এখন থেকে ওয়াই- ফাইয়ের চেয়ে ১০০ গুণ বেশি দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ দেবে নতুন প্রযুক্তি লাই-ফাই । লাই-ফাই নামের এই প্রযুক্তির মাধ্যমে গিগাবাইট পার সেকেন্ড গতির ইন্টারনেট সেবা দেওয়া যাবে সহজেই। 

লাই-ফাই কি? 

লাই-ফাই এঁর পূর্ণরূপ  Light Fidelity। LiFi একাধিক হালকা বাল্ব দ্বারা গঠিত হয় যা একটি বেতার নেটওয়ার্ক তৈরি করে, একে ড্যাসাল নেটওয়ার্কিং বলে।
লাই-ফাই কীভাবে কাজ করে?
লিফি আলোকে তীব্রতা নির্ণয় করে তথ্য প্রেরণ করতে দেয়, যা একটি ছবির সংবেদনশীল সংবেদক দ্বারা প্রাপ্ত হয়।আলোর সংকেত ব্যবহার করে বৈদ্যুতিন রূপে মডুলেশন হয়। এই মডুলেশনটি এমনভাবে সঞ্চালিত হয় যে এটি মানুষের চোখকে রক্ষা করে।ওয়াই-ফাইয়ের মতো এটি দেয়ালের ওপারে ডাটা পাঠাতে পারে না। এর কারণ লাই- ফাই আলোর মাধ্যমে তথ্য প্রেরণ করে থাকে। তাই আবদ্ধ জায়গাতে সীমাবদ্ধ থাকবে এর সিগন্যাল।

লাই-ফাই সুবিধাঃ

এটি ওয়াইফাই থেকে নিরাপদ ঃ লাই-ফাইয়ের সংযোগ ওয়াই-ফাইয়ের চেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ। পাসওয়ার্ড চুরি করে আর কেউ সেটা ব্যবহার করতে পারবে না।
ঘরে ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী প্রযুক্তি হতে পারে লাই-ফাই। ভবিষ্যতে হয়তো দেখা যাবে, বাসায় ব্যবহৃত এলইডি লাইট একইসঙ্গে ঘরকে আলোকিত এবং ঘরের ভেতরে লোকাল নেটওয়ার্ক তৈরিতে অবদান রাখছে।



টুরিং ফোনের নির্মাতাদের দাবি যে, এই ফোন হ্যাক করা যাবে না, এটা ভাঙবে না এবং পানি এর কিছু করতে পারবে না!আগামী ডিসেম্বর মাস হতে ফোন গুলি বাজারে দেখা যাবে। এ খবর জানিয়েছে এনগেজেট।
বিওল্ফ, ফারাওহ এবং কার্ডিনাল এই তিনটি রংয়ে পাওয়া যাবে টুরিং ফোন । ফোনগুলোতে রয়েছে ১৬ জিবি, ৬৪ জিবি এবং ১২৮ জিবি মেমোরির আলাদা সংস্করণ। দাম পড়বে ৬১০ থেকে ৮৭০ মার্কিন ডলার পর্যন্ত। সান ফ্রান্সিসকোভিত্তিক টুরিং রোবোটিক্স ইন্ডাস্ট্রিজ তৈরি করেছে এই ফোন। এই ফোনগুলোতে কোনো ইউএসবি পোর্ট এবং হেডফোন জ্যাক নেই।নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই ফোন হ্যাক করা যাবে না। কারণ এই ফোনে থাকা সব অ্যাপ্লিকেশন ইন্ড টু ইন্ড এনক্রিপশনের মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে। এটা ভাঙা যাবে না কারণ এটি বানানো হয়েছে ‘লিকুয়িডমরফিয়াম’ নামের এক বস্তু দিয়ে, যা স্টিল এবং অ্যালুমিনিয়ামের চেয়েও বেশি শক্তিশালী। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, লিকুয়িডমরফিয়াম আগামী দিনের স্মার্টফোনের বডি বানানোর প্রযুক্তি পাল্টে দেবে। স্মার্টফোনটিতে পানি ঢুকতে পারবেনা কারণ এর ভেতরে রয়েছে ন্যানো-কোটিং। ফোনটির ভেতরে কোনো রাবার ব্যবহার করা হয়নি এবং এটি পুরোপুরি খুলে ফেলা যাবে।
টুরিং ফোনের সুবিধা 
টুরিং ফোন চলবে ৫.১ ললিপপ অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে। এতে রয়েছে ৫.৫ ইঞ্চি ফুল এইচডি স্ক্রিন (১০৮০x১৯২০ পিক্সেল)। ২.৫ গিগাহার্জ কোয়াড-কোর স্ন্যাপড্রাগন ৮০১ এসওসি প্রসেসর। রয়েছে ৩ জিবি র‍্যাম, ডুয়েল এলইডি ফ্ল্যাশের ১৩ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা, ৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা। রয়েছে তিন হাজার এমএএইচের নন রিমুভাল ব্যাটারি।কানেক্টিভিটির জন্য রয়েছে ফোরজি এলটিই, ওয়াই-ফাই ৮০২.১১এসি, ব্লুটুথ ৪.০ এলই। রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, অ্যাকসেলোরোমিটার, জিরোস্কোপ, ম্যাগনেটোমিটার, প্রক্সিমিটি, অ্যাম্বিয়েন্ট লাইট, টেম্পারেচার এবং হিউমিডিটি।
বর্তমানে বিশ্বব্যাপি ইন্টারনেটের পরিসর অনেক বড়। স্বাভাবিক দৃষ্টিতে প্রতি দিন বা মাসে ইন্টারনেটভিত্তিক বিভিন্ন সেবার মাধ্যমে কী পরিমাণ তথ্য আদান-প্রদান, ভিডিও দেখা বা ছবি আপলোড করা হয় তা বোঝা যায় না। ইন্টারনেটে প্রতি দিন বা মাসে নয়, প্রতি মিনিটে কী ধরনের ডাটা তথ্য লেনদেন ও অর্থ ব্যয় হয় তার একটি চার্ট সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ইকোনমিক টাইমস।

প্রতি মিনিটে স্ন্যাপচ্যাটে ফোটো শেয়ার হয় প্রায় ৫ লক্ষ ২৭ হাজার।
প্রতি মিনিটে ফেসবুকে লগ ইন করেন প্রায় ৭ লক্ষ ইউজার।
প্রতি মিনিটে হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ হয় প্রায় ১ কোটি ৮০ লক্ষ।
প্রতি মিনিটে শুধুমাত্র জিমেল থেকেই ইমেইল করা হয় প্রায় ১৫ কোটি।
প্রতি মিনিটে ফেসবুকে স্ট্যাটাস আপডেট হয় প্রায় ২ লক্ষ ৯৩ হাজার।
প্রতি মিনিটে ফেসবুকে ফটো আপলোড হয় প্রায় ১ লক্ষ ৩৬ হাজার।
প্রতি মিনিটে ইউটিউবে ভিডিও দেখেন ২০ লক্ষ ৭৮ হাজার মানুষ।
প্রতি মিনিটে ইউটিউবে ৩০০ ঘণ্টার ভিডিও ফুটেজ আপলোড হয় গুগলকে প্রতি মিনিটে প্রায় ২০ লক্ষ ৪০ হাজার প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়।

ইনস্টাগ্রামে প্রায় ৩৮ হাজার ছবি আপলোড হয় প্রতি মিনিটে। প্রায় ৩ লক্ষ ৪৭ হাজার টুইট করা হয় প্রতি মিনিটে। প্রায় ১ লক্ষ ৪ হাজার স্কাইপ কল হয় প্রতি মিনিটে।

ফেসবুকে প্রতি মিনিটে ৯ লাখ বার লগইন হয়। মেসেঞ্জার ব্যবহার করে মিনিটে ১৫ হাজার জিআইএফ পাঠানো হয়।২০০ কোটি সক্রিয় ব্যবহারকারী প্রতি মাসে ফেসবুক ব্যবহার করেন। এর অর্থ হলো বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ২৫ শতাংশের বেশি মানুষ বছরের যেকোনো এক মাসে অন্তত একবার ঢুঁ মারেন সামাজিক যোগাযোগের সবচেয়ে জনপ্রিয় এই মাধ্যমে।

গুগলের প্লে স্টোর থেকে ৩ লাখ ৪২ হাজার অ্যাপ ডাউনলোড করা হয় প্রতি এক মিনিটে। হিসাবটা সহজেই ঘণ্টা, দিনে মিলিয়ে নিতে পারেন। আমরা যখন ইন্টারনেটে এক মিনিট ধরে ব্যস্ত সময় পার করছি, ঠিক সে সময় সারা বিশ্বে নিজের প্রয়োজনে মানুষ ১৫ কোটি ৬০ লাখ মেইল পাঠাচ্ছে। 
স্মৃতিবিভ্রমে (ডিমেনশিয়া) রোগে আক্রান্ত মানুষের স্মৃতিশক্তি ফিরিয়ে দিতে সক্ষম একটি কম্পিউটার গেম উদ্ভাবন করেছেন বিজ্ঞানীরা। স্মৃতিবিভ্রম নিয়ে গবেষণাকারী যুক্তরাজ্যের প্রতিষ্ঠান আলঝেইমারস রিসার্চ ইউকে’র বিজ্ঞানীরা যুগান্তকারী এই গেমটির উদ্ভাবন করেন।
গেম টির নাম - C hero quest

স্নায়ুবিজ্ঞানীরা বলছেন, এটা শুধু খেলাই নয়, যখন ওই ব্যক্তি খেলতে থাকবেন তখন অসংখ্য তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ হতে থাকবে। পরে তথ্য-উপাত্তগুলো মূল্যায়ন করা হবে। এতে তরুণ বয়সের যেসব স্মৃতি হারিয়ে গেছে, সেগুলোও উঠে আসবে। সুইজারল্যান্ডের জুরিখের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ইটিএইচ জুরিখের কগনেটিভ সায়েন্স বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ক্রিস্টফ হোলশার বলেন, এটা আমাদের এমন এক সুযোগ করে দেবে, যার সাহায্যে অসংখ্য তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা যাবে, যা বর্তমান সময়ের কোনো প্রযুক্তির মাধ্যমে করা সম্ভব নয়।
যুক্তরাজ্যে এখন প্রায় সাড়ে আট হাজার মানুষ স্মৃতিবিভ্রম রোগে আক্রান্ত হয়ে জীবনযাপন করছেন, যা ২০৫০ সালের মধ্যে ৪০ হাজারে দাঁড়াতে পারে। যারা স্মৃতিবিভ্রম রোগে আক্রান্ত, তাদের প্রায় অধিকাংশের ক্ষেত্রেই সম্পূর্ণ অসুস্থ হওয়ার আগে উপসর্গ দেখা দিয়েছিল।
একটি সমস্যায় অনেকেই ভুগছেন আর তা হলো- ফেসবুকের প্রোফাইলই থেকে ছবি কপি করে নিয়ে নতুন করে অ্যাকাউন্ট খুলছে অজানা কেউ। বিশেষ করে নারীরা এ সমস্যায় একটু বেশিই পড়েছেন। এজন্য প্রয়োজন প্রোফাইলের ছবির নিরাপত্তা। আপনি চাইলে আপনার ছবিটি নিরাপদ রাখতে পারবেন যা, চাইলেও কেউ কপি করতে পারবে না।
ফেসবুকে লগইন করে Photo Album -এ প্রবেশ করুন। এরপর আপনাকে Profile Photo Album -এ ক্লিক করতে হবে।যে ছবিটি কপি অযোগ্য করতে চান সেটিতে ক্লিক করে Privacy অপশন থেকে only me করে রাখুন।
এই কাজটি করলে প্রোফাইলের ছবিটি দেখা গেলেও তাতে ক্লিক করলে কাজ করবে না। ফলে নিরাপদে থাকবে আপনার প্রোফাইল ছবিটি।  শুধু বন্ধুদের জন্য বা নির্দিষ্ট কিছু বন্ধুদের জন্য ছবিটি বড় করে দেখার সুবিধা রাখতে পারেন। সেটিও করা যাবে Privacy অপশন থেকে।
ফেসবুক সংক্রান্ত আরও টিপস পেতে ভিসি ট করুন এখানে
ভাব নেয়া একজন লোক একদিন তার ল্যাপটপে  কথা বলা প্রোগ্রাম দেখিয়ে আমার এক বন্ধুর মাথা দিল খারাপ করে , দেখা হওয়ার পর থেকেই  জ্বালাতন শুরু এমন একটি কিছু বানিয়ে দেয়ার জন্য । তার সাথে আপনারাও বুঝে নিন মজার এই কাজটি   
পদ্ধতিটা খুবই সহজ  , VBS এক্সটেনশনের ফাইল দিয়েই উইন্ডোজ কম্পিউটারে , কম্পিউটারকে দিয়ে কথা বলানো যায় । কথা কিন্তু হবে ডিকশনারীর টকিং ওয়ার্ড অপশনের মত, শুধু ইংরেজি বর্নের ব্যাবহার করতে হবে । 

VBS হচ্ছে ভিজুয়াল ব্যাসিক স্ক্রিপ্ট । এটিকে মাইক্রোসফট ভিজুয়াল ব্যাসিকের স্ক্রিপ্টিং এডিশন বলা হয়, এই স্ক্রিপ্ট দিয়ে উইন্ডোজ এর অনেক চমৎকার কিছু কাজ করা যায় ,এটি Batch file থেকেও অধিক শক্তিশালী বিবেচনা করা হয় , দেরী না করে শুরু করি তাহলে,

প্রথমেই একটি নোট প্যাড ওপেন করুন 
নীচের কোড টি কপি করে নোট প্যাডে পেস্ট করুন,  

msg=InputBox("Enter Your Speech:")
Set sapi=CreateObject("sapi.spvoice")
sapi.Speak msg

save  করুন নিজের পছন্দ অনুযায়ী নামে , তবে অবশ্যই ফাইলের এক্সটেনশন .vbs দিবেন  অর্থাৎ ফাইলটির নাম যদি দিতে চান ebangla  তাহলে ফাইলটির পুরো নাম হবে ebangla.vbs 
ব্যাস কাজ শেষ  এবার ডাবল ক্লিক করে ফাইল ওপেন করুন  যা টাইপ করবেন আপনার কম্পিউটার তাই পড়ে শোনাবে ।
তো ...... বন্ধুদের সাথে আপনিও এবার ভাব নেয়া শুরু করে দিন 
আর যারা ফাইল এক্সটেনশন নিয়ে সমস্যায় পড়েছেন তারা  HTML এর দ্বিতীয় পর্ব  এর  শুরুর অংশ পড়ে নিতে পারেন , 
কদিন পরপরই ঝড়বৃষ্টি হচ্ছে ঢাকাসহ সারা দেশে। জীবনযাপন মানিয়ে নিতে হচ্ছে প্রকৃতির সঙ্গে। এখন যেহেতু জীবনযাপনে অপরিহার্য হয়ে উঠেছে প্রযুক্তি—মোবাইল ফোন, টিভি, ইন্টারনেট সংযোগ—খেয়াল রাখতে হচ্ছে সেদিকেও। অনেকের মনেই প্রশ্ন থাকে, বজ্রপাতের সময় ওয়াই-ফাই সংযোগ কি বন্ধ রাখা প্রয়োজন? নাকি চালু রাখলেও ক্ষতি নেই? কেউ কেউ অভিযোগ করেন, ঝড়বৃষ্টির কারণে পুড়ে গেছে তাঁদের রাউটার। কোন পরামর্শ মেনে চলা ভালো?

ওয়াই-ফাই একধরনের তারহীন ইন্টারনেট সংযোগ। এটি কাজ করে রাউটারের সাহায্যে। এই রাউটার চলে বিদ্যুৎ-সংযোগে। অনেকেই ধারণা করেন, বজ্রপাতের সময় যেহেতু রাউটার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, ওয়াই-ফাই সংযুক্ত যন্ত্রগুলোও হয়তো ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। প্রযুক্তিবিদদের বড় অংশ বলছে, বজ্রপাতের ফলে আপনার রাউটার নষ্ট হতে পারে। কিন্তু এর ফলে ওয়াই-ফাই সংযুক্ত ডিভাইসের কোনো ক্ষতির আশঙ্কা নেই। নষ্ট হলে রাউটারই নষ্ট হবে, কিন্তু তার প্রভাব পড়বে না ওই ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কে সংযুক্ত থাকা মুঠোফোন বা ল্যাপটপে।
বিদ্যুৎ-সংযোগে বজ্রপাত ঘটলে আমাদের ডিভাইসগুলো অতিরিক্ত চার্জ গ্রহণ করে অকেজো হয়ে যেতে পারে। এ জন্যই ইউপিএস বা স্ট্যাবিলাইজারের মতো যন্ত্রগুলোর মাধ্যমে আমরা যন্ত্রগুলো সুরক্ষিত রাখি। বজ্রপাতের সময় যে ডিভাইসটি সেই মুহূর্তে বিদ্যুৎ-সংযোগকৃত অবস্থায় থাকে না, তাতে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাও নেই। এ কারণে বজ্রপাতের সময় রাউটার বন্ধ রাখাই ভালো। শুধু রাউটার কেন, বাকি সব বৈদ্যুতিক যন্ত্র প্লাগ থেকে খুলে রাখা নিরাপদ।
বজ্রপাতের সময় তাই মোবাইল ফোনে চার্জ না দেওয়াই ভালো। ল্যাপটপ চালাতে হলে প্লাগ থেকে খুলে নিয়ে ব্যাটারিতে চালানো নিরাপদ। যদি সম্ভব হয় টিভির ডিশ সংযোগও খুলে রাখুন। ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার দিয়ে ফ্রিজ চালানো গেলে ভালো।
বজ্রপাতের সময় যেকোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস সুরক্ষিত রাখতে বাসা বা অফিসের কাট-আউট নিরাপদ রাখুন। নিয়মিত ইলেকট্রিশিয়ান ডেকে সংযোগ পরীক্ষা করিয়ে নিন। অনেকেই কাট-আউটে মোটা তার ব্যবহার করেন, যা বিদ্যুৎ-চালিত যন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর।