অনেক সময় বিভিন্ন ওয়েব সাইট যেমন ফেসবুক, ইউটিউব ইত্যাদি অফিসে বা নির্দিষ্ট স্থানে ব্লক করা থাকে। এসব সমস্যা থেকে মুক্তি দিবে    সম্পূর্ণ ফ্রি এবং শক্তিশালী ওয়েব ব্রাউজার যার নাম হচ্ছে  টর ব্রাউজার(Tor Browser ) । যারা নেট নিয়ে প্রায়ই পড়ে থাকেন তারা টর ব্রাউজার সম্পর্কে অবশ্যই  শুনে থাকবেন ।


স্বাধারন ব্রাউজার ও টর ব্রাউজারের মধ্যে রয়েছে বিশেষ কিছু পার্থক্য যা টর ব্রাউজারকে অন্যগুলোর চেয়ে তুলনামূলক ব্যাতিক্রম করে তুলেছে।

টর ব্রাউজারের  বৈশিষ্ট্য:
আইপি হাইড করে অর্থাৎ সম্পূর্ণ অজ্ঞাত পরিচয়ে ব্রাউজিং করা যায়।
ব্লক করা যে কোন ওয়েব সাইট ব্রাউজ করার সুবিধা।
আইপি হাইডের কারণে স্পীডের কোন তারতম্য ঘটে না।
এতে উইন্ডোজ, ম্যাক এবং লিনাক্স সংস্করণ রয়েছে।
ইন্সটল করার কোন ঝামেলা নেই।
সম্পূর্ণ ফ্রি সফটওয়্যার।
ইংরেজি ছাড়াও আরো অনেক ভাষা সাপোর্ট করে।



এই ব্রাউজারটি ব্যবহার করা খুবই সহজ। হ্যাকাররা ছাড়াও সাধারণ ব্যবহারকারীরাও এটা ব্যবহার করতে পারে অনায়াসেই। সফটওয়্যার টি আগে  এক্সট্র্যাক্ট  করে নিন 


এখন দেখানো লোকেশনে টর ব্রাউজার নামের একটি ফোল্ডার তৈরি হবে। ফোল্ডারটিতে Start Tor Browser নামের একটি আইকন থাকবে। সেখানে ডাবল ক্লিক করলে নিচের মত একটা উইন্ডো ওপেন হবে।

এটি পুরোপুরি লোড হবে তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন একটি ব্রাউজার ওপেন হবে। তবে টর ব্রাউজারের জন্য অন্যান্য ব্রাউজারে কোনো প্রভাব ফেলবে না অর্থাৎ আগের মতই কাজ করা যাবে। ব্রাউজিং শেষ করার পরে ব্রাউজারটি বন্ধ করে দিতে হবে। স্বয়ংক্রিয়ভাবে সকল কুকি, হিস্টোরি মুছে যাবে টর ব্রাউজারের। অর্থাৎ ব্যবহারকারী পুরোপুরি নিরাপদ থাকবেন।
 
এভাবেই টর ব্রাউজার ব্যবহার করে নিরাপদ থাকা যাবে। টর ব্রাউজারের  ডাউনলোড লিঙ্ক এখানে
[ টেকহাব / ই বাংলা টেক ]

টর ব্রাউজারের সবচেয়ে বেশি ব্যাবহার হয় ডার্ক ওয়েব বা ডিপ ওয়েবে ,  এর ধারাবাহিক সিরিজগুলো পড়তে এখানে ক্লিক করুন
স্কুল লাইফের রঙিন জীবনের কথা মনে আছে নিশ্চই ,  মারাত্বক রাগী কোন শিক্ষকের ক্লাসে কাগজে লিখে লিখে বন্ধুদের সাথে কথা বলা , পরিক্ষার হলে ইশারার মাধ্যমে অন্যজনের কাছ থেকে  নৈর্ব্যাক্তিকের উত্তর নেয়া কতই না মজার ছিল ।
প্রযুক্তির কল্যানে ইন্টারনেট মুখী হয়ে যাওয়ায় এখন হয়ত সেই মজাটা না পাওয়া গেলেও  হলের এক রুম থেকে আরেক রুমে , বাসার এক তলা থেকে আরেক তলার মধ্যে বন্ধুদের  যোগাযোগ  পর্যন্ত হয় অনলাইন চ্যাটের মাধ্যমে । লোডশেডিং এর অবাধ যাতায়াতের কারনে ওয়াইফাই চালিয়ে চ্যাট করাতেও এখন শান্তি নেই , আর মোবাইলে সব সময় থাকে না  ডাটা প্যাক যার কারনে  কাছে থাকা বন্ধুটির সাথে  আরামে সুখ দুঃখের কথা বলেও শান্তি নেই,
সব দুঃখ ভুলে যান। কারণ 'ফায়ারচ্যাট'নামক অ্যাপ ব্যবহারে আরেকজনের সঙ্গে চ্যাট করতে পারবেন সম্পূর্ণ  
বিনামূল্যে এবং ইন্টারনেট সুবিধা ছাড়াই! এমনকি মোবাইল নেটওয়ার্ক না থাকলেও। 



মেশ নেটওয়ার্ক প্রযুক্তির এই অ্যাপটির সাহায্যে চ্যাটিং করা যায় মোবাইলে ওয়াই-ফাই ইন্টারনেট কিংবা ইন্টারনেট ডাটা ছাড়াই। মেশ নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি হওয়ায় অ্যাপটি ২শ’ ফুটের মধ্যে থাকা দুটি স্মার্টফোনের মধ্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংযোগ স্থাপন করবে । 

এবং স্মার্টফোনে অ্যাপটি ব্যবহারের সংখ্যা যতোদূর যাবে, নেটওয়ার্কও ততদূর বিস্তৃত হয়। 
অর্থাৎ অনেকটা চেইন বা শেকলের মতো, প্রথমটির ২শ’ ফুটের মধ্যে দ্বিতীয়টি, আবার দ্বিতীয়টির ২শ’ ফুটের মধ্যে তৃতীয়টি। এভাবে বাড়তে থাকে ফায়ারচ্যাটের নেটওয়ার্কের বিস্তৃতি। তাই আশেপাশে কয়েকজন ফায়ারচ্যাট অ্যাপ ব্যবহারকারী থাকলে, 
এই সুবিধা খুব ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবেন। আর এক্ষেত্রে শুধুমাত্র মোবাইলের ব্লুটুথ অথবা ওয়াই-ফাই অপশনটি চালু থাকতে হবে।
Download Link click

নেটওয়ার্কিং সম্পর্কে ভালভাবে জানতে  CCNA কোর্স করে ফেলুন  এই লিংক থেকে 
ইন্টারনেট যারা একঘেয়েমিতা দূর করতে অবসর সময় কাঁটাতে ব্যবহার করে থাকেন তাঁরা প্রায় সকলেই ফেসবুক ও  টুইটারের নিউজফিডের উপর চোখ বুলিয়েই সময় পার করে দেন। কিন্তু তাঁরা অনেকেই জানেনই না যে, ফেসবুক ও টুইটারের



 বাইরে একঘেয়েমিতা বা অবসর সময় কাঁটাতে রয়েছে মজার বেশকিছু ওয়েবসাইট।

 A soft Murmur

ওয়েবসাইটি থেকে আপনি হেডফোন ব্যবহার করে আপনার চারপাশের পরিবেশ আপনার পছন্দ মত 

নির্বাচন  করে নিতে পারবেন। 

Faces of Facebook 

ওয়েবসাইটিতে সমগ্র ফেসবুক ব্যবহারকারীর (১.২ বিলিয়ন) প্রোফাইল পিকচার আপলোড
 করা থাকে যা থেকে অবসরে আপনি নিজের পিকচার  খোঁজ করতে পারেন।

 100,000 Stars

ওয়েবসাইটিতে মহাজগতের ছোট ছোট অংশ দেখাবে আপনাকে।

 Google Maps 2D Driving Simulator

ওয়েবসাইটি থেকে আপনি রাস্তায় বাস অথবা গাড়ি ড্রাইভ করতে পারবেন।

 Stratocam.com

ওয়েবসাইটি থেকে উপগ্রহের সবচেয়ে সেরা ছবিগুলো দেখতে পারেন।

 9-Eyes

ওয়েবসাইটি থেকে মজার বাস্তায় ঘটা ছবি দেখা যায়।

 Touch Pianist

ওয়েবসাইটি থেকে কী ছাড়া যথাস্থানে আঘাত করে পিয়ানো বাজাতে পারবেন।
প্রসেসিং ক্ষমতা বিশেষ করে হিসাব নিকাষের গতির উপর নির্ভর করে কোন নির্দিষ্ট সময়ে পৃথিবীর অগ্রগন্য
 কম্পিউটারগুলোকে সুপার কম্পিউটার বলা হয়ে থাকে। 
নানা সময়ে নানা দেশ অনেক সুপার কম্পিউটার তৈরি করেছে। 
বজ্রপাত এবং বৃষ্টির জাপানি দেবতার নামানুসারে অস্ট্রেলিয়ান সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পিউটারটির নাম রাখা হয়েছে রাইজিন।



সুপার কম্পিউটারটি অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরাতে উন্মোচন করা হয়। অস্ট্রেলিয়ান ব্রডক্যাস্টিং কর্পোরেশন (ABC) 
এর রিপোর্ট থেকে জানা যায়, এটি তৈরিতে ৪৫.২ মিলিয়ন ডলার খরচ হয়েছে। প্রতিবছর এটা চালু রাখতে  খরচ হবে ১০.৮৫ মিলিয়ন ডলার। এটি 
 পৃথিবীতে ২৭ তম সুপার কম্পিউটার হবে। এর আগের সুপার কম্পিউটারটি চীনের তৈরি।

সুপার কম্পিউটারটি অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ANU) তে রাখা হয়েছে। এর ক্ষমতা সম্পর্কে বলতে  গিয়ে ANU এর গবেষকরা বলেন, ৭ বিলিয়ন মানুষ ২০ বছর যাবৎ যে পরিমাণ গাণিতিক
 সমাধান করতে পারবে সমপরিমাণ কাজ এই কম্পিউটার করতে পারবে মাত্র ১ ঘন্টায়।

এটির আকৃতি একটি ছোট খাট বাড়ি থেকে সামান্য বড়। বলা হচ্ছে, মোট ৫৭ হাজার প্রসেসিং কোর যা ১৫ হাজার সাধারণ পিসির সমান কোর নিয়ে কাজ করবে। এটার মেমরি ১৬০ টেরাবাইট যা ৪০ হাজার সাধারণ পিসির সমান।
 সাধারণত বড় ধরণের বৈজ্ঞানিক গবেষণার কাজে সুপার কম্পিউটারটি ব্যবহৃত হবে।
অনেক সময় ভাইরাস বা অন্য কারনে ইউএসবি ডিস্ক (পেন ড্রাইভ, মেমরি কার্ড ইত্যাদি) ফরম্যাট নিতে চায় না। 
বিভিন্ন কারনে ইউএসবি ডিস্ক (ফ্ল্যাশ ডিস্ক) ফরম্যাট দেয়ার প্রয়োজন পড়ে।



১) কমান্ড প্রম্পট ব্যবহার করেঃ
এটি পেন ড্রাইভ/ মেমরি কার্ড ফরম্যাট করার সবচেয়ে কার্যকরী পদ্ধতি।
এক্ষেত্রে, যা করতে হবেঃ
প্রথমে Start থেকে Run এ গিয়ে "cmd" লেখাটি টাইপ করে এন্টার দিন।
যে উইন্ডোটি আসবে সেখানে লিখুন " Format K: "। লক্ষ্য করুন ইউএসবি ডিস্কটি K ড্রাইভ হিসেবে কাজ করছে বলে "Format K:" লেখা হয়েছে।
এন্টার দিন।
একটি উইন্ডো আসবে। এখানে "Y/N" চাইলে "Y" টাইপ করে এন্টার দিয়ে ডিস্কটি পুনরায় নরমালি ফরম্যাট দিয়ে দেখুন ফরম্যাট নিচ্ছে।


২) এনটিএফএস ফরম্যাটঃ

পেন ড্রাইভ/ মেমরি কার্ডকে সাধারনত Fat 32 ফাইল অবস্থায় ফরম্যাট করা হয়। তবে Fat 32 এ সমস্যা হলে ডিস্কটিকে NTFS এ ফরম্যাট করা যায়।
এজন্য My Computer থেকে পেন ড্রাইভ/ মেমরি কার্ড এর উপর ডান বাটন ক্লিক করে Properties> Hardware 
এ গিয়ে পেন ড্রাইভ/ মেমরি কার্ডটি নির্বাচন করতে হবে।
এরপর Properties> Policies থেকে Optimize for performance নির্বাচন করে ok
 ক্লিক করতে হবে।


৩) উইন্ডোজের ডিস্ক ম্যানেজমেন্ট বা ডস ফরম্যাট ব্যবহার করেঃ

এক্ষেত্রে Start থেকে Control Panel এ গিয়ে Administrative Tools এ দুই বার ক্লিক করতে হবে। 
তারপর Computer Management এ দুই বার ক্লিক করতে হবে। এখন বাঁ পাশ থেকে Disk Management এ ক্লিক করলে ডান পাশে পেনড্রাইভ/ মেমরি কার্ডসহ সব কটি ড্রাইভের লিস্ট দেখাবে। 
সেখান থেকে পেন ড্রাইভ/ মেমরি কার্ড 
এর উপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে ফরম্যাট করলে পেনড্রাইভ ফরম্যাট হবে।

৪) সফটওয়্যার ব্যবহার করেঃ

উপরের কোন পদ্ধতিতে ইউএসবি ডিস্ক ফরম্যাট না হলে HP USB Disk Storage Format Tool 
সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এই টুল দিয়ে ইউএসবি ডিস্ককে ডস স্টার্টআপ ডিস্কও বানানো যাবে।  সফটওয়্যারটির ব্যবহার খুবই সহজ।

সাইবার জগতে সচেতনতাই হোক আপনার প্রধান অস্ত্র।
যদি আর্টিকেলটি উপকারী মনে হয়ে থাকে তাহলে সবার নিকট তথ্যগুলো ছড়িয়ে দিতে ভূলবেন না। 


[ টেকহাব / ই বাংলা টেক ]

আপনার Wifi-এর সেভ করা পাসওয়ার্ডগুলি ভুলে গেছেন , দেখুন মাত্র ৩০ সেকেন্ডে!!!

 কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজের উদ্দেশ্যে আমাদের ফোনে কিছুক্ষণের জন্য ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড দেওয়া হলেও কাজ শেষে মালিকের কথায় বাধ্য হয়ে পাসওয়ার্ডটা Forget করতে হয়। তখন আমাদের মনে হয়- ইশ!! যদি পাসওয়ার্ড টা জানতে পারতাম তাহলে কত ভাল হত!! যখন খুশি ওয়াই-ফাই দিয়ে ফ্রিতে নেট ব্যবহার করতে পারতাম। 



কিভাবে দেখবেনঃ
প্রথমে আপনার ফোনটি রুট করে নিন
তারপর আপনার Android ফোনে ES File explorer ডাউনলোড করুন। (গুগল প্লে স্টোরে Es File Explorer লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন)
অ্যাপটা খুলে সেখান থেকে ম্যানু ওপেন করে root explorar অপশন On করে দিন।



তারপর data ফোল্ডার থেকে misc খুলুন এবং শেষে wifi নামক ফোল্ডারটি খুললেই wpa_supplicant.config ফাইলটি পেয়ে যাবেন।
 নিচের চিত্রে দেখুন.

এই ফাইলটিতেই ওয়াই-ফাই এর সমস্ত পাসওয়ার্ডগুলি লেখা থাকে। এবার ফাইলটি কোন টেক্সট এডিটর এর সাহায্যে ওপেন করলেই আপনারা wifi এর নামসহ পাসওয়ার্ড গুলি পরপর পেয়ে যাবেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : এই কাজটি করার জন্য আপনার ফোনটিতে অবশ্যই রুট অ্যাকসেস থাকতে হবে। রুট অ্যাকসেস না থাকলে কোনভাবেই এটা সম্ভব হবে না। আপনার মোবাইল যদি রুট করা না থাকে তাহলে এই লিংক থেকে রুট করে নিতে পারেন।
অনেক সময় সোশ্যাল মিডিয়া বা কোনো অনলাইন গেইম খেলতে আমাদের একাধিক আইডি ব‍্যবহারের প্রয়োজন হয়।

কিন্তু স্মার্টফোনের একটি অ‍্যাপে একই সময় মাত্র একটি আইডি ব‍্যবহার করা যায়। অন্য আইডি ব‍্যবহার করতে হলে লগআউট করে আবার লগইন করতে হয়।





এই ঝামেলায় মুক্তি পেতে চাইলে ব্যবহার করতে পারেন ‘নওক্সঅ‍্যাপ’ নামে একটি অ‍্যাপ্লিকেশন। এই অ‍্যাপের সাহায‍্যে  ফোন থেকে যেকোনো অ‍্যাপ্লিকেশন ক্লোন করে একাধিক আইডি ব‍্যবহার করা যাবে।

এক নজরে অ‍্যাপ্লিকেশনটির ফিচার সমূহ:
১. অ‍্যাপটির সাহায‍্যে পছন্দ মতো যেকোনো অ‍্যাপ্লিকেশনের ক্লোন তৈরি করা যায়।
২. ক্লোন অ‍্যাপগুলোতে একই সঙ্গে একাধিক আইডি দিয়ে একই অ‍্যাপ্লিকেশন চালানো যাবে।
৩. তৈরি ক্লোন অ‍্যাপটি চাইলে আলাদা করে উইজেট হোম পেইজে যুক্ত করা যাবে।
৪. অ‍্যাপটিতে নিরাপত্তা ব‍্যবস্থা রয়েছে, যেন ব‍্যবহারকারীদের তথ‍্য সহজে চুরি না হয়।
৫.অ‍্যাপটিতে রয়েছে কাস্টমাইজ নোটিফিকেশন সুবিধা।
৬.সহজ ও চমৎকার ইন্টারফেস রয়েছে অ‍্যাপটির। মাত্র কয়েক ক্লিকেই অ‍্যাপের ক্লোন করা যাবে।

 বিনামূল‍্যে অ‍্যাপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করে ব‍্যবহার করা যাবে।এই ঠিকানা থেকে