শখের কেনা ল্যাপটপ , প্রথম দিকে খুব ভাল মত কাজ করলেও  কিছুদিন পরে থেকে নিজের মেজাজ দেখানো শুরু করে । একটু চালানোর পরেই তা গরম হতে হতে এমন পর্যায়ে চলে যায় যে মনে হয়  কাপড়ের উপর চাপ দিয়ে  এটি ইস্ত্রি করা যাবে ।    ল্যাপটপের গরম হয়ে যাওয়াটা আসলে খুব স্বাভাবিক ব্যাপার ,কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে ল্যাপটপের এই হিটার এ রুপান্তর হওয়া থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পাওয়া যায়,  এই পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করলে  ল্যাপটপের ও জীবন কাল কিছুটা  বৃদ্ধি পায় ।  তো আসুন পদ্ধতি গুলো জেনে আসি 

ল্যাপটপের অবস্থানঃ 

ল্যাপটপ চালানোর সময় এটি অনেক বড় ভুমিকা পালন করে , ল্যাপটপকে সবসময় সমতল স্থানে রেখে কাজ করতে হয় , নরম কিছু যেমন , বালিশ , খাট , কাপড় , কার্পেট প্রভৃতির উপর রেখে কাজ করলে ল্যাপটপের বাতাস ঠিক মত বেড় হতে পারে না , ফলাফল স্বরুপ গরম বাতাস ভিতরের যন্ত্রাংশ আরো গরম করে দেয় ।

চার্জ দেয়াঃ 

অনেক ব্যবহারকারীই ধারনা যে ল্যাপটপ ব্যাবহার করার সময় ফুল চার্জড অবস্থায় থাকলেও বিদ্যুতের সংযোগ দিয়ে ব্যাবহার করা উচিত। কিন্তু ধারণাটি আসলে ভুল। ফুল চার্জড অবস্থায় থাকলে সবসময়ই উচিত চার্জিং ক্যাবলটি খুলে ফেলা। এরকম অবস্থায় সব সময় চার্জিং কেবল লাগিয়ে রাখলে কার্যত ব্যাটারির আয়ু তো বাড়েই না বরং ব্যাটারি ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া ব্যাটারি অতিরিক্ত গরম হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে যার ফলে ল্যাপটপটি গরম হয়ে যেতে পারে।

পরিষ্কার করুন যত ফাকফোকরঃ

ল্যাপটপের বাতাস বেড় হওয়ার যায়গা সহ যত , ছিদ্র যুক্ত যায়গা আছে তাতে খুব সহযেই ময়লা জমে যায় ফলে বাতাস চলাচল বন্ধ হয়ে যায় । বাতাস চলাচলের রাস্তা পরিষ্কার রাখার জন্য সপ্তাহে অন্তত  একবার  ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার করুন ।

কুলিং প্যাড ব্যবহারঃ

অনেকের কাছেই ল্যাপটপে কাজ করার সময় কুলিং প্যাড ব্যাবহার করাটা বিরক্তিকর একটা ব্যাপার। আসলেই এটা একটা অতিরিক্ত ঝামেলা ! তবে ল্যাপটপ দীর্ঘসময় ব্যাবহারের ক্ষেত্রে কুলিং প্যাড ব্যবহারে অভ্যস্ত হওয়াটা ল্যাপটপের জন্য বেশ কাজের। কুলিং প্যাড ল্যাপটপের মধ্যে থেকে গরম বাতাস বাইরে বের করে দেয় এবং ঠান্ডা বাতাস ভিতরে যাওয়ার ব্যবস্থা করে দেয়, ফলে ল্যাপটপ ঠান্ডা থাকে। এ কারণে ল্যাপটপের সুস্থতার কথা চিন্তা করে হলেও আমাদের উচিত কুলিং প্যাড ব্যবহারে অভ্যস্ত হওয়া! কুলিং প্যাডে অভ্যস্ত হতে সুবিধামত আকৃতির বিভিন্ন ধরনের কুলিং প্যাড ব্যাবহার করতে পারেন।

দ্রুত তাপমাত্রা পরিবর্তন :

হঠাৎ করে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ঘর থেকে বাইরের উষ্ণ তাপমাত্রায় স্থানান্তর বা উষ্ণ স্থান থেকে সম্পূর্ণ বিপরীত তাপমাত্রার স্থানে স্থানান্তর করা উচিত নয়। দ্রুত তাপমাত্রা পরিবর্তনের সঙ্গে চলমান ল্যাপটপের হার্ডডিস্ক ও প্রসেসর মানিয়ে নিতে পারে না। এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা আছে ল্যাপটপ এবং এর অন্যান্য যন্ত্রাংশের।

অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার বন্ধ রাখুনঃ 

 কোন প্রয়োজন ছাড়া ল্যাপটপের কোন সফটওয়্যার চালু রাখা উচিত নয়।



বর্তমান সময়ে DSLR ক্যামেরার গুরুত্ত দিন দিন বেড়েই চলেছে। কিছু দিন আগেও শুধুমাত্র ফটোগ্রাফাররা এই ধরনের ক্যামেরা ব্যবহার করতেন। কিন্ত বর্তমানে অনেকেই এই ক্যামেরা শখের বসেই কিনেন। অনেকেই আবার ন্যাচারাল ফটোগ্রাফীও করছে এই ক্যামেরা গুলো দিয়ে পাশাপাশি এদের ভিডিওর মানও খুব ভাল।


১। হেসেলব্লাডে’র H4D 200 MS ক্যামেরাটিকে পৃথিবীর সবচেয়ে দামী ক্যামেরার মধ্যে অন্যতম । এটির ২০০ মেগা পিক্সেল সম্পন্ন যা দিয়ে কেপচার করতে পারবেন চোখ ধাঁধানো ছবি। ক্যামেরাটিতে একটি সেন্সর আছে যা দিয়ে যেকোন বস্তুর অবস্তান সঠিক ভাবে নির্ণয় করতে পারবেন।এটির মূল্য ৩৫ লাখ টাকা।


২। সেইটজের Seitz 6×17 Panoramic ক্যামেরাটি ও বেশ দামী একটি ক্যামেরা। এটি দিয়ে ১৬০ মেগা পিক্সেলের ছবি তুলা যাবে।পাশাপাশি এটি ৩০০ মেগাবাইট ডাটা রেকর্ড করতে পারে প্রতি সেকেন্ডে। এটির মূল্য ৩৩লাখ টাকার একটু বেশি।
 ৩। এটি হচ্ছে Phase One P65+ Back with 645DF Body । এই ক্যামেরাটি ৬৫ মেগাপিক্সেলে ছবি তুলতে পারে। সাথে আছে ৩ ইউএসবি পোর্ট। এটি এমনকি ISO 3200 তেও ১৫ পিক্সেলে ছবি কেপচার করতে পারে। এটির মূল্য ৩১ লাখ টাকা।


৪।  এটি হচ্ছে  Panoscan MK-3 ডিজিটাল ৩৬০ ডিগ্রি পেনুরেমিক ক্যামেরা। মাত্র ৮ সেকেন্ডের মধ্যে এই ক্যামেরাটি ৩৬০ ডিগ্রি ছবি তুলতে সক্ষম। এই ক্যামেরাটি সামরিক বাহিনীর টেকটিকেল ম্যাপিং বা পুলিশ বিভাগের ফরেনসিক কাজে ব্যবহার করা হয়। এটির মূল্য ৩১ লাখ টাকার একটু বেশি।



সফটওয়্যার জায়ান্ট মাইক্রোসফটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সত্য নাদেলা জীবন ও কর্ম নিয়ে এবার বই লিখেছেন। বইটির নাম ‘হিট রিফ্রেশ’।



নিজের লেখা বইয়ের ফাস্ট কপি সংগ্রহ করে পড়ছেন সত্য নাদেলা। 

মাইক্রোসফটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সত্য নাদেলা ১৯৬৭ সালের ১৯ আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত এ প্রযুক্তিবিদ হায়দরাবাদ পাবলিক স্কুল থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের পাট চুকিয়ে মনিপাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন। চলতি মাসে ৫০ বছরে পদার্পণ করেছেন তিনি। 
১৯৯২ সালে মাইক্রোসফটে যোগ দেন সত্য নাদেলা। বৈশ্বিক বাজারের শীর্ষ সফটওয়্যার কোম্পানিতে যোগদানের আগে সান মাইক্রোসিস্টেমসের হয়ে কাজ করেছেন। বর্তমানে ওই কোম্পানিটি ওরাকল করপোরেশনের মালিকানাধীন। মাইক্রোসফটে যোগদানের এ দীর্ঘ সময়ে কোম্পানিটির বিং অনুসন্ধান ইঞ্জিন, জনপ্রিয় সেবা উইন্ডোজ সার্ভার এবং ক্লাউডের পাশাপাশি এন্টারপ্রাইজ কোম্পানিগুলোর জন্য মাইক্রোসফট অফিসের ক্লাউড সংস্করণ ব্যবসা প্রসারে অবদান রেখেছেন। তিনি মার্কিন প্রভাবশালী সফটওয়্যার নির্মাতা কোম্পানিটির প্রথম নন-আমেরিকান সিইও।

বিশ্বের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া ২০০ টেক সিইওর তালিকার শীর্ষ চার নম্বরে রয়েছেন সত্য নাদেলা। এ ছাড়া শুধু যুক্তরাষ্ট্রের সিইওদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পান নাদেলা। তিনি বার্ষিক সম্মানী হিসেবে পান ৮ কোটি ৪৩ লাখ ৮ হাজার ৭৫৫ ডলার। 
মাইক্রোসফটের প্রধান নির্বাহী সত্য নাদেলা পরামর্শদাতা হিসেবে পেয়েছেন বিল গেটসকে।

বেশির ভাগ ভারতীয় নাগরিকের মতোই সত্য নাদেলা ক্রিকেটের অনেক বড় ভক্ত। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে পড়ার সময় স্কুল ক্রিকেট দলের সদস্য ছিলেন তিনি। এক সাক্ষাৎকারে নাদেলা বলেন, ক্রিকেট খেলা থেকেই তিনি দলবদ্ধ হয়ে কাজ করা এবং নেতৃত্ব দেয়ার শিক্ষা পেয়েছেন। এর পাশাপাশি নাটকীয়তায় পরিপূর্ণ রাশিয়ান উপন্যাস পছন্দ করেন তিনি। প্রযুক্তি ছাড়াও সত্য নাদেলা কবিতা পড়তে ভালোবাসেন। মাইক্রোসফটের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে তার প্রোফাইলের পাশে অন্যতম শখ কবিতা পড়ার কথা উল্লেখ আছে। 


তিনি তার বক্তৃতায় মাঝে মধ্যেই বলেন, কবিতা ও কোডিং অনেকটা একই জিনিস। অর্থাৎ কোনো একটি বিষয় বিস্তারিত তুলে ধরতে অসংখ্য বাক্য ব্যয় করতে হয়। কিন্তু সেটাকে সংক্ষিপ্ত করে কয়েক বাক্যের মধ্যে নিয়ে আসাই কবিতা। ‘হিট রিফ্রেশ’ নামে নিজস্ব বই নিয়ে কাজ করছেন নাদেলা। তিনটি বিষয়কে ভিত্তি করে এ বই লিখছেন তিনি। 

বইটি লিখে নিজেই লিংকড-ইন-এ পোস্ট করেন। তার লেখাটি পড়তে ক্লিক করুন এখানে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন সহকারী ‘জার্ভিসে’র কথা আগেই জানা গেছে হলিউডের সিনোমায়। এবার নিজের ঘরে সেই কাল্পনিক ‘জার্ভিস’ পদ্ধতির বাস্তব রূপ দিলেন জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ।

ফেসবুক পোস্ট ও ভিডিওতে জার্ভিস ( Jarvis) কী এবং বাসা-বাড়িতে এর কার্যক্রম নিয়ে বিস্তারিত কথা বলেছেন তিনি। 






জার্ভিস কী?
জার্ভিস একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক সহকারী প্রযুক্তি।  এটি কক্ষের লাইট জ্বালানো-নেভানো, তাপমাত্রা নির্ধারণ, গান বাজানো, দরজা খুলে দেওয়ার মতো কাজ করতে সক্ষম।  মানুষের ভাষা বুঝতে ও নির্দেশনা মতো কাজ করার জন্যে ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং এবং স্পিচ রিকগনিশন ব্যবহারও করে থাকে জার্ভিস।
জাকারবার্গের হাতে কেন জার্ভিস?
মূলত মেয়ের জন্যেই জার্ভিস তৈরিতে হাত দেন জাকারবার্গ।  এটি তৈরি ও ৩৬৫ মাইল চালানো চলতি বছরে ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জ ছিল তার। এর আগের বছর চ্যালেঞ্জ হিসেবে তিনি মান্দারিন ভাষা শেখা, মাসে দু’টি বই পড়া এবং দিনে অন্তত একজন নতুন মানুষের সঙ্গে পরিচয়ের চ্যালেঞ্জ নেন।
জার্ভিসে’র কণ্ঠস্বরে কে?
জার্ভিসের কণ্ঠস্বর আসলে অস্কার বিজয়ী জনপ্রিয় হলিউড অভিনেতা মর্গান ফ্রিম্যানের। ফাস্ট কোম্পানিকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে এমনটাই জানিয়েছেন জাকারবার্গ।তিনি বলেন, জার্ভিসের কণ্ঠস্বর কার হতে পারে তা জনগণের কাছে প্রশ্ন রাখলে অন্তত ৫০ হাজার মানুষ মর্গান ফ্রিম্যানকে নেওয়ার পরামর্শ দেন। 

পরবর্তীতে জার্ভিসে আরও কী থাকছে?
জার্ভিসকে আরও সক্ষম করার পরিকল্পনা রয়েছে জাকারবার্গের। জার্ভিসকে ঘিরে আইডিয়া দেওয়ার জন্য সাধারণ ব্যবহারকারীদের প্রতিও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
সূত্র: এনডিটিভি
আপনার স্মার্ট ফোনের  অ্যাপটি জানিয়ে দেবে টাকা  আসল নাকি নকল। 


আসল টাকা শনাক্ত করা বেশ দুষ্কর ব্যাপার। যে কারণে কেনাকাটা হতে শুরু করে লেনদেনের ক্ষেত্রে আমাদের নানা সমস্যায় পড়তে হয়। জাল টাকার চেনার জন্য বিভিন্ন উপায় বাংলাদেশ ব্যাংক জানালেও জালিয়াত চক্র এই বিষয়গুলোও মাথায় রেখে কাজ করে।





তাই খুব দক্ষ না হলে সাধারণের পক্ষে জাল টাকা চেনা দায় হয়ে পড়ে।

সেজন্য আপনার স্মার্টফোনে ব্যবহার করতে পারেন Counterfeit Money Detector অ্যাপ।

ডাউনলোড লিঙ্ক - এখানে 


এই অ্যাপটিতে আসল টাকার সকল প্রকার বৈশিষ্ট্য ছবিসহ দেওয়া রয়েছে। যা থেকে আপনি সহজেই নকল টাকা এবং আসল টাকার পার্থক্য বুঝতে পারবেন। যে কারণে কেও নকল টাকা দিলে অ্যাপটিতে ধরা পড়ে যাবে খুব সহজে। তাছাড়া এটি খুব জটিলও নয়।


অ্যাপটি চালুর করার পর একটি বাটন দেখা যাবে। ওই বাটনে ক্লিক করে মোবাইলের ক্যামেরা চালু করুন। সন্দেহজনক টাকাটিকে সমতলভাবে বিছিয়ে নিয়ে এর সম্পূর্ণ ছবি তুলুন।

এরপর ডান পাশে পাবেন একটি আইকন, সেখানে ক্লিক করুন। এরপর টাকাটি স্ক্যাণ হবে। এরপর আপনাকে কিছুই করতে হবে না, অ্যাপটি জানিয়ে দেবে টাকাটি আসল নাকি নকল।
তবে খেয়াল রাখতে হবে যাতে করে ছবি তোলার সময় টাকার সম্পূর্ণ অংশ যেনো সঠিকভাবে আসে। 

আমরা সবাই  কম বেশী  ইন্টারনেট ব্যবহার করি কিন্তু ইন্টারনেট সম্পর্কিত অনেক তথ্যই আমাদের অজানা থেকে আছে  এবং কেউ একজন প্রশ্ন করলে উত্তর দিতে পারি না




আজকে আমরা এই অজানা তথ্যগুলোকে সহজেই জেনে নেই।

১। প্রশ্নঃ বিশ্বে ইন্টারনের চালু হয় কখন ?
উত্তরঃ ১৯৬৯ সালে।

২। প্রশ্নঃ বাংলাদেশে ইন্টারনের চালু হয় কখন ?
উত্তরঃ ১৯৯৬ সালে।

৩। প্রশ্নঃ ইন্টারনেটের জনক কে ?
উত্তরঃ ভিনটন জি কার্ফ ।

৪। প্রশ্নঃ WWW এর অর্থ কি ?
উত্তরঃ World Wide Web.

৫। প্রশ্নঃ WWW এর জনক কে ?
উত্তরঃ টিম বার্নাস লি ।

৬। প্রশ্নঃ ই-মেইল এর জনক কে ?
উত্তরঃ রে টমলি সন।

৭। প্রশ্নঃ ইন্টারনেট সার্চইঞ্জিনের জনক কে?
উত্তরঃ এলান এমটাজ ।

৮। প্রশ্নঃ Internet Corporation For Assiged Names And Number – ICANN এর প্রতিষ্টা কবে?
উত্তরঃ ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৮৮ সালে ( সদর দপ্তর ক্যালিফোর্নিয় )

৯। প্রশ্নঃ ইন্টারনেট জগতের প্রথম ডোমেইনের নাম কি ?
উত্তরঃ ডট কম ।

১০। প্রশ্নঃ কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্টান সিম্বোলিকস ইন্টারনেট জগতের প্রথম ডোমেইন ডট কম রেজিস্ট্রেশন করে কবে ?
উত্তরঃ ১৫ মার্চ ১৯৮৫ সালে ।

১১। প্রশ্নঃ ইন্টারনেট ব্যাবহারকারী শীর্ষদেশ কোনটি ?
উত্তরঃ প্রথম-চীন, দ্বিতীয় যুক্তরাষ্ট্র

১২। প্রশ্নঃ বহু জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার ( Web Browser ) কি কি?
উত্তরঃ Opera, Mozilla, Internet Explorer, Rock Melt, Google Chromr.

১৩। প্রশ্নঃ বিখ্যাত সার্চ ইঞ্জিন Google এর প্রতিষ্টাতা কে ?
উত্তরঃ সার্জে এম বেরিন ওলেরি পেজ।

১৪। প্রশ্নঃ জনপ্রিয় সামাজিক নেটওর্য়াকিং সাইট কি কি?
উত্তরঃ Twitter, Facebook, Diaspora, MySpace, Orkut.

১৫। প্রশ্নঃ জনপ্রিয় সামাজিক নেটওর্য়াকিং সাইট টুইটারের কবে প্রতিষ্টিত হয় ?
উত্তরঃ ২০০৬ সালে।

১৬। প্রশ্নঃ টুইটারের প্রতিষ্টাতা কে?
উত্তরঃ জ্যাক উর্সে , ইভান উইলিয়াম, বিজ স্টোর্ন ।

১৭। প্রশ্নঃ ফেসবুকের প্রতিষ্টাতা কে ?
উত্তরঃ মার্ক জুকারবার্গ, ক্রিস হেগস, ডাসটিন মোক্রোভিজ, এডুয়ার্জে সাভেরিনা

১৮। প্রশ্নঃ জনপ্রিয় সামাজিক নেটওর্য়াকিং সাইট ফেসবুকের কবে প্রতিষ্টিত হয় ?
উত্তরঃ ২০০৪ সালে ।

১৯। প্রশ্নঃ ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রদত্ত চিকিৎসা পদ্ধিতিকে কি বলে ?
উত্তরঃ টেলি মেডিসিন ।

২০। প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া কি ?
উত্তরঃ অনলাইনভিত্তিক ফ্রি বিশ্বকোষ ।

২১। প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া কে প্রতিষ্টা করেন ?
উত্তরঃ জিমি ওয়েলস (যুক্তরাষ্ট)

২২। প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া কবে প্রতিষ্টা করেন?
উত্তরঃ ২০০১ সালে ।

২৩। প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া ফাউন্ডেশন কি ?
উত্তরঃ অনলাইনভিত্তিক বিশ্বকোশ উইকিপিডিয়ার মালিক প্রতিষ্টান ?

২৪। প্রশ্নঃ উইকিলিকস (Wikileaks) কি?
উত্তরঃ সুইডেন ভিত্তিক আন্তর্জিক সংস্থা ।

২৫। প্রশ্নঃ উইকিলিকস (Wikileaks) এর কাজ কি?
উত্তরঃ এর কাজ বিশ্বের বিভিন্ন ক্ষেত্রের গুরুত্ব পূর্ন এমন একটি গোপন সংবাদ সংগ্রহ করে প্রকাশ করা ।

২৬। প্রশ্নঃ উইকিলিকস (Wikileaks) কে প্রতিষ্টা করেন ?
উত্তরঃ জুলিয়ান আসেঞ্জ ( অস্ট্রেলিয়া )

২৭। প্রশ্নঃ বিশ্বে প্রথম ইন্টারনেট নেটওয়ার্কিংয়ের নাম কি ?
উত্তরঃ ARPANET ( Advanced Research Projects Agency Network)

২৮। প্রশ্নঃ ফ্লিকার কি ?
উত্তরঃ ছবি শেয়ারিং সাইট Flickr.

২৯। প্রশ্নঃ ইউটউব কি ?
উত্তরঃ ভিডিও শেয়ারিং সাইট YouTube.

৩০। প্রশ্নঃ YouTube এর প্রতিষ্টাতা কে ?
উত্তরঃ স্টিভ চ্যান জাভেদ করিম ।

৩১। প্রশ্নঃ স্প্যাম কি ?
উত্তরঃ অনাকাঙ্কিত ই-মেইল।
৩২। প্রশ্নঃ কম্পিউটার মাউসের জনক কে ?
উত্তরঃ ডগলাস এঙ্গেলবার্ট।

৩৩। প্রশ্নঃ আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে?
উত্তরঃ চালর্স ব্যাবেজ
৩৩। প্রশ্নঃ FACEBOOK -এর সদর দপ্তর কোথায়?
উঃ California
৩৪। প্রঃ Google কবে প্রতিষ্ঠা করা হয়?
উঃ ১৯৯৮ খ্রিঃ
৩৫। প্রঃ 3g সেবা সর্বপ্রথম কখন চালু হয়?
উঃ ২০০১ খ্রিঃ
৩৫। প্রঃ 4g এর প্রকৃত bandwidth কত?
উঃ 10MBps
৩৬। প্রঃ ABC কি?
উঃ ১ম ইলেকট্রনিক কম্পিউটার
৩৭। প্রঃ HTML মানে কি?
উঃ Hype Text Markup Language
৩৮। প্রঃ PC-তে সর্বপ্রথম operating system,ব্যবহার করা হয় কবে?
উঃ ১৯৭১ খ্রিঃ
৩৯। প্রঃ Printer কি ধরনের device?
উঃ Output
৪০। প্রঃ ROM এর পূর্ণ রূপ কি?
উঃ Read Only Memory
৪১। প্রঃ ইনফরমেশন বা তথ্যের ক্ষুদ্রতম একক কি?
উঃ ডাটা
৪২। প্রঃ কম্পিউটারের আবিষ্কারক কে?
উঃ হাওয়ার্ড আইকন
৪৩। প্রঃ কম্পিউটারের DPT এর পূর্ণ রূপ কি?
উঃ Dual Port Transreceiuer
৪৪। প্রশ্ন-৩. কে এবং কবে মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি করেন?
উত্তর: ড. টেড হফ ১৯৭১ সালে (প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর ইন্টেল- ৪০০৪) মাইক্রোপ্রসেসর তৈরিকরেন।

৪৫। প্রশ্ন-৪. মাইক্রোকম্পিউটারের জনক কে?কেন তাকে মাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়?
উত্তর: তড়িৎ প্রকৌশলী এইচ এডওয়ার্ড রবার্টসকে মাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়। তিনি ১৯৭৫ সালে অলটেয়ার-৮৮০ নামে প্রথম মাইক্রোকম্পিউটারতৈরি করেন। এজন্য তড়িৎ প্রকৌশলী এইচ এডওয়ার্ড রবার্টসকেমাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়।

৪৬। প্রশ্ন-৫. আই.বি.এম (ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেসিন) পিসি তৈরি হয় কবে?
উত্তর: ১৯৮১ সালের ১২ আগস্ট থেকে বের হয় পার্সোনাল কম্পিউটার।

৪৭। Google : আবিস্কার হয়
উত্তর: Sept 4, 1998.

৪৮। Facebook : আবিস্কার হয়
উত্তর: Feb 4,2004.

৪৯। YouTube : আবিস্কার হয়
উত্তর: Feb 14, 2005.

৫০। Yahoo! : আবিস্কার হয়
উত্তর: March 1994.

৫১। Baidu : আবিস্কার হয়
উত্তর: Jan 1, 2000.

৫২। Wikipedia : আবিস্কার হয়
উত্তর: Jan 15, 2001.

৫৩। Windows Live : আবিস্কার হয়
উত্তর: Nov 1, 2005.

৫৪। Amazon : আবিস্কার হয়
উত্তর: 1994.

৫৫। Tencent QQ : আবিস্কার হয়
উত্তর: February 1999.

৫৬। Twitter : আবিস্কার হয়
উত্তর: March 21, 2006.


আশা করি উপরের তথ্যগুলি সবার কাজে লাগবে। প্রযুক্তি সম্পর্কে আরও জানতে
ভিজিট  করুন- এখানে 

মোবাইলে ইন্টারনেটের ক্ষেত্রে একটু সাশ্রয়ী মূল্য সবাই ই খুঁজি। যদি হয় সেটা ৫ টাকায় একদিনের আনলিমিটেড ইন্টারনেট তাহলে তো কথাই নেই।

তো, আসুন...!! জেনে নেই কিভাবে ৫ টাকায় একদিনের আনলিমিটেড প্যাক চালু করবেন।

প্রথমে গুগল প্লে স্টোর থেকে ওপেরা মিনি ডাউনলোড করে নিন। এরপর আপনার বাংলালিংক সিম দিয়ে প্রবেশ করুন http://webpass.opera.com

এবার এখানে কয়েকটি হিডেন প্যাকেজ দেখতে পাবেন। প্রথমে চাইলে ফ্রি ১০ মিনিট ইন্টারনেট চালিয়ে নিতে পারবেন। 😏😏


এবার ১ দিনের ইন্টারনেট ৫.৯৩ টাকার প্যাকেজটি এক্টিভ করে নিলে সারাদিন ওপেরা মিনি দিয়ে ব্রাউজ করতে পারবেন আনলিমিটেড। 

আসুন, জেনে নেই এই হিডেন প্যাকেজটির সুবিধা এবং অসুবিধা।

সুবিধা- # সাশ্রয়ী মূল্যে সারাদিন আনলিমিটেড ব্রাউজিং। যে কোন সাইটেই...
# সাথে ফ্রি চাইলে প্রতিদিন ১০ মিনিট করে ব্রাউজিং।
# শুধু ফেসবুক চালাতে চাইলে রয়েছে ১ টাকার এক ঘন্টার ফেসবুক প্যাকেজ।

অসুবিধা- # আপনাকে শুধু অপেরা মিনি দিয়েই ব্রাউজ করতে হবে। মেসেঞ্জার সহ অন্য কোন এপস চালাতে পারবেন না।

আশা করি ট্রিকসটি অনেকের উপকারে আসবে। ডার্ক ওয়েব সহ ইন্টারনেট জগতের নানা অজানা রহস্য জানতে এই পোষ্ট গুলো পড়ে নিতে ভূলবেন না। Click here