ইন্টারনেটের সুরক্ষা নিয়ে কথা বলতে গেলে আবশ্যিকভাবে আসবে আরএসএ (RSA) অ্যালগোরিদমের নাম। ক্রিপ্টোগ্রাফির বিখ্যাত এই অ্যালগোরিদম তৈরি না হলে হয়তো ইন্টারনেট ব্যবহারের অনেক দিকই অন্ধকার  থাকতো। ক্রিপ্টোগ্রাফি বা সাংকেতিক লিপির ধারণাকে সাধারণ মানুষের কাছে পরিচিত করে তুলতে অবদান রেখেছে এই অ্যালগোরিদম। ডেটা সিকিউরিটিতে ভূমিকা রাখা এমন আরেকটি অ্যালগোরিদম হলো সিকিউর হ্যাশ অ্যালগোরিদম।

বিজ্ঞানের ভাষায় অ্যালগরিদম

সামান্য যোগ-বিয়োগ হোক কিংবা বড়-ছোট সংখ্যা খুঁজে বের করার কাজ, কিংবা জটিল সব কম্পিউটার প্রোগ্রাম, মূলে আছে বিভিন্ন অ্যালগরিদম। ফ্লো চার্টের মাধ্যমে আপনি পাঁচটি সংখ্যার মাঝে বড়টি খুঁজে বের করে দেখাচ্ছেন, সেটা একটা অ্যালগরিদম।কিংবা পর্যায়ক্রমে এক থেকে দশ পর্যন্ত সংখ্যা প্রিন্ট করার ধাপগুলো লিখছেন, অ্যালগরিদম সেটাও। তবে আপনার মনুষ্য ভাষা
তো যন্ত্র বুঝবে না, তাই নিজের ভাষায় যে অ্যালগরিদম লিখছেন সেটাকে তারপর যন্ত্রের ভাষায় রূপান্তর করে নেয়া লাগবে। আর কম্পিউটারের বোধগম্য ভাষা হলো বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। সি, পাইথন, জাভা এগুলো ভিন্ন ভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের নাম, যেগুলো আপনার অ্যালগরিদমকে কম্পিউটারের কাছে বোধগম্য করে তুলবে। প্রোগ্রামিংয়ের ভাষাকে সংক্ষেপে কোড বলা হয়।





বিভিন্ন রকমের অ্যালগরিদম
  • কুইক সর্ট অ্যালগরিদম
  • মার্জ সর্ট অ্যালগরিদম
  • বাইনারি সার্চ অ্যালগরিদম
  • বাবল সর্ট অ্যালগরিদম
  • লিনিয়ার সার্চ
  • কাউন্টিং সর্ট এলগরিদম
  • ফ্লাড ফিল অ্যালগরিদম


কীভাবে অ্যালগরিদম এর সাহায্য সমস্যা সমধান করা যাই


সহজে বোধগম্য ভাষায় একটি অ্যালগরিদম দেখা যাক। এক থেকে দশ পর্যন্ত সংখ্যা প্রিন্ট করার উদাহরণটাই বিবেচনা করা যাক।
 আগেই বলা হয়েছে, অ্যালগরিদমে কোনো কাজ সম্পাদন করার ধাপগুলো নির্ধারিত থাকা চাই।
তাহলে সেই মতো ১ থেকে ১০ ক্রমানুসারে সংখ্যাগুলো কম্পিউটারের পর্দায় দেখাতে চাইলে কেমন হতে পারে অ্যালগরিদম, দেখুন তো আপনার ভাবনার সাথে মেলে কিনা।

ধাপ ১: x নামক ধ্রুবকের মান ০ দিয়ে সূচিত করি
ধাপ ২: x এর মান ১ বৃদ্ধি করি
ধাপ ৩: x এর মান প্রিন্ট করি
ধাপ ৪: যদি x এর মান ১০ এর চেয়ে ছোট হয় তবে ধাপ ২-এ ফেরত যাই এবং পরবর্তী নির্দেশনা অনুসরণ করি
ধাপ ৫: যদি x এর মান ১০ এর সমান কিংবা ১০ থেকে বড় হয়,
কাজ সমাপ্ত করি

অ্যালগরিদম এর প্রতীকের ব্যবহার

ফ্লো চার্ট  আমরা সবাই চিনি । ফ্লো চার্ট মানে গ্রাফিক্যাল উপস্থাপন, যা আপনার কথাগুলোকে কিছুটা সাংকেতিক রূপ দেবে এবং সংক্ষিপ্ত করবে। অ্যালগরিদম লেখার জন্য ফ্লো চার্টে বিভিন্ন ধরনের প্রতীকের ব্যবহার হয়, যেগুলো বাক্সের মতো দেখতে এবং
যারা ভিন্ন ভিন্ন মানে বহন করে। যেমন, শুরু এবং শেষ নির্দেশ করা বাক্স দেখতে এক রকম, আবার সিদ্ধান্ত নির্দেশ করা বাক্সের চেহারা ভিন্ন রকম হয়।


বহুল ব্যবহৃত কিছু অ্যালগরিদম


জেনেটিক অ্যালগোরিদম ব্যবহার করা হয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা শাখায়। এই ক্ষেত্রে আরো আছে ট্র্যাভেলিং সেলসম্যান অ্যালগোরিদম, লজিস্টিক রিগ্রেশন অ্যালগোরিদম। এদের প্রতিটিরই রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার।

Video game, artificial intelligency, cryptography, hash algorithm,
artificial intelligence সহ আরো বিভিন্ন ধরণের কম্পিউটিং এর ক্ষেত্রে random number ব্যবহৃত হয়।
তবে এ কথা মানতেই হবে এখন পর্যন্ত বেশ কিছু শক্তিশালী এলগরিদম থাকলেও পুরোপুরি
Random Number Generation Algorithm এখনো তৈরি হয় নি।

সকল এলগরিদমই ডিজাইন করা হয়েছে কোন না কোন সমস্যার সমাধানের জন্য। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে সকল এলগরিদমই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে বহুল ব্যবহৃত কয়েকটি এলগরিদমের নাম দেয়া হয়েছে। এগুলোর সমান গুরুত্ব বহন করে এমন আরো কিছু এলগরিদম হচ্ছেঃ Integer factorization,  Link Analysis, Proportional Integral Derivative Algorithm ইত্যাদি।

আরএসএ   সিকিউর হ্যাশ অ্যালগোরিদম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন ।

অ্যালগরিদম  এর পর্ব ১ পড়ুন এখানে



ফেসবুক এই সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া। কম-বেশি সবাই  চেষ্টা করে নিজের ফেসবুক প্রোফাইলটিকে আকর্ষণীয় 
করে তোলার । আপনার  ফেসবুক প্রোফাইল বা পোস্ট এর উপর অনেকেই নজর রাখতে পারে । কারা আপনার উপর নজর রাখছে তা  জানার কোন অপশন ফেসবুক আপনাকে দেয় না।

এই কৌতূহল মেটানো একেবারেই অসম্ভব তাও না । অতি সহজ একটি কৌশলে আপনি জেনে নিতে পারেন, কারা আপনার ফেসবুক
 প্রোফাইলের উপর নজর রাখছে। আপনি কয়েকভাবে এটি দেখতে পারেন । 

১ম পদ্ধতি ঃ 

 প্রথমে কম্পিউটার থেকে গুগল ক্রোম ব্রাউজার খুলুন। ফেসবুকে লগ ইন করুন।
তার পর ডান দিকের উপরের কোণায় যে লম্বালম্বি যে তিনটি ডট চিহ্ন থাকে সেখানে ক্লিক করুন। অনেকগুলি অপশন খুলে যাবে।
 তার মধ্যে ‘সেটিংগস’টি সিলেক্ট করুন।

বাঁ দিকে উপরের দিকে ‘এক্সটেনশন’ নামের অপশনটি সিলেক্ট করুন। 
তার পর ক্লিক করুন ‘গেট মোর এক্সটেনশনস’ অপশনটি।

সার্চ বক্সে গিয়ে সার্চ করুন ‘ফ্ল্যাটবুক’ (Flatbook). পেয়ে যাবেন ফ্ল্যাটবুক এক্সটেনশন।

এক্সটেনশনের নামটির পাশে দেখবেন ‘অ্যাড টু‌ ক্রোম’ বলে একটি অপশন রয়েছে। সেটি সিলেক্ট করুন। আপনার ক্রোম 
ব্রাউজারে অ্যাড হয়ে যাবে।

এ বার নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি রিফ্রেশ করুন ।
একটু অন্য চেহারায় বা থিমে ফেসবুক পেজটি খুলে যাবে।

এই পেজেই ডান পাশের প্যানেলে ‘প্রোফাইল ভিজিটর’ বলে একটি অপশন পাবেন।

সেখানে ক্লিক করলেই আপনার কোন কোন বন্ধু আপনার প্রোফাইল ভিজিট করেছেন তাঁদের নামের লিস্ট পেয়ে যাবেন।

যদি এভাবে সাপোর্ট না করে তাহলে নীচের পদ্ধতিটি অনুসরণ করুন ঃ 

১.প্রথমে যথারীতি ফেসবুকে লগ-ইন করুন।
২. কীবোর্ড থেকে Ctrl+U চাপুন
৩. কোডভর্তি পুরো একটি পেজ পাবেন যার কিছুই আপনি বুঝবেন না।  এখন  ‘কন্ট্রোল+এফ’ (F) বাটন চাপুন। দেখবেন, ওপরে ডান কোণায় একটি সার্চবক্স এসেছে। এই সার্চবক্সে ‘InitialChatFriendsList’ লিখুন।
৪. এরপর ‘InitialChatFriendsList’ এর পাশে কতগুলো নম্বরের তালিকা পাবেন। মূলত এই নম্বরগুলোই আপনার টাইমলাইনে যারা এসেছে তাদের ফেসবুক আইডি নম্বর।
৫. এখন এই নম্বরগুলো দিয়ে আইডি বের করার জন্য (ফেসবুক ডটকম) সাইটে যেতে হবে। তারপর ফেসবুক ডটকমের পাশে স্ল্যাশ (/) চিহ্ন দিয়ে যেকোনও একটি নম্বর পোস্ট দিন। যেমন- facebook.com/ 100008223225037।
 দেখবেন, একটি আইডি চলে এসেছে। অর্থাৎ এই আইডিই আপনার প্রোফাইল দেখে থাকে।

এরকম আরও  তথ্য পড়তে ভিসিট করুন ঃ এখানে 
রাতে শুতে যাওয়ার আগে  ফেসবুক এর  টাইমলাইনটা একবার  স্ক্রল করেন না এমন মানুষ খুব  কম। নিত্যদিন ফেসবুক ব্যবহার করলেও অনেকেই জানেন না এর  খুঁটিনাটি।  কত অপশন রয়েছে সেটিংসে সেকথাও অনেকেরই অজানা।





মনে করেন, কেও যদি আপনার ফেসবুক প্রোফাইল পিকচার এ কমেন্ট করতে চায় ,  কি বোর্ডে c প্রেস করলেই চলে খুলে যাবে কমেন্ট বক্স।  আবার শুধু s দিলেই কোনও পোস্ট শেয়ার হয়ে যাবে আপনার ওয়ালে। এমনই একাধিক শর্ট কাট রয়েছে।


জেনে নিন সেইসব শর্ট কাট:
j , k — Scroll between News Feed stories; p — Post a new status;
 l — Like or unlike the selected story; c — Comment on the selected story;s — Share the selected story; o — Open attachment of the selected story;enter — See More of the selected story; / — Search; q — Search chat contacts


এতো গেল কোনও একটি লেটার দিয়ে যেগুলি করা যাবে। এমন  কিছু পদ্ধতিও রয়েছে যাতে এক নিমেষেই আপনি পৌঁছে যাবেন আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে। 

দেখে নিন সেগুলি:
Alt + Shift + 0 — Help; Alt + Shift + 1 — Home; Alt + Shift + 2 — Timeline;Alt + Shift + 3 — Friends; Alt + Shift + 4 — Inbox;
 Alt + Shift + 5 — Notifications; Alt + Shift + 6 — Settings; 
Alt + Shift + 7 — Activity Log; Alt + Shift + 8 — About;
 Alt + Shift + 9 — Terms; Alt + Shift + m — New Message

ভারতে আইফোন ৮ মাত্র ১৮ হাজার টাকায়.!!

আইফোন ৮
আইফোন ৮


ভারতের মার্কেটে বিক্রি শুরু হয়েছে iPhone 8 ও iPhone 8 Plus. গত ২২ সেপ্টেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লঞ্চ হয় আইফোন এইট। দীপাবলির মুখে ভারতে নতুন আইফোন লঞ্চ করে অ্যাপেল বাজার দখলের চেষ্টায় নামল বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষ করে ফোনের দাম ১৮,৭৭৮ টাকা হলে কে না চাইবে পকেটে থাকুক একটা আইফোন?
ভারতে iPhone 8 মিলছে ৬৪,০০০ টাকায়। iPhone 8 Plus-এর জন্য খরচ করতে হবে ৭৩,০০০ টাকা। কিন্তু একটু বুদ্ধি খরচ করলেই আইফোন এইট মিলবে মাত্র ১৮,৭৭৮ টাকায়। কীভাবে, দেখে নিন এক নজরে।
সিটি ব্যাংকের ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড দিয়ে আইফোন কিনলে মিলবে ১০ হাজার টাকার ছাড়। অর্থাৎ ফোনের দাম ৬৪,০০০ টাকা থেকে কমে দাঁড়াবে ৫৪,০০০-এ। এর ওপর জিও আইফোনের ওপর ৭০ শতাংশ বাই ব্যাকের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এর ফলে বাঁচবে ৪৪,৮০০ টাকা। তবে সে জন্য আপনাকে জিওর মাসিক ৭৯৯ টাকার প্যাকেজ নিতেই হবে।
সব মিলিয়ে ফোনের দাম দাঁড়াচ্ছে ১৮,৭৮৮ টাকা।
তবে জিওর বাই ব্যাক অফার পেতে গেলে অবশ্যই আপনাকে ফোন কিনতে হবে রিলায়েন্স জিও স্টোর অথবা আমাজন থেকে। ফোন কেনার পর তা রেজিস্ট্রার করতে হবে মাই জিও অ্যাপে।
ডার্ক ওয়েব / ইন্টারনেটের অন্ধকার জগতের মধ্যে একটা অংশ জুড়ে রয়েছে মাদক। আমেরিকা সহ সারাবিশ্বেই সরবরাহ করা হয় এই মাদক গুলো। ইন্টারপোল সহ বিশ্বের সকল গোয়েন্দা সংস্থাদের মাথা ব্যাথার কারন ও এই ডার্ক ওয়েবের মাদক সরবরাহকারীরা। 



এবার হয়তো কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারবেন আমেরিকান গোয়েন্দারা। সম্প্রতি তারা গাল ভ্যালেরিয়াস নামের এক ফরাসি ব্যাক্তিকে আটক করেছে যার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ রয়েছে ডার্ক ওয়েবে মাদক সরবরাহের। শুধু সরবরাহ নয়, বরং ডার্ক ওয়েবের মাদক সরবরাহ করা ড্রিম মার্কেটের একজন এডমিন ও তিনি।

বাহাড়ি দাড়ি বিশিষ্ট দেখতে ভদ্রলোক এই মানুষটি আন্তর্জাতিক দাড়ি এবং গোঁফ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে ফ্রান্স থেকে আমেরিকা এসেছিলো। সেখান থেকেই গোয়েন্দারা তাকে আটক করে থাকে।

ইতিমধ্যেই তার ল্যাপটপ থেকে লগ ফাইল সার্চ করে ৫ লাখ ডলার সমমান বিট কয়েন জব্দ করা হয়েছে। মার্কিন কর্তৃপক্ষ ডার্ক ওয়েবের উপর বিশেষ নজরদারি করে আসছে। কয়েক মাস আগে, এফবিআই, ডিএ (ড্রাগ এফসফোর্স এজেন্সি) এবং ডাচ ন্যাশনাল পুলিশসহ বিশেষ অভিযানে অনেককেই গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছে। গাল ভ্যালেরিয়াস এর থেকে পাওয়া তথ্যের মাধ্যমে তারা আশা করছে ডার্ক ওয়েবের মাদক বিষয়ক আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বের হয়ে আসবে।
সূত্রঃ দ্যা গার্ডিয়ান।
আমাদের ডার্ক ওয়েব এবং ইন্টারনেটের অজানা বিষয় গুলো জানতে এই পোষ্ট গুলোতে নজর রাখতে পারেন। Click Here
আপনার কাছে কিছু ছবি আছে , যেগুলোর ভিতর  অনেক প্রয়োজনীয় লেখা  আছে।  আপনার সেই লিখা  গুলো MS Word এ লিখে আগামীকালই Assignment  জমা দিতে হবে



 এখন সেই Picture গুলো থেকে প্রতিটি শব্দ দেখে দেখে MS Word এ লিখা কিন্তু সত্যিই বিরক্তিকর একটা কাজএখন আর আপনাকে এভাবে কষ্ট করে এভাবে টাইপিং করতে হবেনা

 GTText নামের এই সফটওয়্যারটি আপনাকে চিন্তা মুক্ত করতে পারে।


সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে ওপেন করুন। উপরের মতো একটা উইন্ডো
 আসবে
আপনি যে ছবিটির লেখা কপি করতে চান সেটি সিলেক্ট করুন ।সিলেক্ট হয়ে গেলে নিচের মতো 
আরেকটি উইন্ডো আসবে
এখন Tools মেনু থেকে Copy Text From> Full Image সিলেক্ট 
করুন । 
কিছুক্ষন পর নিচের মতো একটি মেসেজবক্স আসবে। এখন Continue ক্লিক করুন। ব্যাস কাজ শেষ এবার যেকোনো স্থানে Paste করে আপনার কাঙ্খিত কাজ ঝটপট করে ফেলুন

সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করুন এখানে

সবার হাতে হাতে এখন স্মার্ট ফোন । দিনের বেশিরভাগ সময় আমরা স্মার্ট ফোন ব্যবহার করি।   স্মার্ট ফোন এর মাধ্যমে  আমরা যখন তখন যা ইচ্ছে তাই করতে পারি। ছবি তোলা , ভিডিও করা , গান শোনা ইত্যাদি। 

এতে করে স্মার্টফোন থেকে হারিয়ে যেতে পারে   অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস সহ প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই।অনেক সময়ে দেখা যায়  গুরুত্বপূর্ণ   জিনিসগুলোই ডিলেট হয়ে গিয়েছে।
যদি মেমোরি কার্ড থেকে ডিলেট হয়, তাহলে রিকভার করতে তেমন একটা অসুবিধা নেই।

যদি মেমোরি কার্ড থেকে ডিলিট হয় তাহলে কি করবেন ? 

গুগল প্লে-স্টোর থেকে পছন্দমত ‍’ফাইল রিকভারী সফটওয়্যার’ ডাউনলোড করে নিন। এরমধ্যে ‘রেকুভা’ সফটওয়্যার টা ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো আগে অন্য কোথাও কপি বা ব্যাক‌আপ করে রাখুন। 
যাতে  রিকভারের সময় ভুলবশত সব ফাইল ডিলেট হয়ে না যায়।
ব্যাকআপ সম্পন্ন হলে সফটওয়্যারটি ওপেন করে মেন্যু থেকে SD Card সিলেক্ট করুন।
ডিলেটকৃত ফাইলগুলোর একটি তালিকা আসবে। এখান থেকে প্রয়োজনীয় ফাইল বা ছবিগুলো রিকভার করা শুরু করুন।

যদি ফোন মেমোরি থেকে ডিলিট হয় তাহলে কি করবেন ? 

  • প্রথমেই গুগল প্লে-স্টোর থেকে Disk Digger App ইনস্টল করে নিন।
  • যাদের ফোন ইতিমধ্যেই রুট করা আছে। তারা ডিলেটকৃত ফোল্ডারগুলো সিলেক্ট করুন।
  • ফাইল টাইপ সিলেক্ট করুন। যেমন – JPG, PNG, 3gp বা Mp4
  • সিলেক্ট করা শেষে সেভ বাটনে ক্লিক করা ফাইলগুলো তৎক্ষণাত রিকভার করে ফেলতে পারবেন।

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে যখন কোনো ফাইল ডিলেট হয়, তখন সিস্টেমে শুধু তথ্যগুলো মুছে যায়। যতক্ষণ না পর্যন্ত ওই ফাইল স্পেসে অন্যকিছু ওভাররাইট হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত তা পুনরুদ্ধার করার সম্ভাবনা থাকে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য ঃ এটা শুধুমাত্র রুটেড অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ক্ষেত্রেই কাজ করবে।

অ্যান্ড্রয়েড ফোন রুট কর‍ার নিয়ম  জেনে নিতে পারেন এখানে