বন্ধুর জন্য লেখা ই-মেইলে ভুল করে বসের ঠিকানায় পাঠিয়ে দিয়েছেন। চিন্তা নেই , পাঠানো বার্তাটি ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য অন্তত কিছুটা সময় পাবেন জিমেইল এ । শুধু আপনি নন, এরকম ভুল অনেকেরই হয়। সবাই জানি ই-মেইল একবার 
পাঠানো হলে তার আর ফেরত নেওয়ার সুযোগ থাকে না। তবে জিমেইল অ্যাকাউন্ট থেকে যদি ই-মেইলটি পাঠানো হয়, সেটি ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য অন্তত কিছুটা হলেও সময় পাবেন।জি-মেইল ল্যাবসে বছর ছয়েক আগে  যোগ করা সুবিধাটি।


.জিমেইলে লগ-ইন করুন ।
.পর্দার ওপরের দিকে ডান কোনায় গিয়ার আইকনে ক্লিক করুন।
.Settings নির্বাচন করুন।




.General ট্যাবের নিচে Undo Send অংশে যান।
.Enable Undo Send-এ ক্লিক করুন।
.পাশের তালিকা থেকে ৫, ১০, ২০ বা ৩০ সেকেন্ড সময় নির্বাচন করে দিন।
.পর্দার নিচে Save Changes বোতামে ক্লিক করে নতুন সেটিংস সংরক্ষণ করুন।
.এরপর প্রতিবার কোনো ই-মেইল পাঠানোর পরে Your message has been sent লেখার পাশে Undo বোতাম দেখতে পাবেন।


ব্যাস  এখন আপনি সুবিধামত আপনার মেসেজ টি টাইপ করে পাঠিয়ে দিন । 
আমরা অনেকেই ইদানিং শর্টকাট ভাইরাসের জ্বালাতনে অতিষ্ঠ। অনেকেই চিন্তিত হয়ে পড়েন এটি রিমুভের বিষয়ে। এটা আসলে কোন ভাইরাস নয়, এটা একটি "VBS Script"। শর্টকাট ভাইরাস স্থায়ীভাবে রিমুভের জন্য আপনাকে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে।






যে কম্পিউটারটি আক্রান্ত হয় নি সে কম্পিউটারের জন্য -
১. RUN এ যান।
২. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
৩. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন।


-- এবার কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না।
.


আক্রান্ত কম্পিউটারের জন্যঃ 
১. কী বোর্ডের CTRL+SHIFT+ESC চাপুন।
২. PROCESS ট্যাবে যান।
৩. এখানে wscript.exe ফাইলটি সিলেক্ট করুন।
৪. End Process এ ক্লিক করুন।
৫. এবার আপনার কম্পিউটারের C:/ ড্রাইভে যান।
৬. সার্চ বক্সে wscript লিখে সার্চ করুন।
৭. wscript নামের সব ফাইলগুলো SHIFT+DELETE দিন।
৮. যেই ফাইলগুলো ডিলিট হচ্ছে না ওইগুলো স্কিপ করে দিন।
৯. এখন RUN এ যান।
১০. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
১১. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন।



ব্যাস হয়ে গেল আপনার কম্পিউটার শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত। এবার অন্য কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ঢুকবে না।

আক্রান্ত পেনড্রাইভের জন্য:
১. আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করুন।
২. এবার cmd তে যান।
৩. আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটারটি লিখে ENTER দিন। (যেমন: I:)
৪. নিচের কোডটি নির্ভুলভাবে লিখুন।
৫. কোডঃ attrib -s -h /s /d *.*
৬. ENTER কী চাপুন।
৭. এবার দেখুন পেনড্রাইভে রাখা আপনার ফাইলগুলো পুনরায় দেখাচ্ছে কিনা?
৮. এবার আপনার গুরুত্বপূর্ণ ডাটাগুলো রেখে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করে দিন।
- হয়ে গেল আপনার পেনড্রাইভ শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত



অন্য উপায়েও শর্টকাট ভাইরাস দূর করা যাই - 
নিম্নোক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করলেও  যে কেউ শর্টকাট ভাইরাস দূর করতে পারবেন বলে আশা করিঃ
 এই লিংক থেকে http://en.kioskea.net/download/download-11613-autorun-exterminator সফটওয়্যার ‘AutorunExterminator’ ডাউনলোড করুন।
সফটওয়্যারটি ইন্সটল করলে আপনার autorun.inf ফাইলগুলো ড্রাইভ থেকে মুছে যাবে।


এন্টিভাইরাস ছাড়া নিজেই মুছে ফেলুন শর্টকাট ভাইরাস পড়ুন এখানে 
এরকম আরও বিভিন্ন তথ্য জানতে ভিসিট করুন এখানে 





অ্যালার্ম সেট করা, রিমাইন্ডার সেট করা কিংবা নোট লিখা, এই কাজগুলো আমাদের অ্যান্ড্রয়েড ফোনে আমরা সচারচর করে থাকি । কিন্তু এই কাজ গুলি কম্পিউটার থেকেই করা যাই । সম্প্রতি সে ব্যবস্থা চালু করেছে গুগল। অ্যালার্ম সেট করা কিংবা এই জাতীয় যে কাজগুলো আছে, অ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য সেই কাজটি করে নেওয়া যাবে কম্পিউটারে গুগল সার্চ থেকেই।

গুগল সার্চ থেকে এখন চাইলেই আপনি খুবসহজে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য অ্যালার্ম সেট করতে পারবেন,নোট লিখতে পারবেন কিংবা কোন স্থানের জন্য ডিরেকশন নির্ধারণ করতে পারবেন।

১. এজন্য আপনার ফোনে ইন্সটল করা থাকতে হবে গুগল অ্যাপের সর্বশেষ সংস্করণ।
২. এরপর আপনার ফোনে থাকা Google Now অ্যাপটি চালু করুন এবং উপরে বামদিকে থাকা কন্টেক্সট মেন্যুতে ট্যাপ করুন।
৩. এখানে থাকা Settings মেন্যু থেকে Account & Privacy> Google Account History থেকে Web & App  Activity ফিচারটি চালু করে নিন।
৪. এবার আপনার ডেস্কটপ ব্রাউজার থেকে
আপনার গুগল অ্যাকাউন্টে সাইন-ইন করুন।

এবার আপনি আপনার ফোনে কমান্ড পাঠাতে প্রস্তুতঃ 

১. ‘Find my phone’- গুগল সার্চে এই কীওয়ার্ড লিখে সার্চ দিলে সার্চ রেজাল্টে আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সর্বশেষ অবস্থানের মাপ দেখতে পাবেন।এছাড়া আপনার ফোনে টানা ৫ মিনিট রিং ব্যাক কিংবা লক করার কাজটিও করে নিতে পারবেন এখান থেকে। তবে এই ফিচারটি ব্যবহারের জন্য আওনার ফোনে ইন্টারনেট সংযোগ চালু থাকতে হবে।



২. ‘Set a reminder’- আপনার ফোনে কোন রিমাইন্ডার সেট করতে চাইলে এই কীওয়ার্ড দিয়ে গুগল সার্চ করুন। সবকিছু সেট করে ‘Remind me on my devices’ লেখায় ক্লিক করুন।
৩. ‘Set an alarm’- এই কীওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনার ফোনের জন্য অ্যালার্ম সেট করে নিতে পারবেন


৪. ‘Send directions to my phone’- কোন স্থানে যাওয়ার জন্য আপনি এই কীওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করে জায়গার নাম উল্লেখ করলে আপনাকে সে জায়গায় যাওয়ার ডিরেকশন আপনার ফোনে পাঠিয়ে দেবে গুগল।
৫. ‘Send a note to my phone’- এই কীওয়ার্ড ব্যবহার করে গুগল সার্চ করে অতঃপর আগত বক্সে আপনার নোটটি লিখে Send note to your phone লেখাতে ক্লিক  করলে নোটটি পৌঁছে যাবে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে।

অ্যান্ড্রয়েড সম্পর্কিত আরও তথ্য জানতে ভিসিট করুন এখানে 





কম্পিউটারের তথ্য থেকে শুরু করে ফেসবুকের একাউন্ট, ব্যাংকের ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড, ইমেইল ইত্যাদি অনেক কিছুই চলে যেতে পারে অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যাক্তির কাছে।অবশ্য এ অঘটনও প্রতিরোধ সম্ভব যদি আপনার শক্তিশালী পাসওয়ার্ড থাকে। সব জায়গায় একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত নয়। কারণ যে কোন এক জায়গায় আপনার পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে অন্যগুলোরও অ্যাকাউন্ট অনিরাপদ হয়ে পড়বে।SplashData – একটি পাসওয়ার্ড ম্যানেজমেন্ট ফার্ম, 2015 সালে 25টি  খারাপ পাসওয়ার্ডের  বার্ষিক তথ্য মুক্তি দেন,

পাসওয়ার্ড গুলি হল 

  • 123456
  • password 
  • 12345678
  • qwerty
  • 12345


আপনি এর মধ্যে যে কোনো পাসওয়ার্ড চিনতে পারলে বা আপনার 
পাসওয়ার্ড এর সাথে মিললে, যত শীঘ্রয়ই  সম্ভব আপনার পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন।কমন পাসওয়ার্ড কখনই ব্যাবহার করবেন না।যদি আপনার পাসওয়ার্ডটি অভিধানের সরাসরি কোন শব্দ হয় তবে সেটি সেটি খুব সহজে হ্যাক করা সম্ভব। আবার আপনার নিজের নাম, জন্ম তারিখ, প্রিয় বন্ধুর নাম, বিবাহ বার্ষিকী বা কোন সাধারণ জ্ঞান দিয়ে সরাসরি পাসওয়ার্ড দেওয়াও ঠিক নয়।

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরীর জন্য দেওয়া হলো কিছু টিপস:
  •  শব্দকে উল্টো করে লিখুন। যেমনঃ arnob কে লিখুন bonra ।

  •  কিছু কিছু অক্ষরকে নম্বরে বদলে দিন। bonra কে b0nra লিখুন। এখানে ‘o’ কে ‘0’(শুন্য) করা হয়েছে।

  •  ইচ্ছেমতো যেকোন অক্ষরকে ক্যাপিটাল করুন, কেবল প্রথম অক্ষরকে করবেন না। b0nra কে b0nRa করে ফেলি।

  • স্পেশাল ক্যারেক্টার দিতে পারেন দু’একটি। b0nRa হতে পারে b0nR@।


তবে আরেকভাবে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরী করা যায়। প্রথমে একটি লম্বা বাক্য তৈরী করুন এবং সেটির প্রথম অক্ষর নিয়ে একটি পাসওয়ার্ড তৈরী করুন।
যেমন: My password must be very very strong. এখান থেকে তৈরী পাসওয়ার্ডটি হবে mpmbvvs 
এখন আপনি চাইলে  উপরের পদ্ধতি অবলম্বন করে এটিকে আরো জটিল করে নিতে পারেন।

(আরও পড়ুন পেনড্রাইভ,মেমরি কার্ড ফরম্যাট হচ্ছে না , জেনে নিন সহজ উপায় !!!) এখানে 
কিভাবে শুরু করব অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপিং ?সত্যিকারার্থেই যারা  অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপার হতে চায় তাদের জন্য পোস্টটি ।



অ্যান্ড্রয়েড হল বর্তমান যুগের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম। এটি গুগল দ্বারা পরিচালিত এবং সম্পূর্ণ ওপেন সোর্স একটি প্লাটফরম। এর জনপ্রিয়তার মূল কারন হল এটি সহজেই ব্যবহার যোগ্য এবং প্লে-স্টোর এ প্রচুর পরিমানে ফ্রি ।
কাজের কথাই আসি , অ্যান্ড্রয়েড মূলত Java প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এর মাধ্যমে তৈরী, এবং ইন্টারফেস তৈরীর জন্য XML ব্যবহার করা হয়েছিল।মূলত একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস তৈরীর জন্য এই দুটি ল্যাংগুয়েজ জানাই যথেষ্ট।

Android App তৈরীর করার জন্য অন্য  পদ্ধতি ও গ্রহন করা যেতে পারে। 

Hybrid পদ্ধতি বা Webview পদ্ধতি, কিন্তু এই পদ্ধতিগুলো Native পদ্ধতির মতো সব ধরনের সুযোগ প্রদান করে থাকে না। যে কেউ Java I Xmlএই দুই সহজ ও সাবলীল প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ শিখে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট এ ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। 

কখন আপনি শুরু করবেন 

যারা কম্পিউটার সায়েন্স এ লেখা পড়া করে তাদের জন্য থার্ড ইয়ারের শেষের দিকে শুরুটা করা ভাল ।  এর আগ পর্যন্ত প্রোগ্রামিং এর বিভিন্ন ট্রিক্সগুলো , প্রবলেম সলভিং, ডেটা স্ট্রাকচার, অ্যালগরিদম, ডেটাবেজ, ওওপি, নাম্বার থিওরি ইত্যাদি ভাল করে শিখতে হবে। একেকটা ডেটা স্ট্রাকচার বা অ্যালগরিদমের কনসেপ্টটা বুঝতে আপনার হয়ত কয়েক ঘন্টা লাগবে।যদি ডেটা স্ট্রাকচার, অ্যালগরিদম, ওওপি, ডেটাবেজের আইডিয়া ক্লিয়ার না থাকে তাহলে অ্যাপ ডেভেলপমেন্টে গিয়ে হোঁচট খাবেন।কিন্তু যারা একদম নতুন করে শুরু করবেন  তাদের জন্য  জাভা দিয়েই শুরু 
করাই ভাল। 

অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপমেন্টের শেখার পূর্বশর্ত 

জাভা দিয়েই শুরু করলে ব্যাসিকটা পাকাপোক্ত হবে । কিছু টপিক ভালভাবে আত্মস্থ করতেই হবে ।
মাস তিনেকের মধ্যে এই টপিকগুলো নিয়ে ভাল রকমের প্র্যাকটিস করা সম্ভব।


  • Java input and output from console
  • Simple arithmetic and bitwise operation
  • IF-Else
  • Loop
  • Array
  • ArrayList
  • List
  • HashMap
  • Stack class
  • Queue class
  • StringBuffer class
  • String class
  • Date and time-related classes
  • File input and output
  • Linear Search
  • Binary Search
  • Bubble Sort
  • Quick Sort
  • Sieve of Eratosthenes
  • DFS
  • BFS
  • Inheritance
  • Interface
  • Method overloading
  • Method overriding


অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টের শিক্ষা শুরু করুন

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপ করার জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী IDE হচ্ছে Android Studio. এটা ডাউনলোড করে আপনার পিসি তে ইন্সটল দিন । ইন্সটল করার সময় কোনো ঝামেলা হলে ইউটিউবের ভিডিও দেখে ঠিক করে নিন। অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখার মুলতন্ত্র হল পর্যাপ্ত ধৈর্য।
ইউটিউবে অনেক বিগিনার লেভেলের ভিডিও টিউটোরিয়াল সিরিজ আছে। সেগুলো দেখে নিয়মিত প্র্যাকটিস করা যেতে পারে। 


Udacity
The New Boston
Android Official Documentation
Awesome Android Complete Reference
Developers Blog
Android Hive
CodePath
Tutorials Point
Vogella
Java Point
The Busy Coder’s Guide to Android Development (Book)
Head First Android (Book)

অ্যাপটি তৈরীর পর অনেক গুলো ডিভাইসে চালিয়ে দেখুন

এই পদ্ধতির মাধ্যমে সকল প্রকার Runtime Bugs আপনার চোখে ধরা পড়বে বিভিন্ন ডিভাইস এর বিভিন্ন ধরণের কনফিগারেশন থাকে তাই আপনার অ্যাপটির কোন ফিচার নিদ্রিষ্ট কোন ডিভাইস এ ঠিক মত কাজ না করলে ইউজার কে সমস্যা টি ডায়লগ বক্স এর মাধ্যমে দেখার ফলে আপানার অ্যাপ এর ওপর তার বিরূপ দৃষ্টি পড়বে না |





Emualator এর মাধ্যামে app test করুন

পনার অ্যাপটি সব ডিভাইসে ঠিকমত কাজ করবে কিনা বোঝার জন্য অনেক গুলো ডিভাইসে চালিয়ে দেখা উচিত, কিন্তু বিভিন্ন কনফিগ এর ডিভাইস কেনা ব্যায়বহুল তাই ভারর্চুুয়াল ডিভাইস ব্যবহার করুন


Admov ব্যবহার করুন Ads প্রদর্শনের জন্য

অনেক গুলো Ads service একত্রে ব্যবহার করবেন না এতে করে আপনার অ্যাপ এর ইমপ্রেরশন নষ্ট হবে ইউজারদের কাছে, কারন ইউজাররা অ্যাপটি ব্যবহার কালে Ads প্রদর্শিত হলে 
বিরক্ত বোধ করেন তাই এই বিষয়টি ভালো ভাবে বুঝে তারপর ads প্রদর্শন করান |


আপনি Android Studio তে যত বেশি সময় ব্যায় করবেন ততবেশি IDE টির সাথে পরিচিত হবেন যেটা আপনাকে  একজন ভালো ডেভেলপার হিসেবে প্রতিষ্টিত করবে |


Android  সম্পর্কে ভাল টিপস পেতে ভিসিট করুন এখানে 






ইন্টারনেটের সুরক্ষা নিয়ে কথা বলতে গেলে আবশ্যিকভাবে আসবে আরএসএ (RSA) অ্যালগোরিদমের নাম। ক্রিপ্টোগ্রাফির বিখ্যাত এই অ্যালগোরিদম তৈরি না হলে হয়তো ইন্টারনেট ব্যবহারের অনেক দিকই অন্ধকার  থাকতো। ক্রিপ্টোগ্রাফি বা সাংকেতিক লিপির ধারণাকে সাধারণ মানুষের কাছে পরিচিত করে তুলতে অবদান রেখেছে এই অ্যালগোরিদম। ডেটা সিকিউরিটিতে ভূমিকা রাখা এমন আরেকটি অ্যালগোরিদম হলো সিকিউর হ্যাশ অ্যালগোরিদম।

বিজ্ঞানের ভাষায় অ্যালগরিদম

সামান্য যোগ-বিয়োগ হোক কিংবা বড়-ছোট সংখ্যা খুঁজে বের করার কাজ, কিংবা জটিল সব কম্পিউটার প্রোগ্রাম, মূলে আছে বিভিন্ন অ্যালগরিদম। ফ্লো চার্টের মাধ্যমে আপনি পাঁচটি সংখ্যার মাঝে বড়টি খুঁজে বের করে দেখাচ্ছেন, সেটা একটা অ্যালগরিদম।কিংবা পর্যায়ক্রমে এক থেকে দশ পর্যন্ত সংখ্যা প্রিন্ট করার ধাপগুলো লিখছেন, অ্যালগরিদম সেটাও। তবে আপনার মনুষ্য ভাষা
তো যন্ত্র বুঝবে না, তাই নিজের ভাষায় যে অ্যালগরিদম লিখছেন সেটাকে তারপর যন্ত্রের ভাষায় রূপান্তর করে নেয়া লাগবে। আর কম্পিউটারের বোধগম্য ভাষা হলো বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। সি, পাইথন, জাভা এগুলো ভিন্ন ভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের নাম, যেগুলো আপনার অ্যালগরিদমকে কম্পিউটারের কাছে বোধগম্য করে তুলবে। প্রোগ্রামিংয়ের ভাষাকে সংক্ষেপে কোড বলা হয়।





বিভিন্ন রকমের অ্যালগরিদম
  • কুইক সর্ট অ্যালগরিদম
  • মার্জ সর্ট অ্যালগরিদম
  • বাইনারি সার্চ অ্যালগরিদম
  • বাবল সর্ট অ্যালগরিদম
  • লিনিয়ার সার্চ
  • কাউন্টিং সর্ট এলগরিদম
  • ফ্লাড ফিল অ্যালগরিদম


কীভাবে অ্যালগরিদম এর সাহায্য সমস্যা সমধান করা যাই


সহজে বোধগম্য ভাষায় একটি অ্যালগরিদম দেখা যাক। এক থেকে দশ পর্যন্ত সংখ্যা প্রিন্ট করার উদাহরণটাই বিবেচনা করা যাক।
 আগেই বলা হয়েছে, অ্যালগরিদমে কোনো কাজ সম্পাদন করার ধাপগুলো নির্ধারিত থাকা চাই।
তাহলে সেই মতো ১ থেকে ১০ ক্রমানুসারে সংখ্যাগুলো কম্পিউটারের পর্দায় দেখাতে চাইলে কেমন হতে পারে অ্যালগরিদম, দেখুন তো আপনার ভাবনার সাথে মেলে কিনা।

ধাপ ১: x নামক ধ্রুবকের মান ০ দিয়ে সূচিত করি
ধাপ ২: x এর মান ১ বৃদ্ধি করি
ধাপ ৩: x এর মান প্রিন্ট করি
ধাপ ৪: যদি x এর মান ১০ এর চেয়ে ছোট হয় তবে ধাপ ২-এ ফেরত যাই এবং পরবর্তী নির্দেশনা অনুসরণ করি
ধাপ ৫: যদি x এর মান ১০ এর সমান কিংবা ১০ থেকে বড় হয়,
কাজ সমাপ্ত করি

অ্যালগরিদম এর প্রতীকের ব্যবহার

ফ্লো চার্ট  আমরা সবাই চিনি । ফ্লো চার্ট মানে গ্রাফিক্যাল উপস্থাপন, যা আপনার কথাগুলোকে কিছুটা সাংকেতিক রূপ দেবে এবং সংক্ষিপ্ত করবে। অ্যালগরিদম লেখার জন্য ফ্লো চার্টে বিভিন্ন ধরনের প্রতীকের ব্যবহার হয়, যেগুলো বাক্সের মতো দেখতে এবং
যারা ভিন্ন ভিন্ন মানে বহন করে। যেমন, শুরু এবং শেষ নির্দেশ করা বাক্স দেখতে এক রকম, আবার সিদ্ধান্ত নির্দেশ করা বাক্সের চেহারা ভিন্ন রকম হয়।


বহুল ব্যবহৃত কিছু অ্যালগরিদম


জেনেটিক অ্যালগোরিদম ব্যবহার করা হয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা শাখায়। এই ক্ষেত্রে আরো আছে ট্র্যাভেলিং সেলসম্যান অ্যালগোরিদম, লজিস্টিক রিগ্রেশন অ্যালগোরিদম। এদের প্রতিটিরই রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার।

Video game, artificial intelligency, cryptography, hash algorithm,
artificial intelligence সহ আরো বিভিন্ন ধরণের কম্পিউটিং এর ক্ষেত্রে random number ব্যবহৃত হয়।
তবে এ কথা মানতেই হবে এখন পর্যন্ত বেশ কিছু শক্তিশালী এলগরিদম থাকলেও পুরোপুরি
Random Number Generation Algorithm এখনো তৈরি হয় নি।

সকল এলগরিদমই ডিজাইন করা হয়েছে কোন না কোন সমস্যার সমাধানের জন্য। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে সকল এলগরিদমই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে বহুল ব্যবহৃত কয়েকটি এলগরিদমের নাম দেয়া হয়েছে। এগুলোর সমান গুরুত্ব বহন করে এমন আরো কিছু এলগরিদম হচ্ছেঃ Integer factorization,  Link Analysis, Proportional Integral Derivative Algorithm ইত্যাদি।

আরএসএ   সিকিউর হ্যাশ অ্যালগোরিদম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন ।

অ্যালগরিদম  এর পর্ব ১ পড়ুন এখানে



ফেসবুক এই সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া। কম-বেশি সবাই  চেষ্টা করে নিজের ফেসবুক প্রোফাইলটিকে আকর্ষণীয় 
করে তোলার । আপনার  ফেসবুক প্রোফাইল বা পোস্ট এর উপর অনেকেই নজর রাখতে পারে । কারা আপনার উপর নজর রাখছে তা  জানার কোন অপশন ফেসবুক আপনাকে দেয় না।

এই কৌতূহল মেটানো একেবারেই অসম্ভব তাও না । অতি সহজ একটি কৌশলে আপনি জেনে নিতে পারেন, কারা আপনার ফেসবুক
 প্রোফাইলের উপর নজর রাখছে। আপনি কয়েকভাবে এটি দেখতে পারেন । 

১ম পদ্ধতি ঃ 

 প্রথমে কম্পিউটার থেকে গুগল ক্রোম ব্রাউজার খুলুন। ফেসবুকে লগ ইন করুন।
তার পর ডান দিকের উপরের কোণায় যে লম্বালম্বি যে তিনটি ডট চিহ্ন থাকে সেখানে ক্লিক করুন। অনেকগুলি অপশন খুলে যাবে।
 তার মধ্যে ‘সেটিংগস’টি সিলেক্ট করুন।

বাঁ দিকে উপরের দিকে ‘এক্সটেনশন’ নামের অপশনটি সিলেক্ট করুন। 
তার পর ক্লিক করুন ‘গেট মোর এক্সটেনশনস’ অপশনটি।

সার্চ বক্সে গিয়ে সার্চ করুন ‘ফ্ল্যাটবুক’ (Flatbook). পেয়ে যাবেন ফ্ল্যাটবুক এক্সটেনশন।

এক্সটেনশনের নামটির পাশে দেখবেন ‘অ্যাড টু‌ ক্রোম’ বলে একটি অপশন রয়েছে। সেটি সিলেক্ট করুন। আপনার ক্রোম 
ব্রাউজারে অ্যাড হয়ে যাবে।

এ বার নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি রিফ্রেশ করুন ।
একটু অন্য চেহারায় বা থিমে ফেসবুক পেজটি খুলে যাবে।

এই পেজেই ডান পাশের প্যানেলে ‘প্রোফাইল ভিজিটর’ বলে একটি অপশন পাবেন।

সেখানে ক্লিক করলেই আপনার কোন কোন বন্ধু আপনার প্রোফাইল ভিজিট করেছেন তাঁদের নামের লিস্ট পেয়ে যাবেন।

যদি এভাবে সাপোর্ট না করে তাহলে নীচের পদ্ধতিটি অনুসরণ করুন ঃ 

১.প্রথমে যথারীতি ফেসবুকে লগ-ইন করুন।
২. কীবোর্ড থেকে Ctrl+U চাপুন
৩. কোডভর্তি পুরো একটি পেজ পাবেন যার কিছুই আপনি বুঝবেন না।  এখন  ‘কন্ট্রোল+এফ’ (F) বাটন চাপুন। দেখবেন, ওপরে ডান কোণায় একটি সার্চবক্স এসেছে। এই সার্চবক্সে ‘InitialChatFriendsList’ লিখুন।
৪. এরপর ‘InitialChatFriendsList’ এর পাশে কতগুলো নম্বরের তালিকা পাবেন। মূলত এই নম্বরগুলোই আপনার টাইমলাইনে যারা এসেছে তাদের ফেসবুক আইডি নম্বর।
৫. এখন এই নম্বরগুলো দিয়ে আইডি বের করার জন্য (ফেসবুক ডটকম) সাইটে যেতে হবে। তারপর ফেসবুক ডটকমের পাশে স্ল্যাশ (/) চিহ্ন দিয়ে যেকোনও একটি নম্বর পোস্ট দিন। যেমন- facebook.com/ 100008223225037।
 দেখবেন, একটি আইডি চলে এসেছে। অর্থাৎ এই আইডিই আপনার প্রোফাইল দেখে থাকে।

এরকম আরও  তথ্য পড়তে ভিসিট করুন ঃ এখানে 
রাতে শুতে যাওয়ার আগে  ফেসবুক এর  টাইমলাইনটা একবার  স্ক্রল করেন না এমন মানুষ খুব  কম। নিত্যদিন ফেসবুক ব্যবহার করলেও অনেকেই জানেন না এর  খুঁটিনাটি।  কত অপশন রয়েছে সেটিংসে সেকথাও অনেকেরই অজানা।





মনে করেন, কেও যদি আপনার ফেসবুক প্রোফাইল পিকচার এ কমেন্ট করতে চায় ,  কি বোর্ডে c প্রেস করলেই চলে খুলে যাবে কমেন্ট বক্স।  আবার শুধু s দিলেই কোনও পোস্ট শেয়ার হয়ে যাবে আপনার ওয়ালে। এমনই একাধিক শর্ট কাট রয়েছে।


জেনে নিন সেইসব শর্ট কাট:
j , k — Scroll between News Feed stories; p — Post a new status;
 l — Like or unlike the selected story; c — Comment on the selected story;s — Share the selected story; o — Open attachment of the selected story;enter — See More of the selected story; / — Search; q — Search chat contacts


এতো গেল কোনও একটি লেটার দিয়ে যেগুলি করা যাবে। এমন  কিছু পদ্ধতিও রয়েছে যাতে এক নিমেষেই আপনি পৌঁছে যাবেন আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে। 

দেখে নিন সেগুলি:
Alt + Shift + 0 — Help; Alt + Shift + 1 — Home; Alt + Shift + 2 — Timeline;Alt + Shift + 3 — Friends; Alt + Shift + 4 — Inbox;
 Alt + Shift + 5 — Notifications; Alt + Shift + 6 — Settings; 
Alt + Shift + 7 — Activity Log; Alt + Shift + 8 — About;
 Alt + Shift + 9 — Terms; Alt + Shift + m — New Message

ভারতে আইফোন ৮ মাত্র ১৮ হাজার টাকায়.!!

আইফোন ৮
আইফোন ৮


ভারতের মার্কেটে বিক্রি শুরু হয়েছে iPhone 8 ও iPhone 8 Plus. গত ২২ সেপ্টেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লঞ্চ হয় আইফোন এইট। দীপাবলির মুখে ভারতে নতুন আইফোন লঞ্চ করে অ্যাপেল বাজার দখলের চেষ্টায় নামল বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষ করে ফোনের দাম ১৮,৭৭৮ টাকা হলে কে না চাইবে পকেটে থাকুক একটা আইফোন?
ভারতে iPhone 8 মিলছে ৬৪,০০০ টাকায়। iPhone 8 Plus-এর জন্য খরচ করতে হবে ৭৩,০০০ টাকা। কিন্তু একটু বুদ্ধি খরচ করলেই আইফোন এইট মিলবে মাত্র ১৮,৭৭৮ টাকায়। কীভাবে, দেখে নিন এক নজরে।
সিটি ব্যাংকের ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড দিয়ে আইফোন কিনলে মিলবে ১০ হাজার টাকার ছাড়। অর্থাৎ ফোনের দাম ৬৪,০০০ টাকা থেকে কমে দাঁড়াবে ৫৪,০০০-এ। এর ওপর জিও আইফোনের ওপর ৭০ শতাংশ বাই ব্যাকের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এর ফলে বাঁচবে ৪৪,৮০০ টাকা। তবে সে জন্য আপনাকে জিওর মাসিক ৭৯৯ টাকার প্যাকেজ নিতেই হবে।
সব মিলিয়ে ফোনের দাম দাঁড়াচ্ছে ১৮,৭৮৮ টাকা।
তবে জিওর বাই ব্যাক অফার পেতে গেলে অবশ্যই আপনাকে ফোন কিনতে হবে রিলায়েন্স জিও স্টোর অথবা আমাজন থেকে। ফোন কেনার পর তা রেজিস্ট্রার করতে হবে মাই জিও অ্যাপে।
ডার্ক ওয়েব / ইন্টারনেটের অন্ধকার জগতের মধ্যে একটা অংশ জুড়ে রয়েছে মাদক। আমেরিকা সহ সারাবিশ্বেই সরবরাহ করা হয় এই মাদক গুলো। ইন্টারপোল সহ বিশ্বের সকল গোয়েন্দা সংস্থাদের মাথা ব্যাথার কারন ও এই ডার্ক ওয়েবের মাদক সরবরাহকারীরা। 



এবার হয়তো কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারবেন আমেরিকান গোয়েন্দারা। সম্প্রতি তারা গাল ভ্যালেরিয়াস নামের এক ফরাসি ব্যাক্তিকে আটক করেছে যার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ রয়েছে ডার্ক ওয়েবে মাদক সরবরাহের। শুধু সরবরাহ নয়, বরং ডার্ক ওয়েবের মাদক সরবরাহ করা ড্রিম মার্কেটের একজন এডমিন ও তিনি।

বাহাড়ি দাড়ি বিশিষ্ট দেখতে ভদ্রলোক এই মানুষটি আন্তর্জাতিক দাড়ি এবং গোঁফ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে ফ্রান্স থেকে আমেরিকা এসেছিলো। সেখান থেকেই গোয়েন্দারা তাকে আটক করে থাকে।

ইতিমধ্যেই তার ল্যাপটপ থেকে লগ ফাইল সার্চ করে ৫ লাখ ডলার সমমান বিট কয়েন জব্দ করা হয়েছে। মার্কিন কর্তৃপক্ষ ডার্ক ওয়েবের উপর বিশেষ নজরদারি করে আসছে। কয়েক মাস আগে, এফবিআই, ডিএ (ড্রাগ এফসফোর্স এজেন্সি) এবং ডাচ ন্যাশনাল পুলিশসহ বিশেষ অভিযানে অনেককেই গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছে। গাল ভ্যালেরিয়াস এর থেকে পাওয়া তথ্যের মাধ্যমে তারা আশা করছে ডার্ক ওয়েবের মাদক বিষয়ক আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বের হয়ে আসবে।
সূত্রঃ দ্যা গার্ডিয়ান।
আমাদের ডার্ক ওয়েব এবং ইন্টারনেটের অজানা বিষয় গুলো জানতে এই পোষ্ট গুলোতে নজর রাখতে পারেন। Click Here
আপনার কাছে কিছু ছবি আছে , যেগুলোর ভিতর  অনেক প্রয়োজনীয় লেখা  আছে।  আপনার সেই লিখা  গুলো MS Word এ লিখে আগামীকালই Assignment  জমা দিতে হবে



 এখন সেই Picture গুলো থেকে প্রতিটি শব্দ দেখে দেখে MS Word এ লিখা কিন্তু সত্যিই বিরক্তিকর একটা কাজএখন আর আপনাকে এভাবে কষ্ট করে এভাবে টাইপিং করতে হবেনা

 GTText নামের এই সফটওয়্যারটি আপনাকে চিন্তা মুক্ত করতে পারে।


সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে ওপেন করুন। উপরের মতো একটা উইন্ডো
 আসবে
আপনি যে ছবিটির লেখা কপি করতে চান সেটি সিলেক্ট করুন ।সিলেক্ট হয়ে গেলে নিচের মতো 
আরেকটি উইন্ডো আসবে
এখন Tools মেনু থেকে Copy Text From> Full Image সিলেক্ট 
করুন । 
কিছুক্ষন পর নিচের মতো একটি মেসেজবক্স আসবে। এখন Continue ক্লিক করুন। ব্যাস কাজ শেষ এবার যেকোনো স্থানে Paste করে আপনার কাঙ্খিত কাজ ঝটপট করে ফেলুন

সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করুন এখানে

সবার হাতে হাতে এখন স্মার্ট ফোন । দিনের বেশিরভাগ সময় আমরা স্মার্ট ফোন ব্যবহার করি।   স্মার্ট ফোন এর মাধ্যমে  আমরা যখন তখন যা ইচ্ছে তাই করতে পারি। ছবি তোলা , ভিডিও করা , গান শোনা ইত্যাদি। 

এতে করে স্মার্টফোন থেকে হারিয়ে যেতে পারে   অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস সহ প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই।অনেক সময়ে দেখা যায়  গুরুত্বপূর্ণ   জিনিসগুলোই ডিলেট হয়ে গিয়েছে।
যদি মেমোরি কার্ড থেকে ডিলেট হয়, তাহলে রিকভার করতে তেমন একটা অসুবিধা নেই।

যদি মেমোরি কার্ড থেকে ডিলিট হয় তাহলে কি করবেন ? 

গুগল প্লে-স্টোর থেকে পছন্দমত ‍’ফাইল রিকভারী সফটওয়্যার’ ডাউনলোড করে নিন। এরমধ্যে ‘রেকুভা’ সফটওয়্যার টা ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো আগে অন্য কোথাও কপি বা ব্যাক‌আপ করে রাখুন। 
যাতে  রিকভারের সময় ভুলবশত সব ফাইল ডিলেট হয়ে না যায়।
ব্যাকআপ সম্পন্ন হলে সফটওয়্যারটি ওপেন করে মেন্যু থেকে SD Card সিলেক্ট করুন।
ডিলেটকৃত ফাইলগুলোর একটি তালিকা আসবে। এখান থেকে প্রয়োজনীয় ফাইল বা ছবিগুলো রিকভার করা শুরু করুন।

যদি ফোন মেমোরি থেকে ডিলিট হয় তাহলে কি করবেন ? 

  • প্রথমেই গুগল প্লে-স্টোর থেকে Disk Digger App ইনস্টল করে নিন।
  • যাদের ফোন ইতিমধ্যেই রুট করা আছে। তারা ডিলেটকৃত ফোল্ডারগুলো সিলেক্ট করুন।
  • ফাইল টাইপ সিলেক্ট করুন। যেমন – JPG, PNG, 3gp বা Mp4
  • সিলেক্ট করা শেষে সেভ বাটনে ক্লিক করা ফাইলগুলো তৎক্ষণাত রিকভার করে ফেলতে পারবেন।

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে যখন কোনো ফাইল ডিলেট হয়, তখন সিস্টেমে শুধু তথ্যগুলো মুছে যায়। যতক্ষণ না পর্যন্ত ওই ফাইল স্পেসে অন্যকিছু ওভাররাইট হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত তা পুনরুদ্ধার করার সম্ভাবনা থাকে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য ঃ এটা শুধুমাত্র রুটেড অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ক্ষেত্রেই কাজ করবে।

অ্যান্ড্রয়েড ফোন রুট কর‍ার নিয়ম  জেনে নিতে পারেন এখানে 

প্রতিদিনই প্রচুর বিভিন্ন ভাষাভাষী মানুষ ইন্টারনেটে যুক্ত হচ্ছে । 
 ইন্টারনেটকে সবার ব্যবহারের উপযোগী করে তুলতে ভাষাগত 
প্রতিবন্ধকতা কমানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর তাই গুগল তার ভয়েস সার্চ সেবায় যুক্ত করেছে নতুন ৩০টি ভাষা,গুগলের কাছে বাংলা ভাষার গুরুত্ব বাড়ছে। 

সম্প্রতি গুগল ৩০ টি নতুন ভাষা ভয়েস সার্চ সেবায় যুক্ত করেছে।  ভাষাগুলোর মধ্যে  হচ্ছে বাংলা, গুজরাটি, উর্দু, কন্নড়, মালায়লাম, মারাঠি, তামিল ও তেলেগু। 


এসব ভাষা ব্যবহারকারী মানুষেরা এখন থেকে কথা বলার মাধ্যমে গুগল এ সার্চ করতে পারবে । 


কী বোর্ডের টাইপিং ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে গুগলের ভয়েস সার্চ ফিচারটি বেশ জনপ্রিয়। এতোদিন ইংরেজিসহ বিভিন্ন ভাষায় ব‍্যবহার করা যেতো ফিচারটি। 

তবে ছিলো না বাংলা ভাষা ব‍্যবহার সুবিধা। এবার গুগল ভয়েস সার্চে যুক্ত হয়েছে বাংলা ভাষা।

কি-বোর্ডে ভয়েস টাইপিং চালু করতে প্লে স্টোর থেকে ‘জিবোর্ড’ অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিন।এখন থেকে মেশিন লার্নিং

 প্রক্রিয়ায় নির্ভুলভাবে উচ্চারিত ভাষার শব্দ ও আওয়াজ অনুধাবন করবেন বাবহারকারিরা । 

এই প্রক্রিয়ায় মেশিন লার্নিং মডেলকে প্রশিক্ষিত/তৈরি করা হয়েছে। অর্থাৎ যন্ত্রকেই আলোচ্য আটটি ভাষায় উচ্চারিত শব্দ ও আওয়াজ নির্ভুলভাবে ধারণ বা অনুধাবন এবং আদান-প্রদানের সুবিধাসহ সাজিয়ে তোলা হয়েছে। যত বেশি মানুষ সম্পৃক্ত হবে এবং

 সময়ও যত এগিয়ে যাবে তার সঙ্গে সঙ্গে এই আটটি ভাষায় ভয়েস ইনপুটের 
মাধ্যমে মেসেজ আদান-প্রদানের সুবিধা তত ভালো ও জোরদার হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

ডাউনলোড লিঙ্ক ঃ এখানে 



মোবাইল ফোন আমাদের প্রয়োজনীয়  ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস গুলোর মধ্যে সবচেয়ে প্রিয় , মানুষের সাথে যোগাযোগ রাখা , গেম খেলা , ছবি তোলা , গান শোনা সব কিছুই এখন মোবাইল দিয়েই হচ্ছে , 
ঘুম থেকে উঠে মোবাইলের স্ক্রিন দেখেই আমাদের সকাল শুরু হয়,  কিন্তু আপনি কি জানেন মোবাইল আমাদের মারাত্বক ক্ষতির কারন ? 
আসুন জেনে নেই এই সম্পর্কে 

মুঠোফোন থেকে হাই ফ্রিকোয়েন্সির ইলেকট্রো ম্যাগনেটিক রেডিয়েশন নির্গত হয়। এই ক্ষতিকর তরঙ্গের সঙ্গে মস্তিষ্কে ক্যানসারের যোগসূত্র থাকতে পারে। এ ছাড়া শরীরের অন্য কোষকলা এই ক্ষতিকর তরঙ্গের প্রভাবে ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে পুরুষের প্রজননতন্ত্রেরও। এছাড়া কানে ফোন নিয়ে যখন কথা বলা হয় তখন এর রেডিয়েশন মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলে । 
মুঠোফোন ব্যবহারের ফলে কানের সমস্যা তৈরির বিষয়টি অভ্যাসের ওপর নির্ভর করে। হেডফোন ব্যবহার করে উচ্চশব্দে গান শুনলে অন্তকর্ণের কোষগুলোর ওপর প্রভাব পড়ে এবং মস্তিষ্কে অস্বাভাবিক আচরণ করে। একসময় বধির হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। সারাদিন মোবাইল ডিস্প্লের দিকে তাকিয়ে থাকার জন্য চোখের ও অনেক ক্ষতি হয় ,
উপরের কারন গুলোর জন্য শারীরিক সমস্যা দেখা দেয় , এর মধ্যে মাথা ব্যাথা সবচেয়ে সাধারন সমস্যা। 
মোবাইলকে যারা বেশী ভালবাসে তাদের একটি মানসিক ব্যাধি হয় ,  হারানোর এই ভয়জনিত অসুখের নাম দিয়েছেন ‘নোমোফোবিয়া’; যার পুরো নাম ‘নো মোবাইল-ফোন ফোবিয়া’। বর্তমানে যুক্তরাজ্যের ৫৩ শতাংশ এবং ২৯ শতাংশ ভারতীয় তরুণরা এ রোগের শিকার। ৫ বছর আগেও যে রোগের অস্তিত্ব কল্পিত ছিল না, আধুনিকতার সে রোগ নিয়ে দেশে-বিদেশে চিন্তিত মনোবিজ্ঞানী-মহল। অতিরিক্ত মুঠোফোন নির্ভরতা কমিয়ে ফেলতে পরামর্শ দেন গবেষকেরা। এছাড়াও বর্তমানে কিশোর-তরুনদের  নিদ্রাজনিত সমস্যার জন্য অনেকাংশেই দায়ী এই মোবাইলফোন 

করনীয়ঃ

১)অপ্রয়োজনে বেশিক্ষন ফোনে কথা বলবেন না , যদি একান্তই দরকার হয় তবে হেডফোন ব্যাবহার করুন 

২) ম্যাসেজ পাঠিয়ে কোন কাজ হয়ে গেলে ম্যাসেজে নির্ভর হোন,

৩) ব্যাটারী একদম শেষ এমন পর্যায়ে ফোন ব্যাবহার না করাই ভাল 

৪) যাকে ফোন করেছেন সে রিসিভ করার আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন 

৫) জনবহুল বা কম নেটওয়ার্কের এলাকায় অপ্রয়োজনে ফোনে কথা বলবেন না 


৬)চার্জে দিয়ে মোবাইল ব্যাবহারের অভ্যাস বাদ দিন


ওয়াইফাই এর ক্ষতিকারক দিক জানতে এই লিংক পড়ে ফেলুন

ওয়াইফাই  এর ক্ষতিকর দিক 


এখন ইন্টারনেট ছাড়া আমাদের এক মূহুর্তও টিকে থাকা সম্ভব নয় , অনেকে পেশাদারিত্বের খাতিরে , ঘরের কাজে , বিনোদনের জন্য  সব কাজেই  প্রায় ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল । ঘর বা অফিসে ইন্টারনেটের সংযোগ গুলো দেয়া হয় রাউটার এর মাধ্যমে  । ওয়্যারলেস এই প্রযুক্তির মাধ্যমে ঘরের বা অফিস রুমের   যেকোন স্থানথেকেই চালানো যায় ইন্টারনেট । 
সব কিছুরই ভাল খারাপ রয়েছে , আমরা কি কেও চিন্তা করেছি  ঘরের ওয়াইফাই আমাদের কি ক্ষতি করতে পারে । আসুন জেনে আসি এর ক্ষতিকর দিক গুলো ।
ওয়ারলেস ইন্টারনেট রাউটার অথবা ওয়াই ফাই মডেমের সংযোগ যা থেকে বিচ্ছুরিত হয় ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশনের । ঘরে যে তরঙ্গের সাহায্যে খাবার গরম করি সেই একি তরঙ্গ বিকিরিত হয় এসব ওয়ারলেস রাউটারে। এসব তরঙ্গ সাধারণত লো গিগাহার্জে বিকিরিত হয়। মডেমের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন মানব শরীরের জন্য  ক্ষতিকর। কেও যখন ওয়াই ফাই সিগন্যাল সার্চ করেন তখন  তরঙ্গ চলাচল করার সময় তার আশে পাশে ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে যার থেকে ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক রেডিয়েশন উৎপন্ন হয়। ওয়াই ফাই সিগন্যাল আপনার ত্বক ভেদ করে শরীরের অভন্তরে চলে যায়।  এর ফলে  স্কিন ক্যান্সারের ঝুঁকির দেখা দেয়। সম্প্রতি বিশেষজ্ঞরা এক গবেষণায় দেখেন, ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ বিকিরণের ফলে মানব শরীরে নানা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় যেমন- মাথা ব্যথা, চোখের দৃষ্টি ঘোলা হয়ে যাওয়া, স্বল্প নিদ্রা, হৃদরোগ সহ নানান রোগ দেখা দেয়। রাউটার ও ওয়াই ফাই টাওয়ারে যেহেতু তরঙ্গ ব্যাবহৃত হয়, তাই এসব টাওয়ারের আশেপাশে রেডিয়েশন উৎপন্ন হয়। এই রেডিয়েশন এন্টেনার যত কাছে থাকে তত বেশী, এবং দূরত্ব বাড়লে দূর্বল হয়ে পড়ে। 

সমাধানঃ
ইন্টারনেট আমাদের  এতটাই জীবনের সাথে মিশে গেছে যে এটি ত্যাগ করে থাকা কষ্টকরই বটে , তবে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে ক্ষতির  কিছুটা কমানো যায়।

১) বেশীর ভাগ ওয়াই ফাই ও রাউটারের কারনে শরীরে যে ক্ষতি হয় তার মূল কারণ কাজ ছাড়া আমরা ওয়াই ফাই ও রাউটার সংযোগ বন্ধ করি না, বিশেষ করে রাতের বেলায়ও এসব সংযোগ চলতে থাকে ফলে এ সময় এসব তরঙ্গ আমাদের জন্য ক্ষতি বয়ে আনে।তাই ঘুমানোর আগে রাউটার অফ করে দেয়া ভাল 

২) রাউটার এর অবস্থান  আপনার থাকার জায়গার একদম কাছাকাছি রাখবেন না 

৩) গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে ওয়াইফাই রাউটার থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়। 

রাউটারের ক্ষতিকারক দিক অনেকেই হয়ত বলবে কম , কিন্তু অল্প রেডিয়েশন প্রতিদিন অনবরত শরীরে প্রবেশ করলে যে ক্ষতি হবে তা তো বলার অপেক্ষা রাখে না তাই অপ্রয়োজনে  রাউটার  বন্ধ রাখুন ।

আইফোন৩-এর হাত ধরে সাধারণ মানুষের মাঝে টাচস্ক্রিন প্রযুক্তির বিস্তার লাভ করে। বেশির ভাগ ডিভাইস বিশেষ করে মোবাইল ফোনগুলোতে (উদাহরণস্বরূপ আইফোন) ক্যাপাসিটিভ টাইপ ব্যবহার করা হয়। ক্যাপাসিটিভ টাচস্ক্রিন পুরোটাই নির্ভরশীল আমাদের মানবদেহের ইলেকট্রিকাল ইমপালসের ওপর।
 

যদি আমাদের দেহ কোনো তড়িৎ চার্জ বহন না করত তাহলে ক্যাপাসিটিভ স্ক্রিনে টাচ করলে সেটা কোনো ফল বয়ে আনতে 
পারত না। একটি আইফোনের কথা বিবেচনা করা যাক, এটার দুই লেয়ারবিশিষ্ট স্ক্রিন থাকে। ওপরের লেয়ারটি আমরা সবসময় হাত দিয়ে স্পর্শ করি। আর এটার নিচে আছে আরেকটি লেয়ার। দুই লেয়ারের মাঝখানে আছে এয়ার স্পেস, যেটা ইনসুলেটর হিসেবে কাজ করে এবং এ দু’টি লেয়ার সব সময়ই পরস্পর বিপরীতধর্মী চার্জ বহন করে। যখন আমাদের হাতের আঙুল ওপরের লেয়ার স্পর্শ করে তখনই অন্য লেয়ারগুলোর মধ্যে চার্জের আদান-প্রদান শুরু হয়। চার্জের আদান-প্রদান প্রক্রিয়া ও  এদের মধ্যে সমতা বজায় রাখার জন্য অন্য একটি চার্জযুক্ত মাধ্যমের প্রয়োজন।

চার্জের আদান-প্রদানের জন্য আমাদের হাতের আঙুল বিশেষ ভূমিকা পালন করে । আঙুল বহন করে অগণিত ধনাত্মক ও ঋণাত্মক চার্জ। এই চার্জের উৎস আবার রক্তে বিদ্যমান নানা ধরনের রাসায়নিক আয়ন, যেমনঃ 
Ñ সোডিয়াম (NA+), কোরিন (Cl-), পটাসিয়াম (K+) ইত্যাদি থেকে। 
এখন ধরা যাক, স্ক্রিনের ওপরের লেয়ার ধনাত্মক চার্জে পরিচালিত। যখন আঙুল ওই লেয়ারকে স্পর্শ করে তখন লেয়ারের ধনাত্মক 
চার্জ আঙুলের ঋণাত্মক চার্জকে বেশি পরিমাণ আকর্ষণ করে ও ধনাত্মক চার্জকে দূরে ঠেলে দেয়। তার মানে আঙুলের এই 
ঋণাত্মক চার্জের আধিক্য লেয়ারে বিদ্যমান ধনাত্মক চার্জের সমতা রা করে। এ অবস্থায় মোবাইলের ব্যাটারি বেশি পরিমাণ 
ইলেকট্রন নির্গত করে, যেটা নিচের লেয়ারে ঋণাত্মক চার্জের আধিক্য তৈরি করে। তার মানে সবচেয়ে ওপরের লেয়ার ও নিচের 
লেয়ারের মধ্যে দু’টি বিপরীতধর্মী যথেষ্ট পরিমাণ চার্জের চলাচল শুরু হয়। আর এই পুরো প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার জন্য অবশ্যই 
লেয়ারগুলো পরস্পরের সাথে মিলিত হতে হবে, আর সেটা ঘটে আমরা যখন হাত দিয়ে স্ক্রিন স্পর্শ করি। যখন আমরা আঙুল
 উঠিয়ে ফেলি তখন ইলেকট্রিক ফিল্ড অদৃশ্য হয়ে যায় এবং কোনো চার্জের আদান-প্রদান ঘটে না। ঠিক এ কারণেই আমরা
 কেউ আমাদের হাতমোজা পরে টাচস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারি না, কারণ এটা চার্জের প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করে। আর সেন্সরের 
কাজ হচ্ছে কী পরিমাণ ইলেকট্রন গ্রিড প্যাটার্ন দিয়ে চলাচল করছে সেটার হিসাব রাখা। যখন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পরিমাণ
 ইলেকট্রন গ্রিডের মধ্য দিয়ে চলতে থাকে তখন সেন্সর সেটা বুঝতে পারে এবং মোবাইলের প্রসেসরকে সঙ্কেত দেয়।

অনেক সময় পুরনো আইডিতে ভূল জন্মদিন দিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেটা পরিবর্তন করতে চাইলেও হচ্ছে না; এমন ভুক্তভোগীর সংখ্যা নেহাত কম নয়। 
আসুন, জেনে নেই যে পদ্ধতির মাধ্যমে কিছু সাধারন নিয়মেই আপনি পরিবর্তন করে নিতে পারবেন আপনার ফেসবুকের জন্মদিন। 

লিংক -  Click Here






প্রথমে আপনাকে ফেসবুকে  Request a Birthday Change হিডেন সাপোর্ট ফিচারটিতে যেতে হবে। সেখানে আপনি যেই জন্মদিনটি দিতে চাচ্ছেন তা নির্ধারন করুন। জন্মদিন পরিবর্তনের কারন হিসেবে "This is my real birthday" নির্ধারন করে সাবমিট করে দিন।
৭২ ঘন্টার মাঝেই আপনার আইডির জন্মদিন পরিবর্তন হয়ে যাবে।

তথ্য প্রযুক্তি সংক্রান্ত আমাদের অন্য পোষ্ট গুলো দেখতে চাইলে এই লিংকে প্রবেশ করুন। click here

ক্রিপ্টো কারেন্সি এটি একটি ইলেকট্রনিক মাধ্যম যা বিনিময়ের মাধ্যম যা মুদ্রার ইউনিট উৎপাদন, লেনদেন পরিচালনা এবং এনক্রিপশন পদ্ধতি ব্যবহার করে তহবিলের স্থানান্তর যাচাইকরণে জড়িত প্রসেস নিয়ন্ত্রণ ও নিয়ন্ত্রন পদ্ধতি  ।  
প্রচলিত ক্রিপ্টোকারেন্সি গুলোর মধ্যে বিটকয়েন সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয় , এছাড়াও রয়েছে লাইট কয়েন , ইথেরিয়াম কয়েন , ডজ বা ডগি কয়েন ইত্যাদিবিশ্বের বিভিন্ন দেশে এর প্রচলন রয়েছে , এর উপকারিতাও অনেকঃ* ডিজিটাল মুদ্রায় বড় বা ছোট স্কেলে একযোগে কাজ করার সামর্থ্য আছে।

* বিদেশী মুদ্রার অধিবাসীদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা আছে কারণ তারা একটি এনক্রিপ্টেড ডিজিটাল বোতামে টোকড করা ইলেকট্রনিক 
   মুদ্রাগুলি আটকে রাখার বিলাসিতা ভোগ করে, যা তারা সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

* তারা সম্পূর্ণ ডিজিটাল হতে থাকে কিন্তু জাল বা নকল হতে পারব না ।

* খনি শ্রমিকদের প্রায়ই তাদের ক্ষতিপূরণ দেয়া হয় তাদের নেটওয়ার্ক দ্বারা বিনিময় ফি ছারাই ।

* সনাক্তকরণের মাধ্যমে চুরির সুযোগকে কমিয়ে দেয়; একজন ব্যক্তি কেবল বণিককে তাদের আরও তথ্যের সাথে যা 
   প্রয়োজন তা পাঠায়।

* এটা খুব সহজেই দেখতে পাওয়া যায় কারণ প্রায় 2.2 বিলিয়ন লোক যাদের শুধুমাত্র মোবাইল ফোনে নয় কিন্তু ওয়েবে 
   অ্যাক্সেস আছে তবে প্রথাগত বিনিময় সিস্টেমের কাছে সত্যিই অ্যাক্সেসযোগ্যতা নেই।

* এটি কোনও কেন্দ্রীভূত কর্তৃপক্ষের ছাড়াই ব্যবহারকারী-টু-ইউজার ভিত্তিতে পরিচালনা করে, ফলে ম্যানিপুলেশন এবং 
   হস্তক্ষেপের সম্ভাবনা হ্রাস পায়।

ক্রিপ্টোকারেন্সি  নিয়ে যদি বিস্তারিত জানতে চান তবে এখনি ঘুড়ে আসুন আমাদের ডার্কওয়েব সিরিজের এই পর্বটি থেকে



ইন্টারনেট আজ পুরো পৃথিবীকে হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে । দুরদুরান্তের খবর পেতে ও পাঠাতে সহায়তা করছে ইন্টারনেট । টাকা লেনদেন থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় তথ্য আদান প্রদান সবই ইন্টারনেট কেন্দ্রিক হয়ে যাচ্ছে । যতই প্রযুক্তির উন্নতি ঘটছে ততই এতে নিরাপত্তা নিয়ে কথা উঠছে ।  যখন ব্যবহারকারী একটি ইমেইল ইন্টারনেটের মাধ্যমে পাঠায় তখন হাজার হাজার সার্ভার ঘুরে মেইলটি গন্তব্যে পৌঁছায়। 
গতিপথের প্রত্যেকটি সার্ভারে এক-একটি নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকে। 

এর জন্য প্রয়োজন পরিচয় নিশ্চিতকরন , শুধু ইমেইল না, অনলাইনে লেনদেন করতে হলে দরকার এমন ব্যবস্থা যাতে   অনলাইনে তথ্য প্রদানকারী, আবেদনকারী সবার পরিচয় 'প্রমাণযোগ্য' এবং নিশ্চিত হয়; একজনের শনাক্তকরণ চিহ্ন যাতে অন্যজন ব্যবহার করতে না পারে,  যেমন ইমেল বা অনেক সাইট এ লগ ইন এর সময় ভ্যারিফিকেশনের জন্য প্রশ্ন বা নাম্বার দেয়া হয় যাতে এটি নিশ্চিত হওয়া যায় যে সাইটে প্রবেশকারী ব্যাক্তিই আসল ব্যাক্তি । এবং এর  সাথে সাথে প্রয়োজন হয় , তথ্য/পরিচিতি হাতছাড়া না হওয়ার নিশ্চয়তা। 
এসব কিছুর একটি সহজ সমাধান হলো ইলেক্ট্রনিক বা ডিজিটাল স্বাক্ষর ও ডিজিটাল সার্টিফিকেট ।

ডিজিটাল স্বাক্ষর হলো তথ্য বিনিময়ের ক্ষেত্রে তথ্য প্রদানকারীর পরিচয় যাচাইয়ের একটি পদ্ধতি। এটি নিশ্চিত করে তথ্যটি যিনি পাঠিয়েছেন তার সেটি পাঠানোর কর্তৃত্ব  আছে কি না, যাত্রা পথে তথ্যটিতে কোনো পরিবর্তন হয়েছে কি না।

ডিজিটাল সার্টিফিকেট হলো তথ্য বিনিময়ের ক্ষেত্রে দাতা কিংবা গ্রহীতা অথবা উভয় প্রান্তে ব্যবহৃত নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের  একটি ইলেক্ট্রনিক প্রত্যয়ন ব্যবস্থা। অনলাইনে ডিজিটাল সার্টিফিকেট প্রদর্শন করে নিশ্চিত হওয়া যায় যে, সেবাগ্রহণের সময়  সেবাদাতা সংস্থার কোনো ত্রুটির জন্য তার কোনো তথ্য পাচার হয়ে যাবে না। 

ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতির কার্যক্রম নিরাপত্তার নিশ্চিতকরণে বিশ্বব্যাপী পরীক্ষিত ও স্বীকৃত  । এই হিসেবে  বাংলাদেশে তথ্য এবং যোগাযোগ প্রযুক্তি (সংশোধন) আইন ২০১০ সালে বাংলাদেশ সরকার ডিজিটাল সার্টিফিকেট ব্যবস্থা স্থাপন করে।  বাংলাদেশে এখন ডিজিটাল স্বাক্ষর ব্যাবস্থার কিছু কিছু কার্যক্রম শুরু  হয়েছে । ডিজিটাল স্বাক্ষর ও ডিজিটাল সার্টিফিকেট ব্যাবস্থার কিছু সুবিধা রয়েছে ,

১। ডিজিটাল স্বাক্ষর ব্যবস্থা চালু করা গেলে বাংলাদেশে ই-কমার্স চালু হবার ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা অপসারিত হবে;
২। অনলাইনে নানা রকমের লেনদেন করা যাবে; অনলাইনে কেনা-কাটা করা যাবে, টেন্ডারবাজি বন্ধ করা সম্ভব হবে; 
৩। কর দেয়া সহজ হবে, ফলে করদাতার সংখ্যা বেড়ে যাবে; দরখাস্ত জমা দেয়ার জন্য স্বশরীরে অফিসে হাজির হতে হবে না; 
৪। সরকারের সঙ্গে অনেক লেনদেন দেশের যে কোন স্থান থেকে করা যাবে; দাপ্তরিক পর্যায়ে কাগজের ব্যবহার হ্রাস পাবে, 
৫। নথিতে নোট লিখে সই করার পরিবর্তে ই-ফাইলে কাজ করা যাবে; যেহেতু ডিজিটাল সনদ ও ডিজিটাল স্বাক্ষর ব্যতীত টাকা 
৬। পয়সা অনলাইনে বিনিময় হবে না, কাজেই সরকারের অগোচরে বেআইনী কোন কাজে (যেমনঃ জঙ্গীবাদ, হুন্ডি বা মুদ্রপাচারে)
৭। টাকা-পয়সা ব্যবহৃত হবার সুযোগ থাকবে না; সরকারী তথ্যসমূহ অনলাইনে বিনিময়ের ক্ষেত্রে ফাঁস হবার কোন 
     সুযোগ থাকবে না;
৮। তথ্য বিনিময়ের সকল পর্যায়ে স্ট্যাটাস ট্র্যাক করা যাবে, ফলে সাইবার অপরাধের তদন্ত সহজ হবে।