাকে না কেবল বাহিরে একটি প্লাষ্টিকের জেকেট থাকে। এই ক্যাবলের ডাটা ট্রান্সফার রেট ১৬ এমবিপিএস।
ফাইবার অপটিক ক্যাবল
এই ক্যাবলে তামার তারের চেয়ে কাচকে মিডিয়া হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে ইলেকট্রো ম্যাগনেটিক ইন্টারফারেন্স নেই। এই ক্যাবলের ডাটা ট্রান্সমিশন স্পীড অনেক বেশী। ফাইবার অপটিক ক্যাবল দুই ধরনের হয়ে থাকে। সিঙ্গল মোড ফাইবার এন্ড মাল্টিমোড ফাইবার। এই প্রধান অসুবিধা হলো দাম অনেক বেশী এবং ইনস্টল করা কঠিন।

রিপিটার
রিপিটার হলো এমন একটি ডিভাইস যা সিগন্যালকে এমপ্লিফাই করার জন্য ব্যবহার করা হয়। ১৮৫ মিটার দূরত্ব অতিক্রম করার আগেই আপনি একটি রিপিটার ব্যবহার করে সেই সিগন্যালকে এমপ্লিফাই করে দিলে সেটি আরো ১৮৫ মিটার অতিক্রম করতে পারে। এটি কাজ করে ওএসআই মডেল এর ফিজিক্যাল লেয়ারে।

হাব
হাব হলো একাধিক পোর্ট বিশিষ্ট রিপিটার। এটি কাজ করে ইলেকট্রিক সিগন্যাল নিয়ে। নেটওয়ার্ক এড্রেস কিংবা নেটওয়ার্ক এডাপ্টারের ম্যাক এড্রস নিয়ে হাবের মাথাব্যাথা নেই। এটিও কাজ করে ওএসআই মডেল এর ফিজিক্যাল লেয়ারে।

ব্রিজ
ব্রিজ এমন একটি ডিভাইস যা একাধিক নেটওয়ার্ক সেগমেন্টকে যুক্ত করে থাকে।  এটি প্রতিটি সেগমেন্ট বিভিন্ন ডিভাইসের হিসেব রাখার জন্য ব্রিজিং টেবিল তৈরি করে। ইহা ওএসআই মডেল এর ডাটালিংক লেয়ারে কাজ করে।

সুইচ
সুইচ হলো একাধিক পোর্ট বিশিষ্ট ব্রিজ।এটি প্রতিটি নোডের ম্যাক এড্রেস এর তালিকা সংরক্ষন করে। এটি ওএসআই মডেল এর ডাটালিংক লেয়ারে কাজ করে।


রাউটার
এক নেটওয়ার্ক থেকে আরেক নেটওয়ার্কে ডাটা পাঠানোর পদ্ধতিকে বলা হয় রাউটিং। আর রাউটিং এর জন্য ব্যবহুত ডিভাইস হলো রাউটার। ইহা ওএসআই মডেল এর নেটওয়ার্ক লেয়ারে কাজ করে।


গেটওয়ে
বিভিন্ন ধরনের নেটওয়ার্কসমূহকে যুক্ত করার জন্য ব্যবহিত ডিভাইসটি হলো গেটওয়ে। ইহা প্রটোকলকে ট্রান্সলেশন করে থাকে। ইহা ওএসআই মডেল এর ৭ লেয়ারেই কাজ করে।


আজকে আমরা দেখবো কিভাবে দুইটি Gateway রাউটার কনফিগার করতে হয় অর্থাৎ একটি Gateway রাউটার অকেজো হয়ে গেলেও আরেকটি রাউটার কিভাবে কানেক্টটিভিটি একটিভ রাখে ।
চলেন প্রথমে আমরা High availability নিয়ে একটু জানার চেষ্টা করি ।
High availability হলো পর্যাপ্ততা। অথার্ৎ সব সময়েই পাওয়া যাবে। মানে কোন একটি পাথ অকেজো হলেও অন্য একটি পাথ দিয়ে যোগাযোগ রক্ষা হবে। নেটওয়ার্কি এর ক্ষেত্রে এই গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করার জন্য যে প্রোটকলগুলো ব্যবহার করা সেই প্রটোকল গুলোই হলো HSRP, VRRP, GLBP ইত্যাদি। আজকে আমরা এই প্রোটকলগুলো নিয়েই আলোচনা করব।
Hot Standby Router Protocol (HSRP)
HSRP হলো সিসকো প্রোপ্রাইটারী প্রটোকল। এই প্রটোকল যে কাজটি করে তা হলো যদি দুইটি রাউটার থাকে তাহলে একটি রাউটারকে একটিভ আরেকটি রাউটারকে স্ট্যান্ডবাই রাখে । ফলে একটি রাউটার যদি কাজ না করে তাহলে অন্য রাউটার দিয়ে কাজ সর্ম্পূণ হয়।
চলেন তাহলে দেখি HSRP কিভাবে কাজ করে,
মনেকরি আমাদের নেটওয়ার্কটি দেখতে নীচের ছবিটির মত। যেখানে দুইটি রাউটার আছে। অথার্ৎ রাউটার R1একটিভ থাকবে এবং আরেকটি রাউটার (R2) স্ট্যান্ডবাই আছে।

এখন যদি একটি রাউটার(R1) অকেজো হয়ে যায় স্ট্যান্ডবাই রাউটার একটিভ মোডে রুপান্তর হয়ে যাবে।

Virtual Router Redundancy Protocol (VRRP)
VRRP হলো ওপেন স্ট্যার্ন্ডাড প্রটোকল । ইহার ফাংশনালিটি HSRP এর মত । অর্থাৎ এই প্রটোকলও যে কাজটি করে তা হলো যদি দুইটি রাউটার থাকে তাহলে একটি রাউটারকে একটিভ আরেকটি রাউটারকে স্ট্যান্ডবাই রাখে । ফলে একটি রাউটার যদি কাজ না করে তাহলে অন্য রাউটার দিয়ে কাজ সর্ম্পূণ হয়।
Gateway Load Balancing Protocol (GLBP)
GLBP হলো ওপেন স্ট্যার্ন্ডাড প্রটোকল । এই প্রটোকলও যে কাজটি করে তা হলো যদি দুইটি রাউটার থাকে তাহলে দুইটি রাউটারকে একটিভ রাখে এবং লোড ব্যালেন্স করে থাকে ।
চলেন তাহলে দেখি GLBP কিভাবে কাজ করে
GLBP যদি দুইটি রাউটার থাকে তাহলে দুইটি রাউটারকে একটিভ রাখে এবং লোড ব্যালেন্স করে থাকে ।

এখন যদি একটি রাউটার(R1) অকেজো হয়ে যায় অন্য রাউটার দিয়ে সকল প্যাকেট ট্রান্সফার হয়ে থাকে।
আমরা আজকে দেখব কিভাবে HSRP কনফিগার করতে হয়।
প্রথমে আমরা নেটওয়ার্কটি ডিজাইন করি


কনফিগারেশন
HSRP Router1 interface configuration command line :
Router>en
Router#conf
Router#configure ter
Router#configure terminal
Enter configuration commands, one per line. End with CNTL/Z.
Router(config)# host
Router(config)# hostname HSRPRouter1
HSRPRouter1(config)# inter
HSRPRouter1(config)# interface gi
HSRPRouter1(config)# interface gigabitEthernet 0/0
HSRPRouter1(config-if)# ip add
HSRPRouter1(config-if)# ip address 192.168.1.3 255.255.255.0
HSRPRouter1(config-if)# no sh
HSRPRouter1(config-if)# no shutdown
HSRPRouter1(config-if)#
%LINK-5-CHANGED: Interface GigabitEthernet0/0, changed state to up
%LINEPROTO-5-UPDOWN: Line protocol on Interface GigabitEthernet0/0, changed state to up
HSRPRouter1(config-if)#
HSRPRouter1(config-if)# exit
HSRPRouter1(config)# inter
HSRPRouter1(config)# interface gi
HSRPRouter1(config)# interface gigabitEthernet 0/1
HSRPRouter1(config-if)# ip add
HSRPRouter1(config-if)# ip address 1.1.1.1 255.255.255.0
HSRPRouter1(config-if)# no sh
HSRPRouter1(config-if)# no shutdown
HSRPRouter1(config-if)#
%LINK-5-CHANGED: Interface GigabitEthernet0/1, changed state to up
%LINEPROTO-5-UPDOWN: Line protocol on Interface GigabitEthernet0/1, changed state to up
exit
HSRP Router2 interface configuration command line
Router>
Router>en
Router#conf
Router#configure ter
Router#configure terminal
Enter configuration commands, one per line. End with CNTL/Z.
Router(config)#
Router(config)#
Router(config)#
Router(config)# inter
Router(config)# interface gig
Router(config)# interface gigabitEthernet 0/0
Router(config-if)# ip add
Router(config-if)# ip address 192.168.1.2 255.255.255.0
Router(config-if)# no sh
Router(config-if)# no shutdown
Router(config-if)#
%LINK-5-CHANGED: Interface GigabitEthernet0/0, changed state to up
%LINEPROTO-5-UPDOWN: Line protocol on Interface GigabitEthernet0/0, changed state to up
Router(config-if)# exit
Router(config)# inter
Router(config)# interface fast
Router(config)# interface gi
Router(config)# interface gigabitEthernet 0/1
Router(config-if)# ip add
Router(config-if)# ip address 1.1.1.2 255.255.255.0
Router(config-if)# no sh
Router(config-if)# no shutdown
Router(config-if)#
%LINK-5-CHANGED: Interface GigabitEthernet0/1, changed state to up
%LINEPROTO-5-UPDOWN: Line protocol on Interface GigabitEthernet0/1, changed state to up
Router(config-if)# exit
Router(config)# hos
Router(config)# hostname HSRPRouter2
ISP router interface configuration command line
Router>en
Router#conf
Router#configure ter
Router#configure terminal
Enter configuration commands, one per line. End with CNTL/Z.
Router(config)# host
Router(config)# hostname ISP
ISP(config)# inter
ISP(config)# interface gi
ISP(config)# nterface gigabitEthernet 0/1
ISP(config-if)# ip add
ISP(config-if)# ip address 1.1.1.3 255.255.255.0
ISP(config-if)# no sh
ISP(config-if)# no shutdown
ISP(config-if)#
%LINK-5-CHANGED: Interface GigabitEthernet0/1, changed state to up
%LINEPROTO-5-UPDOWN: Line protocol on Interface GigabitEthernet0/1, changed state to up
Routing configuration for ISP router
ISP(config)# ip route 0.0.0.0 0.0.0.0 gigabitEthernet 0/1
HSRP configuration command line for HSRP Router1
HSRPRouter1(config)# inter
HSRPRouter1(config)# interface gi
HSRPRouter1(config)# interface gigabitEthernet 0/0
HSRPRouter1(config-if)# st
HSRPRouter1(config-if)# standby 1 ip 192.168.1.254
HSRP configuration command line for HSRPRouter2
Router(config)# hos
Router(config)# hostname HSRPRouter2
HSRPRouter2(config)#
HSRPRouter2(config)#
HSRPRouter2(config)#
HSRPRouter2(config)# inter
HSRPRouter2(config)# interface gi
HSRPRouter2(config)# interface gigabitEthernet 0/0
HSRPRouter2(config-if)# stan
HSRPRouter2(config-if)# standby 1 ip 192.168.1.254
HSRPRouter2(config-if)#

এই কূলে আমি আর ঐ কূলে তুমি
মাঝখানে নদী ঐ বয়ে চলে যায়
তবুও তোমার আমি পাই ওগো সাড়া
দুটি পাখী দুটি কূলে গান যেন গায়
মাঝখানে নদী ঐ বয়ে চলে যায়
এখানে গুরু মান্না দের মতে দুই কুলে দুইজন গান গেয়ে  তাদের মধ্যে সাড়া পায় । কিন্তু আপনি তো ইঞ্জিনিয়ার মানুষ আপনি কিভাবে দুই কুলের মানুষের মধ্যে সর্ম্পক তৈরি করবেন? আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তা হলো দুই কুলের মানুষের মধ্যে WAN সেটআপ করতে হবে।
তাই আজকে আমরা দেখব WAN কি এবং WAN কিভাবে সেটআপ করতে হয়
WAN(Wide Area Network)
আমার তো আগেই জেনেছি যে, দূরবর্তী ল্যানসমূকে নিয়ে গড়ে উঠা নেটওয়ার্ককে ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক বলে। এ ধরনের নেটওয়ার্ক এর ডাটা ট্রান্সফার স্পীড ৫৬ কেবিপিএস থেকে ১.৫৪৪এমবিপিএস হয়ে থাকে। ওয়্যানের গতি ধীরে ধীরে পরিবর্তন হচ্ছে। এ ধরনের নেটওয়ার্কে ব্যবহিত ডিভাইসগুলো হলো রাউটার, মডেম, ওয়্যান সুইজ ইত্যাদি।

WAN কেন প্রয়োজন?
একাধিক দূরবর্তী নেটওর্য়াক গুলোর মধ্যে রিসোর্স শেয়ার করার জন্য WAN প্রয়োজন. ধরেন আপনার অফিসের কয়েকটি সাব অফিস বিভিন্ন স্থানে রয়েছে এখন যদি আপনি সাব অফিস গুলোর রিসোর্স ব্যবহার করতে চান তাহলে আপনার ওয়্যান কানেক্টিভিটি প্রয়োজন।

 কি কি টাইপের WAN  কানেকশন হয়?
  • ডেডিকেটেড লিজড লাইন কানেশন
  • সার্কিট সুইজড কানেকশন
  • প্যাকেট সুইচড কানেকশন
ডেডিকেটেড লিজড লাইন কানেশন
ডেডিকেটেড লিজড লাইন কানেশন হলো এক জন কাস্টমার কর্তৃক ব্যবহিত হয়। কাস্টমার সার্ভিস প্রভাইডার এর নিকট থেকে নিদির্র্ষ্ট সময় এর জন্য ভাড়া নেয়। ইহা হলো সাধারণত পয়েন্ট টু পয়েন্ট কানেশন।
সার্কিট সুইজড কানেকশন
সার্কিট সুইজড কানেকশন হলো টেলিফোন কানেকশন এই কানেকশন একবার স্থাপন হলে  সংযোগ বিচ্ছিন্ন না হওয়া পর্যন্ত ব্যস্ত থাকে। এই কানেকশনের সুবিধা হলো কোন ইন্টারপারেন্স নেই, ডেডিকেটেড অবস্থায় কল থাকে। ফলে সকল ব্যান্ডওয়াই ব্যবহার হয় এবং শেয়ারেই এর জামেলা নাই। তবে অসুবিধা হলো যদি জরুরী কোন স্থাপন করার প্রয়োজন হয় তাহলে তা স্থাপন করা সম্ভব নয় যদি কানেকশন ব্যস্ত থাকে ।

প্যাকেট সুইচড কানেকশন

প্যাকেট সুইচড কানেকশন এ  ম্যাসেজটা ছোট ছোট প্যাকেটে পরিণত হয় এবং প্যাকেট গুলো একাধিক পথ দিয়ে গমন করে তাই কোন পথে যদি সমস্যা থাকে তাহলে অন্য পথ দিয়ে গমন করে। প্রত্যেকটি প্যাকেট এর সাথে হেডার সংযুক্ত থাকে ফলে রিসিভার হেডারগুলো দেখে দেখে ম্যাসেজ গ্রহন করে। এর প্রধান সুবিধা হলো যেহেতু একাধিক পথ থাকে ফলে রিসিভার দেরিতে হলেও ম্যাসেজ পায়। এর অসুবিধা হলো রিয়েল টাইম যোগাযোগ এর সময় কোন কাজে আসে না।

এতক্ষন আমরা দেখলাম WAN কি , কেন আমরা WAN কনিফগার করি এবং এই WAN  কি কি টাইপের হয়।
এখন সম্ভবতই প্রশ্ন আসে WAN  কিভাবে কনফিগার করা যায়।

তাই আজকে আমরা দেখব Point to Point Protocol(PPP) এর মাধ্যমে কিভাবে WAN কনফিগার করা যায়।
চলুন তাহলে শুরু করা যাক

আজকে আমরা দেখবো WAN এ PPP কিভাবে কনফিগার করা যায় সাথে CHAP authentication
Interface configuration of R1 router configuration command line
Router>en
Router#conf
Router#configure ter
Router#configure terminal
Enter configuration commands, one per line.  End with CNTL/Z.
Router(config)#host
Router(config)#hostname R1
R1(config)#inter
R1(config)#interface ser
R1(config)#interface serial 0/0/0
R1(config-if)#ip add
R1(config-if)#ip address 192.168.12.1 255.255.255.0
R1(config-if)#cl
R1(config-if)#clock ra
R1(config-if)#clock rate 64000
R1(config-if)#no shutdown
R1(config-if)#exit
R1(config)#inter
R1(config)#interface fast
R1(config)#interface fastEthernet 0/0
R1(config-if)#ip add
R1(config-if)#ip address 192.168.10.1 255.255.255.0
R1(config-if)#no sh
R1(config-if)#no shutdown
R1(config-if)#
%LINK-5-CHANGED: Interface FastEthernet0/0, changed state to up
%LINEPROTO-5-UPDOWN: Line protocol on Interface FastEthernet0/0, changed state to up

Interface configuration of R2 router:
Router>en
Router#conf
Router#configure ter
Router#configure terminal
Enter configuration commands, one per line.  End with CNTL/Z.
Router(config)#host
Router(config)#hostname R2
R2(config)#inter
R2(config)#interface ser
R2(config)#interface serial 0/0/0
R2(config-if)#ip add
R2(config-if)#ip address 192.168.12.2 255.255.255.0
R2(config-if)#no sh
R2(config-if)#no shutdown

%LINK-5-CHANGED: Interface Serial0/0/0, changed state to down
R2(config-if)#exit
%LINK-5-CHANGED: Interface Serial0/0/0, changed state to up

%LINEPROTO-5-UPDOWN: Line protocol on Interface Serial0/0/0, changed state to up

R2(config)#inter
R2(config)#interface fas
R2(config)#interface fastEthernet 0/0
R2(config-if)#ip add
R2(config-if)#ip address 192.168.11.1 255.255.255.0
R2(config-if)#no sh
R2(config-if)#no shutdown

R2(config-if)#
%LINK-5-CHANGED: Interface FastEthernet0/0, changed state to up

Routing configuration command for R1
R1(config)#router rip
R1(config)#router rip
R1(config-router)#net
R1(config-router)#network 192.168.12.0
R1(config-router)#net
R1(config-router)#network 192.168.10.0
R1(config-router)#

Routing configuration command for R2
R2(config)#router rip
R2(config-router)#net
R2(config-router)#network 192.168.11.0
R2(config-router)#net
R2(config-router)#network 192.168.12.0
R2(config-router)#


Configure PPP in R1 router with CHAP authentication
R1(config)#username R2 pas
R1(config)#username R2 password 123456
R1(config)#inter
R1(config)#interface ser
R1(config)#interface serial 0/0/0
R1(config-if)#en
R1(config-if)#encapsulation pp
R1(config-if)#encapsulation ppp
R1(config-if)#
%LINEPROTO-5-UPDOWN: Line protocol on Interface Serial0/0/0, changed state to down

R1(config-if)#ppp
R1(config-if)#ppp cu
R1(config-if)#ppp au
R1(config-if)#ppp authentication ch
R1(config-if)#ppp authentication chap
R1(config-if)#

Configure PPP in R2 router with CHAP authentication
R2(config)#user
R2(config)#username R1 pass
R2(config)#username R1 password 123456
R2(config)#inter
R2(config)#interface ser
R2(config)#interface serial 0/0/0
R2(config-if)#en
R2(config-if)#encapsulation pp
R2(config-if)#encapsulation ppp
R2(config-if)#
%LINEPROTO-5-UPDOWN: Line protocol on Interface Serial0/0/0, changed state to up
pp
R2(config-if)#ppp an
R2(config-if)#ppp au
R2(config-if)#ppp authentication ch
R2(config-if)#ppp authentication chap
R2(config-if)#
%LINEPROTO-5-UPDOWN: Line protocol on Interface Serial0/0/0, changed state to down
%LINEPROTO-5-UPDOWN: Line protocol on Interface Serial0/0/0, changed state to up
বাহ! আউটপুট ও পেয়ে গেলাম।