আমরা জানি কি বেশ সহজেই vlc Media Player এর সাহায্য কম্পিউটার এ ভিডিও রেকর্ড করা যাই।  খুবই নিখুঁতভাবে ডেস্কটপের সকল কাজের একটি ভিডিও আউটপুট তৈরি করতে সক্ষম।VLC ডেস্কটপকে ইনপুট ডিভাইস হিসাবে লোড নিতে পারে। VLC র এই ফিচারটির মাধ্যমে এটি একটি Screen Capture সফটওয়্যারে পরিণত হয়ে যায়।


প্রথমে VLC Player open করে Media তে Click করুন, তারপর  Open Capture Device এ Click করুন.



Capture Device  Tab Option থেকে  Capture mode , Desktop  নির্বাচন করুন 

নিজের ইচ্ছামত ফ্রেম রেট মান পরিবর্তন করে নিন |


নিচে Play Button এর  dropdown মেনু  থেকে  Convert select করুন




পরবর্তী  window তে ,  Video – H.264 + MP3 (MP4) এই option টি সিলেক্ট করে নিন |

তারপর Destination file এ click করে নিজের ইচ্ছেমতো জায়গায়  recorded video save
করতে পারবেন.অবশেষে ভিডিও রেকর্ড করতে Start বাটন এ ক্লিক করুন.

 স্টপ বাটন এ ক্লিক করে  ভিডিও রেকর্ডিং বন্ধ করতে পারবেন |






বন্ধুর জন্য লেখা ই-মেইলে ভুল করে বসের ঠিকানায় পাঠিয়ে দিয়েছেন। চিন্তা নেই , পাঠানো বার্তাটি ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য অন্তত কিছুটা সময় পাবেন জিমেইল এ । শুধু আপনি নন, এরকম ভুল অনেকেরই হয়। সবাই জানি ই-মেইল একবার 
পাঠানো হলে তার আর ফেরত নেওয়ার সুযোগ থাকে না। তবে জিমেইল অ্যাকাউন্ট থেকে যদি ই-মেইলটি পাঠানো হয়, সেটি ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য অন্তত কিছুটা হলেও সময় পাবেন।জি-মেইল ল্যাবসে বছর ছয়েক আগে  যোগ করা সুবিধাটি।


.জিমেইলে লগ-ইন করুন ।
.পর্দার ওপরের দিকে ডান কোনায় গিয়ার আইকনে ক্লিক করুন।
.Settings নির্বাচন করুন।




.General ট্যাবের নিচে Undo Send অংশে যান।
.Enable Undo Send-এ ক্লিক করুন।
.পাশের তালিকা থেকে ৫, ১০, ২০ বা ৩০ সেকেন্ড সময় নির্বাচন করে দিন।
.পর্দার নিচে Save Changes বোতামে ক্লিক করে নতুন সেটিংস সংরক্ষণ করুন।
.এরপর প্রতিবার কোনো ই-মেইল পাঠানোর পরে Your message has been sent লেখার পাশে Undo বোতাম দেখতে পাবেন।


ব্যাস  এখন আপনি সুবিধামত আপনার মেসেজ টি টাইপ করে পাঠিয়ে দিন । 
আমরা অনেকেই ইদানিং শর্টকাট ভাইরাসের জ্বালাতনে অতিষ্ঠ। অনেকেই চিন্তিত হয়ে পড়েন এটি রিমুভের বিষয়ে। এটা আসলে কোন ভাইরাস নয়, এটা একটি "VBS Script"। শর্টকাট ভাইরাস স্থায়ীভাবে রিমুভের জন্য আপনাকে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে।






যে কম্পিউটারটি আক্রান্ত হয় নি সে কম্পিউটারের জন্য -
১. RUN এ যান।
২. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
৩. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন।


-- এবার কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না।
.


আক্রান্ত কম্পিউটারের জন্যঃ 
১. কী বোর্ডের CTRL+SHIFT+ESC চাপুন।
২. PROCESS ট্যাবে যান।
৩. এখানে wscript.exe ফাইলটি সিলেক্ট করুন।
৪. End Process এ ক্লিক করুন।
৫. এবার আপনার কম্পিউটারের C:/ ড্রাইভে যান।
৬. সার্চ বক্সে wscript লিখে সার্চ করুন।
৭. wscript নামের সব ফাইলগুলো SHIFT+DELETE দিন।
৮. যেই ফাইলগুলো ডিলিট হচ্ছে না ওইগুলো স্কিপ করে দিন।
৯. এখন RUN এ যান।
১০. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
১১. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন।



ব্যাস হয়ে গেল আপনার কম্পিউটার শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত। এবার অন্য কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ঢুকবে না।

আক্রান্ত পেনড্রাইভের জন্য:
১. আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করুন।
২. এবার cmd তে যান।
৩. আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটারটি লিখে ENTER দিন। (যেমন: I:)
৪. নিচের কোডটি নির্ভুলভাবে লিখুন।
৫. কোডঃ attrib -s -h /s /d *.*
৬. ENTER কী চাপুন।
৭. এবার দেখুন পেনড্রাইভে রাখা আপনার ফাইলগুলো পুনরায় দেখাচ্ছে কিনা?
৮. এবার আপনার গুরুত্বপূর্ণ ডাটাগুলো রেখে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করে দিন।
- হয়ে গেল আপনার পেনড্রাইভ শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত



অন্য উপায়েও শর্টকাট ভাইরাস দূর করা যাই - 
নিম্নোক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করলেও  যে কেউ শর্টকাট ভাইরাস দূর করতে পারবেন বলে আশা করিঃ
 এই লিংক থেকে http://en.kioskea.net/download/download-11613-autorun-exterminator সফটওয়্যার ‘AutorunExterminator’ ডাউনলোড করুন।
সফটওয়্যারটি ইন্সটল করলে আপনার autorun.inf ফাইলগুলো ড্রাইভ থেকে মুছে যাবে।


এন্টিভাইরাস ছাড়া নিজেই মুছে ফেলুন শর্টকাট ভাইরাস পড়ুন এখানে 
এরকম আরও বিভিন্ন তথ্য জানতে ভিসিট করুন এখানে 





অ্যালার্ম সেট করা, রিমাইন্ডার সেট করা কিংবা নোট লিখা, এই কাজগুলো আমাদের অ্যান্ড্রয়েড ফোনে আমরা সচারচর করে থাকি । কিন্তু এই কাজ গুলি কম্পিউটার থেকেই করা যাই । সম্প্রতি সে ব্যবস্থা চালু করেছে গুগল। অ্যালার্ম সেট করা কিংবা এই জাতীয় যে কাজগুলো আছে, অ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য সেই কাজটি করে নেওয়া যাবে কম্পিউটারে গুগল সার্চ থেকেই।

গুগল সার্চ থেকে এখন চাইলেই আপনি খুবসহজে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য অ্যালার্ম সেট করতে পারবেন,নোট লিখতে পারবেন কিংবা কোন স্থানের জন্য ডিরেকশন নির্ধারণ করতে পারবেন।

১. এজন্য আপনার ফোনে ইন্সটল করা থাকতে হবে গুগল অ্যাপের সর্বশেষ সংস্করণ।
২. এরপর আপনার ফোনে থাকা Google Now অ্যাপটি চালু করুন এবং উপরে বামদিকে থাকা কন্টেক্সট মেন্যুতে ট্যাপ করুন।
৩. এখানে থাকা Settings মেন্যু থেকে Account & Privacy> Google Account History থেকে Web & App  Activity ফিচারটি চালু করে নিন।
৪. এবার আপনার ডেস্কটপ ব্রাউজার থেকে
আপনার গুগল অ্যাকাউন্টে সাইন-ইন করুন।

এবার আপনি আপনার ফোনে কমান্ড পাঠাতে প্রস্তুতঃ 

১. ‘Find my phone’- গুগল সার্চে এই কীওয়ার্ড লিখে সার্চ দিলে সার্চ রেজাল্টে আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সর্বশেষ অবস্থানের মাপ দেখতে পাবেন।এছাড়া আপনার ফোনে টানা ৫ মিনিট রিং ব্যাক কিংবা লক করার কাজটিও করে নিতে পারবেন এখান থেকে। তবে এই ফিচারটি ব্যবহারের জন্য আওনার ফোনে ইন্টারনেট সংযোগ চালু থাকতে হবে।



২. ‘Set a reminder’- আপনার ফোনে কোন রিমাইন্ডার সেট করতে চাইলে এই কীওয়ার্ড দিয়ে গুগল সার্চ করুন। সবকিছু সেট করে ‘Remind me on my devices’ লেখায় ক্লিক করুন।
৩. ‘Set an alarm’- এই কীওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনার ফোনের জন্য অ্যালার্ম সেট করে নিতে পারবেন


৪. ‘Send directions to my phone’- কোন স্থানে যাওয়ার জন্য আপনি এই কীওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করে জায়গার নাম উল্লেখ করলে আপনাকে সে জায়গায় যাওয়ার ডিরেকশন আপনার ফোনে পাঠিয়ে দেবে গুগল।
৫. ‘Send a note to my phone’- এই কীওয়ার্ড ব্যবহার করে গুগল সার্চ করে অতঃপর আগত বক্সে আপনার নোটটি লিখে Send note to your phone লেখাতে ক্লিক  করলে নোটটি পৌঁছে যাবে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে।

অ্যান্ড্রয়েড সম্পর্কিত আরও তথ্য জানতে ভিসিট করুন এখানে 





কম্পিউটারের তথ্য থেকে শুরু করে ফেসবুকের একাউন্ট, ব্যাংকের ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড, ইমেইল ইত্যাদি অনেক কিছুই চলে যেতে পারে অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যাক্তির কাছে।অবশ্য এ অঘটনও প্রতিরোধ সম্ভব যদি আপনার শক্তিশালী পাসওয়ার্ড থাকে। সব জায়গায় একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত নয়। কারণ যে কোন এক জায়গায় আপনার পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে অন্যগুলোরও অ্যাকাউন্ট অনিরাপদ হয়ে পড়বে।SplashData – একটি পাসওয়ার্ড ম্যানেজমেন্ট ফার্ম, 2015 সালে 25টি  খারাপ পাসওয়ার্ডের  বার্ষিক তথ্য মুক্তি দেন,

পাসওয়ার্ড গুলি হল 

  • 123456
  • password 
  • 12345678
  • qwerty
  • 12345


আপনি এর মধ্যে যে কোনো পাসওয়ার্ড চিনতে পারলে বা আপনার 
পাসওয়ার্ড এর সাথে মিললে, যত শীঘ্রয়ই  সম্ভব আপনার পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন।কমন পাসওয়ার্ড কখনই ব্যাবহার করবেন না।যদি আপনার পাসওয়ার্ডটি অভিধানের সরাসরি কোন শব্দ হয় তবে সেটি সেটি খুব সহজে হ্যাক করা সম্ভব। আবার আপনার নিজের নাম, জন্ম তারিখ, প্রিয় বন্ধুর নাম, বিবাহ বার্ষিকী বা কোন সাধারণ জ্ঞান দিয়ে সরাসরি পাসওয়ার্ড দেওয়াও ঠিক নয়।

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরীর জন্য দেওয়া হলো কিছু টিপস:
  •  শব্দকে উল্টো করে লিখুন। যেমনঃ arnob কে লিখুন bonra ।

  •  কিছু কিছু অক্ষরকে নম্বরে বদলে দিন। bonra কে b0nra লিখুন। এখানে ‘o’ কে ‘0’(শুন্য) করা হয়েছে।

  •  ইচ্ছেমতো যেকোন অক্ষরকে ক্যাপিটাল করুন, কেবল প্রথম অক্ষরকে করবেন না। b0nra কে b0nRa করে ফেলি।

  • স্পেশাল ক্যারেক্টার দিতে পারেন দু’একটি। b0nRa হতে পারে b0nR@।


তবে আরেকভাবে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরী করা যায়। প্রথমে একটি লম্বা বাক্য তৈরী করুন এবং সেটির প্রথম অক্ষর নিয়ে একটি পাসওয়ার্ড তৈরী করুন।
যেমন: My password must be very very strong. এখান থেকে তৈরী পাসওয়ার্ডটি হবে mpmbvvs 
এখন আপনি চাইলে  উপরের পদ্ধতি অবলম্বন করে এটিকে আরো জটিল করে নিতে পারেন।

(আরও পড়ুন পেনড্রাইভ,মেমরি কার্ড ফরম্যাট হচ্ছে না , জেনে নিন সহজ উপায় !!!) এখানে 
কিভাবে শুরু করব অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপিং ?সত্যিকারার্থেই যারা  অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপার হতে চায় তাদের জন্য পোস্টটি ।



অ্যান্ড্রয়েড হল বর্তমান যুগের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম। এটি গুগল দ্বারা পরিচালিত এবং সম্পূর্ণ ওপেন সোর্স একটি প্লাটফরম। এর জনপ্রিয়তার মূল কারন হল এটি সহজেই ব্যবহার যোগ্য এবং প্লে-স্টোর এ প্রচুর পরিমানে ফ্রি ।
কাজের কথাই আসি , অ্যান্ড্রয়েড মূলত Java প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এর মাধ্যমে তৈরী, এবং ইন্টারফেস তৈরীর জন্য XML ব্যবহার করা হয়েছিল।মূলত একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস তৈরীর জন্য এই দুটি ল্যাংগুয়েজ জানাই যথেষ্ট।

Android App তৈরীর করার জন্য অন্য  পদ্ধতি ও গ্রহন করা যেতে পারে। 

Hybrid পদ্ধতি বা Webview পদ্ধতি, কিন্তু এই পদ্ধতিগুলো Native পদ্ধতির মতো সব ধরনের সুযোগ প্রদান করে থাকে না। যে কেউ Java I Xmlএই দুই সহজ ও সাবলীল প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ শিখে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট এ ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। 

কখন আপনি শুরু করবেন 

যারা কম্পিউটার সায়েন্স এ লেখা পড়া করে তাদের জন্য থার্ড ইয়ারের শেষের দিকে শুরুটা করা ভাল ।  এর আগ পর্যন্ত প্রোগ্রামিং এর বিভিন্ন ট্রিক্সগুলো , প্রবলেম সলভিং, ডেটা স্ট্রাকচার, অ্যালগরিদম, ডেটাবেজ, ওওপি, নাম্বার থিওরি ইত্যাদি ভাল করে শিখতে হবে। একেকটা ডেটা স্ট্রাকচার বা অ্যালগরিদমের কনসেপ্টটা বুঝতে আপনার হয়ত কয়েক ঘন্টা লাগবে।যদি ডেটা স্ট্রাকচার, অ্যালগরিদম, ওওপি, ডেটাবেজের আইডিয়া ক্লিয়ার না থাকে তাহলে অ্যাপ ডেভেলপমেন্টে গিয়ে হোঁচট খাবেন।কিন্তু যারা একদম নতুন করে শুরু করবেন  তাদের জন্য  জাভা দিয়েই শুরু 
করাই ভাল। 

অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপমেন্টের শেখার পূর্বশর্ত 

জাভা দিয়েই শুরু করলে ব্যাসিকটা পাকাপোক্ত হবে । কিছু টপিক ভালভাবে আত্মস্থ করতেই হবে ।
মাস তিনেকের মধ্যে এই টপিকগুলো নিয়ে ভাল রকমের প্র্যাকটিস করা সম্ভব।


  • Java input and output from console
  • Simple arithmetic and bitwise operation
  • IF-Else
  • Loop
  • Array
  • ArrayList
  • List
  • HashMap
  • Stack class
  • Queue class
  • StringBuffer class
  • String class
  • Date and time-related classes
  • File input and output
  • Linear Search
  • Binary Search
  • Bubble Sort
  • Quick Sort
  • Sieve of Eratosthenes
  • DFS
  • BFS
  • Inheritance
  • Interface
  • Method overloading
  • Method overriding


অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টের শিক্ষা শুরু করুন

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপ করার জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী IDE হচ্ছে Android Studio. এটা ডাউনলোড করে আপনার পিসি তে ইন্সটল দিন । ইন্সটল করার সময় কোনো ঝামেলা হলে ইউটিউবের ভিডিও দেখে ঠিক করে নিন। অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখার মুলতন্ত্র হল পর্যাপ্ত ধৈর্য।
ইউটিউবে অনেক বিগিনার লেভেলের ভিডিও টিউটোরিয়াল সিরিজ আছে। সেগুলো দেখে নিয়মিত প্র্যাকটিস করা যেতে পারে। 


Udacity
The New Boston
Android Official Documentation
Awesome Android Complete Reference
Developers Blog
Android Hive
CodePath
Tutorials Point
Vogella
Java Point
The Busy Coder’s Guide to Android Development (Book)
Head First Android (Book)

অ্যাপটি তৈরীর পর অনেক গুলো ডিভাইসে চালিয়ে দেখুন

এই পদ্ধতির মাধ্যমে সকল প্রকার Runtime Bugs আপনার চোখে ধরা পড়বে বিভিন্ন ডিভাইস এর বিভিন্ন ধরণের কনফিগারেশন থাকে তাই আপনার অ্যাপটির কোন ফিচার নিদ্রিষ্ট কোন ডিভাইস এ ঠিক মত কাজ না করলে ইউজার কে সমস্যা টি ডায়লগ বক্স এর মাধ্যমে দেখার ফলে আপানার অ্যাপ এর ওপর তার বিরূপ দৃষ্টি পড়বে না |





Emualator এর মাধ্যামে app test করুন

পনার অ্যাপটি সব ডিভাইসে ঠিকমত কাজ করবে কিনা বোঝার জন্য অনেক গুলো ডিভাইসে চালিয়ে দেখা উচিত, কিন্তু বিভিন্ন কনফিগ এর ডিভাইস কেনা ব্যায়বহুল তাই ভারর্চুুয়াল ডিভাইস ব্যবহার করুন


Admov ব্যবহার করুন Ads প্রদর্শনের জন্য

অনেক গুলো Ads service একত্রে ব্যবহার করবেন না এতে করে আপনার অ্যাপ এর ইমপ্রেরশন নষ্ট হবে ইউজারদের কাছে, কারন ইউজাররা অ্যাপটি ব্যবহার কালে Ads প্রদর্শিত হলে 
বিরক্ত বোধ করেন তাই এই বিষয়টি ভালো ভাবে বুঝে তারপর ads প্রদর্শন করান |


আপনি Android Studio তে যত বেশি সময় ব্যায় করবেন ততবেশি IDE টির সাথে পরিচিত হবেন যেটা আপনাকে  একজন ভালো ডেভেলপার হিসেবে প্রতিষ্টিত করবে |


Android  সম্পর্কে ভাল টিপস পেতে ভিসিট করুন এখানে 






ইন্টারনেটের সুরক্ষা নিয়ে কথা বলতে গেলে আবশ্যিকভাবে আসবে আরএসএ (RSA) অ্যালগোরিদমের নাম। ক্রিপ্টোগ্রাফির বিখ্যাত এই অ্যালগোরিদম তৈরি না হলে হয়তো ইন্টারনেট ব্যবহারের অনেক দিকই অন্ধকার  থাকতো। ক্রিপ্টোগ্রাফি বা সাংকেতিক লিপির ধারণাকে সাধারণ মানুষের কাছে পরিচিত করে তুলতে অবদান রেখেছে এই অ্যালগোরিদম। ডেটা সিকিউরিটিতে ভূমিকা রাখা এমন আরেকটি অ্যালগোরিদম হলো সিকিউর হ্যাশ অ্যালগোরিদম।

বিজ্ঞানের ভাষায় অ্যালগরিদম

সামান্য যোগ-বিয়োগ হোক কিংবা বড়-ছোট সংখ্যা খুঁজে বের করার কাজ, কিংবা জটিল সব কম্পিউটার প্রোগ্রাম, মূলে আছে বিভিন্ন অ্যালগরিদম। ফ্লো চার্টের মাধ্যমে আপনি পাঁচটি সংখ্যার মাঝে বড়টি খুঁজে বের করে দেখাচ্ছেন, সেটা একটা অ্যালগরিদম।কিংবা পর্যায়ক্রমে এক থেকে দশ পর্যন্ত সংখ্যা প্রিন্ট করার ধাপগুলো লিখছেন, অ্যালগরিদম সেটাও। তবে আপনার মনুষ্য ভাষা
তো যন্ত্র বুঝবে না, তাই নিজের ভাষায় যে অ্যালগরিদম লিখছেন সেটাকে তারপর যন্ত্রের ভাষায় রূপান্তর করে নেয়া লাগবে। আর কম্পিউটারের বোধগম্য ভাষা হলো বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। সি, পাইথন, জাভা এগুলো ভিন্ন ভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের নাম, যেগুলো আপনার অ্যালগরিদমকে কম্পিউটারের কাছে বোধগম্য করে তুলবে। প্রোগ্রামিংয়ের ভাষাকে সংক্ষেপে কোড বলা হয়।





বিভিন্ন রকমের অ্যালগরিদম
  • কুইক সর্ট অ্যালগরিদম
  • মার্জ সর্ট অ্যালগরিদম
  • বাইনারি সার্চ অ্যালগরিদম
  • বাবল সর্ট অ্যালগরিদম
  • লিনিয়ার সার্চ
  • কাউন্টিং সর্ট এলগরিদম
  • ফ্লাড ফিল অ্যালগরিদম


কীভাবে অ্যালগরিদম এর সাহায্য সমস্যা সমধান করা যাই


সহজে বোধগম্য ভাষায় একটি অ্যালগরিদম দেখা যাক। এক থেকে দশ পর্যন্ত সংখ্যা প্রিন্ট করার উদাহরণটাই বিবেচনা করা যাক।
 আগেই বলা হয়েছে, অ্যালগরিদমে কোনো কাজ সম্পাদন করার ধাপগুলো নির্ধারিত থাকা চাই।
তাহলে সেই মতো ১ থেকে ১০ ক্রমানুসারে সংখ্যাগুলো কম্পিউটারের পর্দায় দেখাতে চাইলে কেমন হতে পারে অ্যালগরিদম, দেখুন তো আপনার ভাবনার সাথে মেলে কিনা।

ধাপ ১: x নামক ধ্রুবকের মান ০ দিয়ে সূচিত করি
ধাপ ২: x এর মান ১ বৃদ্ধি করি
ধাপ ৩: x এর মান প্রিন্ট করি
ধাপ ৪: যদি x এর মান ১০ এর চেয়ে ছোট হয় তবে ধাপ ২-এ ফেরত যাই এবং পরবর্তী নির্দেশনা অনুসরণ করি
ধাপ ৫: যদি x এর মান ১০ এর সমান কিংবা ১০ থেকে বড় হয়,
কাজ সমাপ্ত করি

অ্যালগরিদম এর প্রতীকের ব্যবহার

ফ্লো চার্ট  আমরা সবাই চিনি । ফ্লো চার্ট মানে গ্রাফিক্যাল উপস্থাপন, যা আপনার কথাগুলোকে কিছুটা সাংকেতিক রূপ দেবে এবং সংক্ষিপ্ত করবে। অ্যালগরিদম লেখার জন্য ফ্লো চার্টে বিভিন্ন ধরনের প্রতীকের ব্যবহার হয়, যেগুলো বাক্সের মতো দেখতে এবং
যারা ভিন্ন ভিন্ন মানে বহন করে। যেমন, শুরু এবং শেষ নির্দেশ করা বাক্স দেখতে এক রকম, আবার সিদ্ধান্ত নির্দেশ করা বাক্সের চেহারা ভিন্ন রকম হয়।


বহুল ব্যবহৃত কিছু অ্যালগরিদম


জেনেটিক অ্যালগোরিদম ব্যবহার করা হয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা শাখায়। এই ক্ষেত্রে আরো আছে ট্র্যাভেলিং সেলসম্যান অ্যালগোরিদম, লজিস্টিক রিগ্রেশন অ্যালগোরিদম। এদের প্রতিটিরই রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার।

Video game, artificial intelligency, cryptography, hash algorithm,
artificial intelligence সহ আরো বিভিন্ন ধরণের কম্পিউটিং এর ক্ষেত্রে random number ব্যবহৃত হয়।
তবে এ কথা মানতেই হবে এখন পর্যন্ত বেশ কিছু শক্তিশালী এলগরিদম থাকলেও পুরোপুরি
Random Number Generation Algorithm এখনো তৈরি হয় নি।

সকল এলগরিদমই ডিজাইন করা হয়েছে কোন না কোন সমস্যার সমাধানের জন্য। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে সকল এলগরিদমই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে বহুল ব্যবহৃত কয়েকটি এলগরিদমের নাম দেয়া হয়েছে। এগুলোর সমান গুরুত্ব বহন করে এমন আরো কিছু এলগরিদম হচ্ছেঃ Integer factorization,  Link Analysis, Proportional Integral Derivative Algorithm ইত্যাদি।

আরএসএ   সিকিউর হ্যাশ অ্যালগোরিদম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন ।

অ্যালগরিদম  এর পর্ব ১ পড়ুন এখানে