স্মার্টফোন চোরের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছেই , স্মার্টফোন চুরি ঠেকাতে গুগল চালু করেছে এক অভিনব নতুন ডিভাইস ট্র্যাকিং সিস্টেম এর। আপনারা অনেকে এই ব্যাপারে আগেই জেনেছেন।
মুলত এই সিস্টেম এর মাদ্ধমে আপনি আপনার হারিয়ে যাওয়া এন্ড্রয়েড ডিভাইস টি অতি সহজে খুজে পাবেন এবং ডিভাইস টি কোথায় আছে তা অনলাইন এ রিয়েল টাইম লোকেশন দেখতে পারবেন।



এছারাও ডিভাইস এ থাকা সকল ডাটা মুছে দেয়া, ডিভাইস লক করা ও এলার্ম বাজাতে পারবেন আপনার হারিয়ে যাওয়া ডিভাইস এ । এক কথায় আপনার হারিয়ে যাওয়া ডিভাইস টি ফিরে পাবেনই এই গুগল এর নতুন সিস্টেম এর মাদ্ধমে ।
প্রথমেই আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে আপনি আপনার ডিভাইসের জন্য ডিভাইস ম্যানেজার 

> কিভাবে গুগল ফোন ট্র্যাকিং অন করবেন ?

১) প্রথমে আপনার ডিভাইসের অ্যাপ ড্রয়ারে থাকা Google Settings এ যান।
২) এখন Google Settings এর লিস্টে আপনি Android Device Manager অপশন পাবেন। অপশনটি সিলেক্ট করুন।
৩) এবার আপনি নিচের ছবির মত আরো দুটি অপশন পাবেন। Locate this device remotely এবং Allow remote lock and data factory reset. সাধারনত দ্বিতীয় অপশনটি আনচেক করা থাকে। আপনি যদি দ্বিতীয় অপশনটি অন/চেক করে দেন তাহলে আপনার ডিভাইস হারিয়ে বা চুরি হয়ে গেলে আপনি ডিভাইস ম্যানেজারের সাহায্যে ডিভাইসের সব ডাটা মুছে দিতে পারবেন এবং ডিভাইসটি লক ও করে দিতে পারবেন।
৪) এখন কোন কারণে যদি আপনি আপনার অ্যাপ ড্রয়ারে Google Settings খুজে না পান তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই। আপনি ডিভাইস ম্যানেজার আপনার ডিভাইসের Security সেটিংস্‌ এ যেয়ে ও অন করতে পারবেন।
৫) Security সেটিংস্‌ এ যাওয়ার পর Device Administrators সিলেক্ট করুন। তারপর Android Device Manager অপশনটি মার্ক করে দিন।
এখন আপনার কাজ শেষ 😀 চোর ধরবেন এখন মনের সুখে.. 😀


> ডিভাইস ম্যানেজারে যদি  আপনার ডিভাইসটি না দেখায় অথবা Unknown Location দেখায় তাহলে যা করবেন-  
১) আপনার ডিভাইসের প্লে স্টোর অ্যাপ আপডেট করে নিন।
২) এবার অ্যাপ ড্রয়ার থেকে Google Settings>Android Device Manager এ যেয়ে Allow remote factory reset অপশনটি আনচেক করে দিন।
৩) এবার আপনার ডিভাইসের Settings>Apps > All > এ যেয়ে Google Play services ওপেন করেন এবং ডাটা ক্লিয়ার করে দিন।
৪) এবার পুনরায় অ্যাপ ড্রয়ার থেকে Google Settings এ যেয়ে Allow remote factory reset অপশনটি চেক করে দিন। 
৫) আপনার ডিভাইসটি রিস্টার্ট/রিবুট করুন।

মনে রাখবেন আপনার ডিভাইসটি যদি হারিয়ে যাওয়ার পর অফ থাকে তাহলে Android ডিভাইস ম্যানেজার কাজ করবে না। কিন্তু ডিভাইসটি চালু করলেই এটি কাজ করবে।

অসুবিধা - নেট কানেকশন এবং GPS অন করা না থাকলে খুঁজে বের করতে পারবেন না। গুগল ছাড়াও অন্য এপস গুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার ডিভাইসকে রিমোটলি কন্ট্রোল করতে পারবেন। বিস্তারিত এই পোষ্টে - click here

একসময় মানূষ যখন দামি ব্র্যান্ডের মোবাইল ফোনসেট গুলো কম দামে কিনত তখন সবাই বলত , আরে এতো চায়না ফোন তাই কমে পাওয়া গেছে । 

যুগ পালটেছে ..!! 
কেও  চায়না বলেনা এখন আর এখন এমন ফোন গুলোকে বলা হয় ক্লোন। দেখতে হুবুহু  আসল ফোনের মত , আসল নকল দুটি পাশাপাশি রাখলে হয়ত কোম্পানীর কর্মকর্তারাও  কনফিউশনে পড়ে যাবে কোনটি তাদের আসল ফোন।
সবাই সবসময় তো আর শো রুম থেকে   মোবাইল কিনে না , আপনার মোবাইলটি আসলেই কোম্পানীর কিনা , অর্থাৎ  এটি ক্লোন  অথবা নকল নয়ত  এমন  চিন্তায় সবাই  থাকে। 

 একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ২ মিনিটের মধ্যেই আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন আপনার হাতে থাকা ফোনটি আসল কোম্পানীর তৈরী কিনা।

১ । প্রথমে মোবাইলের IMEI নাম্বার বের করুন 
      IMEI নাম্বার বের করতে  *#06#  চাপুন

২। এবার এই লিংক এ ক্লিক করে ওয়েবসাইট টিতে যান ।

৩। আপনার IMEI নাম্বার টাইপ করুন ।

৪। নিচের ক্যাপচা কোড ফিলাপ এর জন্য  বক্সে ক্লিক করুন , 

৫। রাইট সাইন আসলে Check বাটনে ক্লিক করুন।

মোবাইলটি আসল কোম্পানী অথরাইজড হলে ওই মোবাইল সম্পর্কে তথ্য চলে আসবে , ক্লোন সেট গুলার কোন তথ্য সাইট দেখাতে পারে না। 

এভাবেই আপনি যাচাই করে নিতে পারেন আপনার ফোনটি আসল নাকি ক্লোন। প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন টিপস / ট্রিকস সহ লেখা গুলো পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন। Click here


একটি গল্প দিয়ে শুরু করি,
(গ্রীক মিথলজি অনুযায়ী) গ্রীক রাজা আগামেনন এর ছোট ভাই মেনালাউসের স্ত্রী রানী হেলেনের প্রেমে পরে ট্রয় নগরীর রাজপুত্র প্যারিস । ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ২ রাজ্যের দ্বন্দ শুরু, রাজা আগামেনন ট্রয় নগরীর উপর আক্রমনের জন্য ১০০০ যুদ্ধ জাহাজের বিশাল বাহিনী গড়ে তুলল , ১০ বছর ধরে যুদ্ধ চললো। কিন্তু ট্রয় নগরীর বিশেষ কোন ক্ষতি হল না । অন্যতম কারন ছিল ট্রয় নগরীর অভেদ্য সীমানা প্রাচীর। এরপর রাজা অডিসিয়াস এর বুদ্ধিতে আগামেনন সূর্যদেবতার জন্য উপহার স্বরুপ ট্রয় নগরীতে বিশাল একটি কাঠের ঘোড়া উপহার দেয়। ট্রয়ের মানুষরা সরল মনেই উপহার গ্রহন করে নগরের ভিতরে ঘোড়াটি রাখল , ঘোড়াটির ভিতরে অপেক্ষা করছিল বেশ কয়েকজন গ্রীক সৈন্য , রাত হওয়ার পর তারা কাঠের ঘোড়ার ভিতর থেকে বেড় হয়ে ট্রয় নগরীর দরজা খুলে দেয় ফলে গ্রীক সৈন্যরা শহরে ঢুকে আক্রমন করে এবং সব কিছু ধংস করে দেয়।
(ঘটনাটি সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে)

এইবার মনে প্রশ্ন আসতে পারে এই গল্প এইখানে কেনো, বলছি।
কম্পিউটার যারা ব্যাবহার করেন তারা একটি ভাইরাস সম্পর্কে হয়ত অবশ্যই জানেন ,  ভাইরাসটির নাম কিন্তু উপরের গল্প থেকেই এসেছে। কারন এটি অনেকটা আপনার ইচ্ছাতেই আপনার পিসি তে প্রবেশ করবে এবং আপনার অজান্তেই আপনার কম্পিউটারে আক্রমন করে নিয়ন্ত্রন নিয়ে ফেলবে ।
অনেকটা ট্রয় নগরীর সেই ঘোড়ার মতো, এর জন্যই ভাইরাসটির নাম ট্রোজান হর্স ।

উপর থেকে ভাইরাস  বললেও আসলে ভাইরাস ও ট্রোজানে আছে কিছু স্বাধারন পার্থক্য-

ভাইরাসটা একটু অন্যরকম । ভাইরাসের মূল সংজ্ঞা হলো এটা এমন একটা সফটওয়্যার, যা নিজেকে নিজে কপি করতে পারে, এবং নিজে থেকে অন্য কম্পিউটারে ছড়াতে পারে। কিছু ভাইরাস অন্য প্রোগ্রামের সাথে মিশে যায় (infection) এবং ছড়িয়ে ভেজাল বাধায়।
পার্থক্য হলো, ট্রোজান কিন্তু নিজেকে নিজে কপি করছে না। ট্রোজান নিজে থেকে ছড়ায়ও না। তাকে ঘরে আমরাই ডেকে এনে নিজেদের তেরোটা বাজাই। আবার ভাইরাস আমাদের তেরটা বাজায় তথ্য নষ্ট করে। সেটা অন্য কারো কাছে পাঠানোর ঝামেলায় যায় না।

ট্রোজান থেকে রক্ষা পেতে করণীয়ঃ
ট্রোজান এর হাত থেকে বাঁচতে হলে sandbox ব্যবহার করা যায় কিছু ক্ষেত্রে। sandbox ব্যবহার করলে ঘোড়াটাকে একটা আলাদা বাক্সে ভরে ফেলা হয় বলা যায়। সেই বাক্সে যাই করা হোক, ঘোড়া আর বার হতে পারে না। এছাড়া এন্টি ভাইরাস ও এর বিরুদ্ধে বেশ কার্যকরীতা দেখাতে পারে।
সাবধান থাকলে, এবং কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করার আগে সেটা নিয়ে একটু ঘাটা ঘাটি করলে ওয়েবে সেটার নিরাপত্তা সমন্ধে নিশ্চিত হওয়া যায়।





ফেসবুক আমাদের জন্য একটি আলাদা জগত স্থান লাভ করে ফেলেছে। ইন্টারনেট ব্যাবহার করে কিন্তু ফেসবুক ব্যাবহার করে না আমাদের দেশে এমন মানুষ পাওয়া খুবই দুষ্কর।  অনেক সময় আমরা প্রয়োজনীয় অনেক মেসেজ আদান প্রদান করে থাকি ফেসবুকের মাধ্যমে। কিন্তু ভূলে ডিলেট ও হয়ে যায় অনেক তথ্য।

মেমোরি কার্ডের ছবির মতো ফেসবুকের মেসেজ ও পাওয়া যায়। চলুন, জেনে নেই কিভাবে ডিলেট হওয়া ফেসবুক মেসেজ ফিরিয়ে আনা যাবে।

প্রথমে ফেসবুকের সেটিংস অপশনে প্রবেশ করুন। https://www.facebook.com/settings
এখানে Download a copy ক্লিক করে আবেদন করুন। আপনার ই-মেইলে আপনার ফেসবুকের একটি কপি পাঠিয়ে দেওয়া হবে।


এবার জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করে ওপেন করুন। সেখানের HTML ফোল্ডারে লগিন করলে দেখতে পাবেন messages.htm নামের একটি ফাইল রয়েছে। সেখানেই গচ্ছিত রয়েছে আপনার ফেসবুকের মেসেজ গুলো। 



আশা করি ট্রিকসটি অনেকের উপকারে আসবে। ডার্ক ওয়েব সহ ইন্টারনেট জগতের নানা অজানা রহস্য জানতে এই পোষ্ট গুলো পড়ে নিতে ভূলবেন না। Click here 







হঠাৎ চিন্তা হল গুগল নিয়ে কিছু লেখি ,  ইন্টারনেট ব্যাবহারকারীরা বলতে গেলে অধিকাংশই তাদের দিন শুরু করে গুগল দিয়ে ,  তো আর দেড়ি না করে গুগল নিয়েই বসে পড়লাম 
গুগলের সার্চ বক্সে সার্চ দিলাম Google 
ব্যাপারটা অনেকটা  নিজের কাছে নিজের খবর জিজ্ঞেসকরার মতই হয়ে গেল, তবে যাই হোক   গুগল নিয়ে ঘাটতে ঘাটতে বেড় করলাম অসংখ্য ঘটনা , সব হয়ত একপর্বে বলা সম্ভব হবে না , 
তো আসুন গুগলকে কিছু খুজতে না দিয়ে নিজেরাই শুরু করি  খোজাখুজি  

১৯৯৮ সালের ৪ অক্টোবর ,সকালে ক্যালিফোর্নিয়ার মেনলো পার্কের Susan Wojcick র গ্যারেজের দরজা খোলা হয় , সেই সাথে খুলে যায় বিশ্বের অন্যতম প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান গুগলের  পথচলা  । গ্যারেজের মালিক সুজান ছিলেন  স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির পিএইচডি প্রোগ্রাম এর; দুই জন শিক্ষার্থী ল্যারি পেইজ ও সারজে ব্রিন এর বন্ধু  ,  এই দুজনের হাত ধরেই গরে উঠেছিল গুগল ।  যাত্রা শুরুর প্রাককালে দুই বন্ধু ছাড়াও  তাদের পাশে ছিলেন সান মাইক্রো সিস্টেমের সহ প্রতিষ্ঠাতা এন্ডি বেথটোশেইম । কোম্পানী দাড়ানোর আগেই তিনি ১ লাখ ডলার দেন। পরের বছরই জুন মাসে  দুটি কোম্পানী গুগলে আড়াই কোটি ডলার বিনিয়োগ করে। 
১৯৯৮ সালে গুগলের আনুষ্ঠানিক কাজ শুরু হলেও পরিকল্পনা  কিন্তু অনেক আগে থেকেই হয়েছে .১৯৬৬ সালেই  তারা কাজের পরিকল্পনা করে এবং সেটি অনুযায়ী এগোতে থাকে । সেই থেকেই এই দুই বন্ধুর পরিশ্রমের ফসল আজকের গুগল । গুগল শুধু মাত্র সার্চ ইঞ্জিন নয় , এটি একটি কোম্পানী , তবে সার্চইঞ্জিনই একে জনপ্রিয়তা বেশী দিয়েছে ।  গুগলের এই জনপ্রিয়তার কারন হল গুগল তাদের একটা স্পেশাল অলগরিদম (গানিতিক কার্যবিধি) ব্যবহার করে;যা ব্যবহারকারীদের সামনে অনুসন্ধান ফলাফল গুলো তুলে ধরে। যখন গুগল সাধারনভাবে এই অলগরিদম সম্পর্কে কথা বলে; তারা নির্দিষ্ঠভাবে অলগরিদমটির গোপনীয়তা রক্ষা করে। গুগল তাদের এই সার্চ ইঞ্জিন এর অলগরিদম রহস্য গোপন রাখার ফলে; অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন এর তুলনায় প্রতিযোগিতামূলকভাবে শক্ত অবস্হান ধরে রাখতে পারছে। এটা গুগলকে আরো সাহায্য করে হ্যাকিং ও বাহির থেকে সিস্টেম এর অপব্যবহার রোধ করতে; কেননা ভেতরের অলগরিদম এর ঘটনা সবারই অজানা।

অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন এর মতন গুগলও স্বয়ংকৃয় প্রোগ্রাম ব্যবহার করে; যা পরিচিত স্পাইডারস (spiders) ও ক্রয়লারস (crawlers) নামে।গুগল এর কাছে অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন এর তুলনায় তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি; ওয়েবসাইট ইনডেক্স ও কীওয়ার্ড ইনডেক্স করা রয়েছে। সেকারনে একজন সাধারন ব্যববহারকারী অন্যান্য   সার্চ  ইঞ্জিন এর তুলনায়; গুগলেই সবচেয়ে বেশি প্রাসঙ্গিক ফলাফল লাভ করে। গুগল পেজ র‍্যাংক  (PageRank) নামে একটি নিজস্ব অলগরিদম ব্যবহার করে; যা বিভিন্ন ওয়েবসাইটকে অটোমেটিং ক্রয়ল করে তাকে বিভিন্ন মানদন্ডে আলাদা করে।


গুগলের নাম কিন্তু  লিন্যাক্সের নামের মতই ভুলে করে হয়ে যাওয়া নাম ।  প্রথমদিকে গুগলের নাম দেয়া ছিল ব্যাকর‍্যাব । পরবর্তীতে এই নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় গুগল।  আমরা অনেকেই মাঝে মাঝে google বানান ভুল করে  Googol  লিখে ফেলি , মজা ব্যাপার হচ্ছে আমাদের ভুল করা এই শব্দটি ছিল ল্যারি ও সের্গের দেয়া নাম ,  ১৯৯৭ সালের ১৫ ই সেপ্টেম্বর ল্যারি পেইজ ও সের্গেই ব্রিন গুগল ডট কম নামে একটি ডোমেইন নিবন্ধন করেন। কিন্তু তারা যেই ডোমেইনটি নিবন্ধন করতে চেয়েছিলেন সেটি না হয়ে ভুলবশত নিবন্ধিত হয় “Google” নামে। Googol  এর মানে হচ্ছে ১ এর পরে ১০০ টি শূন্য , গানিতিক ভাষায় বলতে গেলে টেন টু দি পাওয়ার হান্ড্রেড ।  (10^100 = 10,000,000,000,000,000,000,000,000,000,000,000,000, 000,000,000, 000,000,000, 000,000, 000,000,000,000,000,000,000,000,000,000,000, 000,000 )
তখন সবচেয়ে বড় হার্ডডিস্ক ড্রাইভের মেমোরি সাইজ ছিলো ৪ গিগাবাইট। তাই তারা কম দামে লেগো সেট দিয়ে বানানো একটি কেবিনেটে ১০টি হার্ড ড্রাইভের সমাবেশ ঘটান, গুগলের সার্চ ইনডেক্সের আকার ১০ কোটি গিগাবাইটেরও বেশি। কেউ যদি ব্যক্তিগতভাবে এই তথ্য জমা রাখতে চান, তবে তাঁর এক টেরাবাইট আকারের এক লাখ হার্ডড্রাইভের দরকার হবে।


গুগলের প্রথম দিকের হোম স্ক্রিন ছিল অনেকটাই সাদামাটা এর মূল কারন ছিল উদ্ভাবকরা তখন HTML এ অতটা দক্ষ ছিলেন না ,
১৯৯৯ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে গ্যারেজ থেকে সরে  ইউনিভার্সিটী এভিনিউ তে স্থানান্তরিত হয় গুগল । সেসময় এর কর্মচারীর সংখ্যা ছিল ৮ জন,পড়ে তা বেড়ে ৪০ হয়  , বর্তমানে প্রায় ১৬,০০০ লোকের কর্মসংস্থান জুগিয়েছে এই গুগল।

প্রতিনিয়ত গুগল তাদের সার্চ ইঞ্জিনে আনছে নতুনত্ব । এমনই একটী সংযোজন হচ্ছে ডুডল , যেকোন দেশের বিশেষ দিনে  সেই দেশের ডোমেইনেই ডুডল দেখানো হয় , আবার আন্তর্জাতিক দিবস গুগলতেও থাকে বিশেষ ডুডল।ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিন মিলে ১৯৯৮ সালের আগস্ট মাসে প্রথম ডুডল তৈরি করেন। ‘তাঁরা অফিসের বাইরে আছেন এবং এ সময় কারিগরি কোনো ত্রুটির সমাধান করা যাবে না’—এই বার্তা ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছানোর জন্য প্রথম ডুডলটি তৈরি হয়।
 ১৯৯৮ সালের ‘বার্নিং ম্যান ফেস্টিভ্যাল’-এর জন্য প্রথম ডুডলটির ডিজাইন করেন গুগলের দুই প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রাইন। তবে বর্তমানে লোগোর ডিজাইন করার জন্য গুগলের একটি বিশেষ টিম রয়েছে, এই টিমের সদস্যদের ডাকা হয় ডুডলার নামে।

( আগামী পর্বে সমাপ্ত )
হ্যাকার / সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা তাদের কাজের জন্য বেশির ভাগ সময়েই কালি লিনাক্স Kali Linux অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে থাকে । এটি একটি খুব জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম । 


আপনি চাইলে এই অপারেটিং সিস্টেমটি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে ব্যবহার করে নিতে পারেন। 

Linux Deploy
এরপর এটিকে কালি লিনাক্স (Kali Linux)  এ কনভাট করতে হবে । কনভাট অপশনটি লিনাক্স ডাউনলোড করার পরই থাকবে ।
এরপর ইন্সটল বাটনে ক্লিক করতে হবে ।
অবশ্যই ভাল ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে । ভাল ইন্টারনেট কানেকশন থাকলে ৫ সর্বোচ্চ মিনিট সময় লাগবে ।
এরপর গুগল প্লে (Google play) স্টোর থেকে VNC VIEWER অ্যাপ ডাউনলোড দিতে হবে ।

লিংকঃ VNC Viewer
Click here

হয়তো আপনিও এমন পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন যেখানে কেবল একজনই তাঁর ল্যাপটপে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন আর পাশের বাকি চারজন মোবাইল বা ট্যাব নিয়ে চুপচাপ ইন্টারনেট ছাড়াই বসে আছেন! অথচ একটি নেটওয়ার্ক কেবল কিংবা একটিমাত্র ডংগল থাকলেও কিন্তু শুধু একটি কম্পিউটারেই ইন্টারনেট নয়, বরং আরও বেশ কয়েকটি গেজেটেই এই ইন্টারনেট ভাগাভাগি করে ব্যবহার করা যায়।


বেশ কিছু অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে যার সাহায্যে খুব সহজেই আপনার যন্ত্রকে ওয়াই-ফাই হটস্পট বানিয়ে ফেলতে পারেন। 

Connectify.me নামের একটি সফটওয়্যার। দুটি ভার্সন এ এই সফটওয়্যার টি পাওয়া যায়, একটি হচ্ছে লাইট এবং অপরটি হচ্ছে প্রো । তবে আমার মতে, বাসাতে ব্যবহারের জন্য লাইট ভার্সন টি বেস্ট।




 এখান থেকে প্রথমে সফটওয়্যার টিকে ডাউনলোড করে নিন



এবার ইন্সটল করে নিন আপনার ডেস্কটপ অথবা ল্যাপটপ এ।
মনে রাখবেন, ওয়াইফাই হট স্পট বানাতে আপনার নিচের হার্ডওয়্যার গুলো থাকতে হবে। 
  1. ডেস্কটপ অথবা ল্যাপটপ কম্পিউটার।
  2. ডেস্কটপ হলে, একটি ওয়াইফাই কার্ড (PCI অথবা USB ডংগল), আর ল্যাপটপ হলে ল্যাপটপ এর ওয়াইফাই কার্ড।
  3. ওয়াইফাই কার্ড এর আপডেট ড্রাইভার।
  4. Connectify সফটওয়্যার টি।
  5. একটি ইন্টারনেট কানেকশন।